শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:১৬, শনিবার, ৩০ মে, ২০২০ আপডেট:

স্বাস্থ্যখাতে সুশাসন চাই আমরা, বিএমএ/স্বাচিপ চায় না?

আরিফুর রহমান দোলন
অনলাইন ভার্সন
স্বাস্থ্যখাতে সুশাসন চাই আমরা, বিএমএ/স্বাচিপ চায় না?

দেশের স্বাস্থ্যখাতে সুশাসন এই মুহূর্তে সবচেয়ে বড় দাবি। কায়মনো বাক্যে আমরা চাইছি দেশের সরকারি-বেসরকারি স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা বিশ্ব মানের হয়ে উঠুক। স্বাস্থ্যখাতে জেঁকে বসা দীর্ঘকালের অনিয়ম, দুর্নীতি, অব্যবস্থাপনা দূর হয়ে নতুন দিনের যাত্রা শুরু হোক। বিনা চিকিৎসায়, ভুল চিকিৎসায় অকালে ঝরে না পড়ুক কোনো প্রাণ। সরকারি হাসপাতালগুলোতে মানসম্মত আধুনিক যন্ত্রপাতির ব্যবহার নিশ্চিত হোক। চাই শতভাগ মানসম্মত ওষুধ, অন্যান্য চিকিৎসা সরঞ্জামাদিও সরকারি হাসপাতালগুলোতে সরবরাহ হোক বিশ্বমানের।

বিশেষ করে করোনা ভাইরাসজনিত কারণে গোটা বিশ্বে স্বাস্থ্যখাতে সরকারি বিনিয়োগই যখন এক নম্বর দাবি তখন আমাদের দেশেও এই বিনিয়োগ ব্যবহারের ক্ষেত্রে আর স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা নিশ্চিত হোক সেটিও আমরা চাইতেই পারি।

তবে সর্ষের মধ্যেই যদি ভূত থাকে সে ভূত ছাড়াবে কে! করোনার প্রাদুর্ভাব বেড়ে যাওয়া, সরকারি হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসা সুবিধাদির হাল-হকিকত খুঁজতে গিয়ে গণমাধ্যমসহ দেশের নাগরিক সমাজ আরও ভালোভাবে জানতে পারল, বুঝতে পারল ও নিশ্চিত হলো যে সরকারি হাসপাতালগুলো আসলে ফাঁপা। একদিকে অতি নিম্নমানের যন্ত্রপাতি আর একদিকে মানহীন ওষুধ, চিকিৎসা সরঞ্জামাদি ব্যবহার করাই যেন সরকারি হাসপাতালগুলোর দীর্ঘদিনের রেওয়াজ। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে দুর্নীতি যেমন রন্ধ্রে রন্ধ্রে তেমনি কেন্দ্রীয় ঔষধাগারের (সিএমএসডি)দুর্নীতির শেখড়ও অনেক গভীরে। এই অভিযোগ দীর্ঘদিনের। গণমাধ্যমে এসব নিয়ে অল্পবিস্তর লেখালেখি হয়েছে। দুর্নীতি দমন কমিশনও (দুদক) বিভিন্ন সময় সক্রিয় হয়ে স্বাস্থ্যখাতের ওই মাফিয়াদের নানা বার্তা দেওয়ার চেষ্টা করেছে। কিন্তু স্বাস্থ্যখাতে সুশাসন প্রতিষ্ঠা করা যায়নি।

তবে দেশের সফল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই বিষয়ে সমান আন্তরিক আছেন। পাশাপাশি বিভিন্ন সামাজিক রাজনৈতিক সংগঠন, সুশীল সমাজ ও নাগরিক সমাজ চাইছে যেকোনো মূল্যে স্বাস্থ্যখাতের দুর্নীতি অনিয়মের লাগাম টেনে ধরা হোক।

আশ্চর্যজনক হলেও দেশের চিকিৎসকদের সংগঠন বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন এ ব্যাপারে নিশ্চুপ। একইভাবে আমরা নির্বিকার দেখছি দেশের ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠন স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদকে (স্বাচিপ)। মূলত স্বাচিপের মনোনীত প্যানেলই বিএমএর নেতৃত্ব দিচ্ছে।

চিকিৎসা সেবার মান, সরকারি বা বেসরকারি হাসপাতালগুলোর দায়িত্বহীনতাসহ স্বাস্থ্যখাতে সুশাসন প্রতিষ্ঠার জন্য বিএমএ, স্বাচিপকে কখনও আমরা উচ্চকিত হতে দেখিনি। বরং দেশের জনমানুষের আকাঙ্ক্ষার কথা মাথায় রেখে সরকার যখন স্বাস্থ্য খাতের অসুখগুলো সারাতে একটু একটু করে নড়েচড়ে বসছে তখন বিএমএ, স্বাচিপ বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে। অনৈতিকভাবে সরকারের উপর চাপ সৃষ্টি করে চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিচ্ছে স্বাস্থ্যখাতে দুর্নীতি জেঁকে বসা প্রতিষ্ঠানগুলোতে সংস্কার করার সরকারি উদ্যোগ তাদের খুবই অপছন্দনীয়।

তাই যদি না হবে তাহলে কেন্দ্রীয় ঔষধাগারের (সিএমএসডি) পরিচালক পদে প্রশাসন ক্যাডারের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত একজন সৎ, মেধাবী, যোগ্য কর্মকর্তার নিয়োগের বিরোধিতা স্বাচিপ, বিএমএ করে কীভাবে? কীভাবে প্রকাশ্যে বিবৃতি দিয়ে সিএমএসডির নতুন পরিচালক নিয়োগে ‘অশনি সংকেত’ দেখতে পায় চিকিৎসকদের মর্যাদাশীল সংগঠনগুলো? যেখানে সিএমএসডি পরিচালনায় দুর্নীতি-অনিয়ম বাসা বেঁধেছে বলে গুরুতর সব অভিযোগ দীর্ঘকালের। সেই রকম একটি প্রতিষ্ঠান পরিচালনায় স্বয়ং দেশের সরকার প্রধান স্বচ্ছতা আনতে পদক্ষেপ নিলেন তখন স্বাচিপ বিএমএ সেই সিদ্ধান্তের বিরোধিতায় সরব হয়ে প্রশাণ করল সত্যি তাদের বড় স্বার্থে আঘাত লেগেছে।

গত ২২শে মে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সচিব বরাবর যৌথ স্বাক্ষরে একটি চিঠি দেওয়া হয় বিএমএ ও স্বাচিপের পক্ষ থেকে। বিএমপি সভাপতি ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন এবং মহাসচিব ডা. মো. ইহতেশামুল হক চৌধুরী এবং স্বাচিপ সভাপতি ডা. এম ইকবাল আর্সলান এবং মহাসচিব ডা. এম এ আজিজ স্বাক্ষরিত ওই চিঠিতে বলা হয় একজন অতিরিক্ত সচিবকে সিএমএসডির পরিচালক নিয়োগ করা একটি অশনি সংকেতের ইঙ্গিত বহন করে। অবিলম্বে প্রশাসন ক্যাডারের অতিরিক্ত সচিবকে সিএমএসডির পরিচালক পদ থেকে প্রত্যাহারের দাবি জানানো হয় এই চিঠিতে। একজন চিকিৎসক কর্মকর্তাকে পরিচালক নিয়োগের দাবি করে এই দুই সংগঠন।

২২ শে মে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের এক আদেশে অতিরিক্ত সচিব আবু হেনা মোর্শেদ জামানকে সিএমএসডির পরিচালক পদে নিয়োগ দেওয়া হয়। এর আগে সেনাবাহিনীর একজন বিগ্রেডিয়ার জেনারেল পর্যায়ের কর্মকর্তা বিভিন্ন সময় থেকে ওই পদে ছিলেন। খোদ প্রধানমন্ত্রী জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী। নিশ্চয়ই তিনি জেনে বুঝে পছন্দ করে একজন কর্মকর্তা বেছে নিয়েছেন। যিনি সিএমএসডির দীর্ঘদিনের দুর্নীতির বাসা ভেঙে দিতে পারবেন এই বিশ্বাসে। এই পদায়নের বিরোধিতা আসলে কীসের লক্ষণ?

বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের গঠনতন্ত্র ঘেটে দেখলাম সেখানে বলা আছে তাদের উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য হলো-০১. চিকিৎসক ও যে জনগণকে তারা সেবা করেন তাদের মধ্যে সমঝোতা আরও বৃদ্ধি করা এবং সম্পর্ক ঘনিষ্ঠতর করা।

০২. জনগণের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার উন্নয়নে অ্যাসোসিয়েশন সর্বাত্মকভাবে কাজ করবে এবং প্রয়োজনে জনস্বার্থবিরোধী যে কোনো পরিস্থিতি প্রতিরোধ করতে নিয়মতান্ত্রিক কর্মপন্থা গ্রহণ করবে।

বিনীতভাবে বলতে চাই বিএমএ তার দ্বিতীয় লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য পূরণে সম্পূর্ণভাবে ব্যর্থ হয়েছে।

সরকারি হাসপাতালগুলোতে নকল ফেস মাস্ক, নিম্নমানের পিপিই সরবরাহ নিয়ে গত কয় মাসে কম জল খোলা হয়নি। এই সময়ে বিএমএ, স্বাচিপ কোনো বিবৃতি দিয়ে এই ঘটনায় জনস্বার্থে তাদের করণীয় কী সেই জানান দিয়েছে? বরং নিশ্চুপই থেকেছে। স্বাস্থ্যখাতে গত কয়েক দশক জুড়ে যে সীমাহীন অনিয়ম, দুর্নীতি, অব্যবস্থাপনা তার বিরুদ্ধে বিএমএকে কখনো মুখ খুলতে দেখা যায়নি। যদি বিএমএ উপর্যুপরি চাপ সৃষ্টি করে চলত তাহলে স্বাস্থ্যখাতে দুর্নীতি শক্তপোক্ত ভিত্তি পেত না, এটি আমাদের স্থির বিশ্বাস।

নিন্দুকেরা হামেশাই বলেন, স্বাস্থ্যখাতের আজকে যে দুর্নীতি, অনিয়ম, অব্যবস্থাপনা এর নির্মূল তখনেই করা সম্ভব, যখন বিএমএ এ ব্যাপারে শতভাগ আন্তরিক হবে।

পেশাজীবী হিসেবে চিকিৎসকরা সবসময়ই আমাদের কাছে পূজনীয়। আর বর্তমান কভিড-১৯ এর মতো ভয়ানক সংক্রামক ব্যাধির চিকিৎসা সেবায় নিজের জীবনকে বাজি রেখে চিকিৎসকরা যেভাবে কাজ করছেন তাতে তাদের প্রতি আমাদের শ্রদ্ধা, সম্মান আরও বেড়ে গেছে। কিন্তু বিএমএ তার সাংগঠনিক শক্তি বা ক্ষমতাকে কতখানি দেশের চিকিৎসা সেবার উৎকর্ষে কাজে লাগিয়েছে সেই প্রশ্ন যদি করি তাহলে সেটি কি খুব বেশি অন্যায় হবে? স্বাস্থ্যখাতের সুশাসন প্রতিষ্ঠায় বিএমএ যদি ভূমিকা রাখে তাহলে সংগঠনটি অনেক বড় দেশ প্রেমের কাজ করবে। কারণ বিএমএ’র-ই সুযোগ রয়েছে সরকারকে সঠিক গাইড লাইন দিয়ে স্বাস্থ্যখাতের ক্রুটি বিচ্যুতিকে সারিয়ে তুলে জনগণের দোরগোড়ায় স্বাস্থ্যসেবাকে পৌঁছে দেওয়ার।

স্বাস্থ্যখাতে সরকারি বিনিয়োগ বৃদ্ধি এখন আরও বেশি প্রাসঙ্গিক। আর সেই সরকারি বিনিয়োগের স্বচ্ছ ব্যবহারের মাধ্যমে মানুষের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করার দাবিটিও সমান প্রাসঙ্গিক। এজন্যই স্বাস্থ্যখাতের সুশাসন এখন আগের চেয়ে বেশি করে চাইছে সব শ্রেণি পেশার মানুষ। বিএমএ, স্বাচিপ জন আকাঙ্ক্ষার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে স্বাস্থ্যখাতের সুশাসন প্রতিষ্ঠায় জোরালো ভূমিকা রাখবে এটিই আমাদের প্রত্যাশা।

লেখক : সম্পাদক, দৈনিক ঢাকা টাইমস, ঢাকা টাইমস টোয়েন্টিফোর ডটকম এবং সাপ্তাহিক এই সময়।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
সর্বশেষ খবর
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

এই মাত্র | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের
সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার
শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়
ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি
মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা
কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন
সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন
ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

সম্পাদকীয়

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন
জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন

দেশগ্রাম

স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা