শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:১৫, মঙ্গলবার, ২১ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

নৈতিকতা ভুলে আমরা কি চূড়ান্ত অসংবেদনশীল হয়ে যাচ্ছি?

আরিফুর রহমান দোলন
অনলাইন ভার্সন
নৈতিকতা ভুলে আমরা কি চূড়ান্ত অসংবেদনশীল হয়ে যাচ্ছি?

বেসরকারি টেলিভিশন নিউজ টোয়েন্টিফোরে করোনা ভাইরাস নিয়ে হেলথ টিপস বিষয়ক একটি অনুষ্ঠান দেখছিলাম। টেলিফোনে মুজতবা খান নামে সাবেক একজন জনপ্রতিনিধি দর্শক নিজের পরিচয় দিয়ে ঘনিষ্ঠ এক বন্ধুর চিকিৎসা না পেয়ে মৃত্যুর মর্মস্পর্শী বর্ণনা দিলেন। বললেন, হৃদরোগের সমস্যা নিয়ে তার বন্ধু রাজধানী ঢাকার চারটি হাসপাতাল ঘুরেছেন। কোথাও ভর্তি করেনি। চিকিৎসা না পেয়ে অতঃপর ওই হৃদরোগী মারা গেছেন। কোভিড-১৯ আতঙ্কে এইভাবে অন্যান্য রোগাক্রান্তদের সামাজিক হেনস্থা ও বিচ্ছিন্নতার বিষয়টি কি কেবলই কাকতালীয়? না-কি এর রেশ ছড়িয়ে পড়েছে সর্বত্র। 
প্রতিদিন টেলিভিশনের পর্দায় হুটহাট সাধারণ মানুষের হেনস্তার নানাসব খবর দেখছি। পত্রিকার পাতা এবং অনলাইন পোর্টালগুলোতেও সন্দেহের বশে অনেক নিরীহ মানুষের হেনস্তা হওয়া, সামাজিকভাবে বিপর্যস্ত করে দেওয়ার খবরগুলো পড়ে মন ভারী হয়ে উঠছে। 
‘করোনা সন্দেহে চিকিৎসা দেয়নি হাসপাতাল’ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীর মৃত্যু, কয়েকদিন আগে দেশের সকল পত্র-পত্রিকায় এক যোগে এই শিরোনামের খবরটি পড়ে চোখের পানি ধরে রাখতে পারিনি। সুমন চাকমা নামে ওই শিক্ষার্থী ফুসফুসের জটিলতায় ভুগছিল, তার বিদেশেও চিকিৎসা হয়েছিল। অসুস্থবোধ করার পর তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, গণস্বাস্থ্যনগর হাসপাতাল ও জাতীয় বক্ষব্যাধি ইনস্টিটিউট হাসপাতালে নেওয়া হয়। কিন্তু চারটি হাসপাতালই তাকে কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগী বলে সন্দেহ করে। এরপর তাকে ঢাকা থেকে তার খাগড়াছড়ি গ্রামের বাড়ি নিয়ে যাওয়া হয় এবং সেখানেই তিনি মৃত্যুবরণ করেন। 
সম্পূর্ণ অবহেলা, বিনা চিকিৎসায় দেশের অন্যতম সেরা একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীর এইভাবে মৃত্যু হাওয়া কি শুধুই দুর্ভাগ্যজনক! না-কি এই ঘটনা চোখে আঙুল দিয়ে আমাদের দেখিয়ে দেয় আমরা আসলে কতটা অমানবিক হয়ে গেছি। 

দায়িত্ব, কর্তব্যনিষ্ঠা ফেলে কতটা দায়সাড়া গোছের আমরা তার ও প্রমাণ সুমন চাকমার মৃত্যু। খোদ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নজরেও বিষয়টি এসেছে। মাঠ প্রশাসনের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সে বিষয়টি তিনি গুরুত্বের সঙ্গেই তুলে ধরেছেন। দেশের চিকিৎসক, চিকিৎসাকর্মীর প্রশংসা, দায়িত্বপালনের জন্য তাদের প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা ও অন্যান্য সুবিধাদি দেওয়ার বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী অত্যন্ত উদার মনোভাব পোষণ করেছেন। পাশাপাশি বলেছেন, এই যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীটি কোনো চিকিৎসা ছাড়াই মারা গেলো, এটি কি মেনে নেওয়া যায়? যাদের অবহেলায় এটি হলো তাদের শাস্তি পাওয়া উচিত বলে মনে করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রীর এই মনে করাটা আসলে এক ধরনের অনুশাসনই। জানিনা আদৌ কর্তব্য অবহেলা, চূড়ান্ত অমানবিক আচরণকারীরা আদৌ শাস্তির আওতায় আসবে কি-না! 

দিন দশেক আগে দেশের শীর্ষস্থানীয় একটি খবরের কাগজে একটি শিরোনাম দেখে চোখ আটকে গেলো। ‘করোনা সন্দেহে ঢাকা থেকে ফেরা স্বামীকে বের করে দিলেন স্ত্রী।’ খবরে যা লেখা হয়েছে, ঢাকা থেকে গ্রামের বাড়ি ফিরলেন স্বামী। তার জ্বর, সর্দি ও কাশি দেখা দেয়। এতেই বাধে বিপত্তি। করোনা আক্রান্ত সন্দেহে স্বামীকে আর বাড়িতে উঠতে দেননি স্ত্রী। কাবিল প্রামাণিক নামে ওই ব্যক্তি আসলে মৌসুমী জ্বরে আক্রান্ত ছিলেন এবং পরে সুস্থও হয়ে ওঠেন। কিন্তু স্ত্রী জেসমিন আক্তারের সন্দেহের কারণে প্রতিবেশী এবং পরে গ্রামবাসী ও স্থানীয় প্রশাসন কাবিলকে রীতিমতো নির্জনে থাকতে বাধ্য করে। ঘটনাটি বগুড়ার আদমদীঘির। নির্মাণ শ্রমিক কাবিলের স্ত্রী হয়তো অতি সতর্কতামূলক আচরণ করেছেন। কিন্তু এরপর গ্রামবাসী ও প্রশাসনও যা করেছে তাও কি যুক্তিযুক্ত? 

নড়াইলের নড়াগাতি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রোকসানা খাতুন অভিযোগ করেছেন, যশোর সদর হাসপাতালে বিনা চিকিৎসায় মারা গেছেন তার স্বামী আহসানুল ইসলাম। বুকে ব্যথা অনুভব করলে ৯ এপ্রিল তাকে যশোর সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়। তিনি প্রয়োজনীয় চিকিৎসা পাননি। একইভাবে নওগার রানিনগরে এক জ্বরাক্রান্ত যুবক চিকিৎসা না পেয়ে মারা গেছেন, অভিযোগ পাওয়া গেছে। ঢাকায় কাপড়ের দোকানে কাজ করা ওই যুবক জ্বর, কাঁশি নিয়ে ঢাকা থেকে নওগাঁয় আসেন। এ সময় করোনা ভাইরাস আক্রান্ত সন্দেহে গ্রামবাসী ও ইউপি সদস্য তাকে গ্রামে ঢুকতে দেননি। এরপর চিকিৎসার জন্য তাকে পার্শ্ববর্তী আদমদীঘি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। সেখানেও চিকিৎসকরা তাকে ফিরিয়ে দেন। এরপর অসুস্থ ওই ব্যক্তিকে একটি কমিউনিটি ক্লিনিকের বারান্দায় রাখা হয়। এইভাবে ঘুরে ঘুরে নওগা সদর হাসপাতাল হয়ে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে গিয়ে মৃত্যুবরণ করেন।  

বিদেশ থেকে স্বামী দেশে ফিরেছেন শুনে স্ত্রী বাপের বাড়ি চলে গেছেন, এমন একাধিক খবর পত্রিকার পাতায় দেখেছি। কোথাও কোথাও বিদেশ ফেরত ব্যক্তিদের নাম ধরে মাইকে প্রচার, তাদেরকে বয়কটের কথা কিংবা সামাজিক গণমাধ্যমেও ধোলাই, যা- কি না গণপিটুনির চেয়ে কোনো অংশে কম না। বিদেশ ফেরত কেউ যদি দায়িত্বহীনতার পরিচয় দেয় তাহলে এই আমরা যা করছি তাও কি খুব যুক্তিযুক্ত? এমনও শুনছি ভাড়াটিয়া স্বাস্থ্যকর্মী হলে কোথাও কোথাও বাড়িওয়ালার বিরূপ আচরণের মুখোমুখি হচ্ছেন। এসব তো মোটেই কাম্য নয়। 
কেউ কেউ কেন এমন মনে  করছেন যে যেসব স্বাস্থ্যকর্মী করোনা রোগী দেখছেন মানেই করোনা ভাইরাস বয়ে বেড়াচ্ছেন! এভাবে অবিশ্বাস, সন্দেহ আর আস্থাহীনতায় মানবিক আচরণগুলো উধাও হয়ে যাচ্ছে। এগুলো খুব খারাপ লক্ষণ। 

করোনা ভাইরাসের সংক্রমণে আক্রান্তকে কেন অপরাধী হিসাবে গণ্য করা হচ্ছে? কোণঠাসা করা হচ্ছে আক্রান্তের পরিবারকে? যার জেরে পরিবারের কেউ আক্রান্ত হলে আতঙ্কিত হচ্ছেন অন্যরা। এক্ষেত্রে তাই সংক্রমণের থেকেও যেন সামাজিক হয়রানির আশঙ্কাই বেশি। গোপনীয়তার সব নৈতিকতা জলাঞ্জলি দেওয়া হচ্ছে বিভিন্ন জায়গায়। আক্রান্তকে একবারও না দেখে, উপযুক্ত পরীক্ষা-নিরীক্ষা না করে নানা অবিচার হচ্ছে তার প্রতি, পরিবারের প্রতি। আমরা কি তাহলে নৈতিকতা ভুলে চূড়ান্ত অমানবিক হয়ে যাচ্ছি?

সংকটে, বিপর্যয়ে, দুঃসময়েই আসল পরীক্ষা হয় মানবিকবোধ আর মনুষ্যত্বে আমাদের মানবিকসত্তা কত সুদৃঢ় তা বুঝে নেওয়ার সময় এটাই। এই দুঃসময়ে অনেকেরই সভ্য-ভদ্র মুখোশ নিজের অজান্তেই খসে বেরিয়ে আসে ভেতরের সংকীর্ণতা, স্বার্থপরতা। করোনা ভাইরাসের সংক্রমণের এই মহামারির সময়ে থেকে থেকে আমরা এমন কিছু অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হচ্ছি, যেখানে মনুষ্যত্বের অবমাননা প্রকট হয়ে উঠছে। 

স্বার্থপরতা আমাদের মধ্যে বরাবরই আছে। থাকবেও। কিন্তু পরার্থপরতাও আছে সেই সঙ্গে এবং সেটি যত বৃদ্ধি পাবে ততই মনুষ্যত্ব জয়ী হবে। অন্যের বিপদে ঝাঁপিয়ে পড়ার মধ্যেই তো প্রকৃত মনুষ্যত্ব। করোনা ভাইরাসের কারণে লম্বা ছুটি এবং হঠাৎ কর্মহীন হয়ে পড়া মানুষের মুখে দু মুঠো অন্ন জোগাতে সমাজের অনেক বিত্তবান এগিয়ে আসছেন। অনেক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন, ব্যক্তি অসহায়, দরিদ্রদের বাড়ি বাড়ি খাবার পৌঁছে দিচ্ছেন। কিন্তু এই অতি দুঃসময়েও সরকারি ত্রাণ আত্মসাৎ, চাল চুরির খবরও আসছে। কোথাও দু’চারজন জনপ্রতিনিধি, সরকারি কর্মচারীর জড়িত হওয়ার খবরও আসছে। 

এরা কি মানুষ? না-কি নরপিশাচ? মনুষ্যত্বহীন মানুষ নামধারী এই অমানুষদের কঠিনতম বিচার কাম্য। 

লেখক: সম্পাদক, দৈনিক ঢাকা টাইমস, ঢাকাটাইমস টোয়েন্টিফোর ডটকম এবং সাপ্তাহিক এই সময়।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
সর্বশেষ খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

১ সেকেন্ড আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে