শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৩৯, মঙ্গলবার, ০৬ নভেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

মোস্তফা কামালের বিশ্বসাহিত্যে যাত্রা

ফাহমিদা দ্যুতি
অনলাইন ভার্সন
মোস্তফা কামালের বিশ্বসাহিত্যে যাত্রা

সম্প্রতি কথাসাহিত্যিক মোস্তফা কামালের তিনটি উপন্যাসের ইংরেজি অনুবাদ ‘থ্রি নভেলস’ প্রকাশিত হয়েছে। এক মলাটের তিনটি উপন্যাসের নাম যথাক্রমে ‘তালিবান পাক কান্ল অ্যান্ড আ ইয়াং লেডি’, ‘ফ্লেমিং ইভেনটাইড’ ও ‘দ্য ফ্ল্যাটারার’। প্রকাশক ভারত, সিঙ্গাপুর ও মালয়েশিয়াভিত্তিক নোশনপ্রেস। মূল প্রকাশনা প্রতিষ্ঠানটি আরো প্রায় দশটি পরিবেশক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী বিপণনের ব্যবস্থা করেছে।

কথাসাহিত্যিক মোস্তফা কামাল তাঁর উপন্যাসের ইংরেজি অনুবাদের প্রাসঙ্গিকতা সম্পর্কে বলেন, ‘বাংলা সাহিত্যভাণ্ডারে কী আছে, বিশ্বসাহিত্যের পাঠকদের জানার আগ্রহ আছে। প্রকাশকরা সে বিষয়টি বুঝতে পেরে বাংলা সাহিত্যের অনুবাদ প্রকাশের দিকে নজর দিয়েছেন। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মতো বিশাল ব্যক্তিত্ব তাঁর পর্যায় থেকে যে পরিচিতি পেয়েছেন, সেটা ছাড়া পরবর্তী সময়ে দীর্ঘদিন বাংলা সাহিত্যের যেটুকু অনুবাদ হয়েছে, তা চোখে পড়ার মতো নয়। আমাদের সাহিত্যে, বিশেষ করে আমাদের দেশের সাহিত্যে আমাদের জীবনের প্রতিচ্ছবি অন্যদের কাছে তুলে ধরতে হলে অনুবাদের কোনো বিকল্প নেই।’

উপন্যাসত্রয়ীর প্রথমটির নাম ‘তালিবান পাক কান্ল অ্যান্ড আ ইয়াং লেডি’। উপন্যাসটির আখ্যানজুড়ে আছে আফগানিস্তানে তালেবানদের উত্থান, পার্শ্ববর্তী এলাকায় তাদের আধিপত্য বিস্তার এবং সাধারণ মানুষের জীবনে জঙ্গিবাদের ভয়াবহ থাবা। এ উপন্যাসে রাজনীতি, ইতিহাস এবং সর্বোপরি জঙ্গিবাদের যে চিত্র তুলে ধরা হয়েছে, তার সঙ্গে বাস্তবের ঘনিষ্ঠ যোগ দেখতে পাওয়া যায় : পাকিস্তান এবং আশপাশের এলাকার চলমান অস্থিরতার আগুনের আঁচ টের পাওয়া যায় এ উপন্যাসে। পাকিস্তান রাষ্ট্র হিসেবে কতটা ব্যর্থ এবং জঙ্গিবাদের জন্য কতটা উপযুক্ত ক্ষেত্র, তার পরিষ্কার চিত্র দেখা যায় এ উপন্যাসে; এমনকি ঔপন্যাসিকের দূরদৃষ্টির প্রমাণ পাওয়া যায় পরবর্তী সময় পাকিস্তানে ঘটে যাওয়া কতিপয় ঘটনার মধ্যে। যেমন ওসামা বিন লাদেনের পাকিস্তানে অবস্থান, ২০১৪ সালের ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানের পেশোয়ারে একটি আর্মি পাবলিক স্কুলে তেহরিক-ই-তালেবান জঙ্গিগোষ্ঠীর ছয় বন্দুকধারী সশস্ত্র আক্রমণ করে। স্কুলে ঢুকে তারা শিশু এবং স্কুলের শিক্ষক-কর্মকর্তাদের ওপরে নির্বিচারে গুলি চালায়। ১৩২ জন শিশুসহ মোট ১৪৯ জনকে হত্যা করে তারা।

এ উপন্যাসের কাহিনিতে এসেছে বাংলাদেশি যুবক সাকিবের সঙ্গে পাকিস্তানের বেলুচিস্তানের মেয়ে মাহাভেসের কঠিন প্রেম। উপন্যাসের শুরুটা পাঠককে সৈয়দ মুজতবা আলীর ‘শবনম’ উপন্যাসের কথা মনে করিয়ে দেয়। অবশ্য ‘শবনম’ শেষ হয় বিরহের মধ্যে। নায়কের ব্যর্থ ও হতাশ অবস্থার মধ্য দিয়ে। আর তালেবানদের ভয়াবহ জঙ্গি আচরণের প্রকাশ্য রূপ দেখে কঠিন অভিজ্ঞতার ভেতর দিয়ে সাকিবের জীবনের চরম একটা অধ্যায় শেষ হয়। উপন্যাসেরও শেষ সেখানেই। তবে প্রধান চরিত্রদের একসঙ্গে সামনে চলার ইতিবাচক ইঙ্গিত থেকে বোঝা যায়, তাদের সামনে এখন মিলনের সুখ :

All others of the army looked at us with utter surprise; perhaps, they were not ready to find us in such a condition. But were they trying to understand our emotion? If they were, we won’t feel so embarrassed.

Taking my hand in hers, Mahaves said, “Let’s move. Not a single moment here.”

Then she began to walk ahead, and so did I.

তিন উপন্যাসের মধ্যে দ্বিতীয়টির নাম ‘ফ্লেমিং ইভেনটাইড’। মুক্তিযুদ্ধের অল্প কিছুদিন পরই বাংলাদেশের রাজনৈতিক ঐতিহাসিক পটপরিবর্তন হয়ে যায়। মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধীরা ক্ষমতাসীনদের তরফ থেকে আশ্রয়-প্রশ্রয় পেয়ে সব দিক থেকে ফুলে-ফেঁপে ওঠে। স্বাভাবিকভাবেই তারা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের মানুষদের ওপর অত্যাচার শুরু করে দেয়। ক্ষমতার মদদে আর্থিকভাবে শক্তপোক্ত হয়ে ওঠে স্বাধীনতাবিরোধীরা। ক্রমেই তারা ক্ষমতার ভাগীদারও হয়ে যায়। দেশের শাসনব্যবস্থায় ঢুকে অপশক্তির যথেচ্ছ অপব্যবহার দেখাতে থাকে। অপশাসনের অধীনে সব দিক থেকে দেশের অবস্থা হয়ে পড়ে নাজুক। অন্যায়-অত্যাচার করে দেশপ্রেমিকদের জীবন দুর্বিষহ করে তোলে। তবে প্রকৃতির নিয়ম এসব অনিয়ম বেশি দিন সহ্য করে না। খারাপ লোকেরা একসময় পরাজিত হতে বাধ্য হয়। মাঝখান থেকে নিষ্পাপ মানুষকে অনেক ক্ষতি করে যায় তারা। বাংলাদেশের ইতিহাসের এ রকম বাস্তব অবস্থা নিয়ে তৈরি হয়েছে মোস্তফা কামালের এই উপন্যাস ‘ফ্লেমিং ইভেনটাইড’।

দুর্বিষহ জীবনের একটা পর্যায়ে এসে প্রধান চরিত্র হুমায়ূন কবির দেখতে পায়, একেবারে দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেছে। চরম খারাপ সময়ের অনিশ্চয়তার মধ্যে সে চরম ক্ষতির সম্মুখীন হয়ে পড়ে। বাইরের পরিস্থিতি থেকে তার সান্ত্বনা পাওয়ার প্রত্যাশা শেষ পর্যন্ত নিরাশায় ডুবে যেতে থাকে। কারণ তখন বাইরে থেকে অসহনীয় বার্তাটিই আসে :

Suddenly a few words came out from a loudspeaker. The words pierced the hearts of Humayun Kabir and Manzur Ahmed, ‘We have come out to the street to protest the premature death of Akmal Kabir in police custody. The protest will continue till the misrule ends.’

হুমায়ূন কবির বুঝতে পারে, তার ছেলে আর বেঁচে নেই। রাজাকার শরিফুল আজম তার মেয়ের আত্মহত্যাকে খুন বলে চালিয়ে দিয়েছে। হুমায়ূনের ছেলের বিরুদ্ধে খুনের মামলা করা হয়েছে। সেই মামলার পরিপ্রেক্ষিতে তার ছেলে পুলিশ হেফাজতে থাকা অবস্থায় নিহত হয়েছে। একজন মুক্তিযোদ্ধার সন্তান মারা গেছে পুলিশের অত্যাচারে। তবে চারপাশের মানুষ চুপ করে বসে নেই। তারা রাস্তায় নেমে এসে প্রতিবাদ জানাচ্ছে। একসময় এই প্রতিবাদই বড় আন্দোলনে পরিণত হবে এবং অপশাসনের অবসান ঘটাবে—এমন ইতিবাচক সুরে শেষ হয় এ উপন্যাস।

তৃতীয় উপন্যাসটি হলো ‘দ্য ফ্ল্যাটারার’। এ উপন্যাসটির কেন্দ্রীয় চরিত্র তেলাওয়াত কর্মক্ষেত্রে ওপরে ওঠার জন্য, ক্ষমতার মজা উপভোগ করার জন্য এবং অফিসের সবার মাঝে তথাকথিত গুরুত্ব পাওয়ার লক্ষ্যে তেলবাজি রপ্ত করে ফেলে। নিজের স্বার্থ রক্ষার জন্য বসের মন জয় করতে সব রকম চেষ্টা করে যায়। তাতে অন্য সহকর্মীদের বঞ্চিত করতে তার বাধে না। তবে মনের দিক থেকে স্বস্তি পায় না সে। তার অবিরাম আশঙ্কা, অন্য কেউ তেলবাজি করে বসের আরো বেশি কাছে পৌঁছে যেতে পারে, বসের কাছ থেকে বেশি সুবিধা নিয়ে নিতে পারে।

আমাদের সমাজে যারা বড় বড় পদে বসে আছে, তাদের মনের ভেতরটা কতখানি ফাঁকা, কতখানি কলুষিত সে চিত্র দেখা যায় ‘দ্য ফ্ল্যাটারার’ উপন্যাসে। এক শ্রেণির তথাকথিক শিক্ষিত মানুষ, সার্টিফিকেটধারী মানুষ অহরহ অপরাধের পাহাড় গড়ে যায় নিজেদের বস্তুগত লাভালাভের জন্য। এ উপন্যাসের আরেক চরিত্র হাবিবুর রহমান বড় বসকে ধরে তেলাওয়াতের সুপারিস টপকে ট্রিপল প্রমোশন পেয়ে যায়। তার প্রমোশন পাওয়ার কৌশল আসলে তেলাওয়াতের চেয়ে আরো বেশি কার্যকরী তেলবাজি। তবে ধরে রাখা খুব সহজ নয়। তেলবাজিতে উত্থান-পতন আছে। একসময় মনে হতে পারে, জিতে গেলাম; কিন্তু পর মুহূর্তে পতনের হাত থেকে বাঁচা কঠিন হতে পারে। এই হলো তেলবাজদের সীমাহীন ঝুঁকি। সব সময় ভয়ে থাকতে হয় নিজের অবস্থান টিকিয়ে রাখার জন্য।

তেলবাজির নতুন সংযোজন দেখা যায় তেলাওয়াতের স্ত্রী-পুত্র-কন্যার মাধ্যমেও। তার পুত্র তাহমিদ যে অফিসে কাজ করে সেখানে সে তেলবাজির চর্চাই করে। নিজের সেক্রেটারির কাছ থেকে কাজ আদায় করার জন্যও তেলবাজি করে তেলাওয়াত। সেক্রেটারির কবিতা কেউ-ই পছন্দ করে না; কিন্তু তাকে দিয়ে কাজ করিয়ে নেওয়ার জন্য তেলাওয়াত তার কবিতার প্রশংসা করে।

অন্যদিকে যারা বস থাকে, তারাও অধীনজনদের চেয়ে কোনো অংশে কম ধরিবাজ নয়। তেলাওয়াত ও তার বসের কথাবার্তা থেকে পরিষ্কার দেখা যায় অফিসের দূষিত পরিবেশের চিত্র : 

Thank you, Mr. Telwat, let me do my work now. I will call you later.

Yes, sir. Sure, sir.

O sorry, I have forgotten to tell you the important matter. You have done a lot for me, I’m sure. Please, do another thing for me.

Sure, sir, rightly sir, I will do it. What thing, sir?

Manage awards for me. Not national, but international. Anyhow and anyway just manage some. Don’t bother about money. Have you got the point?

Sir, sure sir. There will be no problem, sir. I will try, sir.

Oh, only try will not suffice; you must make it happen.

Yes, sir. Sure, sir.

বর্তমান সমাজে স্বাভাবিকতার পাশে অস্বাভাবিকতার বেমানান অবস্থান দর্শকদের মনে নাড়া দিয়ে যায়; সেই দর্শকের ভূমিকায় থাকতে হয় এই উপন্যাসের পাঠকদের। অস্বাভাবিক ও বেমানান বিষয় নিশ্চয়ই পাঠকের মনে হাস্যরসও তৈরি করতে পারে। ওপরের পর্যায়ে এ রকম বিষয় হালকা করে দেখার মতো মনে হলেও আসলে এগুলো তো সমাজের ব্যাধি। লেখকের কাজ শুধু চিত্র তুলে ধরা। মোস্তফা কামাল শুধু চিত্রই তুলে ধরেন। লেখকের তুলে ধরা চিত্র পাঠক শুধু হালকা হাসির পর্যায়ে রাখবেন, না কি গভীর গুরুত্বের সঙ্গে দেখবেন, সেটা তার নিজের বিষয়। এ উপন্যাসটির মাধ্যমে ঔপন্যাসিক মোস্তফা কামাল পাঠকের এমন অবস্থানটিই তৈরি করে দেন।

মোস্তফা কামালের উপন্যাস তিনটির মধ্যে ‘তালিবান পাক কান্ল অ্যান্ড আ ইয়াং লেডি’ অনুবাদ করেছেন দুলাল আল মনসুর। লেখক নিজে অনুবাদ করেছেন দ্বিতীয় উপন্যাস ‘ফ্লেমিং ইভেনটাইড’ এবং ‘দ্য ফ্ল্যাটারার’ অনুবাদ করেছেন মাছুম বিল্লাহ।

সাংবাদিক ও সাহিত্যিক মোস্তফা কামালের জন্ম বরিশালে। কর্মজীবন শুরু করেন সাংবাদিকতা দিয়ে। এখনো সে পেশায়ই আছেন। সাংবাদিকতা পেশার সঙ্গে চলছে সাহিত্য রচনাও। এ পর্যন্ত আটানব্বইটি বই লিখেছেন তিনি। তাঁর বিশেষ উল্লেখযোগ্য উপন্যাস হলো ‘জননী’, ‘অগ্নিকন্যা’, ‘অগ্নিপুরুষ’, ‘পারমিতাকে শুধু বাঁচাতে চেয়েছি’, ‘হ্যালো কর্নেল’, জিনাত সুন্দরী ও মন্ত্রী কাহিনী’। উল্লেখ্য, মোস্তফা কামালের সাড়া জাগানো উপন্যাস ‘জননী’র ইংরেজি অনুবাদ শিগগিরই প্রকাশ হতে যাচ্ছে ইংল্যান্ডের অলিম্পিয়া পাবলিশার্স থেকে।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
সর্বশেষ খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

১ সেকেন্ড আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে