শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:৫০, শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

'গুলতেকিনকে পছন্দ, কারণ প্রতারণা তার চরিত্রকে স্পর্শ করেনি'

পীর হাবিবুর রহমান
অনলাইন ভার্সন
'গুলতেকিনকে পছন্দ, কারণ প্রতারণা তার চরিত্রকে স্পর্শ করেনি'

গুলতেকিনকে আমি শ্রদ্ধা ও সম্মান করি যে কারণে তা হলো তিনি আপাদমস্তক একজন মর্যাদাশীল রুচিশীল ব্যক্তিত্ববান কমিটেড দৃঢ়চেতা সৎ নারী। প্রতারণা তার চরিত্রকে স্পর্শ করতে পারেনি। সততা ও কমিটমেন্ট তার ব্যক্তিত্বকে উজ্জ্বল করেছে। তিনি অভিজাত উচ্চ শিক্ষিতই নন, একজন আদর্শ সৎ প্রেমিকা ও মমতাময়ী মা। তিনি জীবনে দুইবার প্রেমে পড়েছেন সহজ সরল হৃদয়ে বিয়ে করেছেন। প্রথম বিয়ে তিনি যেমন ভাঙেননি তেমনি তিনি কারো জীবন নিয়ে খেলেননি। কারো জীবনকে অভিশপ্ত নয় আলোকিত করেছেন। আফতাব আহমেদও আলোকিত হবেন বলে আমার পর্যবেক্ষণে আশাবাদী। হাতিরপুলের বাসা থেকে ধানমন্ডির বাড়ি পর্যন্ত গুলতেকিন পরিবারের অনেক আড্ডায় বন্ধু সেলিম চৌধুরীর সঙ্গে যোগ দিয়েছি। এমনকি তিনি সুনামগঞ্জেও গিয়েছেন।

বালিকাবেলায় প্রেমে পড়েছেন ঢাবির তরুণ শিক্ষক ও 'নন্দিত নরক' উপন্যাসের লেখক হুমায়ূন আহমেদের। তখন গুলতেকিন বিত্তশালী পরিবারের ইব্রাহিম খাঁ’র আদরের নাতিন। অন্যদিকে হুমায়ূনের নামডাক হয়নি, মুক্তিযুদ্ধে বাবাহারা টানাপোড়েনের পরিবারের নাবিক। গুলতেকিন তাকে বিয়ে করেছেন। যুদ্ধ করেছেন। পাশে থেকেছেন। সংসার সামলে লেখক স্বামীর পাশে ছায়াসঙ্গী হয়ে ইংরেজী সাহিত্যে ঢাবি থেকে উচ্চশিক্ষা নিয়েছেন। কবিতায় ডুবেছেন।

উপন্যাস, নাটক সিনেমায় গানে হুমায়ূন 'নন্দিত নরক' থেকে পাঠক ও দর্শক মনই জয় করেননি, বইয়ের নতুন পাঠক সৃষ্টি করে জনপ্রিয়তার তুঙ্গে জায়গা করেছেন। তার মতোন ভক্ত এদেশে কোন লেখকের নেই। হুমায়ূনের জনপ্রিয়তার সঙ্গে সঙ্গে পাঠক মহলে তার স্ত্রী হিসেবে গুলতেকিনও ব্যাপক পরিচিতি লাভ করেছেন। সম্মান অর্জন করেছেন। ‘৭৩ সালে বিয়ে করার পর ২০০৩ সালে বিচ্ছেদ পর্যন্ত তারা সংসার করেছেন। চার সন্তানের জনক জননী হয়েছেন। তাদের বিচ্ছেদ ঘিরে দু’জনই পরিমিতিবোধ রেখেছেন। গণমাধ্যমও তাদের সংবাদ জনপ্রিয় লেখক হুমায়ুন আহমেদের জীবন ঘিরে যতটুকু তুলে আনার ততকুটুই তুলে এনেছে।

হুমায়ুন আহমেদ বালিকা শাওনের প্রেমে পড়ে তাকে জয় করে গুলতেকিনের সাথে বিচ্ছেদের পর বিয়ে করে নতুন জীবন কাটিয়েছেন। আমৃত্যু তার সাথেই ছিলেন। সেলিব্রেটিদের ব্যক্তিগত জীবন বলে কিছু থাকে না। পাঠকের কৌতূহল থাকে বলেই সংবাদের বাইরে মৃত্যুও তাদের নিতে পারে না। মানবতাবাদী শ্রেষ্ঠ লেখক কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ব্যক্তি জীবন যেখানে এখনো উঠে আসে, সেখানে হুমায়ূন আহমেদ না আসার মতো এমন কী!

অনেকে শাওনের সমালোচনা করলেও আমি তার প্রতি সহানুভূতিশীল কেনো এটা দুই-একদিনের মধ্যে আমার পর্যবেক্ষণ ও ব্যাখা বিশ্লেষণসহ একটি স্ট্যাটাস দেবো।

২৫ অক্টোবর দীর্ঘদিন বিচ্ছেদের পর আত্মমর্যাদাবোধ নিয়ে আড়ালে থাকা গুলতেকিন খান ছেলেমেয়েদের সম্মতিতে বিয়ে করেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব আফতাব আহমেদকে। আফতাব আহমেদ একটা নির্দিষ্ট গণ্ডির মধ্যে পরিচিত। ২০১৩ সাল থেকে গুলতেকিনের সঙ্গে তার সম্পর্ক ও বন্ধুত্ব। একসময় দেশে সচিবদের নাম মানুষের মুখে মুখে থাকত। এখন গণমাধ্যম কর্মীদেরও থাকে না। সেখানে সচিবালয়ে বিট করা অনেক রিপোর্টারও অতরিক্ত সচিব আফতাব আমমেদকে চিনেন না। তার কবিতার সঙ্গেও পাঠক কেনো গণমাধ্যমের অনেক সাহিত্য সম্পাদকেরও সম্পর্ক নেই। হয়ত তিনি একজন নিভৃতচারি। প্রচারবিমুখ।

সেটা বড় কথা নয়। গুলতেকিনকে এখন গোটাদেশ চিনেন। তারপ্রতি মানুষের সম্মান ও সহানুভূতি আছে। দীর্ঘদিন সন্তানদের পালন পালন করতে গিয়ে তিনি নিঃসঙ্গ বেদনার সঙ্গে যুদ্ধ করেছেন। একাকীত্বের দহন একাই বহন করেছেন। তিনি বিয়ে করে সুখী হবার অধিকার রাখেন। সেই অধিকার থেকে তিনি তার পছন্দের মানুষ আফতাব আহমেদকে ভালবেসে বিয়ে করেছেন। দেশের মানুষও তাদের অভিনন্দিত করেছে। এমনকি তার পুত্র নূহাশও গর্বের সঙ্গে বলেছে ‘আমি আমার মায়ের বিয়ে দিয়েছি, এই বিয়েতে আমরা সুখী। বিয়ের সংবর্ধনাও হবে।’ আফতাব আহমেদেরও তার স্ত্রীর সঙ্গে বিচ্ছেদ ঘটেছে অনেক আগে। প্রায় ১০ বছর। একমাত্র সন্তান লন্ডনে থাকে।

বিয়ের পর গুলতেকিন আমেরিকা গেছেন। শিগগিরই ফিরে আসবেন। গণমাধ্যম আফতাব আহমেদকে খুঁজে বের করেছে। তিনি বলেছেন, তাদের কষ্ট অভিন্ন। এ নিয়ে তিনি না লিখলেও গুলতেকিন লিখবেন। চলচ্চিত্র অভিনেত্রী আয়েশা আক্তারের পুত্র আফতাব আহমেদ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি সাহিত্যের ছাত্র ছিলেন। তিনি বের হওয়ার পর গুলতেকিন এ বিভাগে পড়াশুনা করে উচ্চশিক্ষা নেন। তিনিও কবিতা লিখেন। তার কাব্যগ্রন্থ 'চৌকাঠ' প্রকাশ হয়েছে।

গুলতেকিনকে নিয়ে সংবাদ প্রকাশের পর স্যোশাল মিডিয়ায়ও তোলপাড় হয়েছে। ফেসবুকে মানুষের সঙ্গে আইডিয়া বা চিন্তার আদান-প্রদান হয়। হুমায়ূন আহমেদ জনপ্রিয় হওয়ার কারণে গুলতেকিন যেমন সারাদেশে যেমন পরিচিত হয়েছিলেন, তেমনি মিডিয়ার সুবাদে গুলতেকিন বিয়ে করার কারণে আফতাব আহমেদও রাতারাতি মিডিয়ার সুবাদে সারাদেশে পরিচিতি লাভ করলেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশিরভাগ মানুষ তাদের অভিনন্দিত করেছেন। অনেকে বলেছেন, এই সাহস দেখিয়ে তিনি প্রেরণা যুগিয়েছেন। এমনকি গুলতেকিন পুত্র নূহাশও বলেছেন, তার মায়ের বিয়ের মধ্যদিয়ে নিঃসঙ্গ নারীদের সাহসের দ্বার উন্মোচন হলো।

ফেসবুকে অনেক জ্ঞানীগুনী মানুষের অস্তিত্ব যেমন দেখা যায় তেমনি মানসিক দৈন্যতার পরিচয়ও অনেকে দেন। মানসিক বিকৃতির প্রকাশও ঘটে অনেকের লেখায়। এমনকি কোনো কোনো গণ্ড মূর্খের স্ট্যাটাস পড়ে অবাক হই না। ভাবী চিন্তার ক্ষুদ্রতা যেখানে হাটুর নিচে সেখানে এরচেয়ে আর কি লিখবেন। দেশের রাজনীতিতে যেমন এখন সবাই নেতা, কর্মী খুজে পাওয়া যায় না তেমনি ফেসবুকে সবাই লেখক! ভালো পাঠক খুঁজে পাওয়া যায় না।

গুলতেকিনের বিয়ে নিয়ে কেনো এতো লেখালেখি বা সংবাদ এমন প্রশ্ন অনেকে তুলেছেন। অনেকে তাদের মানসিক বিকৃতি ও যন্ত্রণা থেকে শাওনকে অপ্রাসঙ্গিকভাবে টেনে এনে গালমন্দ করছেন। এটা তাদের মূর্খতা অজ্ঞতা ও ছোট মনের পরিচয় ছাড়া কিছু নয়।

মানুষের জীবনেই নয়, জগৎ বিখ্যাত মানুষের জীবনেও অনেক কিছু ঘটে যায়। নিয়তিতে বাধা মানব জীবন রহস্যময়। মানুষের দাম্পত্য জীবন শীতল হতে হতে অমর্যাদাকর পরিস্থিতির শেষ তলানীতে গেলেও অনেকে বাইরে অহঙ্কারের মুখোশ পরেন। হাসিমুখে ফটোসেশন করেন। যাদের আত্মমর্যাদা নেই তারা সমাজের সাথে নয়, নিজের সাথেই এই প্রতারণাটুকু করেন।

দাম্পত্য জীবনের নামে দোযখে বাস করার চেয়ে বিচ্ছেদ যে মর্যাদার এটা সমাজ অগ্রসর হওয়ার কারণে, নারী পুরুষের মর্যাদা বৃদ্ধির কারণে আজকাল বেশি ঘটছে। প্রতিদিন ঢাকায়ই ৬০টির বেশি বিয়ে বিচ্ছেদের ঘটনা ঘটে। নারী যত সাবলম্বি হচ্ছে তার আত্মমর্যাদা ও ব্যক্তিত্বের উজ্বলতা তত বাড়ছে। তবু অনেক নারী সন্তান, পরিবার, সমাজ বা আর্থিক কারণে অমর্যাদার করুণাশ্রিত জীবন কাটান।

একসময় বাল্যবিবাহ সকল ধর্মেই চালু ছিল। অকাল বৈধব্য নিয়ে সারাজীবন সাদা কাপড় পরে সাজসজ্জাহীন জীবিত লাশের মতো মুসলমান নারীদের জীবন কাটাতে হয়েছে।

হিন্দুধর্মে আরও ভয়ংঙ্কর মর্মান্তিক ঘটনা ছিল সতীদাহ প্রথা। তার মানে স্বামীর মৃত্যু হলে জীবন্ত স্ত্রীকেও একই চিতায় পুড়ে মরতে হতো। নৃসংস হত্যাকাণ্ডের এই সতীদাহ প্রথা রাজা রামমোহন রায়ের সামাজিক আন্দোলনের প্রেক্ষিতে ১৮২৯ সালের ৪ ডিসেম্বর ব্রিটিশ ভারতের বেঙ্গল প্রেসিডেন্সিতে ব্রিটিশ গভর্নর লর্ড উইলিয়াম বেন্টিঙ্ক বাতিল করেন।

ইসলাম নিষিদ্ধ না করলেও মুসলিম পরিবারেও অকাল বৈধব্য পাওয়া দুর্ভাগা নারীদের সামাজিক প্রথায় একসময় বিয়ে না করেই একা সারাজীবন কাটাতে হতো। পরবর্তীতে সেটি চালু হতে থাকে। হিন্দু বিধবাদের বিবাহ নিষিদ্ধ ছিল। এমনকি মাছ মাংস ও ছুঁতে পারতো না! ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের সামাজিক আন্দোলনে ভারতবর্ষে ১৮৫৬ সালের ২৬ জুলাই তাদের বিয়ের অধিকার দেন বড় লাট লর্ড ডালহৌসি আইন করার মধ্য দিয়ে। বিদ্যাসাগর তার পুত্রকেও হিন্দু বিধবা বিয়ে করিয়েছিলেন।

অনেকে প্রশ্ন তুলেছেন, গুলতেকিনের বিয়ের খবর দিতে গিয়ে তার সাবেক স্বামী হুমায়ুন আহমেদের নাম কেনো আসছে? জীবনের দীর্ঘ সময় যে জনপ্রিয়তার তুঙ্গে থাকা মানুষের সঙ্গে সংসার করে গুলতেকিন দেশজুড়ে সম্মান ও পরিচিতি লাভ করেছেন সেখানে তার নতুন জীবন শুরু হলেও ব্যকগ্রাউন্ড বাদ দিয়ে খবর লেখা যায় না। এটা কে বুঝাবে নিউজপেপার বা গণমাধ্যম থেকে দূরে থাকা পুঁথিগত শিক্ষিত মূর্খদের!

পৃথিবীর কোথাও সাধারণ মানুষের বিয়ে ও বিচ্ছেদের এমনকি বহুবিবাহের খবরে যেমন মানুষের আগ্রহ নেই তেমনি গণমাধ্যমেও তার সংবাদ মূল্য নেই। এসব প্রশ্ন যারা তুলেন এটা তাদের অজ্ঞতা। বাংলাদেশ নয়, উপমহাদেশই নয় পৃথিবী জুড়ে সেলিব্রেটিদের বিয়ে বিচ্ছেদ প্রণয় পুনঃবিবাহ খবর হয়। সাধারণের হয় না।

গুলতেকিন তার প্রথম স্বামী হুমাযূন আহমেদের কারণে দেশজুড়ে পরিচিত। তার বিয়ের খবরে তাই পাঠকদের তুমুল আগ্রহ ও কৌতূহলের বিষয়। তাই এর সংবাদ মূল্য অনেক। আফতাব আহমেদ যদি অন্য সাধারণ কাউকে বিয়ে করতেন এ নিয়ে খবরও হতো না আলোচনাও হতো না। গুলতেকিনকে বিয়ে করার কারণেই খবরে উঠে এসেছেন।

গুলতেকিন আগে বিচ্ছেদ হলেও জননন্দিত লেখক হুমায়ুন আহমেদের প্রথম স্ত্রী হিসেবেই ব্যাপক পরিচিতি ও জনপ্রিয়তা লাভ করেন। তার যোগ্যতা মেধা শিক্ষা ও কবি পরিচয় আছে এটা সত্য। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অসংখ্য শিক্ষক রয়েছেন। সবাই হুমায়ূন আহমেদ হতে পারেননি। সাধারণ কোনো শিক্ষক বিয়ে করলেন, নাকি বিচ্ছেদ ঘটালেন এ নিয়ে মানুষের যেমন আগ্রহ নেই গণমাধ্যমেও তেমনি সংবাদ মূল্য নেই।

এখানে গুলতেকিন ও আফতাব আহমেদ আমৃত্যু যুগলবন্দি থাকুন আনন্দময় দাম্পত্য জীবন কাটান এটাই আমাদের প্রত্যাশা। গুলতেকিনকে এই সাহসী সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য আগেও অভিনন্দন জানিয়েছি। এখনও জানাচ্ছি।

নিঃসঙ্গ প্রতিটি মানুষ সুখী হওয়ার অধিকার রাখেন। বিয়ে করার অধিকার রাখেন। যেসকল নারী একা থাকার পরও সামাজিকতার কারণে নতুন করে জীবন গড়তে পারছেন না গুলতেকিন নতুন করে তাদের প্রেরণার উৎস। নূহাশ ও তার বোনেরা যেভাবে মায়ের নতুন জীবনকে আনন্দিত করেছে এটাও অভিনন্দন যোগ্য।

একালের সন্তানরা অনেক অগ্রসর। কদিন আগে কলকাতার এক তরুনী যেমন তার নিঃসঙ্গ মায়ের জন্য পাত্রী চেয়ে বিজ্ঞাপন দিয়েছে তেমনি আত্মীয় স্বজনদের সমালোচনা উপেক্ষা করে আরেক তরুণ তার মায়ের জন্য পাত্র খুঁজে বিজ্ঞাপন দিয়েছে। সমাজ এভাবে ভাঙ্গে এভাবেই অগ্রসর হয়। পরশ্রীকাতরতা মনের দারিদ্রতা সমাজের অন্ধকার দিক। উদারতা ও শুভ চিন্তাই আলোর দিক। এটাই প্রগতি।

লেখক: নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
সর্বশেষ খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে