শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:০৬, বুধবার, ২০ জানুয়ারি, ২০১৬

যানজট ও মানুষজট

অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত
Not defined
অনলাইন ভার্সন
যানজট ও মানুষজট

ঢাকার মানুষ যানজট নিয়ে ভীষণ উদ্বিগ্ন। যানজট নিরসনে কী করা উচিত? নিত্যনতুন পরিকল্পনা— মেট্রোরেল, মনোরেল, সার্কুলার রোড ইত্যাদি। আমার মনে হয় দিন দিন যেভাবে ঢাকা মহানগরীর তথা দেশের জনসংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে ভৌগোলিক পরিসীমার সঙ্গে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার অসমানুপাতিক হয়ে পড়ছে। তাতে করে যত কিছুই আমরা করি না কেন, কোনো অবস্থাতেই  যানজট নিরসন করা সম্ভব হবে না। সহনশীল পরিধিতে আনতে রাজধানীর বাইরে ব্যাপক হারে কর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে রাজধানীর ওপর চাপ কমাতে হবে। অতীতে জেলা, বিভাগ ও সাব-ডিভিশনাল শহরগুলোতে যেসব কর্মকর্তা পদায়িত হতেন তারা সপরিবারে কর্মস্থলে বাস করতেন। যেমন— জেলা জজ, জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, জোনাল সেটেলমেন্ট অফিসার, সড়ক ও জনপথ অধিদফতরের নির্বাহী প্রকৌশলী, বিভাগীয় বন কর্মকর্তা, জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা প্রমুখ। মজার ব্যাপার হলো, এখন একেকটা উপজেলাতেই ১৭টি ক্যাডারের কর্মকর্তা কর্মরত। তাদের মধ্যে প্রায় ২৫-৩০ জন প্রথম শ্রেণির কর্মকর্তা। কোনো স্থানে কর্মকর্তার সংখ্যা আরও বেশি। কুমিল্লার চান্দিনা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে বর্তমানে ৩৩ জন চিকিত্সক পদায়িত আছেন। বর্তমানে দেশে পাঁচ শতাধিক পুলিশ স্টেশন রয়েছে, যেখানে ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, পরিদর্শক (তদন্ত) এবং সাব-ইন্সপেক্টররা অনেকেই পরিবার সঙ্গে নিয়ে যান না। তাদের পরিবার-পরিজন থাকেন রাজধানীতে। ছেলেমেয়েদের লেখাপড়াসহ তারা অনেক খোঁড়া যুক্তি উপস্থাপন করেন। যেগুলো কোনো অবস্থাতেই গ্রহণযোগ্য নয়।

উপজেলা পর্যায়ে সেই ৩০ জন প্রথম শ্রেণির কর্মকর্তা তাদের পরিবার-পরিজন নিয়ে যদি উপজেলাতেই বসবাস করতেন তাহলে তাদের আত্মীয়স্বজন তাদের দেখাশোনার জন্য সেখানেই যেতেন। অর্থাত্ নিত্যনৈমিত্তিক যেসব কাজে জনসাধারণ ঢাকায় আসা-যাওয়া করেন সেটা অনেকাংশেই কমে যেত। আজকাল সাব-ডিভিশন বলে কোনো শব্দ নেই, সেগুলো সবই জেলা হয়ে গেছে। আমি একজন জেলা প্রশাসকের সঙ্গে আলাপ করে বুঝতে পারলাম যে, অধিকাংশ জেলা সদরে মেডিকেল কলেজ আছে, ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ আছে, বিশ্ববিদ্যালয় আছে, অন্যান্য স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আছে। সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ, পলিটেকনিক্যাল ইনস্টিটিউট, টিচার্স ট্রেনিং কলেজ ইত্যাদি। এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রায় দুই সহস্রাধিক প্রথম শ্রেণির সরকারি কর্মকর্তা জেলা শহরে বসবাস করেন। পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, জেলার এসব কর্মকর্তার শতকরা ৫০ ভাগই পরিবার-পরিজন ছাড়া বসবাস করেন। তাদের পরিবারের সদস্যরা থাকেন রাজধানীতে। অর্থাত্ পাঁচ শতাধিক কর্মকর্তার পরিবার-পরিজন আর তাদের একটি করে গাড়ি যদি ঢাকায় থাকে তাহলে ঢাকার যানজট নিরসন কীভাবে সম্ভব?

অন্যদিকে সরকারি কর্মকর্তারা পোস্টিং স্থলে কর্মরত থাকলে সেখানে শিক্ষাদীক্ষা, ক্রীড়া, সংস্কৃতি সবকিছুতেই অভাবনীয় উন্নতি হতো। উদাহরণস্বরূপ বলা যেতে পারে, জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, জেলা শিক্ষা অফিসার এবং একইভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ, অন্যান্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ বা পরিচালকরা যদি জেলা শহরেই অবস্থান করতেন এবং তাদের ছেলেমেয়েরা জেলার বিভিন্ন স্কুল-কলেজে লেখাপড়া করত, তাহলে সেসব স্কুল-কলেজের মান স্বাভাবিকভাবেই আরও উন্নত হতো।

আপনারা নিশ্চয়ই এটা লক্ষ করেছেন যে, আমরা যখন ষাটের দশকে অর্থাত্ ১৯৬৩-১৯৬৮ সময়ে উচ্চ বিদ্যালয়ে লেখাপড়া করি তখন বার্ষিক ক্রীড়া, সাহিত্য ও সংস্কৃতি প্রতিযোগিতায় সাধারণত জেলা প্রশাসক অথবা জেলা জজ পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি থাকতেন। এসব জ্ঞানী-গুণী ব্যক্তি অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়ে ৫-১০ মিনিটের সংক্ষিপ্ত বক্তব্য দিলেও অনেক কিছু শেখা যেত। অপ্রাসঙ্গিক কোনো বক্তব্য তাদের মুখ থেকে নিঃসৃত হতো না। স্বাভাবিকভাবে সত্-অসত্, ভালো-মন্দ এবং সুন্দর-কুিসতের পার্থক্য, শিক্ষক-ছাত্রের যে সম্পর্ক এ জিনিসগুলো তারা সবার সামনে তুলে ধরতেন। আসলে প্রধান অতিথি সমাজের জন্য প্রয়োজনীয় চরিত্র গঠনমূলক বক্তব্যই অনুষ্ঠানে উপস্থাপন করতেন, যা শিশু-কিশোর ছাত্রছাত্রীদের মনে ইতিবাচক প্রভাব ফেলত। পুরস্কার বিতরণীর পরদিন ছুটি থাকত। তার পরদিন যখন ক্লাস শুরু হতো তখন প্রত্যেক শিক্ষক ক্লাসে এসে বলতেন— তোমাদের বার্ষিক পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি কী কী বলেছিলেন বলতে পারবে কি কেউ? না বলতে পারলে তিনি নিজে বলতেন আর কথাগুলোর বিষদ ব্যাখ্যা তুলে ধরতেন। স্কুলের কোমল শিশুদের সামনে কোনো প্রধান অতিথি রাজনৈতিক বক্তব্য উপস্থাপন করতেন— এটা আমার মনে পড়ে না।

আমি যদি একটি গড় হিসাব দেখাই— জেলা পর্যায়ের দুই সহস্রাধিক কর্মকর্তার অর্ধেকের পরিবার-পরিজন ঢাকায় থাকেন। প্রতি পরিবারে সাহায্যকারী লোকসহ পাঁচজন সদস্য রয়েছে ধরে নিলে ১০০০দ্ধ৬৪দ্ধ৫= তিন লাখ কুড়ি হাজার জন শিশু ও নারী এবং গৃহকর্মী ঢাকার বাইরে বসবাস করতেন। একই সঙ্গে আমি যদি ধরে নিই, এই এক হাজার জন কর্মকর্তার মধ্যে ব্যক্তিগত গাড়ি ঢাকা শহরে চলাচল করে, তাহলে দেখা যায়, প্রায় ৬৪ হাজার অতিরিক্ত গাড়ি দৈনন্দিন স্কুল এবং অন্যান্য সময় ঢাকার রাস্তায় চলাচল করে। জনগণ এবং স্থানীয় ছাত্রছাত্রীদের মন-মানসিকতার বিকাশের জন্য সব সরকারি কর্মকর্তার পরিবার-পরিজন জেলা শহরে থাকা বাধ্যতামূলক হওয়া উচিত। একজন ডিসি, এসপি, অধ্যক্ষ, উপাচার্যের ছেলেমেয়ে যদি একজন গরিব কৃষক, মুদি দোকানদার বা ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীর সন্তানের সঙ্গে পড়াশোনার সুযোগ গ্রহণ করে তাহলে ওই সাধারণ পরিবারের সন্তানদের মন-মানসিকতার বিকাশও অনেক সুন্দর হতো। থানা লেভেলে দৃষ্টি দিলে দেখা যাবে, ৫০০ থানার ২৫০ ওসি, একই সংখ্যক পরিদর্শক (তদন্ত) এবং সমসংখ্যক সাব-ইন্সপেক্টর তাদের পরিবার-পরিজনকে ঢাকায় রেখে নিজেরা থানাতে অবস্থান করেন। ওসি সাহেবের পরেই থাকেন থানার পরিদর্শক (তদন্ত)। প্রায় প্রতিটি থানাতেই চার বা এর কাছাকাছি সংখ্যক এসআই থাকেন। এসব কর্তাব্যক্তি যদি তাদের পরিবার-পরিজনকে কর্মস্থলে নিয়ে যান তাহলে ঢাকা শহর রক্ষা পেত।

স্বল্প বয়সে পরিবারের পৃথক অবস্থানের কারণে স্ত্রী-পুরুষ সবারই পারিবারিক জীবনে কিছুটা হলেও বিঘ্ন ঘটে। দূরে বসবাসের কারণে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ভুল বোঝাবুঝির সৃষ্টি হতে পারে। পারিবারিক শান্তি বিনষ্ট হয়ে যায়। এমনকি এই পরিবারগুলোর সন্তানরাও অনেক সময় মানসিক বিপর্যয়ের মধ্যে পড়ে ভুল পথে ধাবিত হয়। গত সেপ্টেম্বর মাসে প্রাক্তন কেবিনেট সচিবের সঙ্গে কথা বলে জানলাম, পরবর্তী সপ্তাহে তিনি জেলা প্রশাসক পদায়নের ফিট-লিস্ট তৈরির জন্য উপসচিবদের ইন্টারভিউ নিচ্ছেন। আমি তাকে অনুরোধ করলাম, জেলা প্রশাসকদের সপরিবারে কর্মস্থলে অবস্থান বাধ্যতামূলক করা যায় কি-না তা ভেবে দেখতে। তিনি বললেন, সপরিবারে কর্মস্থলে অবস্থান করতে ইচ্ছুক কিনা তা প্রত্যেককে জিজ্ঞাসা করা হবে; কেউ আগ্রহী না হলে তাকে তালিকাভুক্ত করা হবে না, এমনকি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীও তা চান। জেলা প্রশাসক, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এদের চাকরিগত অবস্থানের কারণে সমাজে তাদের পরিবারের সদস্যদেরও বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। এই কর্মকর্তাদের সপরিবারে কর্মস্থলে উপস্থিতির ফলে তাদের সন্তানদের সাহচর্য জেলা বা থানা পর্যায়ের সাধারণ মানুষের সন্তানদেরও সাহিত্য-সংস্কৃতি, ক্রীড়াসহ লেখাপড়ায় উত্কর্ষতা লাভে অনুপ্রাণিত করবে। থানা পর্যায়ের কর্মকর্তাদের মধ্যে অর্ধেকের চেয়ে বেশি কর্মকর্তার পরিবারের সদস্যরা জেলা বা রাজধানীতে থাকেন। প্রতি থানায় গড়ে ৩০ জন কর্মকর্তার অর্ধেক অর্থাত্ ১৫ জনের পরিবার যদি রাজধানীতে থাকেন, তাহলে ত্রিশ হাজার লোক এখানে বসবাস করছেন। এদের সাড়ে সাত হাজার গাড়ি এখানে ঘুরে বেড়াচ্ছে। প্রত্যেকটি উন্নয়নশীল এবং উন্নত দেশে একই সঙ্গে ৮-১০টি মহানগরী গড়ে উঠে। আমরা কিন্তু বিভাগীয় শহরগুলোকে মহানগরী হিসেবে গড়ে তুলতে পারিনি। এদিকেও সরকারের দৃষ্টি দেওয়া প্রয়োজন। বিভাগীয় শহরগুলো মহানগরী হিসেবে গড়ে উঠলে স্বাভাবিকভাবেই রাজধানীর ওপর চাপ কমে যাবে। এ কথা বলতে দ্বিধা নেই দেশের প্রত্যেকটি থানাতেই এমন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আছে যেগুলো অনেক সচিব, জেনারেল, অধ্যাপক, চিকিত্সক, প্রকৌশলীর জন্ম দিয়েছে। সাফল্য অর্জনকারী সবাই যে জেলা সদর বা রাজধানীর নামকরা স্কুল-কলেজে পড়াশোনা করার সুযোগ পেয়েছেন তা কিন্তু সত্যি নয়। বরং রাজধানীতে বসবাসকারী অনেক মেধাবী ছেলেমেয়েকে আমি অঙ্কুরেই বিনষ্ট হতে দেখেছি।

জেলা শহর ও সংলগ্ন স্থানে শিল্পকারখানা গড়ে কর্মসংস্থান করে রাজধানীর ওপর থেকে মানুষের চাপ কমানো যেতে পারে। বিভাগীয় শহরে সর্বোচ্চ আদালত হাইকোর্টের কার্যক্রম শুরু করা, যাতে করে সাধারণ মানুষকে বাধ্য হয়ে ঢাকা আসতে না হয়। অনেকেই হয়তো মনে করবেন এতে করে সরকারি কর্মকর্তাদের ব্যক্তিগত অধিকার হরণ করা হবে। ব্যক্তিগত অধিকার রাষ্ট্রীয় বিবেচনায় এক্ষেত্রে ক্ষুণ্ন হওয়ার সম্ভাবনা নেই, বরং সরকারি কর্মকর্তা এবং তাদের পরিবার পুরো দেশ থেকে অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করতে পারবেন। দেশ তথা জনগণ ও সংস্কৃতি সম্বন্ধে জানতে পারবেন।  দরিদ্র, সাধারণ ঘরের ছেলেমেয়েরা তাদের সঙ্গে মিলে নিজেদের আলোকিত করার সুযোগ পাবেন।  সরকারি কর্মকর্তাদের রাষ্ট্র যেমন অনেক কিছু দিয়েছে, তেমনি তাদেরও রাষ্ট্রের প্রয়োজনে অনেক ত্যাগ স্বীকার করতে হবে।

লেখক : সাবেক উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
সর্বশেষ খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে