শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:২০, সোমবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২০

মুগ্ধতা ছড়ায় এক মানবিক প্রাণ

মাহমুদ হাসান
অনলাইন ভার্সন
মুগ্ধতা ছড়ায় এক মানবিক প্রাণ

করোনাবেলায়ও মৃত্যুর দুর্ভাবনা উপচে জাগরণের জোয়ারে ভাসছে জনপদের পর জনপদ। তিনি পাল্টে দিয়েছেন গোটা দেশটা। দেশ ও মানুষের কল্যাণে নিজেকে সপেছেন তিনি। তার ত্যাগের শক্তিতে এগিয়ে চলেছে দেশ। বাবা-মা, ভাইদের, আপনজনদের হারিয়েও তিনি মৃত্যুর ঝুঁকি নিতে কখনই পিছপা হননি। তার দর্শনে দেশ ও দেশের মানুষের ভালোর জন্য, মঙ্গল ও কল্যাণের জন্য কাজ করার চেয়ে উত্তম আর কী হতে পারে। এই ভালো কাজ সবাই পারে না, সবার দিয়ে হয় না। এজন্য চাই অন্তরে-বাহিরে সমান ভালোবাসা, অকৃত্রিম ভালোবাসা। আর এ সুবাদেই মাত্র ক’বছরে দেশ ও দেশের মানুষের ভাগ্যটা, স্বপ্নটা পাল্টে দিয়েছেন তিনি, বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। 

এই দেশ, দেশের মানুষ যে তার হৃৎকমল, তার রাজনীতির প্রাণভমরা। দেশের মানুষের জন্যে প্রাণ দিয়ে গেছেন তার অকুতোভয় পিতা। তার স্নেহময়ী মাতা। তার বীর ভাইয়েরা। আর তিনি পিতার স্বপ্ন, দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফুটানোর স্বপ্ন পূরণের নিরন্তর সংগ্রামে আজ সফল এক রাজনীতিক, সফল এক রাষ্ট্রনায়ক। একজন গৃহিণী থেকে আজ তিনি ডিজিটাল বাংলাদেশের স্রষ্টা, উন্নয়ন ও কল্যানের রূপকার। তাকে কেন্দ্র করে, তার নেতৃত্বে আবর্তিত হচ্ছে বাংলাদেশের রাজনীতি, গণতন্ত্র এবং উন্নয়ন। তার কল্যানে বাংলাদেশ আজ এক সাফল্যের গল্প। পৃথিবীর দুচোখ ভরা বিস্ময়। দেশের অগ্রযাত্রার কাণ্ডারি শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাঙালি জাতি আজ ঘুরে দাঁড়িয়েছে।

১৯৮০-র দশক। যিনি বাঙালির স্বাধীনতা এনে দিলেন, সেই স্বাধীনতা অটুট রাখতে প্রাণ দিয়ে গেলেন, বাংলাদেশের স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তখন নিষিদ্ধ। দেশে দুঃসময় চলছে। গণতন্ত্র দুর্দশাগ্রস্ত। চারদিকে অনাসৃষ্টি। প্রাণহীন রাজনীতি। সেই নিস্তেজ নিষ্প্রাণ রাজনীতিতে প্রাণের সঞ্চার করতে বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিকদের আশার আলো হয়ে এলেন তিনি। ৬ বছর  নির্বাসন শেষে ১৯৮১-র ১৭ মে দেশে ফিরে তুমুল বর্ষণের ভেতর উদ্যম বসন্তের গান শোনালেন তিনি। তার আগমনে সেদিন ঢাকা ও ঢাকার বাইরে সারাদেশে আওয়ামী লীগের কর্মীরা পেয়েছিল নতুন সকালের ইঙ্গিত। প্রিয়জন হারানোর শোক ও পিতা-মাতার স্বপ্ন পূরণের সংকল্পশক্তির মিশেলে শুরু হয় তার নতুন পথ চলা। আর রাজনীতির দুর্গম-বন্ধুর পথ পরিক্রমায় তিনি নিজের ভেতর আবিষ্কার করেন এক দুর্লঙ্ঘনীয় নেতৃত্ব। রাজনীতির এই নিষ্ঠাবান নেতৃত্ব আর প্রত্যয়ী রাষ্ট্রনায়কের দূরদর্শিতায় আজ শেখ হাসিনা স্বয়ং তার সময়ের উপমা। আর সর্বশেষ প্রতিবেশী মিয়ানমারের লাখ লাখ নির্যাতিত রোহিঙ্গা শরণার্থীর আশ্রয়দানের মধ্যদিয়ে তিনি সারা বিশ্বের সামনে নতুন পরিচয়ে পরিচিত হয়েছেন, চ্যাম্পিয়ন অব হিউম্যান রাইটস শেখ হাসিনা মাদার অব হিউম্যানিটি।

১৯৮১ থেকে ২০২০, সব পাল্টে গেছে, শুধু পাল্টে যাননি জননন্দিত শেখ হাসিনা, তিনি তেমনি আছেন। নিজের সাধনা নিয়ে অবিচল আছেন। দেশের মানুষের মনের গহীনে আছেন। চার দশক ধরে তিনি তার হৃদয়জাত স্বপ্নের ভেতর মগ্ন করে রেখেছেন আমাদের। সে স্বপ্ন বাংলাদেশকে উন্নত দেশের কাতারভুক্ত করা, দেশের দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটানো। জনগণের কল্যাণ তার আরাধনা, তার একজনমের সাধনা। দেশদশের স্বার্থরক্ষার প্রশ্নে তিনি আবেগতাড়িত। দেশদশের মঙ্গল আকাঙ্খা তাকে সৃজনশীল রাজনীতিতে উদ্বুদ্ধ করেছে। তাকে একজন যথার্থ রাষ্ট্রনায়ক করে তুলেছে। যদিও নিজের সাফল্য নিয়ে তার আত্মতুষ্টি নেই। তিনি পিতার মতো দেশের মানুষের মনে জাগরণ জাগিয়েছেন, মানুষকে স্বপ্ন দেখতে শিখিয়েছেন। ন্যায়ের প্রশ্নে কখনো আপসকামী ও পলায়নপর হননি। দ্বন্দ্বমুখর রাজনীতির ঘাত-প্রতিঘাতে কখনো হননি হতাশ-হতবিহ্বল। কখনো কখনো প্রতিপক্ষের ষড়যন্ত্রের রাজনীতি তার মনে ক্ষনিক বিষন্নতার ছায়া ফেললেও হতোদ্যম হননি তিনি। কারণ তার মনের গভীর গহীনে রয়েছে প্রবল আত্মবিশ্বাস। আর এই আত্মবিশ্বাসের জোরেই তিনি স্রোতের বাইরে হাঁটার সাহস দেখাতে পারেন। এ সাহস ক্রমেই সক্ষম ও শক্তিশালী করে তুলেছে তাকে। তার চেতনাকে আরো ঋদ্ধ করেছে। তার গুণমুগ্ধ না হয়ে কী উপায় আছে! 

রাজনীতির একটা আলাদা সৌন্দর্য আছে। সেই সৌন্দর্যটা সবার হাতে আসে না। সৌন্দর্য রচনার রসদ যে রাজনীতিকের মনের গহীন ভেতরে থাকতে হয়। আর তা হচ্ছে দেশের জন্য, দেশের মানুষের জন্য অকৃত্রিম ভালোবাসা। এই ভালোবাসার সুবাদেই শেখ হাসিনা মানুষের আকাঙ্খাগুলো নিজের মধ্যে নিয়ে প্রকাশ করেন। তিনি নিজের কণ্ঠে সকলের কথা বলেন। পিতার মতো এই অসামান্য ভিন্নতা তাকে সমকালীন আর সবার থেকে আলাদা করেছে। বাংলা সাহিত্যের এই মেধাবী ছাত্রীর সব কিছুকে ছাপিয়ে গেছে তার বড়মাপের মানবিক গুণাবলী। শুধু বাংলাদেশ কেন, দেশের বাইরে, এ অঞ্চলে, অঞ্চল ছাড়িয়ে সমকালীন বিশ্ব পরিমণ্ডলে কী দারিদ্র বিমোচন, কী গভীর গভীরতম মানবিকতায় তিনি আজ বাঙালির গর্ব।

শেখ হাসিনার বড় গুণ, কখোনই তিনি ‘শাসক’ হয়ে উঠতে চাননি। চেয়েছেন ভাল ‘জনসেবক’ হতে এবং তিনি তা হয়েছেনও। এ পারঙ্গমতা সব নেতা-নেত্রীর হয় না। আজ তার রাজনৈতিক জীবনের যে সাফল্য এর পেছনে রয়েছে নিজের আত্মবিশ্বাস এবং কমিটমেন্ট। আর লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য পথ চলার ধৈর্য। পরিশ্রম করার মতো মনোবল। তিনি রাজনৈতিক কিংবা অর্থনৈতিক দুর্নীতির গড্ডালিকায় গা ভাসিয়ে দেননি। ক্ষমতার পেছনে অন্ধের মতো ছোটেননি। বরং ক্ষমতার অংশদারিত্বের ক্ষেত্রে দেখিয়েছেন বিশাল উদারতা। এক উদার রাজনীতিকের চিন্তা-চেতনা নানাভাবে ধরা দিয়েছে তার রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক কাজকর্মে, পদক্ষেপ গ্রহণে। তার রাজনীতিতে ক্ষমতা নয়, সবার উপরে মানুষ। তাই তো তার রাজনীতি চেয়ে থাকে মানুষের দিকে, চেয়ে থাকে  মাটির দিকে। 

১৯৮১ থেকে ২০২০, কত বাঁক, কত দীর্ঘশ্বাস। কত স্বপ্ন দেখা, স্বপ্ন ভাঙা। আবার ভাঙা স্বপ্নগুলো জোড়া লাগিয়ে পথ হাঁটা। একটা জাতির পথ যে অনেক দীর্ঘ, সে পথ কখনো শেষ হয়না। হাঁটা শেষ হয়না, সময়ের বাঁকে বাঁকে পথ বদলায়। নতুন পথের সন্ধান দেয়। সেই পথের সন্ধানী শেখ হাসিনা। আওয়ামী লীগের সভাপতি হিসেবে, তিন বার জাতীয় সংসদে বিরোধী দলের নেতা হিসেবে, চারবারের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ৪০ বছর ধরে নিজ রাজনৈতিক প্রজ্ঞা ও আপসহীন নেতৃত্বের মাধ্যমে দেশের অসাম্প্রদায়িক-গণতান্ত্রিক রাজনীতির মূল স্রোতধারার প্রধান নেতা হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন তিনি। 

আশির দশক থেকে একুশের প্রথম দশক, এ সময় একজন রাজনৈতিক সংবাদদাতা হিসেবে শেখ হাসিনার সভা-জনসভার খবরাখবর,বিভিন্ন  মিটিং-সিটিং, সাংগঠনিক ও রাষ্ট্রীয় সফর প্রভৃতি সংবাদ নিয়মিত কভার করার সুযোগ হয়েছে আমার। এ সুবাদে তার সান্নিধ্য ও স্নেহ লাভের সৌভাগ্যও হয়েছিল। তখন অনেক সময় প্রতিবেদনের খাতিরে আওয়ামী লীগ বা দলীয় সভানেত্রীর প্রশংসা কিংবা সমালোচনা করেছি সত্যি। কিন্তু আমি বরাবরই ছিলাম তার একজন গুণমুগ্ধ ভক্ত। আজ মনে হয়, সেই সময় মনে মনে তাকে আদর্শ হিসেবে বেছে নিয়ে ভুল করিনি। একজন সংবাদকর্মীকে হতেই হবে আপসহীন। সত্য ও ন্যায়ের জন্য  আপসহীন পথ চলার এই শিক্ষাটা তার কাছ থেকেই নিয়েছি। আমি যখন রিপোর্টার ছিলাম, তাকে পেয়েছি সম্পূর্ণ ভিন্ন এক কণ্ঠস্বরে। সে কণ্ঠস্বরে ছিল আশা ও উচ্ছ্বাস, ছিল সমকালীন অনেকের থেকে আলাদা একটা ভাবনা। এই কণ্ঠস্বরের শক্তি হচ্ছে তার সততা, তার নিষ্ঠা ও তার রাজনৈতিক দৃঢ়তা।  

স্বজন হারানোর বুকভরা কষ্ট পাথরচাপা দিয়ে তাকে পাড়ি দিতে হয়েছে দুর্গম পথ। পার হতে হয়েছে বহু চড়াই-উতরাই। পদে পদে তাকে হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে। ঢাকায় ২১ আগস্টের ভয়াবহ গ্রেনেড হামলাসহ ধানমন্ডি, গ্রীনরোড, চট্টগ্রামের লালদীঘি, নাটোর, নওগাঁ, কলারোয়া, কোটালিপাড়ায় জীবননাশের উদ্দেশ্যে পরিচালিত হামলা ও হত্যাচেষ্টার মতো ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করতে হয়েছে তাকে। একদিকে মৃত্যুঝুঁকি, অন্যদিকে ষড়যন্ত্রের পর ষড়যন্ত্র প্রতিহত করে জনগণকে সাথে নিয়ে বন্ধুর পথ চলতে হয়েছে। চার দশকের অধ্যবসায় ও পরিশ্রম, ত্যাগ ও ধৈর্য আজ তাকে আসীন করেছে এক অনন্য উচ্চতায়। ন্যায়ের জন্য, জনগণের কল্যাণের জন্য, মানবতার জন্য তার ডাক, তার উদ্যোগ, তার পদক্ষেপ তাকে সমকালীন বিশ্বের চোখে দিয়েছে এক ভিন্ন মর্যাদা। আর সর্বশেষ বিতাড়িত রোহিঙ্গাদের পাশে দাঁড়িয়ে তিনি আজ সারাবিশ্বের কাছে অভিষিক্ত হয়েছেন দুঃখী মানুষের আপনজন, নির্যাতিত নিপীড়িত জনগণের সহমর্মী।

একজন রাজনৈতিক নেতা, একজন রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে শেখ হাসিনার যে গুণটি আমায় সবচেয়ে আকৃষ্ট করেছে তা হচ্ছে, যে কোনো সংকট মুহূর্তে বা প্রতিকূল পরিবেশে কিংবা জরুরি পরিস্থিতিতে বা সংক্ষিপ্ত সময়ে চটজলদি সিদ্ধান্ত গ্রহণ এবং বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই সে সিদ্ধান্ত হয় সঠিক। যেমন, স্বৈরাচার এরশাদ জামানায় ১৯৮৬ সালের সংসদ নির্বাচনে অংশ নিয়ে আবার পরে সংসদ থেকে বের হয়ে আসা এবং এরপর ১৯৮৮’র নির্বাচন বর্জনের সিদ্ধান্ত। খালেদা জামানায় ১৯৯৬ এর ১৫ ফেব্রুয়ারি ও ২০০৭ এর ২২ জানুয়ারির নির্বাচনে অংশগ্রহণে বিরত থাকা। আবার বিএনপি জোটের বয়কটের মুখে ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচন অনুষ্ঠানের মতো সিদ্ধান্তটি ছিল তার দূরদর্শী রাজনৈতিক অভিজ্ঞার বহিঃপ্রকাশ। তার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ এ পর্যন্ত চার মেয়াদে ক্ষমতাসীন হয়েছে। তার নেতৃত্বে ১৯৯৬ সালের ১২ জুনের নির্বাচনের মাধ্যমে দীর্ঘ ২১ বছর পর রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আসে মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী দলটি। গণতন্ত্র এবং দেশের মানুষের ভোট ও ভাতের অধিকার প্রতিষ্ঠার আন্দোলন-সংগ্রামে অসামান্য অবদান রাখার পাশাপাশি এখন রাষ্ট্র পরিচালনায় ব্যাপক সাফল্যের পরিচয় দিচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তি, গঙ্গার পানি বণ্টন চুক্তি, সমুদ্র সীমায় সার্বভৌমত্ব প্রতিষ্ঠা ও ছিটমহল সমস্যা সমাধানের মতো বিষয়গুলো তার সরকারের ঐতিহাসিক সাফল্য হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকবে দেশের ইতিহাসে। সেইসঙ্গে জাতির পিতার খুনিদের এবং একাত্তরের যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ও রায় কার্যকরণের মতো রাজনৈতিক অঙ্গীকার পূরণ। 

আমাদের জীবনে আশা আছে, হতাশাও আছে। আনন্দ-বেদনাও আছে। স্বপ্ন আছে, স্বপ্নভঙ্গও আছে। দুঃখ আছে, দুঃখের দায়ও আছে। সব মিলিয়ে বদলে যাওয়া অগ্রসরমান দেশের বাসিন্দা হওয়ার গর্বও আছে। এ গর্ব ও গৌরবের উৎস শেখ হাসিনা। তিনি এক মানবিক প্রাণ, যিনি আমাদের মুগ্ধতা ছড়িয়ে চলেছেন। তিনি আমাদের অগ্রযাত্রার প্রাণভমরা, বাংলাদেশকে নিজের পায়ে দাঁড় করানোর অদম্য শক্তি। জয়তু শেখ হাসিনা। বারবার ফিরে আসুক শুভ জন্মদিন।

লেখক : উপসম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
সর্বশেষ খবর
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

এই মাত্র | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের
সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার
শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়
ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি
মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা
কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন
সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন
ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

সম্পাদকীয়

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন
জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন

দেশগ্রাম

স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা