শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৩৮, বৃহস্পতিবার, ০৭ এপ্রিল, ২০১৬ আপডেট:

বোস্টন থেকে

আমার স্কুলকে খোলা চিঠি

নুজহাত পূর্ণতা
অনলাইন ভার্সন
আমার স্কুলকে খোলা চিঠি

প্রিয় স্কুল,

তুমি বাংলাদেশের অত্যন্ত নামী ও দামী স্কুলগুলোর একটি। লোকে বলে তুমি প্রগতিশীল ও সহিষ্ণু। লোকে বলে তোমার এখানে শিক্ষার মান নিখুঁত। তারা এ-ও বলে, আমি ভাগ্যবতী যে তোমার অংশ হয়েছি। অস্বীকার করিনা। আমি ভাগ্যবতী। আমার মনে  পাকাপাকি ছাপ ফেলেছেন এ রকম মহান কিছু লোকের সঙ্গে তুমি আমার পরিচয় ঘটিয়েছ। চমৎকার কিছু স্মৃতি আছে তোমায় ঘিরে যা আমি কোনো কিছুরই বিনিময়ে ত্যাগ করতে পারি না। সুযোগের পথে তুমি আমায় এগিয়ে দেওয়ার কারণেই আমার জীবনটা গড়ে উঠছে।

যা হোক, আমি এখন বহু দূরে। বোধ-বুদ্ধি কিছুটা হয়েছে। তাতে করে বুঝি, তুমি প্রগতিশীল নও, সহিষ্ণু নও। তুমি প্রাতিষ্ঠানিক পর্যায়ে নারীবিদ্বেষের প্রতিনিধিত্ব ও তা এগিয়ে নেওয়ার কাজ কর। তুমি ঘুরিয়ে ফিরিয়ে দৃঢ়তার সঙ্গে ঘৃণা ছড়াও। বেশ কয়েকটি ঘটনায় দেখা গেছে, তুমি পশ্চাত্পদ ছাড়া কিছুই নও এবং প্রায়শই একেবারে হাস্যকর।

সপ্তম শ্রেণিতে থাকতে এক শিক্ষক ছিলেন আমাদের যিনি ছেলে ও মেয়েদের একসঙ্গে বসতে দিতেন না। সেজন্য আমরা তার ক্লাস শুরুর আগে দ্রুত আসন বদল করে নিতাম; মেয়েরা ছেলেদের পাশ থেকে চলে এসে মেয়েদের পাশে বসতাম। সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী হলেও আমি জানতাম, ছেলে-মেয়ে একসঙ্গে বসতে না দেওয়াটা বিলকুল অন্যায়। উদ্ভট ওই ব্যবস্থাটা ছিল, বাড়িতে আমার বাবা-মা আমাকে যে সংস্কৃতিতে গড়ে তুলেছিলেন তার পরিপন্থী। খোলাখুলি আলোচনা আর বন্ধুত্ব, হোক তা ছেলে বা মেয়ের সঙ্গে, আমার বাবা-মা সব সময় উৎসাহিত করেছেন। মা বলেন, বন্ধুত্ব তো বন্ধুত্বই, তাতে বন্ধুর জেন্ডার প্রভাব ফেলতে পারে না। তাহলে তুমি কো-এডুকেশন স্কুল হয়েও কেন আমাদের আলাদা হয়ে থাকবার জন্য জোর খাটাবে? একটা ছাত্রের সঙ্গে যদি আমি বসি, তাতে করে ইংরেজি ক্লাসের কীভাবে ক্ষতি হয়? একজন পার্টনার চাই আমি, সেখানে সে মেয়ে না ছেলে, সে কথা তোলা হবে কেন? উল্টো কাজ করতে কেন আমায় বাধ্য করা হবে? এসবের প্রতিকারে কিছুই করতে পারিনি। কারণ আমার জন্য যে শিক্ষকদের তুমি জড়ো করেছ তাদের ওপর আমার কোনো কর্তৃত্ব ছিল না। আমি তো তখন ১২ বছর বয়সী একটা মানুষ।

পঞ্চম-ষষ্ঠ শ্রেণিতে থাকতে, যখন আমার বয়স ১০-১১, আমার ক্লাস টিচার মেয়েদের প্রসঙ্গে বলবার সময় অসংকোচে ‘নোংরা’ ও ‘খানকি’র মতো শব্দাবলি উচ্চারণ করতেন। এই শিক্ষকটির মতো আরও অনেক শিক্ষকের একটা অভিন্ন প্রবণতা ছিল, শিক্ষার্থীর পড়ালেখাবিষয়ক সমস্যা নিয়ে এ রকম বলা— ‘তোমরা তো স্কুলে পড়ালেখার জন্য আসো না, আসো ছেলেদের সঙ্গে রঙ্গলীলা করবার জন্য।’ তোমার কর্তব্য পড়ালেখা বিষয়ে সহায়তা করা, পথনির্দেশ করা। ছোট শিশুদের সঙ্গে অশ্লীল ভাষা— যে ভাষার অর্থটাও ওরা বোঝে না, ব্যবহার করা তোমার কর্তব্য নয়।

একবার এক শিক্ষক ক্লাসে কথা বলার জন্য এক ছাত্রকে কী শাস্তি দেবেন তা সবিস্তারে জানিয়েছিলেন। তিনি বললেন, ‘তোর গায়ের চামড়া ছিলে নিয়ে লবণ ছিটিয়ে দিয়ে রাস্তার কুত্তাকে খাওয়াব।’ কেন? শিক্ষাদানের জন্য ক্লাসরুমে ঢুকে একটা মানুষ এসব ছোট ছোট ছেলেমেয়ের সঙ্গে কেমন করে এ রকম জঘন্য ভাষায় কথা বলেন? ইন্টার্ন হিসেবে একদা আমিও একটা স্কুলে পড়িয়েছি। বাচ্চাদের স্কুল ছিল ওটা। ওরা কতভাবেই না আমার ধৈর্যের পরীক্ষা নিয়েছে। ওদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার তো দূর কথা, রুষ্ট হওয়ার কল্পনাও কখনো করিনি। তুমি কীভাবে করলে? তোমার উচ্চারিত কিছু কিছু শব্দ এখনো কানে বাজে। স্কুলজীবনের বন্ধুদের সঙ্গে মিলিত হলে প্রায়শই তোমার অদ্ভুত কাজকারবার নিয়ে আমাদের কথা হয়। স্নায়ুপীড়িত হতে হয়েছে আমাদের এমন বললে কমই বলা হবে। এই শিক্ষক একদিন গোটা ক্লাসের সামনে কয়েকটি মেয়ের ‘ওড়না’ টেনে খুলে ফেলেছিলেন। কারণ তিনি মনে করেন, ওটা যথাযথভাবে পরেনি। ওই দৃশ্য ভাবলে আমার শরীর এখনো শিউরে ওঠে। বলা হয়, ধর্ষণ সংস্কৃতি হচ্ছে শিক্ষার অভাবের প্রত্যক্ষ ফল। আমাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো আমরা যেভাবে চালাই, যেভাবে নারী শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আচরণ করি, তাতে করে প্রাতিষ্ঠানিক স্তরেই যে ধর্ষণ সংস্কৃতির বীজ বপন হয়ে যায়, তা স্বীকারে আমরা খুবই কুণ্ঠিত। নারী শিক্ষার্থীকে যদি শিক্ষকরাই অবজ্ঞা করেন, যদি ছাত্র-ছাত্রীকে ভাগ ভাগ হয়ে থাকার জন্য জোর খাটান, যদি অপমান-অপদস্থ করেন, তাহলে শিক্ষার্থীরা শিখবেটা কী? শিক্ষার্থীদের বিষয়ে শিক্ষকরা অবিরাম রসালাপ করেন, তারা একই ধরনের যৌনবাদের চর্চা বজায় রাখেন এবং নতুন দৃষ্টিভঙ্গি গ্রহণের ঘোর বিরোধী তারা।

আমার দুজন শিক্ষক ‘একঘরে’ নামক একটা পদ্ধতি চালু করেছিলেন পঞ্চম শ্রেণিতে। শাস্তি ছিল এ রকম— একঘরে করে রাখা শিক্ষার্থী একা বসে থাকবে, শিক্ষকদ্বয়ের যতক্ষণ ইচ্ছা ততক্ষণ পর্যন্ত এই শিক্ষার্থীর সঙ্গে অন্য কোনো শিক্ষার্থী যোগাযোগ করতে পারবে না। একঘরে হওয়া শিক্ষার্থীর সঙ্গে কেউ কথা বললে তা দেখবার জন্য ক্লাসে যে ‘গুপ্তচর’ আছে, সে ঘটনাটি জানিয়ে দেবে শিক্ষককে। তখন গুরুতর ভুলের খেসারতস্বরূপ, যারা কথা বলল, তাদেরও একঘরে করা হবে। এ ধরনের একঘরেকরণ চলে মাসের পর মাস। এ দুনিয়ায় আমার ১৯ বছর হলো, এ ধরনের বিকারগ্রস্ততার অভিজ্ঞতা কখনো হয়নি। এ শাস্তি ভোগ করার সময়টায় শিশুরা যে নিদারুণ একাকীত্ববোধ করে তাই নয়, তুমি তো তাদের একজনকে অন্য জনের বিরুদ্ধেও লাগিয়ে দিলে। আমাকে একঘরে করা হয়নি বটে, আমার দুই বান্ধবীকে করা হয়েছিল, ওদের একজনের সঙ্গে এখনো আমার বন্ধুত্ব অটুট। সেই ঘটনার উল্লেখ করতে গিয়ে এখনো সে বলে তার সঙ্গে কী নির্মম আচরণই না করা হয়েছিল। সংগত কারণেই বন্ধুটি বিমর্ষ হয়। আমিও হই, কারণ একটু সাহায্য করা দূরে থাক, একটু কথাও ওর সঙ্গে বলতে পারিনি। কর্তৃপক্ষকে হাত করে তুমি শিক্ষক ও রোল মডেল হিসেবে অত্যন্ত বিকৃত চিত্ত ও সংকীর্ণমনা কিছু লোককে নিয়োগ দিয়েছে। শুধু তাই নয়, এই শিক্ষকদের সম্পর্কে শিক্ষার্থীরা যখনই কোনো অভিযোগ করে তখনই চটজলদি তুমি ওই সংকীর্ণ ব্যক্তিদের পক্ষাবলম্বন করেছ। যাদের গড়ে তুলবে, যত্নআত্তি করবে সেই শিক্ষার্থীদেরই বিরুদ্ধে যেন তোমার যুদ্ধ।

১৬ বছর তোমার কাছে থাকাকালে আমি কয়েকজন চমৎকার শিক্ষককে পেয়েছি যারা আমায় সেই ভালোবাসা দিয়েছেন, অনুপ্রাণিত করেছেন। তবু আমি মিথ্যা বলতে পারি না যে তুমি বিশুদ্ধ। তুমি বিশুদ্ধ নও, বিশুদ্ধ থেকে অনেক দূরে। একজন শিক্ষকের কথায় ও কাজে আমার অনেক বন্ধু আঘাত পেয়েছে (দৈহিক ও মানসিক)। একটা প্রাইভেট স্কুলেই যদি এমন হয়, তাহলে দেশময় পাবলিক স্কুলগুলোয় শিশুদের কী দশা, তা আমি কল্পনাও করতে চাই না। যে শিশুদের বিকশিত করার কথা তোমার, তাদের তুমি সর্বনাশ করছ, এটা তোমার বোধেও আসছে না।

আমি শুধু আমার স্কুলের কথাই নয়, বাংলাদেশের সাধারণ শিক্ষা পদ্ধতি বিষয়েও বলছি। স্কুলে আমরা নারীকে অবহেলা করার বিশেষ কায়দায় পোশাক পরিধান না করলে তাকে আক্রমণ করার শিক্ষা পাচ্ছি। ক্ষমাহীন নিষ্ঠুরতা অবলম্বন আর অসদাচরণের সংস্কৃতিতে দীক্ষা পাই আমরা। শিক্ষকদের শ্রদ্ধা-ভক্তি ও ভালোবাসতে নয়, আমরা তাদের ভয় করতে অভ্যস্ত হয়ে উঠছি। যৌনশিক্ষা আমাদের দেওয়া হয় না, সমতা শেখানো হয় না, ধৈর্যের শিক্ষাও আমরা পাই না। সেক্সিজম আমাদের সমাজের নিয়মে পরিণত হয়েছে কারণ শিশুদের ও রকম আদর্শেই লালন করা হয়।

প্রিয় স্কুলেরা, আশা করি একই ধরনের নিপীড়ন ও তীব্র যন্ত্রণা— যা বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থা সঞ্চার করছে— সামনের প্রজন্মগুলোকে স্পর্শ করবার আগেই তোমরা বিষয়টা অনুধাবন করবে। আরেকটা কথা। আপনি যদি শিক্ষক হয়ে থাকেন তাহলে আশা করি আপনি শিশুদের ওপর আপনার প্রভাব এবং তা থেকে উৎসারিত দায়িত্ব উপলব্ধি করবেন।

লেখক : যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস বিশ্ববিদ্যালয়ে সাংবাদিকতা অধ্যয়নরত।

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
সর্বশেষ খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

১ সেকেন্ড আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে