শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:১৪, মঙ্গলবার, ০১ মার্চ, ২০১৬ আপডেট:

সাহস আর ধৈর্যের চেয়ে কোনো বড় শক্তি নেই

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
Not defined
অনলাইন ভার্সন
সাহস আর ধৈর্যের চেয়ে কোনো বড় শক্তি নেই

এশিয়া কাপ টি-২০ হচ্ছে আমাদের দেশে। সেদিন ছিল ভারত-পাকিস্তানের খেলা। যেখানে পাকিস্তান খুবই খারাপ করেছে। ৮৩ রানে খেলা শেষ। এটা আশা করা যায় না। কিন্তু বাস্তবে তাই হয়েছে। বেশ আগ্রহ নিয়ে টিভিতে খেলা দেখছিলাম। দর্শকের মধ্যে কয়েকজনকে পাকিস্তানের সমর্থক দেখে ভালো লাগেনি। মুক্তিযুদ্ধের কথা মনে হলে কোনো পাকিস্তানির দিকে তাকাতে ইচ্ছা করে না। মন বিষিয়ে যায়। তবু এশিয়ার বাইরে অন্য কোনো দেশের সঙ্গে খেলা হলে হয়তো পাকিস্তানের পক্ষ নেওয়া যায়। কিন্তু এশিয়ায় ভারতের বিরুদ্ধে পাকিস্তানকে সমর্থন করা আত্মহত্যার নামান্তর। কিন্তু তা-ও অনেককে করতে দেখি। হ্যাঁ, গত বিশ্বকাপে ভারত বাংলাদেশের সঙ্গে কোয়ার্টার ফাইনালে যে অন্যায় করেছে তার ক্ষমা হয় না। অমন জালিয়াতি তারা না করলেও পারত। কিন্তু তার পরও ভারতের বিরুদ্ধে পাকিস্তানকে সমর্থন আত্মঘাতী ব্যাপার।

এ পর্যন্ত তিন খেলায় বাংলাদেশ একটিতে হেরে দুটিতে জয়ী হয়েছে। আরব আমিরাতকে হেলাফেলা করলেও শ্রীলঙ্কার সঙ্গে বেশ শক্তপোক্ত মনে হয়েছে। বাংলাদেশ আরব আমিরাতের সঙ্গে বেশ ভালোভাবেই খেলেছে। আমরা হারি-জিতি ধৈর্য নিয়ে খেলা দরকার। কিন্তু আমাদের ধৈর্যের বড় বেশি অভাব। শ্রীলঙ্কার সঙ্গে সেদিনের খেলায়ও তার প্রমাণ পাওয়া গেছে। টি-২০-তে দুজন খেলোয়াড় সোজা হয়ে দাঁড়ালে কী হয় তা রবিবারে দেখা গেছে। ২ রান, ২ উইকেট, ২ ওভার ২ বল— শ্বাস বন্ধ হয়ে যাওয়ার মতো অবস্থা। অথচ ৩ উইকেটে সাকিব আল হাসান আর সাব্বির  ১১২-১৩-তে নিয়ে যায় এবং শেষ পর্যন্ত শ্রীলঙ্কার মতো সিংহের সঙ্গে রয়েল বেঙ্গল টাইগারের জয় গর্ব না করে উপায় কী? ওর আগেও ভারতের সঙ্গে সাকিব আল হাসানের হাতে ওই ক্যাচ ছুটে না গেলে সেদিনের ফল কী হতো বলা যায় না। একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে আমাদের ক্রিকেট দলকে বলব সাহস আর ধৈর্যের চেয়ে বড় কোনো শক্তি বা সম্পদ দুনিয়ায় নেই। তাই কোনো কিছুতে লোভাতুর না হয়ে হার-জিতকে একইভাবে নিয়ে খেলায় দক্ষতা অর্জন করতে হবে। এ বিজয়ের সুবাদে ক্রিকেটের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সবাইকে শুভ কামনা জানাচ্ছি।

লিখেছিলাম ৭ মার্চ সরাসরি স্বাধীনতার ঘোষণা করলে কী হতো আর না করায় কী হয়েছে। যে যাই বলুন, স্বাধীনতা যেভাবে আসার সেভাবেই এসেছে। যারা হাঁস-মুরগির ডিমের মতো সহজে স্বাধীনতা চেয়েছিল তাদের হয়তো মনঃপূত হয়নি। জনগণ থেকে প্রায়-বিচ্ছিন্ন একটা সরকারের সঙ্গে যুঝতে আজ যেখানে সবার ত্রাহি ত্রাহি অবস্থা, সেখানে আমাদের নেতৃবৃন্দ দারুণ কৌশলী হয়ে কাজকর্ম না করলে বিজয় আসত না। শুধু ছপ্পন ধরে থেকে ত্রুটি ধরা সহজ। কিন্তু কাজের কাজ করা অত সহজ না। যারা পাকিস্তানের সেবক ছিলেন সামরিক-বেসামরিক যেই হোন, পাকিস্তানের পতনের আগে তারা তেমন কেউ আমাদের সঙ্গে আসেননি, লাখের মধ্যে মাত্র কয়েকশ এসেছেন। এখন যেমন বর্তমান সরকারকে গদিতে রাখতে রক্ত ঘাম করছেন, গণেশ উল্টে গেলে তারা কেউ ঘাম ঝরাবেন? মোটেই না। বাতাসের দিকে পাল তুলবেন। এটা কোনো দোষের নয়। এটা সরকারি কর্মচারী-কর্মকর্তাদের সারা জীবনের নিয়ম বা কৌশল। সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা এসব বুঝলেও রাজনৈতিক নেতা-কর্মীরা কোনো দিন বোঝেননি, এখনো বোঝেন না। তাই যারা হাঁস-মুরগির আণ্ডার মতো সকাল-বিকাল বিনা পরিশ্রমে স্বাধীনতা চেয়েছিলেন তাদের দোষ দেওয়ার কী আছে? আজও অনেকে ছপ্পন ধরে আছে আওয়ামী লীগ ভীষণ অপ্রিয়, তাদের সরকারে থাকার কোনো যোগ্যতা নেই, সুযোগ পেলেই বিএনপি ক্ষমতায় চলে যাবে। কিন্তু আশি মণ ঘিও জুটবে না, রাধাও নাচবে না। পরের ধনে পোদ্দারি সহজ হলেও কষ্ট করে আয় করে পোদ্দারি করা খুব কঠিন।

২৫ মার্চ হানাদার পাকিস্তানিরা সর্বত্র এক বিভীষিকা সৃষ্টি করার পরও সরকারি-বেসরকারি, সামরিক-বেসামরিক লাখ লাখ বাঙালি পাকিস্তানের পদলেহন করেছে। মুরগির ডিম পেতেও অপেক্ষা করতে হয়, মুরগিকে পাল-পোষ করে বড় করতে হয়, তবেই ডিম পাড়ে। এমন কষ্টও যারা করতে চায়নি তাদের নিয়ে কী বলব?  তখন পূর্ব পাকিস্তানের ১৯ জেলা ছিল। ১৯টা জেলার কয়টা ডিসি, কয়টা এসপি মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছিল? পাবনার ডিসি নূরুল কাদের, আর কে? আমার তো তেমন মনে পড়ে না। প্রায় সব সরকারি কর্মচারীই মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানের বন্দনা করেছে, কায়মনে পাকিস্তান রক্ষা করার চেষ্টা করেছে। মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেওয়া সশস্ত্র বাহিনীর লোকজন যারা রাজনীতিতে এসেছেন তাদের কত সমালোচনা বা গালাগাল করা হচ্ছে। কিন্তু সশস্ত্র বাহিনীর বহু বাঙালি পাকিস্তানি হানাদারদের সঙ্গে থেকে লুটতরাজ, হত্যা, ধর্ষণ, করেছে। কেউ কেউ তো তাদের নাম করে না। ফিরোজ সালাউদ্দিন নামে এক কর্নেলকে দেখেছি। যিনি মুক্তিযুদ্ধের সময় বঙ্গভবনে গভর্নর মালেকের মিলিটারি সেক্রেটারি ছিলেন। বাংলাদেশের প্রথম অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম ঢাকায় এলে তিনিই মিলিটারি সেক্রেটারি ছিলেন। মানে ১৫-সাড়ে ১৫ ডিসেম্বর পাকিস্তানের প্রাদেশিক গভর্নরের মিলিটারি সেক্রেটারি। তারপর রাতারাতি স্বাধীন দেশের রাষ্ট্রপতির মিলিটারি সচিব। দেশ বা সরকার বদলাতে পারে, কিন্তু তাদের বদল নেই। তারা চিরস্থায়ী। ১০ জানুয়ারি দেশে এসে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান রাষ্ট্রপতি পদ ত্যাগ করে প্রধানমন্ত্রী হলে বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী হন রাষ্ট্রপতি। পাকিস্তান হানাদারের এই অনুগত ব্যক্তি ফিরোজ সালাউদ্দিন সেদিনও ছিলেন রাষ্ট্রপতির সামরিক সচিব। পাকিস্তানের অনুগত দালাল যারা তারা এক দিনে বাংলাদেশ সরকারের নতুন কর্মচারী হয়ে গিয়েছিলেন। এটাই জাতির দুর্ভাগ্য। প্রবল পাকিস্তানি হানাদারদের রক্তে ডুবিয়ে মারতে পেরেছিলাম বলেই এত বড় বড় অসংগতির পরও আমরা এখনো বেঁচে আছি, টিকে আছি।

কত অভিযোগ আমাদের ওপর, আমাদের নেতাদের ওপর। জনাব এ কে খন্দকার যুদ্ধের সময় ভারতে ছিলেন। এক দিনের জন্য কোনো যুদ্ধে অংশ নেননি। বিমানবাহিনীর লোক তার তো যুদ্ধ করতে বিমান দরকার, তা পাবেন কোথায়? পাকিস্তানি একটি যুদ্ধবিমান উড়িয়ে নেওয়ার মুরোদ হয়নি। তাই আজ যত বড় কথাই বলুন, বসে বসে খাওয়া ছাড়া তার তেমন কাজ ছিল না। তিনি নিজেই বলেছেন, ১৬ ডিসেম্বর হানাদারদের আত্মসমর্পণ অনুষ্ঠানে তাকে কলকাতা নিউমার্কেট থেকে ধরে আনা হয়েছিল। মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বসূচক কাজের খেতাব কমিটির তিনি চেয়ারম্যান ছিলেন। নীতিমালা ছিল প্রত্যক্ষ সম্মুখযুদ্ধে যারা সাহসী ভূমিকা পালন করবেন তাদের উত্সাহিত করতে তত্ক্ষণাত্ বীরত্বসূচক পদক দেওয়া হবে। প্রত্যক্ষ যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেননি বা করতে পারেননি বলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গতাজ তাজউদ্দীন আহমদকে বীরত্বসূচক খেতাব দেওয়া হয়নি। মুক্তিযুদ্ধে অবদানের জন্য যদি কাউকে খেতাব দেওয়া হয় তাহলে সবার আগে তাজউদ্দীন আহমদ, সৈয়দ নজরুল ইসলাম এবং অন্য নেতৃবৃন্দকে দিতে হয়। সেই সময়ের সব কজন এমএনএ, এমপিকে দিতে হয়। ছাত্রনেতা, যুবনেতা ও রাজনৈতিক নেতা-কর্মীকে দিতে হয়। কিন্তু মুক্তিবাহিনীর সর্বাধিনায়ক এম এ জি ওসমানীকেও দেওয়া হয়নি প্রত্যক্ষ যুদ্ধে অংশগ্রহণ না করার জন্য। অথচ জনাব এ কে খন্দকার কোনো সম্মুখযুদ্ধে অংশ না নিয়ে নিজের খেতাব নিজেই নিয়ে নিয়েছিলেন। এরাই কেউ কেউ ভারতে নিরাপদে থেকে বলার চেষ্টা করছেন, আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ ভারতের সঙ্গে কোনো যোগাযোগ বা বোঝাপড়া না করে তাদের অথই সাগরে ভাসিয়ে দিয়েছিলেন। সত্যিই যদি যোগাযোগ না হতো, শরণার্থীদের কথা বলছি না, সামরিক-বেসামরিক কর্মচারীদের কথা বলছি, পাকিস্তানি কর্মচারী হিসেবে সীমান্ত পেরিয়ে এক পা দিতেই তাদের কারাগারে ঢোকানো হতো। খালি হাত-পায়ে গেলেও ছাড় দেওয়া হতো না। আর যারা অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে গিয়েছিলেন তাদের ফাঁসি না হলেও যাবজ্জীবন কোর্ট মার্শাল হতো। কষ্ট হলেও জামাই আদরে স্বাধীনভাবে চলাফেরা করতে পারতেন না। তাই নব্য পণ্ডিতদের ধারণামত ৭ মার্চ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতা ঘোষণা না করে আকারে-ইঙ্গিতে ‘আক্কেল মানকে লিয়ে ইশারা হি কাফি’ তেমন ঘোষণা করে আমাদের মঞ্জিল মকসুদে পৌঁছতে যে পথ দেখিয়ে ছিলেন, সেটাই ছিল যথার্থ। ভালো শিকারির মতো আমাদের নেতা কাজ করেছিলেন। সাপও মরেছে, লাঠিও ভাঙেনি। আর সরাসরি ঘোষণা দিলে অপরিণামদর্শী হিসেবে নেতাকে তো ফাঁসিতে ঝোলানো হতোই, আমরা শত বছরে স্বাধীনতা পেতাম না। মাঝখান থেকে আক্রমণকারী হিসেবে চিহ্নিত হতাম। জনতার আদালতে পাকিস্তানিদের বদলে আমাদের আসামি হিসেবে দাঁড়াতে হতো।

কী লিখি ছাই, বড় জ্বালায় আছি। এই সেদিন একটা ভাই তার দুইটা ছোট্ট ছোট্ট বৈমাত্রেয় ভাইকে শ্বাসরোধে মেরে ফেলেছে। গ্যাসের চুলায় বিস্ফোরণ ঘটে চারজনের একটা পরিবার তছনছ হয়ে গেছে। দুই সন্তানসহ কর্তা ইতিমধ্যেই মারা গেছেন। যে মহিলা বেঁচে আছেন তারও অবস্থা ভালো নয়। পাকিস্তানি হানাদাররা বাঙালিদের হত্যা করে এক গর্তে মাটিচাপা দিত। সেদিন শুনলাম হবিগঞ্জে চারটি শিশুকে হত্যা করে একত্রে মাটিচাপা দিয়েছে। কত কিছু ভাবী পিতাকে নিয়ে লিখব, তার পিতৃত্ব নিয়ে লিখব। কিন্তু যখনই এসব দেখি এলোমেলো হয়ে যাই। যে জাতি শুধু আত্মমর্যাদার জন্য এত রক্ত দিয়েছে, ভোটাধিকারের জন্য জীবন দিয়েছে আজ তারা ভোটাধিকারহীন কাঙাল। এমন এক অথর্ব নির্বাচন কমিশন, যার কোনো সকাল-বিকাল নেই। দেশে প্রথম দলীয়ভাবে ঘোমটা খোলা ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন। শতাধিক আসনে যেনতেন করে আওয়ামী লীগ বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়ে গেছে। আইয়ুব খানও অত জনপ্রিয় ছিল না, যে রকম জনপ্রিয়তা দেখাচ্ছে বর্তমান সরকার বা সরকারি দল। যে দেশে পদের জন্য মানুষ জীবন দেয়, সেই দেশে জাতীয় নির্বাচনে ৩০০ আসনের ১৫৩টা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায়, বাকিগুলো বিনা ভোটে। আবার ইউপি নির্বাচনে এমন আশা করা যায়? আমি চাই রাজনৈতিক দল হিসেবে সরকারি দলের যথাযথ মর্যাদা থাক। শুধু পুলিশের শক্তিতে নয়, জনগণের শক্তিতে রাষ্ট্র চলুক। কিন্তু সে গুড়ে বালি। জনগণ সরকারের সঙ্গে নেই, সরকারও জনগণের সঙ্গে নেই। এই দড়ি টানাটানিতে অনেকের নাভিশ্বাস উঠেছে। কে কার কথা শোনে, কেউ কারও কথা শোনে না। সবার যে ঘোড়ারোগ হয়েছে।

গত পয়লা সেপ্টেম্বর টাঙ্গাইল-৪, কালিহাতী আসন শূন্য হলে ১৫ সেপ্টেম্বর তাতে অংশ নেওয়ার ঘোষণা করেছিলাম। ওই একই দিন নির্বাচনের তফসিল ঘোষিত হয়েছিল, মনোনয়নপত্র জমার শেষ তারিখ ৩০ সেপ্টেম্বর, যাচাই-বাছাই ৩ অক্টোবর, ভোট ২৮ অক্টোবর। যেই আমি অংশ নেওয়ার ঘোষণা দিলাম, পরদিন আবার পুনঃ তফসিল করে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ১১ অক্টোবর, যাচাই-বাছাই ১৩ অক্টোবর, ভোট গ্রহণ ১০ নভেম্বর। আমি ১১ অক্টোবর বৈধভাবে মনোনয়নপত্র জমা দিলে ১৩ অক্টোবর যাচাই-বাছাইয়ের সময় অবৈধভাবে আমার মনোনয়নপত্র বাতিল করলে নির্বাচন কমিশনে আপিল করি। সেখানে কোনো প্রতিকার না পেয়ে হাইকোর্টে যাই। ২১ অক্টোবর মহামান্য হাইকোর্ট মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করলে ২২ অক্টোবর রিটার্নিং অফিসার আমার নামে মার্কা বরাদ্দ করলে আমরা নির্বাচন কার্যক্রম চালিয়ে যাই। এক সপ্তাহ পর সবাইকে অবাক করে দিয়ে ২৭ অক্টোবর নির্বাচন কমিশন সুপ্রিমকোর্টে আপিল করে। সেই ছেলেবেলা থেকেই কোর্ট-কাছারিতে চলাফেরা। মুনসেফ কোর্টের কোনো রায় জজকোর্টে আপিল হলে কখনো মুনসেফ কোর্টকে বাদী হতে দেখিনি। জজকোর্টের রায় হাইকোর্টে আপিল হলে কোনো দিন জজকোর্ট হাইকোর্টে বাদী হয়নি। নির্বাচন কমিশন একটি নিরপেক্ষ প্রতিষ্ঠান। তার কাজ নির্বাচন পরিচালনা করা। সেই কমিশন যদি কোনো প্রার্থীর প্রতিপক্ষ হয় তাহলে সে নির্বাচন পরিচালনা করবে কী করে? মাননীয় চেম্বার জজ বিষয়টি ২ নভেম্বর সুপ্রিমকোর্টের ফুল বেঞ্চে বিচারের জন্য পাঠিয়ে দেন। মাননীয় প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বে সুপ্রিমকোর্টের চারজন মাননীয় বিচারপতির ফুল বেঞ্চ সেদিন সামান্য শুনানির পর ৩১ জানুয়ারির মধ্যে নিষ্পত্তির জন্য মামলাটি হাইকোর্টের এক নির্দিষ্ট বেঞ্চে পাঠান। আমাদের বিষয়বস্তু ছিল মনোনয়ন বৈধ, কি বৈধ নয়। আমরা আমাদের কাগজপত্র দিয়েছিলাম। নির্বাচন কমিশন ব্যাংকের হয়ে অনেক কাগজপত্র দিয়েছিল। তাদের কাগজপত্রেই তাদের জালিয়াতি ধরা পড়েছিল। এক নাগাড়ে আট দিন শুনানি হয়েছে। শুনানিতে জজ সাহেবরা অনেক কথা বলেছেন। আমি নিবিষ্ট মনে তাদের কথা শুনে অভিভূত হয়েছি। সুপ্রিমকোর্ট হাইকোর্টে পাঠিয়েছিলেন ব্যাংক সম্পর্কে অমীমাংসিত প্রশ্নের মীমাংসার জন্য। শেষ পর্যায়ে মহামান্য কোর্ট একেবারে ব্যাংকের ব্যাপারে না গিয়ে বলে দিলেন সংবিধানের ১২৫ অনুচ্ছেদ অনুসারে রিট পিটিশনটি সধরহঃধরহধনষব নয়। মহামান্য হাইকোর্ট আমাকে নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালে যেতে বলেছেন যা হবে নির্বাচনের পরে। অথচ নির্বাচনে অংশ না নিলে ট্রাইব্যুনালে যাওয়ার কোনো পথ নেই। আর আমরা প্রতিকার চেয়েছি নির্বাচনের আগে, নির্বাচনের পরে নয়।

যেখানে মার্কা দিয়ে দেওয়ার পর নির্বাচন কমিশনের আপিলের কোনো সুযোগ ছিল না। নির্বাচনের পর প্রতিকারের জন্য তাদের ট্রাইব্যুনালে যাওয়ার কথা, সেখানে আমাদের ট্রাইব্যুনালে যেতে বলেছেন। আমরা যথাযথ সময় সুপ্রিমকোর্টে এর প্রতিকারে আপিল করেছি। সুপ্রিমকোর্ট রায়ের সার্টিফাইড কপি পাওয়া পর্যন্ত দুই সপ্তাহ সময় দিয়েছিলেন। গত বুধবার রায়ের সার্টিফাইড কপি পাওয়া গেলে বৃহস্পতিবার আমরা এফিডেভিট করি। রবিবার সুপ্রিমকোর্ট ইলেকশন কমিশনকে নোটিস করে। অথচ সেই ২৮ ফেব্রুয়ারি নির্বাচন কমিশন সুপ্রিমকোর্টে আপিল থাকার পরও শুধু ভোটারদের বিভ্রান্ত করার জন্য ২০ মার্চ নতুন করে নির্বাচনী তারিখ ঘোষণা করেছে। জানি না, এতে করে আদালত অবমাননা হয়েছে কিনা।

     লেখক : রাজনীতিক

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
সর্বশেষ খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

১ সেকেন্ড আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে