শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৪৫, বৃহস্পতিবার, ১৭ ডিসেম্বর, ২০১৫ আপডেট:

গণতন্ত্রের প্রাতিষ্ঠানিক রূপ

অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত
অনলাইন ভার্সন
গণতন্ত্রের প্রাতিষ্ঠানিক রূপ

১৯৬৬ থেকে ১৯৭১ সাল। নবম শ্রেণি থেকে এমবিবিএস প্রথম বর্ষ। পাঁচটি বছর, অনেক রোমাঞ্চকর মুহূর্ত। ১৯৬৮ সাল আইয়ুব শাসনের অবসান, ইয়াহিয়া খানের গণতন্ত্রের এবং নির্বাচনের বয়ান দিয়ে। নতুন সামরিক শাসন। আমরাই এক প্রজন্ম, যারা সামরিক সরকারের স্বাদ-আহ্লাদ পুরোপুরি ভোগ করেছি। অর্থাৎ ১৯৬৮-তে এসএসসি আইয়ুবের মার্শাল লতে, এইচএসসি ইয়াহিয়ার সামরিক শাসনে ১৯৭০ সালে এবং সর্বশেষ ১৯৭৬-এ এমবিবিএস, জিয়ার শাসন অর্থাৎ অবাঞ্ছিত ও অনাকাঙ্ক্ষিত সামরিক শাসনে।

এই পাঁচ বছর ছিল দুঃস্বপ্নের এবং রোমাঞ্চের। ’৭০-এর ১২ নভেম্বরের জলোচ্ছ্বাস, ১৩ নভেম্বর দুঃসংবাদের মতো রেডিও খবরে কানে এসে পৌঁছল। তখনো বুঝতে পারিনি কী ভয়াবহ ধ্বংসলীলা ঘটে গেছে। আস্তে আস্তে সব পরিষ্কার হলো। বয়সের কারণে একটু স্বস্তিতে ছিলাম। মেডিকেল কলেজ এই দুর্যোগের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়। ছুটি পেলাম, বাড়ি যাব, বিশাল আনন্দ। ১৪ তারিখের ‘সংবাদ’ পত্রিকাটি বাবার মারফত বাড়িতে বসে পাই। তার শিরোনাম ‘ভিক্ষা দাও গো পুরোবাসী’ দেখে এবং তার গভীরে গিয়ে বুঝতে পারলাম, কী বিশাল ক্ষতি হয়ে গেল পূর্ব পাকিস্তানের। পরবর্তীতে ওই অঞ্চলগুলোতে নির্বাচন স্থগিত ঘোষণা করা হলো।

বিশাল রোমাঞ্চ অনুভব করলাম, যখন রেডিওতে ’৭০-এর নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা হতে লাগল। হোস্টেলের টেলিভিশনের সামনের সিনিয়র ভাইয়েরা, তাই রেডিও একমাত্র তথ্য পাওয়ার মিডিয়া। বিবিসির মন্তব্য ‘ক্ষমতার কাছাকাছি শেখ মুজিবের আওয়ামী লীগ।’ পাকিস্তানি স্বৈরশাসক গোষ্ঠীর একমাত্র লক্ষ্য শুরু হলো নতুন বছরের শুরু থেকে। কী করে বঙ্গবন্ধু, আওয়ামী লীগকে ক্ষমতার বাইরে রাখা যায়। বঙ্গবন্ধু এবং আওয়ামী লীগ ক্ষমতার বাইরে অর্থাৎ বাঙালি বঞ্চিত। বঙ্গবন্ধুর ডাকে হরতাল। রাষ্ট্র নামে মাত্র পাকিস্তান। পূর্ব বাংলায় সব কিছুই বঙ্গবন্ধুর অঙ্গুলি হেলনে চলছে। রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব, বাঙালি বিহারি সংঘাত, অসহযোগ আন্দোলন, সর্বশেষ রোমাঞ্চে আন্দোলিত ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ। যেই ঐতিহাসিক ভাষণ সম্পর্কে ভারতীয় মাউন্টেইন ব্রিগেডের তৎকালীন ব্রিগে. জেনারেল ওভানের ভাষায়, ‘I have never heard such a historical, political & spiritual speech and such a mighty word like ‘Insallah’.’  

১৯৪৭ সালের পাক ভারত স্বাধীনতার সময়ের প্রাক্কালে দুর্ভিক্ষে ১৫ লাখ থেকে ৪০ লাখ লোকের মৃত্যু হয়েছিল যা ১৯৪৩ সালের। ১৯৭৪ এ যুদ্ধ বিধ্বস্ত এ দেশে কিন্তু ওই তুলনায় কিছুই হয়নি। সরকারি হিসাব অনুযায়ী মৃতের সংখ্যা ২৭ হাজার। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর উদার মনোভাব ও গণতন্ত্রের সুযোগ নিয়ে অনেক বেশি প্রচার পেয়েছিল জাসদের ‘গণকণ্ঠ’ ও মওলানা ভাসানীর ‘হক কথার’ বদৌলতে। তখন ওই সব পত্রিকা হাতে নিলে মনে হতো সারি সারি লাশের জন্য বাংলাদেশের রাস্তায় হাঁটা যাচ্ছে না। ভারতের স্বাধীনতার প্রাক্কালে স্বাধীনতা দিবস উদযাপনকালে ও গণতান্ত্রিক ভারতবর্ষকে স্বাগত জানিয়ে জওহরলাল নেহেরুর উদাত্ত বেতার ভাষণ ভারতের নিয়তির অভিসারের কথা বলে। তার ভাষণে ভবিষ্যতের কাজগুলো ছিল দারিদ্র্যমোচন; অবহেলা, রোগভোগ ও সুযোগের বৈষম্য দূর করা ইত্যাদি। কৃষি অর্থনীতিই ছিল তখন মূল প্রতিপাদ্য। এ ব্যাপারে নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেন বলেন, তারপর অর্ধশতাব্দী অতিক্রান্ত হয়ে গেছে। নিয়তির ‘অভিসার’ থেকে কী পাওয়া গেছে ও সেই সময়কার ভবিষ্যৎ কর্তব্যগুলো কতদূর সাধিত হয়েছে এরকম প্রশ্ন করার জন্য সময়ের এই অন্তরালটি কিছু কম নয়। এর উত্তরটিও খুব সরল নয়। নেহরুর নির্দেশিত পথ অনুসারে এই মূল্যায়নকে আমরা তিনটি প্রশস্ত ক্ষেত্রে ভাগ করতে         পারি : (১) গণতন্ত্রের অনুশীলন, (২) অনগ্রসরতা ও সামাজিক বৈষম্য দূরীকরণ এবং (৩) অর্থনৈতিক প্রগতি ও সমতা অর্জন। এসব ভিন্ন ভিন্ন ক্ষেত্রের সাফল্য ও ব্যর্থতা কীভাবে আন্তঃসম্পর্কযুক্ত সে প্রশ্নটিও আমাদের করতেই হবে।’

প্রথম ক্ষেত্রটিতে সন্তুষ্টির অনেক কারণ আছে। ১৯৬৭ সালে ‘দি টাইমস’-এর সাংবাদিক দৃঢ় নিশ্চয়তার সঙ্গে লিখেছিলেন যে, তিনি ভারতের শেষতম সাধারণ নির্বাচনের সাক্ষী হয়ে থাকলেন। তিনি নিশ্চয়তার সঙ্গে বলেছিলেন ভারতীয় গণতন্ত্র অন্তিমলগ্নে পৌঁছে গেছে। কিন্তু সেই সর্বনাশের ভবিষ্যদ্বাণী সফল হয়নি। ভারতে নিয়ম করেই এবং মোটের ওপর নিরপেক্ষভাবেই নির্বাচন হয়ে আসছে। রাজনৈতিক দলগুলো নির্বাচনে জিতেই ক্ষমতায় এসেছে এবং পরাজিত হলে তাদের ক্ষমতা ছেড়ে দিতে হয়েছে। গণমাধ্যমগুলোর ‘স্বাধীনতা’ও অনেক দূর পর্যন্ত বজায় থেকেছে এবং সংবাদপত্রগুলো স্বাধীনভাবে সংবাদ পরিবেশন, খোঁজখবর ও প্রতিবাদ করে আসছে। নাগরিক অধিকারের বিষয়টি গুরুত্বসহকারে বিবেচনা করা হয়েছে এবং তা বিঘ্নিত হলে বিচার ব্যবস্থা সাধারণভাবে সক্রিয় ভূমিকাই পালন করেছে। সেনাবাহিনী প্রধানত ছাউনির ভিতরেই অবস্থান করে আসছে।

মোটামুটিভাবে এটিই হলো সাফল্যের কাহিনী। কিন্তু তা সত্ত্বেও ভারতীয় গণতন্ত্র এখনো পূর্ণ সাফল্য অর্জন থেকে অনেক দূরে। রাজনৈতিক আন্দোলনগুলো কিছু ত্রুটির ক্ষেত্রে খুবই কার্যকরী ভূমিকা রাখলেও অনেক ত্রুটিই দূর করা যায়নি, এমনকি সেগুলোকে নিয়ে গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করার ব্যাপার আদৌ গুরুত্ব পায়নি। ভারতীয় গণতন্ত্রের টিকে থাকাটাই শেষ কথা নয়, কেননা, এটি স্বতই (নিজ থেকে) কোনো আশীর্বাদ হিসাবে দেখা দেয় না; উদ্দেশ্য সাধনের পথ হিসেবেই এটি সর্বাপেক্ষা গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠতে পারে। তার প্রাপ্য প্রশংসা আমাদের অবশ্যই করতে হবে, কিন্তু ভারতীয় গণতন্ত্রকে, গণমত প্রকাশের ক্ষমতা ও বিস্তৃতি এবং তার প্রকৃত সাফল্য অর্জনের নিরিখে বিচার করতে হবে। পক্ষান্তরে ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি বীরদর্পে মুক্ত স্বাধীন দেশে পা রেখেই বঙ্গবন্ধু আবেগ আপ্লুত হয়ে বলেছিলেন কবিগুরুর সেই বিখ্যাত উক্তি ‘সাত কোটি সন্তানেরে হে মুগ্ধ জননী রেখেছে বাঙালি করে মানুষ করনি’ সেই উক্তিই স্বাধীনতার কবি ও দার্শনিক সমবেত মুক্তিযোদ্ধাসহ সর্বস্তরের জনগণকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে শুনিয়েছিলেন। ২৬ মার্চ হতে ১৬ ডিসেম্বর মাত্র ২৬৫ দিনের ব্যবধানে কী বিশাল প্রাপ্তি ও অর্জন। আনন্দ অশ্রু নিয়ে জাতির জনক বলেছিলেন কবিগুরু দেখ, ‘তোমার বাঙালি মানুষ হয়েছে, স্বাধীন হয়েছে।’ বঙ্গবন্ধুর সামনে তখন প্রথম চ্যালেঞ্জ ছিল, ধ্বংসযজ্ঞ থেকে রাস্তাঘাট, সেতু পুনর্নির্মাণ, বন্দরে পুঁতে রাখা সমুদ্র মাইন অপসারণ করে বন্দরকে কার্যক্ষম করে তোলা। অর্থাৎ সম্পূর্ণ ধ্বংসের ওপর পুনর্নির্মাণ। ট্রেজারি শূন্য। না বৈদেশিক মুদ্রা, না দেশীয় অর্থ। টাকা ছাপানোর মতো নেই টাঁকশাল। চারদিকে পঙ্গু ও আহত মুক্তিযোদ্ধার আর্তচিৎকার, তাদের চিকিৎসার ব্যবস্থা। হাসপাতাল গজ, ব্যান্ডেজ শূন্য। নেই জীবন রক্ষাকারী ওষুধ। দেশ স্বাধীনের অব্যবহিত পরেই প্রথম যেই অ্যান্টিবায়োটিক পেলাম সেটা হলো অনুদান হিসেবে বুলগেরিয়ান পেনিসিলিন ইনজেকশন। সরকারি পর্যায়ে বর্বর পাকিস্তানি সেনাবাহিনী কর্তৃক ধ্বংসস্তূপে পরিণত বাড়িঘর পুনর্নির্মাণের ইচ্ছা আছে, কিন্তু সরকারের নেই সামর্থ্য। তারপরেও অনেক যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাকে সমাজতান্ত্রিক বিশ্বের ভালো ভালো জায়গায় পাঠালেন চিকিৎসার জন্য। কিছু অর্থোপেডিক বিশেষজ্ঞকে পূর্ব বার্লিনে পাঠিয়ে তাদের দক্ষতা বৃদ্ধির প্রশিক্ষণ দিলেন। সোভিয়েত সরকারের সহায়তায় চট্টগ্রাম বন্দরের মাইন অপসারিত হলো। পাকিস্তানি নরপশু কর্তৃক অবৈধ গর্ভধারিণীদের সব রকম সহযোগিতা ও পুনর্বাসন করা হলো। সরকারকে সহযোগিতার পরিবর্তে বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্রের নামে ছাত্রলীগ দ্বিধাবিভক্ত হলো। ছাত্রলীগের একটা মেধাবী অংশ জাসদ হয়ে সিরাজ সিকদারের মতো গুপ্ত হত্যায় মেতে উঠল। স্বাধীন বাংলাদেশের শুরুতে এটা ছিল বঙ্গবন্ধু তথা জাতির ওপর প্রথম আঘাত। তারপরেও রাজনীতির দার্শনিক জাতির জনক ধীরস্থিরভাবে অবিচল থেকে মহানায়কের মতো এগিয়ে চললেন।

’৭৩ এর শেষ এবং ’৭৪ এর মন্দা যখন কাটিয়ে উঠলেন, রাষ্ট্র যখন উন্নতির দিকে এগিয়ে যেতে লাগল তখনই শুরু হলো আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র। বাঙালি এবং বাংলাদেশের প্রতি তার অকৃত্রিম ভালোবাসা এবং দুর্বলতা, তাকে কেউ নৃশংসভাবে খুন করতে পারে, এ বিশ্বাস কখনো জন্মাতে দেয়নি। শুধু মানুষ নয় একজন দার্শনিক মহামানবের বিশ্বাসভঙ্গ কত বড় পাপ তা খুনিরা কখনো বুঝবে না, কিন্তু শাস্তি ভোগ করবে।

৭৫ থেকে ৮১, ৮১ থেকে ৯০ দুই সামরিক শাসকের নির্বাচনী খেলা দেখে আন্তর্জাতিক অনেক পত্র-পত্রিকার মন্তব্য ছিল— বাংলাদেশে গণতন্ত্রের কবর হয়ে গেছে এবং বাংলাদেশ নব্য স্বাধীন দেশ হলেও পাকিস্তানের বরপুত্র হয়ে গেছে। যেমনটি ভারতের ১৯৬৭ সালের নির্বাচনের পরে দি টাইমস এর সাংবাদিক লিখেছেন। ’৮১ থেকে ’৯০ বিভিন্ন আন্দোলনের মাধ্যমে স্বৈরশাসন নির্মূল করে দেশরত্ন শেখ হাসিনা আস্তে আস্তে যেভাবে গণতন্ত্রকে কবর থেকে তুলে এনে জনগণের গণতন্ত্রে রূপ দিলেন, তাতে করে নিঃসন্দেহে বলা যায় বাংলাদেশের গণতন্ত্রের ভবিষ্যৎ অনেক উজ্জ্বল, অস্তমিত হওয়ার সম্ভাবনা ক্ষীণ। জয়তু: গণতন্ত্র।


লেখক : সাবেক উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা।

 


বিডি-প্রতিদিন/ ১৭ ডিসেম্বর, ২০১৫/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
সর্বশেষ খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে