শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:৪২, সোমবার, ০৪ নভেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

মণিপুরের স্বাধীনতা ঘোষণা কতোটুকু যৌক্তিক?

হাসান ইবনে হামিদ
অনলাইন ভার্সন
মণিপুরের স্বাধীনতা ঘোষণা কতোটুকু যৌক্তিক?

মণিপুরের দুইজন নেতা লন্ডনে স্বাধীনতা ঘোষণা করেছেন। এটি বর্তমান সময়ের বহুল আলোচিত সংবাদ। গত ২৯ অক্টোবর অনেকটা আকস্মিকভাবে মণিপুর রাজ্যের স্বাধীনতাকামীদের পক্ষ থেকে স্বাধীনতার ঘোষণা দেন ইয়ামবিন বিরেন এবং নরেংবাম সমরজিত। তারা নিজেদের স্বাধীন ঘোষণা দিয়ে ইতোমধ্যে লন্ডনে অন্তর্বর্তীকালীন প্রবাসী সরকারও গঠন করে ফেলেছেন। এই ঘটনা নিয়ে বিশ্বে মোটামুটি একটু হইচই শুরু হয়েছে। হওয়াটাও স্বাভাবিক, কারণ স্বাধীনতার দাবি যখন কেউ তোলে তখন দুটো পক্ষ তৈরি হয়ে যায়। কোনো পক্ষ স্বাধীনতা আন্দোলন বলেন আর অন্য পক্ষ বলেন বিচ্ছিন্নতাবাদী আন্দোলন। কিন্তু একটি আন্দোলনকে স্বাধীনতার আন্দোলন বলতে গেলে বেশ কিছু ধাপ অতিক্রম করতে হয়। নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে আন্দোলন সংগ্রাম পরিচালনা না করে হঠাৎ করে স্বাধীনতার ঘোষণা দিলেই তাকে স্বাধীনতার আন্দোলন বলা যায় না, বলাটাও অযৌক্তিক। 

মণিপুরের এই ঘোষণাকে কি বলা হবে? স্বাধীনতার আন্দোলন নাকি বিচ্ছিন্নতাবাদী! ঐক্যের বিপরীতে বিচ্ছিন্নতাবাদ কখনোই গ্রহণযোগ্য নয়। কেননা এই স্বাধীনতা ঘোষণার আগে কিছু নৈতিক ভিত্তি থাকতে হয়। ভারত থেকে মণিপুরের স্বাধীনতা ঘোষণা তখনই গ্রহণযোগ্য হতে পারে যদি তাদের বিচ্ছিন্ন হওয়ার জন্য যৌক্তিক কারণ থাকে। স্বাধীনতা আন্দোলন বা স্বাধীন হবার পেছনে যে যৌক্তিক কারণগুলো থাকে তা একটু উল্লেখ করছি। 

প্রথমত, যদি ভারত তাদের জোরপূর্বক দখল করে নিয়েছে এমন ঘটনা ঘটে তবে সেই আন্দোলনের যৌক্তিকতা থাকে। কিন্তু ইতিহাস আসলে কী বলছে! মণিপুরকে ভারত দখল করে নিয়েছে এমন স্বাক্ষ্য অন্তত ইতিহাস দেয় না। মণিপুর ভারতের সাথে একীভূত ছিল না ইংরেজ আমলে। ইংরেজদের আনুগত্য ও কর দেয়ার মাধ্যমে তাদের রাজা তাদের আলাদাভাবে শাসন করতো। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় মণিপুরের রাজা বার্মার আক্রমণের ভয়ে ইংরেজদের সাহায্য চায়। সে সুযোগে ব্রিটিশরা তাদের সরাসরি শাসন করতে শুরু করে। ভারতের অন্যান্য অঞ্চলে যেভাবে নবাব বা জমিদার ছিল তাদের রাজার মর্যাদাও তেমন ছিল। ভারত যখন ১৯৪৭ সালে স্বাধীন হয় তখনও মণিপুর ভারতের সাথে একীভূত হয়নি। ভারতের স্বাধীনতার দুই বছর পর ১৯৪৯ সালে দেশটির অংশ হয় সাবেক ব্রিটেন শাসিত মণিপুর। তখন থেকেই সেখানকার স্বাধীনতাকামীরা ওই সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করে আসছেন এবং সহিংস আন্দোলন চালাচ্ছেন। তবে এ অংশ মণিপুরের অধিকাংশ মানুষের প্রতিনিধিত্ব করে না। ১৯৪৭ সালে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে বল্লভভাই প্যাটেলের অন্যতম দায়িত্ব ছিল ব্রিটিশ ভারত, প্রদেশ এবং দেশীয় রাজ্যসমূহকে নিয়ে অখণ্ড ভারত নির্মাণ। তারই কূটনীতিক প্রচেষ্টায় রাজ্যটির সর্বশেষ শাসক বোধচন্দ্র সিংহ ভারতের সাথে যুক্ত হয়েছেন। এখানে মণিপুরের ইতিহাস বলছে ভারত জোরপূর্বকভাবে এই অঞ্চল দখলে নেয়নি বরং চুক্তির মাধ্যমে স্বেচ্ছায় তারা এসেছেন। তাই এখানে কোনো ক্ষুদ্র গোষ্ঠী যদি স্বাধীনতার আন্দোলন তুলে তবে অবশ্যই বৃহৎ জনগোষ্ঠীকে তাদের ছায়াতলে আনতে হবে। অন্যথায় আন্দোলনকে কখনো স্বাধীনতার আন্দোলন বলা যাবে না। 

দ্বিতীয়ত, ভারতের অন্তর্ভুক্ত হবার পরেও যদি মণিপুরবাসীদের ভোটাধিকারসহ অন্যান্য মৌলিক অধিকার সংরক্ষিত না থাকে তবে এই আন্দোলন গ্রহণযোগ্য হতে পারে। কিন্তু মণিপুরবাসীদের ক্ষেত্রে এরকম আজ পর্যন্ত শোনা যায়নি। ভারত সরকার মণিপুরবাসীদের জন্য ভারতের সংবিধান অনুযায়ী মৌলিক অধিকার রক্ষা করেছে। মণিপুরবাসীরা নিজেদের ইচ্ছা অনুযায়ী তার প্রার্থীকে ভোট দেন। ২০১৭ সালের নির্বাচনেও মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে মনীপুরবাসী নির্বাচিত করেছেন ভারতীয় জনতা পার্টির প্রার্থী এন বিরেন সিংকে। আর রাজ্যপাল হিসেবে আসেন নাজমা হেপতুল্লা। যারা মণিপুরে স্বাধীনতার কথা বলে সরকার গঠনও করে ফেলেছেন তারা কখনো নির্বাচনে দাঁড়ানো তো দূরের কথা, কোথাও কোনো জায়গায় এক হাজার ভোট পাওয়ার নজিরও নেই। অথচ স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে দিয়েছেন। এটা একইসাথে অযৌক্তিক এবং হাস্যকর! 

তৃতীয়ত, যদি মণিপুরবাসী ধর্ম, বর্ণ, ভাষা, সংস্কৃতি ও জাতি বিদ্বেষের মাধ্যমে শোষণ বঞ্চনার শিকার হয় তখন এই বিচ্ছিন্নতাবাদকে আন্দোলন হিসেবে নৈতিক ভিত্তির উপর দাঁড় করানো যায়। কিন্তু এক্ষেত্রে মণিপুরে আসলে কি তেমন কিছু আজ নাগাদ হয়েছে? যেমনটা একাত্তর পূর্বে আজকের বাংলাদেশের ক্ষেত্রে হয়েছিল। ১৯৪৭ সালের দেশভাগের পর শুধুমাত্র ভিন্ন ভাষার কারণে নানা বঞ্চনার শিকার হতে হয় তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানকে। পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী আমাদের ভাষার অধিকার কেড়ে নিতে চায় এবং আমরা এর প্রতিবাদ করি। ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি এর চূড়ান্ত রূপটি দেখে গোটা বিশ্ব। ভাষার জন্য লড়াই করে প্রাণ দেন সালাম, বরকত, রফিক জব্বাররা। ভাষা নিয়ে এমন কিছু যেমন কখনো শোনা যায়নি আবার মণিপুরবাসী নিজেদের ধর্ম পালনে বাধা আসছে এই ধরণের সংবাদ আজ নাগাদ আমরা কেউ শুনিনি। বিভিন্ন ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠী সেখানে বাস করে, তাদের সংস্কৃতিও ভিন্ন। আর ভারত সরকার এই সাংস্কৃতিক স্বাতন্ত্র্য নষ্ট হতে কখনোই দেয় না। কেননা ভারত নিজেদের গর্বের জায়গা বলে মনে করে এই বৈচিত্রতাকে। গোটা পৃথিবীর কাছে অসংখ্য ভাষা ও সংস্কৃতির ধারক হিসেবে ভারত নিজেকে পরিচয় করিয়ে দিতেই বেশি স্বাচ্ছন্দবোধ করে। তাই এই সংস্কৃতিতে হাত দেয়া ভারতের নীতিবিরুদ্ধ এবং সংবিধানবিরোধী কাজ। 

চতুর্থত, যদি তাদের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ বিচ্ছিন্ন হওয়ার পক্ষে থাকে। কিন্তু আজ পর্যন্ত এমন নজির তারা স্থাপন করতে পারেনি। স্বাধীনতার আন্দোলন বলার মতো কার্যক্রম কারো চোখেও পড়েনি। আবারো বলতে হয় বাংলাদেশের কথা। নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছিল। ১৯৭০ সালের নির্বাচনে বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগ সর্বোচ্চ আসনে বিজয়ী হয়ে সরকার গঠনের পথে এগিয়ে যায়। কিন্তু পাকিস্তান সামরিক সরকার ক্ষমতা হস্তান্তরে রাজি না হওয়ায় ভিন্ন পথে আন্দোলন যায় এবং স্বাধীনতার আন্দোলনে রূপ নেয়। দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ বাঙালির মুক্তির সনদ ছয় দফার পক্ষে ছিল। আর সেই প্রেক্ষাপটেই সংখ্যাগরিষ্ঠ জনতা তাদের ম্যান্ডেট দিয়ে স্বাধীনতার পক্ষে দাঁড়িয়েছিল। কিন্তু মণিপুরে আজ পর্যন্ত এমন দল বা নেতার অস্তিত্বই পাওয়া যায় না। এখন পর্যন্ত হাজার ভোট পাওয়া কোনো নেতার অস্তিত্বই পাওয়া যায়নি মণিপুরে। তাই দেশের বাইরে বসে জনসমর্থন ছাড়া কেউ যদি স্বাধীনতার ঘোষণা দেয় সেটা নিতান্তই বলার জন্য বলা। বাস্তবিক অর্থে এটা বিচ্ছিন্নতাবাদীদের আন্দোলন হিসেবেই গ্রহণযোগ্য হবে। একে স্বাধীনতার আন্দোলন কখনোই বলা যাবে না। 

অপরদিকে যে দুজন স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছেন তারা স্পষ্টভাবে উল্লেখ করেছেন, সেখানকার রাজা লেইশেম্বা সানাজাওবার পক্ষ থেকেই তারা এই ঘোষণা দিয়েছেন। মণিপুর রাজ্যের রাজনৈতিক সমস্যার সমাধানে মহারাজা তাদের ক্ষমতা প্রয়োগের অধিকার দিয়েছেন বলে একটি নথি দেখিয়েছেন তারা। কিন্তু রাজা লেইশেম্বা ইতোমধ্যে জানিয়েছেন তিনি স্বাধীনতার ব্যাপারে কিছুই জানেন না। 

তিনি বিস্ময় প্রকাশ করে জানান, লন্ডনে বসে ইয়ামবিন বিরেন এবং নরেংবাম সমরজিৎ নামের যেই দুইজন মণিপুর নিয়ে বিতর্কিত দাবি করেছেন তাদের অনুরোধে কিছু কাগজে স্বাক্ষর করেছিলেন তিনি। লন্ডনে কিছু ঐতিহাসিক দলিল ও ছবি নিয়ে গবেষণার জন্য ওই কাগজে রাজার স্বাক্ষর দরকার বলে জানিয়ে তার থেকে সই নেয়া হয়েছিল বলে দাবি করেছেন রাজা লেইশেম্বা। এই দুজনকে রাষ্ট্র ও সংহতিবিরোধী উল্লেখ করে তিনি উপযুক্ত শাস্তিরও দাবি জানান।

ভারতের সেন্টার ফর ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড পিস স্ট্যাডিজের তথ্যানুযায়ী, মনিপুরে বিদ্রোহীরা ১৯৬৪ সালের ২৪ নভেম্বর ইউনাইটেড ন্যাশনাল লিবারেশন ফ্রন্ট (ইউএনএলএফ) গঠন করেন। বর্তমানে সন্ত্রাসবাদের সাথে জড়িত থেকে বিভিন্ন অপকর্মের দায়ে এই সংগঠনটিকে নিষিদ্ধ করেছে ভারত সরকার। এরপর একই দাবিতে ১৯৭৮ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর সৃষ্টি হয় পিপলস লিবারেশন আর্মি (পিএলএ), ১৯৭৭ সালের ৯ অক্টোবর পিপলস রেভ্যুলিউশনারি পার্টি অব ক্যাংলেইপাক (পিআরইপিএক), ১৯৮০ সালের এপ্রিলে ক্যাংলেইপাক কমিউনিস্ট পার্টির (কেসিপি) সূচনা হয়। জনভিত্তি না থাকা সত্ত্বেও তারা প্রত্যেকেই স্বাধীন ও সার্বভৌম মনিপুরের দাবির কথা বলে পুরো রাজ্যে সন্ত্রাস সৃষ্টি করতে চাইছে। এমন বিদ্রোহের কারণেই ১৯৮০ সালে ভারত সরকার মনিপুরকে ’সমস্যাপ্রবণ এলাকা’ বলে ঘোষণা করে যা এখনও বলবৎ আছে। 

স্বাধীনতার আন্দোলন করার জন্য কোনো যৌক্তিক কারণ মণিপুরে বিদ্যমান না থাকা সত্ত্বেও সেখানে স্বাধীনতা ঘোষণা আসা অযৌক্তিক। ভারত সরকার এই বিচ্ছিন্নতাবাদী সন্ত্রাসী সংগঠনকে শক্ত হাতে দমন করতে চাইছে। সন্ত্রাসবাদের ঝুঁকি কমাতে কিছু কার্যকর পদক্ষেপ ভারত সরকার মণিপুরে নিয়েছে। আর তাই বেশ আগে থেকে মণিপুরে সেনা মোতায়েন করা হয়েছে। মণিপুরে এখন সাধারণ মানুষের যে সমস্যা সেটা হলো তাদের এলাকায় মাঝে মধ্যে সেনা উপস্থিতি দেখা যায়। আর এ পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে বিচ্ছিন্নতাবাদী সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর কারণেই। তাই বিচ্ছিন্নতাবাদী আন্দোলনকে দমন করতে হলে ভারত সরকার ও মণিপুরবাসীকে একত্রে থেকেই সমস্যার সমাধান করতে হবে। সন্ত্রাসবাদের মাধ্যমে নিরীহ মানুষকে বলি দিয়ে স্বাধীনতা অর্জন করা যায়না। এটা যত দ্রুত এই বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠনের গুটিকয়েক নেতা বুঝবে ততো দ্রুতই শান্তি বিরাজ করবে সর্বত্র।

লেখক : রাজনৈতিক বিশ্লেষক
 
বিডি প্রতিদিন/এনায়েত করিম

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
সর্বশেষ খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে