শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫৭, রবিবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

বরং সেই ভালো মুখ বন্ধ রেখে মৃত্যুর জন্য অপেক্ষা করি!

বাণী ইয়াসমিন হাসি
অনলাইন ভার্সন
বরং সেই ভালো মুখ বন্ধ রেখে মৃত্যুর জন্য অপেক্ষা করি!

নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তরের আওতাধীন সকল কর্মকর্তা/কর্মচারীকে সরকারি চাকরি বিধি অনুযায়ী ঊর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের অনুমতি ব্যতিরেকে জনসম্মুখে, সংবাদপত্রে অথবা অন্য কোন গণমাধ্যমের সাথে কোন রকম আলোচনা, বিবৃতি বা মতামত প্রদান না করার নির্দেশ দেয়া হলো- গত ১৫ তারিখে নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তরের মহাপরিচালক স্বাক্ষরিত অফিস আদেশ এটি।

এবার একটু পেছনে ফেরা যাক। গত শনিবার একাত্তর টেলিভিশনের এক প্রতিবেদন উঠে আসে কুয়েত মৈত্রী হাসপাতালে কর্তব্যরত নার্সদের চরম অসহায়ত্বের চিত্র। করোনা চিকিৎসার জন্য নির্ধা‌রিত কুয়েত মৈত্রী হাসপাতালে খাবার সংকটে পড়েছেন সেখা‌নে কর্তব্যরত নার্সরা। খেয়ে না খে‌য়ে কো‌নরকম দিন কাট‌ছে তা‌দের। কয়েকজন নার্স এমন মানবেতর সংকটের অভিযোগ করেছেন একাত্তর টেলিভিশনকে।

ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন নার্সিং ইন্সটিটিউটের উপপরিচালক শাহানারা খাতুন। তি‌নি  বলেন, বাজেট না থাকায় এই সংকট তৈরি হয়েছে। তিনি আরও বলেন, বিষয়টি নিয়ে হোটেলের ম্যানেজারের সঙ্গে আলাপ করেছি। তারা বলেছে, অনেক মানুষ তাই সমস্যা হচ্ছে। কাল রাতেও পচা খাবার দিয়েছে। অনেক মেয়েরা না খেয়ে থেকেছে।

একাত্তর টিভির এই নিউজ প্রচারের পর পুরো তোলপাড়। ঘটনাটা সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়। সমালোচনার ঝড় ওঠে। কর্তৃপক্ষ বেশ চাপে পড়ে। সামনের দিনে তাদের অব্যবস্থাপনা ও দুর্নীতির খবর কেউ যেন জানতে না পারে তাই এই চিঠিটা ইস্যু করা হয়। মুখ বন্ধ রাখতেই এই পদক্ষেপ।

স্বাস্থ্য সচিবের সমালোচনা করে ফেসবুকে পোস্ট দেওয়ায় নোয়াখালী ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসাপাতালের মেডিকেল অফিসার/সহকারী সার্জন ডা. আবু তাহেরকে শোকজ করা হয়েছে। শনিবার হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক চলতি দায়িত্বে থাকা ডা. ফরিদ উদ্দিন চৌধুরী স্বাক্ষরিত এক পত্রে এ শোকজ বা কৈফিয়ত তলব করা হয় এবং আগামী তিন কর্মদিবসের মধ্যে কারণ দর্শানোর নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে।

প্রশাসনের সমালোচনা করে স্ট্যাটাস দেওয়ায় সাংবাদিকের বিরুদ্ধে আইসিটি আইনে মামলা হয়েছে। ঠাকুরগাঁওয়ে লকডাউনের মধ্যেও ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ থেকে আসা শ্রমিকদের ঠাকুরগাঁওয়ে প্রবেশ অব্যাহত থাকায় ডিসি-এসপিসহ জেলা প্রশাসনের ভূমিকা নিয়ে সমালোচনা করে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেওয়ায় আল মামুন নামে এক সাংবাদিকের বিরুদ্ধে আইসিটি আইনে মামলা করা হয়েছে। 

গত বুধবার রাতে ঠাকুরগাঁও জেলার বালিয়াডাঙ্গী থানার এসআই মো. জহুরুল ইসলাম বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন। মামলার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন বালিয়াডাঙ্গী থানার ওসি হাবিবুল হক প্রধান। তিনি বলেন, তদন্ত চলছে, আসামিকে গ্রেফতার করা হবে।

এসআই মো. জহুরুল ইসলাম মামলার এজহারে উল্লেখ করেন, ‘আল মামুন ফেসবুক স্ট্যাটাসে প্রশাসনকে হেয় করেছে এবং কটাক্ষ করেছে। প্রশাসনের মানহানি করা হয়েছে, যার ফলে সমাজে ঘৃণা-বিদ্বেষ ছড়াতে পারে। আইনশৃঙ্খলার অবনতি ঘটতে পারে।’

এ বিষয়ে সাংবাদিক আল মামুন বলেন, লকডাউনের মধ্যেও ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জ থেকে গাড়িতে করে মানুষ ঠাকুরগাঁওয়ে ঢুকছে। নারায়ণগঞ্জ থেকে এভাবে শ্রমিকদের ফেরা না ঠেকাতে পেরেই ঠাকুরগাঁওয়ে প্রথম ৩ জন করোনা রোগী ধরা পড়ে। স্বাস্থ্যবিভাগ ও প্রশাসন থেকেই স্বীকার করা হয় যে এরা সবাই নারায়ণগঞ্জ ফেরত শ্রমিক। এসব বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেই আমি স্ট্যাটাস দেই। সত্য কথা বলতে গিয়ে আমার বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে।

এর আগে গত ২৪ মার্চ তথ্য মন্ত্রনালয় থেকে এক আদেশ জারি করে। আদেশে বলা হয় দেশে করোনা ভাইরাস নিয়ে অপপ্রচার ও গুজব বন্ধে ৩০টি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলের সংবাদ মনিটরিং করা হচ্ছে। এ কাজের (তদারকি) জন্য ১৫ জন কর্মকর্তাকে দায়িত্ব দিয়েছে সরকার। দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের কোন বেসরকারি টিভি চ্যানেলে করোনাভাইরাস সম্পর্কে অপপ্রচার কিংবা গুজব প্রচার হচ্ছে বলে চিহ্নিত করলে, তা বন্ধ করার জন্য সঙ্গে সঙ্গে মন্ত্রনালয়ের কর্তৃপক্ষকে অবহিত করতে হবে।

এ প্রসঙ্গে তথ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (সম্প্রচার) মো. মিজান উল আলম বলেন, করোনাভাইরাস নিয়ে গুজব ও অপপ্রচার বন্ধে বেসরকারি টেলিভিশনগুলোকে মনিটরিং করার জন্য কর্মকর্তাদের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। পরবর্তী নির্দেশনা না দেয়া পর্যন্ত তারা এ কাজ চালিয়ে যাবেন। প্রত্যেক কর্মকর্তা দু'টি করে টেলিভিশন চ্যানেল মনিটরিং করবেন।

আদেশে আরও বলা হয়, গত (২৪ মার্চ) কোভিড-১৯ (করোনা ভাইরাস) সংক্রমণ প্রতিহতকরণের প্রচার-প্রচারণার সংক্রান্ত কমিটির প্রথম সভার সিদ্ধান্তের আলোকে বেসরকারি টিভি চ্যানেলে সম্প্রচারিত বিশ্বব্যাপী করোনার সংক্রমণের বিষয়ে অপপ্রচার গুজব প্রচার করা হচ্ছে কি-না তা মনিটরিংয়ে সিদ্ধান্ত হয়।

তীব্র প্রতিবাদের মুখে ২৬ মার্চ এই আদেশটি বাতিল করে নতুন আরেকটি আদেশ জারি করা হয়। আগের আদেশটি বাতিল করতে নতুন আদেশ জারি করা হয় তথ্য মন্ত্রণালয়ের টিভি শাখা-২ থেকে। অতিরিক্ত সচিব (সম্প্রচার) মো. মিজান-উল-আলমের সই করা এই আদেশে বলা হয়, অপপ্রচার-গুজব মনিটরিং করার জন্য জারি করা পত্রে ভুলভ্রান্তি থাকায় তা কর্তৃপক্ষের নির্দেশে বাতিল করা হলো।

অন্ধ হলে কি প্রলয় বন্ধ থাকে? বিপদে তথ্য থেকে পাওয়া জ্ঞানের আলোকে সিদ্ধান্ত নেওয়ার পরিবর্তে তথ্য প্রদানকারীকেই আপদ মনে করা হচ্ছে! ইংরেজিতে একটি প্রবাদ আছে, 'ডোন্ট শ্যুট দ্য মেসেঞ্জার' (বার্তাবাহককে গুলি করো না।) অর্থাৎ বার্তা যেমনই হোক তাকে গুরুত্ব দাও, অশুভ বার্তা বলে দূত বা বাহকের গলা কেটো না।

দ্বার বন্ধ করে দিয়ে ভ্রমটারে রুখি। সত্য বলে, আমি তবে কোথা দিয়ে ঢুকি? জীবনের সকল দ্বার রুদ্ধ করে দিলে হয়ত ভ্রান্তিকে ঠেকানো যায়, কিন্তু সত্যকে পাওয়া যায় না। আকরিক ধাতু যেমন মটির সাথে মিশে থাকে, মাটি পরিস্কার করে তাকে পেতে হয়, জীবনের পথেও তেমনি সত্য ও মিথ্যা মিলে আছে। জীবন-অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়েই সত্যকে প্রতিষ্ঠা করতে হয়। এজন্য কাঙ্ক্ষিত হিরন্ময় সত্য উদ্ঘাটনে বাস্তবের কঠিন ও দুর্গম পথে প্রয়োজন নিঃশঙ্ক দীপ্ত পদচারণা।

একটা অসম যুদ্ধ চলছে।এক অদেখা ভাইরাস বনাম গোটা পৃথিবী। গত ১৫ তারিখে করোনার কাছে হার মেনে  চলে গেলেন ডা. মঈন উদ্দীন। মৃত্যুর পর উনার জন্য রাষ্ট্রীয় শোকবার্তা মিললো; পরিবারের দায়িত্ব নিলো রাষ্ট্র। কিন্তু বেঁচে থাকতে তার জন্য একটা এ্যাম্বুলেন্সও জোটেনি !

ডা. মঈন নিজের জীবন বাজি রেখে চিকিৎসা দিয়ে গেছেন করোনা সন্দেহে থাকা রোগীদের। কিন্তু ডাক্তার মঈন নিজে যখন করোনা আক্রান্ত হলেন কেন যথাসময়ে যথাযোগ্য চিকিৎসা পেলেন না? কেন সিলেট থেকে ঢাকায় আসার জন্য একটি এ্যাম্বুলেন্স পেতে জনে জনে অনুরোধ করেও পেলেন না? কেন তখন কেউ সাড়া দেয়নি? 

কেন বিভাগীয় শহর সিলেটের এত বড় ওসমানী হাসপাতালে চিকিৎসার ব্যবস্থা রাখা হয়নি? স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের লোকজন তখন কোথায় ছিল? রাষ্ট্রের অবহেলা, সিদ্ধান্তহীনতা কিংবা ভুল সিদ্ধান্তের এমন বলি আর কত? 

আরেকটা প্রশ্ন- স্বাস্থ্যখাতের দুর্নীতি নিয়ে হাত দিলে সেই কর্মকর্তাদের বদলি হতে হয় কেন? গত বছরগুলোতে স্বাস্থ্যখাতে বরাদ্দ হওয়া হাজার হাজার কোটি টাকা কোথায় গেলো? এদেশের এত উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এত এত হাসপাতাল এগুলোর বেহাল দশা কেন? জানি এসব প্রশ্নের কোন উত্তর নেই। উত্তর চাইতে যাওয়াও মানা।

একবার হাসান বসরী (রা:-কে জিজ্ঞাসা করা হল, আবু সায়ীদ! বলুন, আমাদের কী করা উচিত? আমরা কি এমন লোকদের সাথে বসবো, যারা এত ভয়ের কথা বলে যে, আমাদের প্রাণ উড়ে যাওয়ার উপক্রম হয়? 

তিনি উত্তরে বললেন, আল্লাহর কসম! যারা তোমাকে ভয় দেখিয়ে সবধান করে, যার কারণে তুমি (ঐ ভীতিকর বিপদ থেকে মুক্তির উপায় অন্বেষণ করবে এবং) মুক্তি পেয়ে যাবে-তাদের সাথে থাকাই তোমার জন্য কল্যাণকর ঐ সকল লোকদের সাথে থাকার চেয়ে, যারা তোমাকে আশ্বস্ত করতে থাকে (ফলে তুমি বিপদ সম্পর্কে উদাসীন হবে এবং) পরিশেষে ঐ ভীতিকর বিপদের শিকার হয়ে যাবে।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দশ হাতে সব সামলাচ্ছেন। আমাদের সৌভাগ্য আমাদের একজন শেখ হাসিনা আছেন। আমাদের চরম দুর্ভাগ্য শেখ হাসিনার পালসকে বোঝার বা ধারণ করার মত কেউ নেই। না সরকারে, না দলে। সবাই শেখ হাসিনার সামনে বলেন- সব ঠিক আছে,আমরা দেখছি। আর জনগণকে বলেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সব দেখছেন।

সর্বত্রই কেমন যেন একটা লুকোছাপা! এই সমন্বয়হীনতা আর দায়িত্বহীনতা ঠিক কোথায় নিয়ে গিয়ে আমাদের দাঁড় করাবে এই মুহূর্তে সেটা ঠিক আমার জানা নেই। তারচেয়ে বরং সেই ভালো মুখ বন্ধ রেখে মৃত্যুর জন্য অপেক্ষা করি !


লেখক: সম্পাদক, বিবার্তা ২৪ ডটনেট।


বিডি-প্রতিদিন/সিফাত আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
সর্বশেষ খবর
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

১৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে