শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:২৪, রবিবার, ১৭ নভেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

নিরাপত্তা ও সীমান্ত ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশ-ভারত

হাসান ইবনে হামিদ
অনলাইন ভার্সন
নিরাপত্তা ও সীমান্ত ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশ-ভারত

বাংলাদেশ-ভারতের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের যাত্রা বহু আগে। বিভিন্ন ইস্যুতে এ সম্পর্কে টানপড়েনোর সৃষ্টি হলেও দু’দেশের সম্পর্কের মাঝে বিষফোঁড়া হলো সীমান্ত হত্যা, যা নিয়ে প্রায়ই উত্তপ্ত হয়ে উঠে এদেশের জনগণ। নিরাপত্তা ও সীমান্ত ব্যবস্থাপনায় যা খুব গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু হয়ে দাঁড়ায়। কেননা বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে ৪,০৯৬ কিলোমিটার সীমান্ত রয়েছে, যা পৃথিবীর পঞ্চম বৃহত্তম স্থল সীমান্ত। সীমান্তের মানুষ বিভিন্ন কারণে এই এলাকা ব্যবহার করে। এই বিশাল অঞ্চলকে যদি সঠিকভাবে পরিচালনা না করা যায় তবে জননিরাপত্তা বিঘ্নিত হবে এবং তা সন্ত্রাসীদের অভয়ারণ্যে পরিণত হতে বাধ্য। তাই বহু আগে থেকেই এই অঞ্চলে শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য দু’দেশের পরিকল্পনা ও আলোচনা চলে আসছিলো। সীমান্ত ব্যবস্থাপনা ও জননিরাপত্তা নিশ্চিতের জন্য প্রথমেই ছিটমহল সমস্যা সমাধানের দরকার ছিলো। বিএনপি-জামাত জোটের শাসনামলে এই কাজ কোনভাবেই অগ্রসর হচ্ছিলো না। উল্টো সীমান্তে দশ ট্রাক অস্ত্র চালানের ঘটনা ঘটিয়েছিলো খালেদা জিয়ার নেতৃত্বাধীন তৎকালীন বিএনপি-জামায়াত সরকার। ২০০৯ সাল থেকে ছিটমহল সমস্যা সমাধানে শেখ হাসিনা অগ্রসর হয় এবং কংগ্রেস সরকার থাকাকালীন সময় কিছুটা আলাপ আলোচনা শুরু হয়। কিন্তু ছিটমহল সমস্যার চূড়ান্ত সমাধান আসে হাসিনা-মোদির হাত ধরে। ৩১ জুলাই ২০১৫ ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে ছিটমহলগুলোর বিনিময় হয় এবং স্ট্রিপ মানচিত্র স্বাক্ষরিত হয়। ৩০ নভেম্বর ২০১৫ ভারতীয় নাগরিকত্ব বজায় রাখতে আগ্রহী পূর্ববর্তী ছিটমহলগুলোর বাসিন্দাগণ ভারতে চূড়ান্তভাবে পাড়ি জমান। 

ছিটমহল সমস্যা সমাধান হলেও হাজার মানুষ নানা কারণে অবৈধভাবে সীমান্ত পারাপার করছে। এছাড়া চোরাচালান ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী এলাকাগুলিতে আইন-শৃঙ্খলার ক্ষেত্রে বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই চোরাকারবার ও সীমান্ত পারাপার রুখতে ২০১১ সালেই ভারত-বাংলাদেশ যৌথ সীমান্ত ব্যবস্থাপনা পরিকল্পনা (সিবিএমপি) স্মারক স্বাক্ষরসহ নানা কার্যক্রম হাতে নিয়েছে।  সীমান্তে নিরাপত্তা বাড়ানো ও ব্যবস্থাপনা মানসম্মত করার লক্ষ্যেই এই সিবিএমপি স্বাক্ষরিত হয়। সমন্বিত পরিকল্পনা বাস্তবায়নের মাধ্যমে সীমান্তে মাদকসহ অন্যান্য অবৈধ দ্রব্যের চোরাচালান, নারী ও শিশু পাচার বন্ধসহ সীমান্ত নিরাপত্তা আরও জোরদার করার ব্যাপারে বেশ কিছু নির্দেশনা ঐ চুক্তিতে উল্লেখ করা হয়। সন্ত্রাসবাদ কোনো দেশের একক সমস্যা নয়, এটি বিশ্বব্যাপী বিরাজমান। এর সঙ্গে যুক্ত রয়েছে মাদক পাচার, চোরাচালান, সংঘবদ্ধ অপরাধ ইত্যাদি। এসব সমস্যা কার্যকরভাবে মোকাবেলার জন্য পারস্পরিক সহযোগিতা অত্যন্ত প্রয়োজন। বাংলাদেশ ও ভারত দ্বিপক্ষীয় ক্ষেত্রে ২০০৬ সাল থেকে নিরাপত্তা বিষয়ক আলোচ্য চুক্তিগুলো সম্পাদনের কার্যক্রম শুরু করে। নিরাপত্তা সংক্রান্ত তিনটি মূল চুক্তি নিয়ে বিস্তারিত জানলে নিরাপত্তা ও সীমান্ত ব্যবস্থাপনা নিয়ে দুই দেশের আন্তরিকতার জায়গাটি স্পষ্ট হয়ে উঠে।

১। অপরাধ দমন বিষয়ক পারস্পরিক আইনগত সহায়তা চুক্তিঃ দুই দেশের সম্পাদিত চুক্তির কাগজপত্র থেকে এই চুক্তি সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যায়। এ চুক্তির আওতায় ফৌজদারি অপরাধ বিষয়ে সহযোগিতা ও পারস্পরিক আইনগত সহায়তার মাধ্যমে সন্ত্রাসী কার্যক্রমের সঙ্গে সম্পর্কিত অপরাধগুলো অনুসন্ধান, বিচারকার্য এবং অপরাধের মাধ্যমে অর্জিত সম্পদ ও দলিলপত্র শনাক্তকরণ, বাধাদান, জব্দকরণ বা বাজেয়াপ্তকরণের বিধান রাখা হয়েছে। চুক্তিভুক্ত দুটি পক্ষ এ চুক্তির আওতায় একে অপরকে ফৌজদারি অপরাধ বিষয়ে সর্বোচ্চ সহযোগিতা প্রদান করবে। এই চুক্তির আওতায় আদালত বা অপর কোনো সংশ্লিষ্ট বিভাগ কর্তৃক সহায়তা চাওয়া হলে, অনুরূপ পারস্পরিক আইনগত সহযোগিতা প্রদান করা হবে। এ চুক্তি কার্যকর হওয়ার আগে সংঘটিত কোনো ফৌজদারি অপরাধ বিষয়ক অনুরোধের ক্ষেত্রেও এরূপ পারস্পরিক আইনগত সহযোগিতা প্রদান কার্যকর হবে। উভয় দেশের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কেন্দ্রীয় কর্তৃপক্ষ হিসেবে চুক্তির আওতায় পারস্পরিক সহযোগিতামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করবে।

২। আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদ, সংঘটিত অপরাধ ও অবৈধ মাদক পাচার দমন বিষয়ক দ্বিপক্ষীয় চুক্তিঃ আন্তর্জাতিক সন্ত্রাস ও মাদক পাচার সম্পর্কিত অপরাধসহ সব ধরনের অপরাধ প্রতিরোধ, অনুসন্ধান, বিচারকার্য কার্যকরভাবে সম্পাদনের জন্য গোয়েন্দা ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর পারস্পরিক সহযোগিতা বাড়াতে এ চুক্তিটি সই করা হয়। এ চুক্তির আওতায় চুক্তিভুক্ত উভয় দেশ অভ্যন্তরীণ আইন ও বিধি সাপেক্ষে, আন্তর্জাতিক সন্ত্রাস প্রতিরোধ, মাদকদ্রব্য এবং রাসায়নিক পদার্থসহ সাইকোট্রোপিক দ্রব্যগুলোর অবৈধ পাচার রোধে সহায়তা প্রদান করবে। অপরাধ অনুসন্ধান, বিচারকার্য ও দমনের উদ্দেশ্যে একে অপরকে পারস্পরিক আইনগত সহায়তা প্রদান করবে। উভয় দেশের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তত্ত্বাবধানে দেশগুলোর আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী ও গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর প্রতিনিধিদের নিয়ে গঠিত একটি সমন্বয় কমিটির মাধ্যমে সহায়তাদানের কার্যক্রম পরিচালিত হবে। তবে দেশের সার্বভৌমত্ব ও নিরাপত্তার স্বার্থ বিঘ্নিত হয় অথবা দেশের প্রচলিত আইন বা বিধি পরিপন্থী কোনো কার্যক্রম এই চুক্তির আওতায় করা যাবে না। বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে চুক্তিটির খসড়া অনুমোদনের ব্যাপারে ২০০৬ সাল থেকে বাংলাদেশ সরকার কাজ করছে।

৩। সাজাপ্রাপ্ত আসামিদের বিনিময় বিষয়ক চুক্তিঃ ফৌজদারি অপরাধে সাজাপ্রাপ্ত আসামিরা যাতে নিজ দেশে সাজা ভোগ করতে পারে তার সুযোগ সৃষ্টির লক্ষ্যে এ চুক্তি প্রণয়ন করা হয়। ছয় মাসের অধিক সাজা ভোগ করা বাকি আছে অথবা যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি যার বিরুদ্ধে অন্য কোনো মামলার বিচার বা তদন্ত বাকি নেই এমন ধরনের আসামিরা এই চুক্তির আওতায় বিবেচিত হবেন। তবে যারা কোনো সেনা আইনে সাজাপ্রাপ্ত অথবা যারা মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত অথবা যাদের বিরুদ্ধে অন্য কোনো মামলা বিচারাধীন আছে তাদের ক্ষেত্রে এই চুক্তির বিধান প্রযোজ্য হবে না। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, নিজ দেশে সামাজিকভাবে স্থানান্তরের সুযোগ পাওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট আসামি কর্তৃক নিজে অথবা তার নিয়োজিত ব্যক্তি কর্তৃক লিখিতভাবে অনুরোধ করা ব্যতীত এ চুক্তির কোনো বিধান প্রযোজ্য হবে না। সাজাপ্রাপ্ত বন্দিদের নিজ দেশে স্থানান্তরের বিষয়ে ভারত একই ধরনের চুক্তি যুক্তরাজ্য, মিসর, মরিশাস, কানাডা, সৌদি আরব ও ফ্রান্সসহ প্রায় ১৬টি দেশের সঙ্গে সম্পাদন করেছে। আরও অনেক দেশের সঙ্গে সম্পাদনের অপেক্ষায় আছে। বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে চুক্তিটির খসড়ার ওপর ২০০৮ সাল থেকে কার্যক্রম চলছে।

সীমান্ত হত্যা বন্ধে আলাদা চুক্তিও করেছে দু’দেশ। ২০০৮ সালে ভারত সরকার ও বিএসএফ বাংলাদেশের জনগণকে আশ্বস্ত করেছিল যে, সীমান্তে প্রাণঘাতী কোনও অস্ত্র ব্যবহার করা হবে না। পরবর্তীতে ২০১১ সালে বিএসএফ এবং বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) পাচারকারী ও অবৈধপথে সীমান্ত পার হওয়া নাগরিকদের ক্ষেত্রে প্রাণঘাতী অস্ত্র ব্যবহার না করার চুক্তিও করে। এদিকে বিএসএফ বলছে, সীমান্তে বেশিরভাগ হত্যার পেছনেই থাকে গরুর চোরাকারবার। আর সে কারণেই যে সব এলাকায় এই সমস্যা বেশি, সেখানে বাড়তি পাহারা চালু করতে তারা বিজিবিকেও রাজি করিয়েছেন। স্থির হয়েছে, দু'পক্ষের ব্যাটেলিয়ন কমান্ডান্টরা কথা বলে যৌথ টহলদারিও চালাবেন, বিশেষ করে রাতে। ভারত সরকারের উচ্চ পর্যায় থেকেও সীমান্ত হত্যা শূন্যের কোঠায় নামিয়ে আনায় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ।

সীমান্ত ব্যবস্থাপনায় ও নিরাপত্তার ক্ষেত্রে এই চুক্তিগুলো অনেক অর্থবহ। অন্তত অতীত অভিজ্ঞতা তাই বলে। কেননা সীমান্তে ডিউটিরত ব্যক্তি অসাধু উপায়ে বখরা নেবার জন্য নানা চোরাচালানে জড়িত থাকে। গরু, মাদক চোরাচালানসহ নানা অবৈধ কর্মকাণ্ডে বিএসএফ বিজিবি উভয়েই জড়িত থাকে। এক্ষেত্রে হঠাৎ করেই অন্য বিএসএফ বা ঊর্ধতন কর্মকর্তা চোরাচালানের স্থানে আসলে গুলি চালানো হয়। এই বখরা প্রথা শুধু ভারতে না বাংলাদেশের বিজিবির মধ্যেও দৃশ্যমান। তাই অপরাধ দমনে এই চুক্তি উভয় দেশের সীমান্তরক্ষীদের জন্য এক কঠোর বার্তা।

ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের বাস্তবতাটা বেশ জটিল, এখানে মানুষের আত্মীয়স্বজন ছড়িয়ে আছেন সীমান্তের দুদিকেই। ফলে প্রিয়জনের সঙ্গে দেখা করতে বা ডাক্তার দেখাতে অবৈধ সীমান্ত পারাপারের মতো ঘটনা ঘটে। তাই গুলি করে মানুষ হত্যা কোন সমাধান না তা সীমান্তরক্ষীদের বুঝতে হবে। কোন হত্যাকাণ্ডই কাম্য নয় এবং এই সীমান্ত হত্যা বন্ধে দু’দেশকে কার্যকরী পদক্ষেপ নিতে হবে। উল্লেখ্য যে পূর্বের যেকোন সময়ের চেয়ে বর্তমানে এই সীমান্ত হত্যা অনেক কম তবে শূন্যের কোটায় এই সীমান্ত হত্যা নিয়ে আসতে হবে। তেরঙ্গা-লাল সবুজ সম্পর্ককে আরও সুউচ্চে স্থান দিতে হলে এই সীমান্ত হত্যা বন্ধ করতেই হবে। মনে রাখা দরকার, ‘গণভবন থেকে জনপথ রোড’ এর দূরত্ব বাড়াতে সবসময়ই একটি মহল কাজ করে যাচ্ছে, তাই সে সুযোগ চিরতরে বন্ধ করে দিতে হবে।

লেখক: রাজনৈতিক ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষক 

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
সর্বশেষ খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে