শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:২৬, সোমবার, ২০ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

করোনাকালের কথন: একটি কোভিডিয়ট ব্যবস্থার উপাখ্যান

কাজী এস. ফরিদ
অনলাইন ভার্সন
করোনাকালের কথন: একটি কোভিডিয়ট ব্যবস্থার উপাখ্যান

করোনাভাইরাসের (কোভিড-১৯) সংক্রমণ বিশ্বব্যাপী মহামারি আকার ধারণ করার প্রাক্কালে মার্চ মাসের শুরুর দিকে আরবান ডিকশনারি ‘কোভিডিয়ট’ নামে একটি অপমানজনক নুতন শব্দের ব্যবহার শুরু করে। তাদের মতে, কোভিডিয়ট হচ্ছে সেই সব ব্যক্তি যারা কোভিড-১৯ এর সংক্রমণ প্রতিরোধে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও নিজ নিজ দেশের সরকার কর্তৃক প্রদত্ত নীতিমালা ও নির্দেশনা মেনে চলে না। এই সব ব্যক্তি জনস্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা নীতিমালা উপেক্ষা করে, সামাজিক দূরত্ব মেনে চলে না, অহেতুক ভয়-ভীতি ছড়ায়, অন্যের কথা না ভেবে প্রয়োজনের অনেকগুণ বেশি নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যসামগ্রী কিনার জন্য ঝাঁপিয়ে পড়ে, অযৌক্তিক সব খবর বিশ্বাস করে, যাচাই না করে ভুল ও মিথ্যা তথ্য প্রকাশ করে, প্রয়োজনীয় সতর্কতা গ্রহণ না করে অন্যের ক্ষতির কারণ হয়, ও হিরোইজম প্রকাশ করার উদ্দেশ্যে কোন কোন সময় মানবসেবার নামে  হাস্যকর কাজ করে। তারা করোনাভাইরাসকে অস্বীকার করে, মনে করে তাদের যেহেতু কোন শারীরিক অসুস্থতা নাই এবং যেহেতু তারা বয়স্ক নয়, তাই তারা করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হবে না। আবার ব্যক্তির পাশাপাশি কোন সংগঠন, প্রতিষ্ঠান, এমনকি সরকার ব্যবস্থাও কোভিডিয়ট হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হতে পার।

সরকার ব্যবস্থাও যে কোভিডিয়ট হতে পারে তার প্রকৃষ্ট উদাহরণ হচ্ছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, স্পেন, ইতালি ও ফ্রান্স। করোনাভাইরাসকে যথাযথভাবে গুরুত্ব না দেওয়ার মাশুল তারা এখন হাড়ে হাড়ে দিচ্ছে। 

পরিসংখ্যান বলছে, এই ৪টি দেশেই করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ও এর কারণে মোট মৃত্যুর সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। আমাদের সরকার ব্যবস্থাও যে কোভিডিয়ট তা আমাদের কর্মকাণ্ডে এবং আমাদের আইন প্রণেতাদের বক্তব্যে  প্রমাণিত হচ্ছে। এই বছরের ৭ জানুয়ারি চীনের উহান শহরে শনাক্ত হওয়ার পর করোনাভাইরাস ইউরোপ-আমেরিকা ঘুরে আমাদের দেশে প্রবেশ করে ৮ মার্চ। সংক্রমণ শুরু হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত এই ভাইরাস বিশ্বের ২১০টি দেশ ও অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ে প্রায় ২৪ লক্ষ ১৪ হাজার ৬০৫ জন ব্যক্তিকে সংক্রমিত করে প্রাণ নিয়েছে প্রায় ১ লক্ষ ৬৫ হাজার ১৭৪ জনের। বাংলাদেশে করোনাভাইরাস সংক্রমণ শুরু হওয়ার আগে প্রস্তুতি নওেয়ার জন্যে আমরা ২ মাসের ও বেশি সময় পেয়েছিলাম । কিন্তু এত সময় পেয়েও পর্যাপ্ত প্রস্তুতি না নিয়ে আমরা বোকামির পরিচয় দিয়েছি যার জন্যে হয়তো আমাদের চড়া মূল্য দিতে হবে।   

আমাদের আইন প্রণেতারা করোনাভাইরাসের ভয়াবহতাকে উপহাস করে বিভ্রান্তিমূলক বক্তব্য প্রদান করে সাধারণ জনগণকে বিভ্রান্ত করেছেন। তাদের সুমধুর বচনগুলো ছিল,‘আমাদের দেশে করোনাভাইরাস আসবে না’, ‘আমাদের প্রস্তুতি অনেক উন্নত দেশের চেয়েও ভাল’, ‘সরকার সময়মতো সঠিক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে বিধায় দেশে সংক্রমণ কম  হয়েছে’, ‘করোনা মারাত্বক রোগ নয় - এটা সর্দি- জ্বরের মত’, ‘আমরা করোনা রুখে দিয়েছি’, ‘আমরা করোনার চেয়েও শক্তিশালী’, ‘করোনা প্রতিরোধে ঢাকা বিমানবন্দরের মত ব্যবস্থা উন্নত দেশগুলোতেও নেই’, ‘করোনাভাইরাস মারাত্বক নয়, ছোঁয়াচে’, ইত্যাদি। একজন মেয়র লন্ডন থেকে এসেছেন। তাঁকে এয়ারপোর্টে নাকি কিছুই বলা হয়নি এবং তিনি নিজেও নাকি জানতেন না যে তার হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকা দরকার। যথারীতি তিনি তার সকল কাজকর্ম স্বাভাবিক সময়ের মত চালিয়ে গেছেন।  

সরকারি বিভিন্ন সিদ্ধান্তেও দ্বিধাগ্রস্ততা ও অপরিকল্পনার ছাপ স্পষ্ট। জনগণকে প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা না দিয়ে সাধারণ ছুটি ঘোষণা করায় তারা এই ছুটিকে স্বাভাবিক সময়ের মত ছুটি মনে করে নিজ নিজ অবস্থানে থাকেননি। তাছাড়া গণপরিবহন বন্ধ না করে ছুটি ঘোষণা করায় মানুষ দলে দলে উৎসবমুখর পরিবেশে গ্রামে চলে গেছে এবং ঢাকা থেকে করোনাভাইরাস গ্রামে নিয়ে গেছে। সব বন্ধ হয়ে যাওয়ায় যাদের ঢাকায় থাকা-খাওয়ার নিশ্চয়তা নাই তারা না হয় গ্রামে গেলেন, কিন্তু বাকিরা এটাকে ছুটি মনে করে আনন্দ করার নিমিত্তে গ্রামে গেছেন। কেউ কেউ পরিবার-পরিজন নিয়ে বেড়াতে চলে গেছেন। কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও অনেকেই অনাকাঙ্খিত ছুটি পেয়ে এই দলে যোগ দিয়েছেন। সর্বশেষ প্রজ্ঞাপনে বলা হল, সন্ধ্যা ৬টা থেকে সকাল ৬টা পর্যন্ত ঘরের বাইরে যাওয়া যাবে না। সাধারণ মানুষ মনে করল তাহলে মনে হয় দিনে বের হওয়া যাবে। তাই গত কয়েকদিন যাবৎ বিশেষ করে ঢাকা শহরে মানুষের বাইরে যাওয়ার প্রবণতা বেড়ে গেছে। ব্যাংকিং সেবা মাত্র ২ ঘণ্টার জন্যে চালু থাকায় অনেক মানুষ একসাথে ব্যাংকে হুমড়ি খেয়ে পড়ছে। এতে ব্যাংকাররা সংক্রমণের ঝুঁকিতে বেশি পড়ছে। তার চেয়ে সপ্তাহে একদিন সারাদিনের জন্যে খোলা রাখাটাই বেশি যৌক্তিক হবে। আবার নিজেরদের লাভ ঠিক রাখার জন্যে গার্মেন্টস মালিকরা হাজার হাজার গার্মেন্টস শ্রমিককে ঢাকা-গ্রাম-ঢাকা দুইবার আনা-নেওয়া করেছে। এটা হতে দেওয়ায় সরকার অনেক বড় একটা নির্বুদ্ধিতার পরিচয় দিয়েছে।

যেখানে জনসমাগম এড়ানোই করোনাভাইরাস প্রতিরোধের অন্যতম একটা উপায়, সেখানে একজন সিভিলি সার্জন ঘটা করে মেয়ের বিয়ে দিয়ে জনসমাগম ঘটিয়েছেন। একটা বেসরকারি মেডিকেল কলেজের ডাক্তারবৃন্দ ‘করোনা ওয়াক’ এর নামে মিছিল করেছেন। করোনা প্রতিরোধে কোন কোন রাজনৈতিক সংগঠনও নাকি মিছিল করেছে! সেখানে তারা হয়ত বলেছেন, 'করোনার চামড়া তুলে নিবো আমরা' অথবা 'একটা একটা করোনা ধর, সকাল-বিকাল নাস্তা কর'। আর আমাদের মহাজ্ঞানী ও মহানীতিধর নির্বাচন কমিশন তিনটা সংসদীয় আসনে গত ২১ মার্চ উপনির্বাচনও করে ফেলেছেন। অবশ্য দুষ্টু লোকেরা বলতে পারেন, অন্তত ঢাকায় উপনির্বাচনে সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করা সম্ভব হয়েছে। কারণ সেখানে প্রতি ঘন্টায় নাকি একজন ভোটার এসেছিল! 


বর্তমান সময়ে পৃথিবীর সব জাতি-গোষ্ঠীর মানুষই মোটামুটি কোভিডিয়ট আচরণ করছেন। তাই আমরা খবরে শুনতে পাই, কেউ কেউ কয়েকশ টয়লেট পেপার-হ্যান্ড স্যানিটাইজার কিনছে, নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি কিনে ঘর ভর্তি করছে, ইত্যাদি। তবে এই ক্ষেত্রে আমরা মনে হয় সবাইকে ছাড়িয়ে প্রথম স্থান অধিকার করেছি। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ শুরু হওয়ার পর আমাদের অজ্ঞতা, মূর্খতা, ও অশিক্ষার নির্লজ্জ বহিঃপ্রকাশ হয়েছে। সাধারণ মানুষ যারা আমজনতা নামে পরিচিত তারা মনে হয় সকল সীমা অতিক্রম করছে। তারা হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকা ব্যক্তিকে দেখার জন্যে চিড়িয়াখানার মত হুমড়ি খেয়ে পড়ছে, ঘরের দরজা-জানালার ফাঁক-ফোকর দিয়ে উঁকি দিচ্ছে, হাসপাতালের আইসোলেশন বেড - প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইন থেকে পালিয়ে যাচ্ছে, বিদেশ-ফেরতরা হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকার কথা থাকলেও অনেকে প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়িয়েছে - আত্বীয়-স্বজনের বাড়িতে ঘুরতে গিয়েছে, অনেকে এখনও বাজারে-মোড়ের চায়ের দোকানে আড্ডা দিচ্ছে, করোনা নিয়ে তর্ক করে মারা যাচ্ছে - অনেক আহত হচ্ছে, যারা স্বাভাবিক সময়ে নামাজ পড়ে না তারাও এখন মসজিদে যেতে ব্যস্ত হয়ে পড়েছে, ইত্যাদি। সবচেয়ে হাস্যকর যে কাজটা করছে তা হল, নিজ নিজ এলাকা লকডাউনের নামে রাস্তা সম্পূর্ণ বন্ধ করে দিয়ে সামাজিক দূরত্বের মাথা খেয়ে ২০-২৫ জন একসাথে গাদাগাদি করে দাঁড়িয়ে ছবি তুলছে, একসাথে পার্টি করছে। কেউ কেউ বড় আকারের জনসমাগম  করে ত্রাণ দিচ্ছে, কোন কোন জায়গায় একজন ত্রাণগ্রহীতাকে ত্রাণ বিতরণ করছে ১৫-২০ জন ত্রাণদাতা! তারা পুলিশ-প্রশাসন-সেনাবাহিনীর সাথে লুকোচুরি খেলছে। সবার ঘরে থাকা ও সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করতে আইন শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীর টহল আসলে তারা দৌঁড়ে পালিয়ে যাচ্ছে, আবার টহল চলে গেলে দলবেঁধে পুরোদমে আড্ডা চালিয়ে যাচ্ছে। কখনো কখনো আইন শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনী না বললেও কেউ কেউ ভয়ে নিজে থেকেই কান ধরে উঠবস করে তাদেরকে বিপদে ফেলছে। 

কোভিডিয়ট এর বিপরীতে কোভিডিয়েন্ট নামে আরেকটি শব্দ প্রচিলত হতে যাচ্ছে। কোভিডিয়েন্ট হচ্ছে ঐ সমস্ত ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান, সংগঠন, বা  সরকার ব্যবস্থা যারা কোভিড-১৯ কে গুরুত্বের সাথে নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নীতিমালা কঠোরভাবে মেনে চলছে। উন্নত বিশ্বের মধ্যে সম্ভবত সবচেয়ে বেশি কোভিডিয়েন্ট সরকার ব্যবস্থা হচ্ছে জার্মানি, নিউজিলান্ড ও জাপান। জাপান ছাড়াও আমাদের এশিয়ায় আছে ভিয়েতনাম, দক্ষিণ কোরিয়া ও ভুটান। জার্মানিতে ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি করোনাভাইরাসের প্রথম সংক্রমণ দেখা দেওয়ার পূর্বে জানুয়ারিতেই জার্মান সরকার করোনাভাইরাস শনাক্তে ব্যাপক হারে পরীক্ষার সিদ্ধান্ত নেয়। সে কারণে ইউরোপের বড় বড় দেশগুলোর মধ্যে জার্মানিতে মৃত্যুর হার অনেক কম। করোনা মোকাবিলার জন্য যত দ্রুত সম্ভব আমাদের কোভিডিয়ট আচরণ পরিত্যাগ করতে হবে এবং ব্যক্তি, সংগঠন, সকল প্রতিষ্ঠান ও সরকার ব্যবস্থাকে কঠোরভাবে কোভিডিয়েন্ট হতে হবে। যে দেশগুলো সফলভাবে করোনাভাইরাস মোকাবিলা করছে, আমাদের সরকার ব্যবস্থার উচিত হবে কালক্ষেপন না করে অতিদ্রুত তাদের পদাঙ্ক অনুসরণ করে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা। তাহলেই কেবলমাত্র আমরা করোনা-যুদ্ধে জয়লাভ করতে পারব বলে মনে হয়। এর অন্যথা হলে আমাদেরকে অনেক চড়া মূল্য দিতে হবে, যেটা দেয়ার স্বক্ষমতা হয়ত আমাদের নাই।   


লেখক: সহযোগী অধ্যাপক, গ্রামীণ সমাজবিজ্ঞান বিভাগ, কৃষি অর্থনীতি ও গ্রামীণ সমাজবিজ্ঞান অনুষদ, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ।  email:[email protected]

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
সর্বশেষ খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

১৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে