শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৪৯, সোমবার, ২১ ডিসেম্বর, ২০১৫

রাজনীতিতে শেষ কথা বলে কিছু নেই

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
অনলাইন ভার্সন
রাজনীতিতে শেষ কথা বলে কিছু নেই

রাজনীতিতে শেষ কথা বলে কিছু নেই। পশ্চিমবঙ্গে সে কথা আবার প্রমাণিত হলো। তৃণমূলের একদা নম্বর টু, পরে দল এবং নেত্রীর সঙ্গে দূরত্ব বাড়ানো মুকুল রায়ের ফের দলীয় সাংসদদের সঙ্গে দহরম-মহরমে নতুন করে জল ঘোলা শুরু হয়েছে রাজ্য রাজনীতিতে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের একদা বিশ্বস্ত সৈনিক মুকুল সারদা কেলেঙ্কারিতে ফেঁসে যাওয়ার পরই দিদির সঙ্গে দূরত্ব বাড়িয়েছিলেন। সেই দূরত্ব অনেকটাই ঘুচে গিয়ে এখন আবার মমতা-মুকুল কাছাকাছি।

রাজ্যের রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা মনে করছেন, মুকুলের ফের দলনেত্রীর কাছাকাছি আসার পেছনে বেশ কয়েকটা অঙ্ক কাজ করেছে। প্রথমত, আসন্ন বিধানসভা ভোটের আগে বিধায়ক কেনার কাজে তার চেয়ে দড় তৃণমূলে আর কেউ নেই। তাই এখন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দরকার মুকুল রায়কে। এ ছাড়াও দলের জন্য নির্বাচনী তহবিল বাড়ানোর কাজেও মুকুল সিদ্ধহস্ত। তার নিজের কাছেও রয়েছে সারদার মালিক সুদীপ্ত সেনের কাছ থেকে নেওয়া বিপুল অঙ্কের টাকা। তৃণমূলের অন্দরের খবর এই টাকার বখরা নিয়েই দলনেত্রীর সঙ্গে দূরত্ব বেড়েছিল মুকুলের। তৃণমূলের অন্দরেই তাই নিত্যনতুন করে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে তাহলে কি টাকার বখরা নিয়ে মিটমাট হয়ে গেল দুজনের? এতদিন সারদাসহ অন্যান্য চিট ফান্ড থেকে দলের তহবিল সংগ্রহ করতেন মুকুল। ভোটের আগে বিভিন্ন সন্দেহজনক সংগঠক থেকে টাকা তোলার দায়িত্ব কি ফের মুকুলের ওপরই দিতে চাইছেন বঙ্গেশ্বরী?

দ্বিতীয় যে বিষয়টি নিয়ে মুকুল-মমতা ঘনিষ্ঠতা বাড়তে পারে তা হলো দলীয় সংগঠন। সম্প্রতি রাজ্যে চারটি জেলায় (উত্তর ২৪ পরগনা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, মালদহ ও মুর্শিদাবাদ) দলের সংগঠন শক্তিশালী করার দায়িত্ব দলনেত্রী দিয়েছিলেন পূর্ব মেদিনীপুরের দাপুটে নেতা শুভেন্দু অধিকারীর ওপর। দলে বরাবর মমতাবিরোধী বলে পরিচিত শুভেন্দু অধিকারী এই সুযোগকে কাজে লাগিয়েছেন পুরোপুরিভাবে। এই চারটি জেলায় আস্তে আস্তে সংগঠনের গুরুত্বপূর্ণ পদগুলোতে নিজের পছন্দের লোকদের বসাতে শুরু করেছিলেন। উত্তর ও দক্ষিণবঙ্গে দলের রাশ অধিকারী পরিবারের হাতে চলে যেতে বসেছে বুঝতে পেরেই সম্ভবত মুকুলকে ফেরাতে মরিয়া হয়ে উঠেছেন মমতা। তার নিজের ভাইপো অভিষেক ব্যানার্জির আপত্তিও আপাতত দূরে সরিয়ে রাখছেন তিনি।

কিন্তু কে এই মুকুল? একদা কংগ্রেসের শীর্ষ নেতাদের ছায়াসঙ্গী উত্তর ২৪ পরগনার বীজপুরের মুকুল রায় নির্বিকার চিত্তে করতে পারেন না এমন কোনো কাজ নেই। তৃণমূলের জন্মলগ্ন থেকেই মমতার ছায়াসঙ্গী তিনি। দলটিকে চেনেন হাতের তালুর মতো। তাই গাত্রদাহ হলেও এখন মুকুলকে ঘরে না ফিরিয়ে উপায় নেই মমতার। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা এও মনে করছেন, মমতা-মুকুল বিরোধ পুরোটাই লোক দেখানোও হতে পারে। সারদা কাণ্ডে সিবিআই থেকে বাঁচতে যুদ্ধের নাটক করছিলেন দুজনে।

তৃণমূলের প্রাক্তন মহানায়ক মুকুল রায়ের কথাবার্তা ও গতিবিধি নিয়ে ধোঁয়াশা ক্রমশ বাড়ছে। দিল্লিতে মুকুল জানিয়েছেন, নতুন দলের সঙ্গে আমার কোনো সম্পর্ক নেই। আমি এখনো তৃণমূলের সাংসদ। পদত্যাগ করিনি। উনি (মমতা) তৃণমূল কংগ্রেসের সভানেত্রী। দেখা হলে কথা হতেই পারে। কিন্তু মুখে এ কথা সত্ত্বেও তার অনুগামীদের কাছে মুকুল এখনো যে বার্তা পাঠিয়ে চলেছেন তার মর্মার্থ ভিন্ন। তা হলো যথাসময়ে তিনি তৃণমূলের সঙ্গে যাবতীয় অফিসিয়াল সম্পর্ক চুকিয়ে খোলাখুলিভাবে বেরিয়ে আসবেন, তারপর ঝাঁপিয়ে পড়বেন তার পরবর্তী রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে। সে নতুন দল গড়েই হোক বা অন্য কোনো দলে যোগদানের মাধ্যমেই হোক।

রায় সাহেবের গতিবিধি দেখে ক্রমশ জোরালো হচ্ছে যে প্রশ্নটি, তা হলো— তৃণমূল নেত্রীর কাছাকাছি হতে চলেছেন কি তিনি? আবার কি তিনি তৃণমূলের সাংগঠনিক কর্মকাণ্ডে যুক্ত হতে চলেছেন? এ ব্যাপারে তৃণমূল দলেরই বা কী ভাবনা? কী ভাবনা মুকুল অনুগামীদেরও? আর মুকুলের চিন্তা-ভাবনা নিয়ে সব পক্ষেরই ধোঁয়াশা বাড়ছে। দিল্লিতে এক কথা, এ রাজ্যে এসে অন্য কথা। এক মুখে দুকথা বলার কারণ কী ভেবে পাচ্ছে না যেমন মুকুল অনুগামীরা, তেমনি তৃণমূল কংগ্রেসের একাংশও। অতি সম্প্রতি সংসদ ভবনের সেন্ট্রাল হলে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে মুকুল রায় বলেন, তৃণমূল নেত্রীর সঙ্গে সাক্ষাতের পিছনে অন্য কিছু খোঁজা ঠিক হবে না। আমি তার দলের সাংসদ। উনি নেত্রী। আমায় ডাকলে আবার যাব, এতে জল্পনার কী? মুকুল জানান, দল ভালো মনে করেছিল বলে আমাকে রেলমন্ত্রী করেছিল। খারাপ মনে করায় আবার ব্যাক বেঞ্চে পাঠিয়ে দিয়েছে। আজ বললেন সেন্ট্রাল হলে সবাই সৌজন্য বজায় রাখে। আমিও রেখেছিলাম।

মুকুল নতুন দল গঠনের ব্যাপারে অনেক এগিয়ে গিয়েছিলেন অনুগামীদের কথা মাথায় রেখে। মুকুল বলছেন তিনি তৃণমূলের সাংসদ এখনো।  দল ও পদত্যাগের কথা ঘুণাক্ষরেও বলছেন না। মুকুলের এক মুখে দুকথার বিষয়টি লঘু করতে তৃণমূলের মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায় বলেন, মুকুল তো এখনো আমাদের সাংসদ। তার সঙ্গে সংসদ ভবনের নৈশভোজে গিয়ে আমরা অন্য কিছু ভাবব কেন? শুধু মুকুল কেন, মুকুলের পুত্র শুভ্রাংশুও বলেছেন, তৃণমূল দলের জন্য বাবা তার রক্ত-ঘাম ঝরিয়েছেন। তিনি দলে ফিরলে তো ভালোই।

মুকুল তৃণমূলে যদি ফিরে আসেন তাহলে তার সাংগঠনিক ক্ষমতা কাজে লাগাবে তৃণমূল। গতবার বিধানসভা নির্বাচনে মুকুল তার সাংগঠনিক ক্ষমতার চূড়ান্ত রূপ দেখাতে পেরেছিলেন। তাতে খুশি ছিল তৃণমূল নেতৃত্ব। তৃণমূল রাজ্যে ক্ষমতায় আসার কৃতিত্ব ঠারে ঠুরে নেত্রী বুঝিয়েছিলেন তিনি ও মুকুল এই জয়লাভের প্রধান মুখ।

মুকুল যদি দলে ফিরে আসে তাহলে কি সেই সাংগঠনিক ক্ষমতা দেখাতে পারবেন? এতদিন তৃণমূল দলে থেকেও দলে ছিলেন না মুকুল। নিজেকে গুটিয়ে নিয়েছিলেন। নানাভাবে তার অনুগামীদের চাঙ্গা করার চেষ্টায় নানা পরিকল্পনা নিচ্ছিলেন। নতুন দল গঠনের কথা ভেবেছিলেন। কথা উঠেছিল তৃণমূল দলেই মুকুলের জায়গায় কে আসবেন? অনেকের নাম উঠলেও স্থায়ী হয়ে দাঁড়ায় অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাম। মুকুল আবার ফিরে আসছে এই সংবাদের আভাসে আর কেউ না হোক মনে মনে ক্ষুব্ধ, বিরক্ত অভিষেক নিজেই। শুধু অভিষেক নয়, গুরুত্বপূর্ণ আরও তিন নেতা ক্ষুব্ধ। কিন্তু মুখ ফুটে তারা কিছু বলছেন না। দলের এক শীর্ষ নেতা ঘনিষ্ঠদের কাছে মন্তব্য করেছেন, নেত্রী ঠিক কী চাইছেন বুঝতে পারছি না। এ নিয়ে আমাদের সঙ্গে কোনো আলোচনা করেননি। তিনি হয়তো ভেবেছেন মুকুলকে ফেরানো দরকার। সেই সিদ্ধান্ত তিনি নিতেই পারেন। কিন্তু তা নিয়ে যে সংশয়, ক্ষোভ দেখা দিয়েছে, মুকুল রায় নতুন দল গঠন নিয়ে যে ধোঁয়াশা কথাবার্তা বলছেন তাতে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে দলের নিচুতলার কর্মীদের ওপর।

এ ছাড়া মুকুল বিভিন্ন রাজনৈতিক দলে যোগ দেবেন বলে তাদের ভরসাও দিয়েছিলেন। কংগ্রেসে যোগ দেবেন বলে অধীর চৌধুরীর সঙ্গে তার কথাবার্তা পাকা হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু সারদা কেলেঙ্কারিতে মুকুলের নাম ওঠায় কংগ্রেস তাকে কাঠগড়ায় তুলেছিল। বিজেপিতেও মুকুল যেতে পারেন এরকম একটা শোরগোল উঠেছিল। সেখানেও ওই সারদা কলঙ্কের জন্য সবাই একমত হতে পারেননি মুকুলকে দলে নিতে। দুর্নীতির প্রশ্নে অভিযুক্ত মুকুলকে সমর্থন করার কোনো প্রশ্ন ওঠেনি বাম দলগুলোর পক্ষ থেকে। অতএব, মুকুল চেষ্টা করে যাচ্ছিলেন নতুন দল গড়তে।

প্রসঙ্গত, মুকুল যে নতুন দল গঠনের আবেদনপত্র দিয়ে দিল্লিতে নির্বাচন কমিশনের অফিসে পাঠিয়েছিলেন দুই প্রতিনিধিকে সে ব্যাপারে নির্বাচন কমিশন ২৩ ডিসেম্বর আরেকটি শুনানির জন্য ডেকেছেন। তাই মুকুল অনুগামীদের মধ্যে নানা প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। মুকুলের গড়া নতুন দলে যোগ দেবেন বলে প্রস্তুত ছিলেন প্রদীপ ঘোষ। এ ব্যাপারে মুকুলের সঙ্গে তার পাকা কথাও হয়ে গেছে। হঠাৎ এখন মুকুল যদি অবস্থান বদল করেন, অন্য অনুগামীদের মতো তার-ই বা কী হবে?

     লেখক : ভারতীয় প্রবীণ সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩
মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ
আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শোবার ঘর থেকে যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
শোবার ঘর থেকে যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব
মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২
ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি
রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি
চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত
টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা
বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা
দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম
দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের
‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস
ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন
ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১
গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা
ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন
গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা
মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি
সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি

শনিবারের সকাল

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান
বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান

পরিবেশ ও জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি
যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা