শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:০৬, শুক্রবার, ২২ জানুয়ারি, ২০১৬

দল ভাঙার লাভক্ষতির সাতকাহন!

গোলাম মাওলা রনি
Not defined
অনলাইন ভার্সন
দল ভাঙার লাভক্ষতির সাতকাহন!


বছরখানেক ধরে রাজনীতির বাজারে জোর গুজব— বিএনপি ভেঙে যাচ্ছে! প্রথমে বলা হতো, বিএনপির নেতৃত্বাধীন ২০-দলীয় জোট ভেঙে যাবে— জামায়াত বের হয়ে আলাদা রাজনীতি করবে এবং জাতীয় পার্টি সরকার থেকে বের হয়ে যাবে। বিএনপিকে একঘরে বন্দী করে জাতীয় পার্টি, জামায়াত এবং অন্য ছোট ছোট দল কৃত্রিমভাবে রাজপথ গরম করার চেষ্টা করবে এবং একটি মধ্যবর্তী নির্বাচন দাবি করবে। অনেক পুতুলসদৃশ রাজনৈতিক ভাঁড়ের নাচন-কুর্দনে যখন জনগণ বেশ আনন্দিত এবং আহ্লাদিত বোধ করবে তখন আরও উঁচুমাত্রার বিনোদন ক্ষেত্র প্রস্তুতের জন্য মধ্যবর্তী নির্বাচন নামক হোমযজ্ঞ শুরু হয়ে যাবে। বাংলাদেশের রাজনীতির রাজজ্যোতিষীদের কুষ্ঠি বিচার বলতে গেলে মাঠে মারা গেছে। কারণ গত দুই বছরে ২০-দলীয় জোট থেকে একটি নামসর্বস্ব দল নিয়ে শওকত হোসেন নিলু নামের জনৈক ব্যক্তি বের হয়ে কী করেছেন তা দেশবাসী তো দূরের কথা, ঢাকাবাসীর মধ্যে প্রেসক্লাবের আশপাশের লোকজনও জানে না। অতিসম্প্রতি আবদুল লতিফ নেজামী নামের অন্য এক ভদ্রলোকের নেতৃত্বে ইসলামী ঐক্যজোটের একাংশ বিএনপি জোট থেকে বের হয়ে যাওয়ার পরও কোনো টুঁ-শব্দ না হওয়ার কারণে সাম্প্রতিক সময়ে বিএনপি ভাঙার প্রসঙ্গটি সামনে চলে এসেছে।

বিএনপি কখন ভাঙবে, কারা ভাঙবে এবং কীভাবে ভাঙবে এসব নিয়ে আজ কোনো আলোচনা করব না। আজ বরং রাজনৈতিক দলগুলোতে ভাঙনের প্রকারভেদ এবং এসব ভাঙনের ফলে শেষ অবধি কার কতটুকু লাভ-ক্ষতি হয়েছে তা নিয়ে আলোকপাত করার চেষ্টা করব। প্রথমেই বলে নিই দল ভাঙার কারণ, সাধারণত আদর্শিক কারণেই এ উপমহাদেশের বেশির ভাগ দল ভেঙে গেছে এবং অনেক উপদলের সৃষ্টি হয়েছে। হাতে গোনা দু-একটি টিকে আছে এবং বাকিরা হারিয়ে গিয়ে নিজেদের ইতিহাসের পাতায় স্থান করে দিয়েছে। আদর্শিক কারণের বাইরে ব্যক্তিগত হানাহানি, স্বার্থের দ্বন্দ্ব, পদ-পদবির লোভ এবং টাকা-পয়সা ধন-সম্পত্তির বিলি-বণ্টন নিয়ে সৃষ্ট বিরোধে অনেক বড় বড় দল ভেঙে যায়। উপমহাদেশের প্রথম রাজনৈতিক দল কংগ্রেসে ভাঙন ধরেছিল মূলত হিন্দু-মুসলিম জাতিগত সত্তা এবং স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিরোধকে কেন্দ্র করে। অন্যদিকে, মুসলিম লীগের প্রথম ভাঙন হয়েছিল স্বাধীন পাকিস্তানে আঞ্চলিক বৈষম্যের কারণে।

আওয়ামী মুসলিম লীগ থেকে মুসলিম শব্দ বাদ দিয়ে আওয়ামী লীগ হওয়ার পরও দলটির ভাঙন ঠেকানো যায়নি। দলটির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী ১৯৫৭ সালে সদলবলে আওয়ামী লীগ থেকে বের হয়ে যান অনেকটা অপমানিত হয়ে। তার বের হয় যাওয়ার কারণ হিসেবে নীতি ও আদর্শের বহু কথা বলা হলেও তিনি সে আমলে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর সঙ্গে নেতৃত্বের বিরোধে কোণঠাসা হয়ে পড়ার কারণে চলে গিয়েছিলেন তা কম-বেশি সবাই জানে। স্বাধীন বাংলাদেশে আওয়ামী লীগ থেকে জাসদের জন্ম হয়েছিল মূলত আদর্শিক কারণে। নেতৃত্বের দ্বন্দ্ব কিংবা সংঘাত হয়তো ছিল কিন্তু তার চেয়েও বেশি ছিল আদর্শিক দ্বন্দ্ব। সেদিন যদি জাসদের জন্ম না হতো তাহলে হয়তো আমাদের ইতিহাস ভিন্নমাত্রার নান্দনিকতা লাভ করত।

স্বাধীন বাংলাদেশে অনেক দলের গঠন ও ভাঙন হয়েছে স্বার্থসংশ্লিষ্ট দ্বন্দ্ব-সংঘাতের কারণে। বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি, পূর্ব বাংলার সর্বহারা পার্টি, ন্যাপ, জাসদ, বাসদ প্রভৃতি দলের ভাঙনের জন্য বাইরের কাউকে কিছুই করতে হয়নি। দলের অভ্যন্তরীণ কোন্দল, পদ-পদবির লড়াই, পারস্পরিক হিংসা-দ্বেষ, রেশ এবং লোভ-লালসার কারণে দলগুলোয় ভাঙনের সৃষ্টি হয়। কিছু কিছু আন্ডারগ্রাউন্ড পার্টির অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব-সংঘাতের কারণে দলের নেতা-কর্মী তো বটেই, সাধারণ লোকজনকেও রক্ত দিতে হয়েছে।

দল ভাঙার নানারূপ তেলেসমাতির মধ্যে সবচেয়ে আলোচিত ঘটনা হলো ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দল কর্তৃক রাষ্ট্রীয় সুযোগ-সুবিধা ব্যবহার করে রাজপথ কাঁপানো প্রধান প্রধান বিরোধী দল ভেঙে চুরমার করে দেওয়ার অপচেষ্টা। পাকিস্তান আমলে আইয়ুব শাহির জমানায় রাষ্ট্রীয় মদদে সর্বপ্রথম হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী এবং বঙ্গবন্ধুর মধ্যে বিরোধ সৃষ্টি করা হয়। ফলে দল হিসেবে আওয়ামী লীগ ১৯৬০-৬৩ সালের দিকে খুবই দুর্বল হয়ে পড়ে। বঙ্গবন্ধুকে বেশির ভাগ সময় জেলে থাকতে হয় এবং সোহরাওয়ার্দী সাহেবের ওপর সৃষ্টি করা হয় প্রচণ্ড মানসিক চাপ। ফলে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং চিকিত্সার জন্য চলে যান বৈরুতে। ১৯৬৩ সালের ৫ ডিসেম্বর তিনি সেখানেই ইন্তেকাল করেন।

সোহরাওয়ার্দী সাহেবের মৃত্যুর পর বঙ্গবন্ধু খুব দ্রুত ক্ষমতার পাদপীঠে চলে আসেন। তার অগ্রযাত্রা, নেতৃত্বের গুণাবলি এবং অসম্ভব জনপ্রিয়তা ক্ষমতাসীনদের ভাবিয়ে তোলে। আইয়ুব খান পুনরায় চেষ্টা চালান আওয়ামী লীগকে ভেঙে ফেলার জন্য। দলের মধ্যে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বকে কোণঠাসা করার জন্য অথবা তাকে রাজনৈতিকভাবে পরিত্যক্ত অবস্থায় ফেলে দেওয়ার জন্য শুরু হয় নতুন চক্রান্ত। হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর একমাত্র কন্যা বেগম আকতার সোলায়মানকে আওয়ামী নেতৃত্বের শীর্ষপদে বসিয়ে তাকে দাবার ঘুঁটি বানানোর চেষ্টা করা হয়। বাংলাদেশে রাষ্ট্রীয় মদদে দল ভাঙার খেলাধুলা শুরু হয়েছিল এরশাদ আমলে। কিন্তু রাজনৈতিক নেতাদের চরিত্রহননের কাজটি শুরু করেছিলেন জিয়াউর রহমান। ক্ষমতার লোভ দেখিয়ে এবং পদ-পদবির টোপ দিয়ে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীকে নিজ দলে নিয়ে আসার যে প্রকল্প তিনি হাতে নিয়েছিলেন বর্তমান জমানায় এসে তার সেই কীর্তি মহীরুহ আকার ধারণ করেছে। জিয়া-পরবর্তী ক্ষমতাসীনরা মূলত জিয়ার আদর্শ ধারণ করে এবং তাকে মানস পিতার আসনে বসিয়ে ভিনদলের নেতা-কর্মীদের লোভ দেখিয়ে নিজ দলে আনার যে প্রতিযোগিতা করেছেন তা দেখলে স্বয়ং জিয়াউর রহমান সাহেব অবশ্যই লজ্জা পেয়ে যেতেন।

এরশাদ আমলে আওয়ামী লীগের ওপর প্রথম আঘাতটি আসে প্রয়াত আবদুর রাজ্জাকের কাছ থেকে। তিনি দলের বিপুলসংখ্যক নেতা-কর্মী বিশেষ করে শীর্ষস্থানীয় ছাত্রলীগ কর্মীদের নিয়ে আওয়ামী লীগ থেকে বের হয়ে যান এবং ‘বাকশাল’ নামের নতুন দল গড়ে তোলেন। দ্বিতীয় আঘাতটি আসে ১৯৯২ সালে। ড. কামাল হোসেন, মোস্তফা মহসীন মন্টু প্রমুখের নেতৃত্বে গঠিত হয় গণফোরাম। গণফোরাম গঠিত হওয়ার অনেক আগে মোস্তফা মহসীন মন্টুর নিয়ন্ত্রণাধীন ছাত্রলীগের শক্তিশালী গ্রুপটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ব্যাপক তত্পরতা চালায়। বিভক্ত হয়ে যায় ছাত্রলীগ। মন্টু সাহেবের অনুসারীরা ছাত্রলীগ মিলু নামে আত্মপ্রকাশ করে। আওয়ামী লীগের ওপর তৃতীয় এবং সবচেয়ে ভয়াবহতম আঘাতটি আসে ১/১১-এর সময়ে সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে। দলের প্রায় সব শীর্ষ নেতা ‘সংস্কারবাদী’ নাম ধারণ করে ক্ষমতাসীনদের মদদে এমন তাণ্ডব শুরু করেন যাতে দলীয় সভানেত্রীর পক্ষে অস্তিত্ব বজায় রাখাই সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়। নিজ দলের সংস্কারবাদীদের চক্রান্তে তাকে শেষ পর্যন্ত জেলে গিয়ে দায় মেটাতে হয়।

আওয়ামী লীগের ভাঙনের ইতিহাসের চেয়ে বিএনপির ভাঙন প্রক্রিয়া নির্মম, নিষ্ঠুর এবং অভিনব। এরশাদ শাহি প্রাণান্ত চেষ্টা করেছিল বিএনপিকে নির্মূল করে দেওয়ার জন্য। পরিকল্পিতভাবে বিএনপিকে তিলে তিলে শেষ করে দেওয়ার সব আয়োজন পাকাপোক্ত করা হয়েছিল। জিয়া পরিবারকে রাজনীতি থেকে দূরে রাখতে ব্যর্থ হয়ে এরশাদ বিএনপির বেশির ভাগ শীর্ষ নেতাকে পদ-পদবি, লোভ-লালসা এবং হুমকি-ধমকি দিয়ে নিজ দলে নিয়ে আসেন। এরপর দলটিতে প্রথম ভাঙন ধরান কে এম ওবায়দুর রহমান। পরে ডা. বি. চৌধুরীর নেতৃত্বে বিএনপির অনেক শীর্ষ নেতা দল ছেড়ে ‘বিকল্পধারা বাংলাদেশ’ নামক একটি রাজনৈতিক দল গড়ে তোলেন। হাল আমলের নাজমুল হুদার ‘তৃণমূল বিএনপি’ এবং ‘নতুন বিএনপি’র উত্পাত শুরু হওয়ার আগে দলটি মারাত্মক ধাক্কা খেয়েছিল গত ১/১১-এর সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে।

এবার জাতীয় পার্টি সম্পর্কে কিছু বলে নিই। তারপর শিরোনাম প্রসঙ্গে আলোচনা করে উপসংহারে চলে যাব। জাতীয় পার্টি তার শাসনামলে বিএনপি-আওয়ামী লীগকে নাচানোর জন্য যে বাঁশের বাঁশি বাজিয়েছিল, তার চেয়েও বাঁকা বাঁশের তৈরি বাঁশি ও নাকি নাকি এবং চোয়া চোয়া সুর তুলে ক্ষমতাসীনরা গত ২৫ বছরে অন্তত ২৫ বার হ্যামিলনের বংশীবাদকের মতো জাতীয় পার্টির শীর্ষ থেকে তৃণমূল পর্যন্ত হাজার হাজার নেতা-কর্মীকে পদ্মা-মেঘনা-যমুনা-গৌরী-বুড়িগঙ্গাসহ পাঁচশটি নাম-করা নদ-নদীতে চুবিয়ে এনেছে। ফলে দলটির শরীরে কোনো প্রাণশক্তি আজ অবশিষ্ট আছে কিনা তা খালি চোখে দেখা যাচ্ছে না। অত্যাচার, নির্যাতন, মামলা-হামলা, ভয়ভীতি এবং অতিরিক্ত প্রেম-ভালোবাসার কারণে এই দলের অনেক নেতানেত্রীর মাথা আউলা-ঝাউলা হয়ে গেছে। তাদের চিত্ত বড়ই চঞ্চল, মন দুর্বল এবং শরীর অবিশ্বাস্য রকম নুয়ে পড়েছে। গত ২৫ বছরে জাতীয় পার্টি কমপক্ষে ২৫ বার ভেঙেছে— আবার বেশ কয়েকবার জোড়াও লেগেছে। তবে ইতিহাসের সবচেয়ে ক্রান্তিকাল হিসেবে জাতীয় পার্টি গত দুই বছর ধরে ভয়ানক একটি অস্বস্তিকর সময় পার করছে এবং নিজেদের অস্তিত্ব সংকটের মধ্যে ফেলে দিয়েছে।

বাংলাদেশের দল ভাঙার ইতিহাস পর্যালোচনা করলে এ কথা স্পষ্টভাবে বলা যায় যে, ভাঙা-গড়ার খেলায় কেউ লাভবান হয় না, বরং ক্ষতিগ্রস্ত হয় সবাই। এখন প্রশ্ন হলো, আমাদের দেশে কেন এত রাজনৈতিক নোংরামি হয়ে থাকে। এ প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার আগে মানুষের আভিজাত্য, উন্নত চিন্তা, নৈতিক মূল্যবোধ এবং মাধুর্যময় চরিত্র সম্পর্কে কিছু বলা যাক। একটি নির্দিষ্ট সময় ধরে বংশপরম্পরায় শিক্ষা-দীক্ষা, ভালো কাজ এবং ভালো চিন্তার অব্যাহত অভ্যাসকেই বলা হয় আভিজাত্য। দক্ষিণ এশিয়ার ইতিহাসে পণ্ডিত জওহরলাল নেহরু কিংবা হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর কাছ থেকে জাতি যা আশা করত এবং জাতি যা পেয়েছিল তা কোনো ভুঁঁইফোড় রাজনৈতিক নেতার কাছ থেকে আশা করাটাই অবান্তর। বাংলাদেশের রাজনীতির ইতিহাস গত ৭০ বছরে এতটাই আঁকাবাঁকা সর্পিল গতিতে চলে আসছে যে, এ পথের যাত্রীদের মধ্য থেকে সহজ-সরল এবং সুন্দর মনের মানুষ পয়দা হতে পেরেছে খুবই সীমিত সংখ্যায়। ফলে আমাদের রাজনৈতিক অঙ্গনে সৌজন্য, নম্রতা, ভদ্রতা এবং বিনয় অত্যন্ত দুষ্প্রাপ্য হয়ে পড়েছে। ব্রিটিশ ভারতের শীর্ষ রাজনীতিবিদদের শিক্ষা-দীক্ষা, ব্যক্তিত্ব, রুচি, পারিবারিক সুনাম এবং ভালো মানুষের ভাবমূর্তির সঙ্গে তুলনা করলে বর্তমান জমানার জন্য আফসোস করা ছাড়া কীই বা করার আছে। আগেকার দিনে নেতারা অবশ্যই তাদের অনুসারী এবং সাধারণ মানুষের চেয়ে সব ব্যাপারে শ্রেষ্ঠত্বের অধিকারী হতেন। বর্তমানে হয়ে গেছে ঠিক বিপরীত। সারা জীবন ফার্স্ট ক্লাস ফার্স্ট হওয়া লোকটিকে তার জীবনের এক প্রান্তে এসে এমন এক লোককে নেতা হিসেবে মেনে নিতে হচ্ছে যে কিনা ছাত্রজীবনে কোনো দিন সামনের বেঞ্চে বসতে সাহস পায়নি এবং ম্যাট্রিক পাস তো দূরের কথা অষ্টম শ্রেণির ফাইনালে ফেল করতেও রীতিমতো যুদ্ধ করতে হয়েছে।

আমরা আজকের নিবন্ধের একদম শেষ প্রান্তে চলে এসেছি। কেন একটি ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দল রাষ্ট্রীয় সুযোগ-সুবিধা ব্যবহার করে তার প্রতিদ্বন্দ্বী রাজনৈতিক দলে ভাঙন ধরায় এমনতর প্রশ্নের জবাবে বলতে হয়— কেবল বিশ্বাস এবং আস্থার সংকট থেকে তারা এসব কাজ করে থাকে। ক্ষমতাসীনরা প্রথমত নিজেদের প্রতি আস্থা হারিয়ে ফেলে। দ্বিতীয়ত, তারা নিজেদের পতনের বা পরাজিত হওয়ার শঙ্কায় মারাত্মক উত্কণ্ঠাবোধ করে। তারা জনগণকে বিশ্বাস করতে পারে না, অন্যদিকে তাদের প্রতিদ্বন্দ্বীকে বিশ্বাস করার মানসিক শক্তিও হারিয়ে ফেলে।

এবার একটি সাপ্লিমেন্টারি প্রশ্নের জবাব দিই। প্রশ্নটি হলো— কেন ক্ষমতাসীনরা নিজেদের প্রতি আস্থা হারিয়ে ফেলে এবং জনগণসহ বিরোধী রাজনৈতিক দলকে বিশ্বাস করতে পারে না। ক্ষমতাসীনরা যখন কাজের চেয়ে প্রচার-প্রপাগান্ডা বেশি করে, কাজকর্মে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার পরিবর্তে খামখেয়ালির আশ্রয় নেয় এবং দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়ে তখন নিজেদের প্রতি আস্থার সংকট আরম্ভ হয়। জনগণ এবং বিরোধী দলকে অবিশ্বাস করার প্রধান কারণ হলো তাদের দুর্বল, বোকা এবং ভীতু হিসেবে মূল্যায়ন করা। শাসক যদি অহরহ মিথ্যা বলে, ভাঁওতাবাজি করে এবং সবাইকে ঠকায় তবে তার পক্ষে কাউকে বিশ্বাস করা সম্ভব হয় না। অন্যদিকে অত্যাচার, অনাচার, অনিয়ম, দুর্নীতি, জুলুম এবং চিরদিন ক্ষমতায় থাকার অবারিত বাসনা শাসককে প্রবলভাবে অবিশ্বাসী এবং অহংকারী করে তোলে।

আজকের বিষয়ের আলোচনার উপসংহার একেবারেই সংক্ষিপ্ত, দল ভাঙার অতীত ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়— এটা ভালো কাজ নয়। ও কাজে নিজেদের ক্ষতি হয় বেশি এবং অতীতের সরকারগুলো ক্ষমতা হারানোর ঠিক অল্প কদিন আগে বিরোধী দল ভাঙার মন্দ খেলায় মেতে উঠেছিল।

তারপর ইতিহাসকে সাক্ষী রেখে তাদের শত্রুদের নাজেহাল করার আগে নিজেরাই ভয়ানক নাজেহালের শিকার হয়ে ছিটকে পড়েছিল ক্ষমতা থেকে।

লেখক : কলামিস্ট

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
সর্বশেষ খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে