শিরোনাম
প্রকাশ: ০৬:৪০, শুক্রবার, ১২ জুন, ২০২০ আপডেট:

দূরবীনে দূরের জানালা

প্রবীর বিকাশ সরকার
অনলাইন ভার্সন
দূরবীনে দূরের জানালা

জাপানের রাজধানী মহানগরী টোকিও হচ্ছে ৪০০ বছরের প্রাচীন। বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা হচ্ছে ১২০০ বছরের প্রাচীন নগর। বস্তুত দুটো নগরীই মধ্যযুগে রাজধানী হিসেবে গড়ে উঠতে থাকে। বিগত ৪০০ বছরে টোকিও যেভাবে বিশ্বের সুপরিকল্পিত সুরম্য নগরীতে সজ্জিত হয়েছে তেমনটি আদৌ হয়নি ঢাকা। আজ এ দুটি মহানগরী স্বর্গ ও নরকের মতোই সুস্পষ্ট ব্যবধানজনিত অবস্থানে অবস্থিত।

মধ্যযুগে টোকিওর নাম ছিল এদো। এই এদোকে কেন্দ্র করে সমগ্র জাপানকে শাসন করত সামুরাই শাসক শোওগুন (জেনারেল) তোকুগাওয়া ইয়েয়াসু। এই তোকুগাওয়া রাজবংশ জাপানকে শাসন করে দীর্ঘ আড়াইশ বছরেরও বেশি সময় (১৬০৩-১৮৬৮)। ১৮৬৮ সালে জাপানে এক মহাসংস্কার সাধিত হয় যাকে বলা হয়ে থাকে ‘মেইজিইশিন’ বা ‘মেইজি রেস্টোরেশন।’ অর্থাৎ এই সালে সামুরাই যুগের অবসান ঘটে রাজতান্ত্রিক শাসনাধীনে সম্রাট মুৎসুহিতোর হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরের মধ্য দিয়ে। এই নতুন যুগের নামকরণ করা হয় ‘মেইজি জিদাই’ বা ‘মেইজি যুগ।’ রাজদানী এদোর নামও পরিবর্তিত হয়ে টোকিও (তোওকিয়োও) রাখা হয় যার অর্থ: পূর্বদেশীয় রাজধানী। শুরু হয় পাশ্চাত্যের আদলে ঐতিহ্যকে বজায় রেখে বা সমন্বয় ঘটিয়ে রাজধানী টোকিওর আধুনিকীকরণ।

এদো যুগ (১৬০৩-১৮৬৮), মেইজি যুগ (১৮৬৮-১৯১২) এবং তাইশো যুগ (১৯১২-২৬) এই তিন যুগে টোকিওর অভূতপূর্ব উন্নতি ঘটে। ১৯২৫ সালেই টোকিওতে পাতাল রেল চালু হয়ে যায়। স্থাপিত হয় টেলিফোন লাইন। শহরব্যাপী ট্রাম চলাচল ব্যবস্থা গড়ে তোলা হয়। এই তিন আমলের অনেক স্থাপত্যকীর্তি এখনো এই মহানগরের অহঙ্কার। যদিওবা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে প্রায় বিধ্বস্ত হয়ে গিয়েছিল টোকিও, পুনরায় তাকে গড়ে তুলেছে জাপানিরা অতি দ্রুত সময়ের ব্যবধানে। যে সকল প্রাচীন স্থাপত্যকীর্তি ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল সেগুলোকেও পুনঃসংস্কার করা হয়েছে যথার্থভাবে, যেগুলো এখন মহানগরী টোকিওর নিজস্ব পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। রাজধানী হিসেবে একটি নগরের প্রাচীন ও পুরনো স্থাপত্যকীর্তিই হচ্ছে গর্বিত রুচিশীলতার প্রাণ এবং অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির উজ্জ্বল উদাহরণ যা শহরকে আলাদা মর্যাদায় উদ্ভাসিত করে রাখে।

টোকিওস্থ তাইতো-ওয়ার্ডের ইউশিমা শহরে অবস্থিত ‘কিউ ইওয়াসাকি তেই তেইএন’ বা ‘প্রাক্তন ইওয়াসাকি বাগানবাড়ি’ হচ্ছে তেমনি একটি প্রাচীন নিদর্শন যা দেশি-বিদেশি পর্যটক ছাড়াও যারা নান্দনিক সৌন্দর্য খুঁজতে পছন্দ করেন তাদের জন্য একটি স্বর্গ।

ইওয়াসাকি বাগানবাড়িটি বর্তমানে ১৭,০০০ বর্গমিটার জায়গা নিয়ে অবস্থিত। যদিওবা মূল পরিকল্পনায় ছিল ২০টি ভবন নিয়ে ৪৯,৫০০ বর্গমিটার জায়গায় নির্মাণ করা। বর্তমানে এখানে রয়েছে পাশ্চাত্যশৈলীর একটি বহুকক্ষবিশিষ্ট দুতলা ভবন, সুইস-শৈলীতে নির্মিত বিলিয়ার্ড হাউস এবং একটি জাপানি আদলে নির্মিত গৃহ যেখানে ঐতিহ্যবাহী ‘চা-দোও’ বা ‘চা-অনুষ্ঠান’ হত নিয়মিত। এখনো বিভিন্ন অনুষ্ঠান উপলক্ষে চা-অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়ে থাকে বলে জানালেন জনৈক কর্মকর্তা।

প্রকৃতপক্ষে, এটি প্রথম দিকে ইওয়াসাকি বংশের সম্পদ ছিল না। এদো যুগের অভিজাত সামুরাই সাসাকিবারা বংশের সম্পত্তি ছিল। এরপর মেইজি যুগে এসে এই সম্পত্তি হস্তান্তরিত করা হয় মাইজুরু প্রদেশের অভিজাত মাকিনো পরিবারের কাছে। তাদের কাছ থেকে ১৮৯৬ সালে প্রভাবশালী ব্যবসায়ী হিসায়া ইওয়াসাকি ক্রয় করেন। তিনি ছিলেন জাপানের বর্তমানে জগৎবিখ্যাত এবং প্রভূত প্রভাবশালী মিৎসুবিশি কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতা ইয়াতারোও ইওয়াসাকির পুত্র এবং প্রতিষ্ঠানটির তৃতীয় প্রেসিডেন্ট।

হিসায়া এটি ক্রয় করেই পরিকল্পনা নেন একে প্রাচ্য ও প্রতীচ্যের মিলনকেন্দ্ররূপে নির্মাণ করার। তিনি তৎকালীন বৃটেনের বিখ্যাত স্থপতি জোসিয়াহ্ কোনডোরকে নিযুক্ত করেন। জোসিয়াহ্ তখন মেইজি সরকারের আমন্ত্রণে জাপানে আসেন উপদেষ্টা হিসেবে। তিনি সরকারিভাবে বেশ কয়েকটি ভবনের নকশা করেন এর মধ্যে রোকুমেইকান ভবন, মিৎসুই ক্লাব, টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়ের ল অ্যান্ড লিটারেরি ভবন, উয়েনো ইম্পেরিয়াল মিউজিয়াম বর্তমানে টোকিও জাদুঘর, সেইসেন বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ভবন প্রভৃতি। এগুলো আজও তাঁর মহান র্কীতি হিসেবে গুরুত্বের সঙ্গে রক্ষণাবেক্ষণ হচ্ছে। এগুলো মহামূল্যবান সাংস্কৃতিক সম্পদ। স্থপতি জোসিয়াহ্কে বলা হয় জাপানের আধুনিক স্থাপত্যবিদ্যার জনক।

উয়েনোসংলগ্ন শহর ইউশিমা জিনজা নামক শিন্তোও ধর্মীয় মন্দির থেকে পায়ে হেঁটে মিনিট দশেকের পথ ইওয়াসাকি বাগানবাড়ি। সপ্তাহের প্রতিটিদিনই দেশি-বিদেশি পর্যটকদের ভীড় পরিলক্ষিত হয়। ৩০০ ইয়েনের টিকিট কিনে হালকা অজন্তা ও নীল রঙের ভবনটির ভেতরে প্রবেশ করলেই নিমিষে শতবর্ষ পূর্বের পরিবেশে চলে যাওয়া যায়। ভবনটির কাঠের সিঁড়ি থেকে প্রতিটি কক্ষের লাল পুরো গালিচাসহ প্রতিটি প্রাচীন আসবাবপত্র এমনভাবে সাজিয়ে-গুছিয়ে রাখা হয়েছে যে গৃহস্বামী যেন এখনই এসে লাল ভেলভেটের গদিওয়ালা রাজকীয় চেয়ারে বসবেন! গ্রান্ড পিয়ানোটি এখনো সেভাবেই সংরক্ষিত। কাচের আলমারিতে এখনো সাজানো আছে কত রকমের রুচিশীল জিনিসপত্র! এই ভবনটিতে পাশ্চাত্য এবং জাপানের ঐতিহ্য এমনভাবে সমন্বিত করা হয়েছে যে, অদ্ভুত এক ভালোলাগায় মন ভরে যায়। সামনের ও পেছনের সপরিসর বারান্দায় বিছানো আছে খড় দিয়ে তৈরি ঐতিহ্যবাহী ‘তাতামি।’ কোনো কোনো দরজা ঐহিত্যগত শৈলীতে ওয়াশি কাগজের তৈরি যাকে বলা হয় ‘ফুসুমা’। তাতে নয়নাভিরাম চিত্র অঙ্কিত আছে। শিল্পী হচ্ছেন মেইজি যুগের স্বনামখ্যাত ‘নিহোনগাকা’ বা ‘জাপানিশৈলীর চিত্রশিল্পী’ হাশিমোতো গাহোও। মনীষী, শিল্পাচার্য ওকাকুরা তেনশিনের অত্যন্ত প্রিয় শিষ্য। পুরো ভবনটিই কী অসাধারণ নকশাসম্বলিত তা সচক্ষে প্রত্যক্ষ না করলে ভাষায় ব্যাখ্যা করা কঠিন! বড় বড় মেদবহুল খিলান, সুউঁচু ছাদে রয়েছে টেরাকোটা নকশা। অনেকটা ইসলামি জ্যামিতিক আল্পনাকে স্মরণ করিয়ে দেয়। ছাদ থেকে ঝুলন্ত ঝাড়বাতিগুলো জীবন্ত করে রেখেছে ঘরের ভাবগম্ভীর পরিবেশকে। পাশ্চাত্যশৈলীর টেবিল ও সোফাসেটগুলো সেই প্রাচীনত্ব নিয়ে দারুণ আভিজাত্য তুলে ধরছে।

১৯২৩ সালের মহাভূমিকম্পেও এই ভবনটির তেমন কোনো ক্ষতি হয়নি। যেখানে টোকিও শহরের বহু ভবন বিধ্বস্ত হয়ে গিয়েছিল। সকালের দিকে সংঘটিত সেই মারাত্মক ভূমিকম্পের সময় বহু মানুষ এই ভবনে গিয়ে আশ্রয় নিয়ে জীবন রক্ষা করেছিলেন। তখন জাপানে আশ্রিত ভারতীয় মহাবিপ্লবী হেরেম্বলাল গুপ্ত তাঁর জাপানি স্ত্রী ও ছেলেমেয়েকে অনেক খোঁজাখুঁজির পর ইওয়াসাকি বাগানবাড়িতে গিয়ে পেয়েছিলেন, তাঁর এক বর্ণনা থেকে এই ঘটনার কথা জানা যায়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর কিছু কিছু জায়গা ধ্বসে পড়লে সেগুলো পরে পুনঃসংস্কার করা হয়। মিত্রবাহিনী আমেরিকার সেনা কর্মকর্তারা কিছুদিন এখানে প্রশাসনিক দপ্তরের কাজ চালায়। এরপর ১৯৭০ সাল পর্যন্ত উচ্চ আদালত জায়গার অভাবে এখানে আদালতকার্য পরিচালনা করে। যদিওবা ১৯৬১ সালেই ইওয়াসাকি ভবনটিকে গুরুত্বপূর্ণ সাংস্কৃতিক সম্পদ হিসেবে স্বীকৃতি দেয় সরকার। ১৯৯৯ সালে সমস্ত বাগানবাড়িটিকেই সাংস্কৃতিক সম্পদ হিসেবে চি‎হ্নিত করা হয়। ২০০১ সালে টোকিও মেট্রোপলিটান সরকার নিজ তত্ত্বাবধানে নিয়ে টোকিওর অন্যতম প্রধান একটি পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে ঘোষণা করে। বর্তমানে এটা মেট্রোপলিটান সরকারের রক্ষণাবেক্ষণে চলছে। কোথাও কোনো অসঙ্গতি বা গাফিলতির চি‎‎‎হ্ন মাত্র নেই! ঝকঝকে তকতকে পরিষ্কার পুরো বাগানবাড়িটি। যেন একটি মায়াপুরী!

এই দ্বিতল ভবনের পাশেই রয়েছে জাপানিশৈলীতে নির্মিত কাঠ ও কাগজের তৈরি একটি ঘর। এখানে বসে গল্প যেমন করা যায়, আবার চা পানও সম্ভব। কাগজের দেয়ালে অঙ্কিত রয়েছে নানারকম চিত্রাদি। এই ঘরের পেছনে রয়েছে ছোট ছোট দু-একটি ঘর। উঠোনে পাথরের তৈরি ‘তোওরোও’ বা ‘বাতিস্তম্ভ’ এবং পাথরের জলাধার রয়েছে। বাড়ির লোকজন সন্ধ্যেবেলা তেলের প্রদীপ জ্বালিয়ে জোনাকির ওড়োওড়ি প্রত্যক্ষ করতেন বলে মনে হয়।

জাপানি বাড়ির বিপরীত দিকে রয়েছে দুচালা টালি ও কাঠ-নির্মিত রিলিয়ার্ড ঘর। এখন অবশ্য ভিতরে প্রবেশ নিষেধ। এক সময় মুখরিত ছিল সন্ধ্যারাতে বিলিয়ার্ড খেলার শব্দ এবং হৈচৈতে।

বাগানবাড়ির বিস্তীর্ণ সবুজ মাঠে তরুণ-তরুণীরা গানবাজনা করে অবসর সময় কাটাতে চলে আসে। বছরের বিভিন্ন সময় মূল ভবনের সামনে বিশিষ্ট যন্ত্রশিল্পী ও কন্ঠশিল্পীদের অনুষ্ঠান হয়ে থাকে। প্রচুর লোকের সমাগম ঘটে বিশেষ করে গ্রীষ্ম ও হেমন্তকালে।

ইওয়াসাকি বাগানবাড়ি থেকে বেরিয়ে এলেই দেখা যাবে মিৎসুবিশি জাদুঘর। ছোট্ট এই জাদুঘরে রয়েছে মিৎসুবিশি কোম্পানির শতবর্ষপ্রাচীন ইতিহাসের নিদর্শনসমূহ। কী পরম যত্নসহকারেই না সাজিয়ে রাখা হয়েছে দলিল-দস্তাবেজ, বইপত্র, ধাতব জিনিসপত্র কত কি! সেইসঙ্গে আছে জাপানের প্রথম বেসরকারি বাণিজ্যিক জাহাজ ‘ইউছেন’ এবং দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ব্যবহৃত সুবিখ্যাত ‘জোরো ফাইটার’ যুদ্ধবিমানের রেপ্লিকাসমূহ। উল্লেখ্য যে, মিৎসুবিশি হচ্ছে জাপানের সর্বকালের তিনটি শক্তিশালী বৃহৎ বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের একটি, অন্য দুটি হচ্ছে মিৎসুই ও সুমিতোমো। বর্তমানে মিৎসুবিশি ইস্পাত, জ্বালানি, রেল, জাহাজ, বৈদ্যুতিন সরঞ্জাম, ক্যামেরা, ক্যামিকেল, রিয়েল এস্টেট, রোবট, মোটরগাড়ি, উড়োজাহাজ, মহাকাশ গবেষণা প্রভৃতি ক্ষেত্রে প্রায় ২০টি প্রধান প্রতিষ্ঠানের একটি গ্রুপ।

বাগানবাড়িটি যারা দেখতে আসেন তারা কখনোই এই জাদুঘরটি পরিদর্শন করতে ভোলেন না। একদা মিৎসুবিশি কোম্পানি কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত ইওয়াসাকি বাগানবাড়িটি জাতীয় সাংস্কৃৃতিক সম্পদের স্বীকৃতি লাভ করায় যেমন এই অমূল্য স্থাপত্যকীর্তিটি রক্ষা পেয়েছে তেমনি করেছে জাপানিদেরকে গর্বিত। এইভাবে ইতিহাসপ্রিয় জাপানিরা ঐতিহ্যকে সংরক্ষণ করে চলেছেন। তাতে করে অভ্যন্তরীণ পর্যটনশিল্প যেমন সচল থাকছে, সমৃদ্ধ হচ্ছে অর্থনীতি।

অথচ বাংলাদেশে কত অভিজাত ঐতিহাসিক স্থাপত্য ধ্বংস হয় কেউ দেখার নেই। কুমিল্লাতেই রয়েছে বেশ কয়েকটি। শতাধিক বছর পুরনো অসামান্য ভবনসমূহ অবহেলায় চরম বিচ্ছিরি অবস্থায় পর্যবশিত। অথচ এগুলো হতে পারে মূল্যবান সাংস্কৃতিক সম্পদ এবং পর্যটন কেন্দ্র। কেন করা হয় না, কী কারণে আমি বুঝতে পারি না। এই দেশটার পরিচালকরা আসলে কী বানাতে চায় দেশটাকে কেউ কি বলতে পারেন?

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩
মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ
আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শোবার ঘর থেকে যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
শোবার ঘর থেকে যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব
মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২
ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি
রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি
চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত
টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা
বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা
দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম
দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের
‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস
ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন
ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১
গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা
ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন
গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা
মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি
সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি

শনিবারের সকাল

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান
বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান

পরিবেশ ও জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি
যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা