শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:১১, সোমবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২০ আপডেট:

বাংলাদেশের রাজনীতিতে শেখ হাসিনার নেতৃত্বের প্রভাব

এ কে এম শহীদুল হক
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশের রাজনীতিতে শেখ হাসিনার নেতৃত্বের প্রভাব

২৮ সেপ্টেম্বর। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার ৭৪তম জন্মদিন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে জানাই জন্মদিনের শুভেচ্ছা। বঙ্গবন্ধু দেশ স্বাধীন করে দিয়ে গেছেন। স্বপ্ন ছিল সোনার বাংলা গড়ার। সুখী-সমৃদ্ধশালী দেশ গড়ে পৃথিবীর বুকে মাথা উঁচু করে দাঁড়ানো। দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটানো। শোষণ বৈষম্যর অবসান ঘটিয়ে প্রত্যেক মানুষকে স্বাবলম্বী করে গড়ে তোলা। জাতির পিতার কাছে জনগণের থেকে প্রিয় আর কিছু ছিল না। 

স্বাধীনতাবিরোধী দেশি ও বিদেশি চক্র ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে স্বাধীনতার স্থপতি মহাকালের মহাপুরুষকে সপরিবারে হত্যা করে। বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেসা, শিশু রাসেল ও নারী সদস্যসহ পরিবার ও ঘনিষ্ঠ আত্মীয় সবাইকে নির্মমভাবে হত্যা করে। বাংলার ইতিহাসে কলঙ্কময় অধ্যায় সৃষ্টি করে তারা হত্যার রাজনীতির অবতারণা করে। গণতন্ত্রকে হত্যা করে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধ্বংস করে। হত্যাকারীদের দায়মুক্তি দিয়ে আইনের শাসন সমাজ ও রাষ্ট্র থেকে বিতাড়িত করে। শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা বিদেশে অবস্থান করায় বেঁচে যান। কিন্তু খুনি মোশতাক ও জেনারেল জিয়া তাদের প্রিয় মাতৃভূমিতে ফিরতে দেননি। বাধ্য হয়ে তারা ভারতে ছয় বছর নির্বাসিত জীবনযাপন করেছেন। 

১৯৮১ সালের বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কাউন্সিল অধিবেশনে ঐকমত্যের ভিত্তিতে শেখ হাসিনাকে আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত করে। তারপর জনগণের চাপের মুখে জিয়া সরকার শেখ হাসিনাকে দেশের ফিরে আসার অনুমতি দিতে বাধ্য হয়। ১৯৮১ সালের ১৭ মে শেখ হাসিনা তাঁর পিতার প্রিয় স্বাধীন বাংলাদেশের মাটিতে পদার্পণ করেন। সেদিন বিমানবন্দরে লাখো জনতা তাঁকে অভ্যর্থনা জানাতে যায়। বিমানবন্দর থেকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান পর্যন্ত লাখ লাখ জনতা রাস্তার দুপাশে ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জমায়েত হয়। ওইদিন জনগণের স্মৃতিপাতায় বঙ্গবন্ধুর ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারির পাকিস্তান কারাগার থেকে দেশে প্রত্যাবর্তনের দৃশ্য উদ্ভাসিত হয়। শেখ হাসিনার সঙ্গে জনতাও আবেগ আপ্লুত হয়ে পড়েছিল। 

শেখ হাসিনা বাবা, মা, ভাই-ভাবী, আত্মীয়-স্বজন সবাইকে রেখে স্বামীর সঙ্গে বিদেশে যান। সঙ্গে ছিল ছোট বোন রেহানা। ছয় বছর পর ফিরে এসে কাউকে পাননি। যে বাবা দেশ স্বাধীন করেছেন, বিশ্ব দরবারে বাংলাদেশের স্থান করে দিয়েছিলেন, সেই বাবাকে সপরিবারে তারই দেশের কিছু বিশ্বাসঘাতক নির্মমভাবে হত্যা করেছে। দেশে ফিরে সর্বহারা শেখ হাসিনার মনের ব্যথা ও কষ্ট কত গভীরে তা সহজেই উপলব্ধি করা যায়। তারপরও স্বজনহারার বেদনা বুকে নিয়েই তিনি জনগণের ভালোবাসায় সিক্ত হয়ে পিতার স্বপ্ন পূরণের সোনার বাংলা তৈরি করার প্রত্যয়ে নিজেকে নিয়োজিত করলেন। শোককে শক্তিতে রূপান্তরিত করে তিনি এগিয়ে চলার দৃঢ় সংকল্প নিলেন। 

জেনারেল জিয়া নিষ্ঠুর ও অমানবিক ছিলেন। শেখ হাসিনাকে ৩২ নম্বর ধানমন্ডির বঙ্গবন্ধুর স্মৃতিবিজড়িত সেই পৈতৃক বাড়িতে ঢুকতেও দেননি। শেখ হাসিনা এক বুক ব্যথা নিয়ে রাস্তায় মিলাদ পড়ে আপনজনদের জন্য দোয়া করেছিলেন। 

শেখ হাসিনা যোগ্য পিতার সুযোগ্য কন্যা। তাঁর ধমনীতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবরের রক্ত প্রবাহিত হচ্ছে। তাঁকে কোনোভাবে দাবিয়ে রাখা যায়নি। তিনি জিয়া-এরশাদের সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে গর্জে উঠেছিলেন। শপথ নিয়েছিলেন গণতন্ত্র ও ভোটের অধিকার ফিরিয়ে আনতে। তিনি পিতার ন্যায় বাংলার আনাচে-কানাচে, গ্রামগঞ্জ ও শহর ও প্রত্যন্ত অঞ্চলে তিনি দলীয় কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করেন। সামরিক শাসক ও সামরিক আইনের বিরুদ্ধে কথা বলেন, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা ও জনগণের ভোটাধিকার পুনরুদ্ধারের জন্য জনগণকে সংগঠিত করেন। এ লক্ষ্যে জনমত তৈরির জনসমাবেশ, মিছিল, হরতাল ঘেরাও ইত্যাদি রাজনৈতিক কর্মসূচি দিয়ে সরকারকে দাবি মানার জন্য চাপ অব্যাহত রাখেন। 

স্বৈরাচারী এরশাদ সরকার ১৯৮৬ সালের ৭ মে তৃতীয় পার্লামেন্ট নির্বাচন ঘোষণা করেন। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগসহ অনেক রাজনৈতিক দল নির্বাচনে অংশ নেয়। বিএনপি প্রাথমিকভাবে নির্বাচনে রাজি থাকলেও তাদের অভ্যন্তরীণ সংকটের কারণে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেনি। 

শেখ হাসিনা ওই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেন আন্দোলনের কৌশল হিসেবে। তিনি জানতেন স্বৈরাচারী এরশাদ সরকার অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন দেবে না। জনগণের সামনে দৃষ্টান্ত স্থাপন করে সামরিক সরকারের চরিত্র উন্মোচন করার জন্যই শেখ হাসিনা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেন। বাস্তবিক পক্ষে তাই হয়েছিল। নির্বাচন একটা প্রহসন ছিল। প্রহসনের নির্বাচনে এরশাদের জাতীয় পার্টি জয়লাভ করে। জাতীয় পার্টি ১৫৩টি আসনে এবং আওয়ামী লীগ ৭৬টি আসনে জয়লাভ করে। শেখ হাসিনা নির্বাচনের কারচুপির অভিযোগ এনে সংসদের ভিতরে ও বাইরে আন্দোলন শুরু করেন। আন্দোলনের মুখে ১৯৮৭ সালের ৬ ডিসেম্বর এরশাদ সরকার পার্লামেন্ট বিলুপ্ত ঘোষণা করে। আওয়ামী লীগ ও বিএনপিসহ অন্যান্য রাজনৈতিক দলের আন্দোলনের মধ্যেই এরশাদ পুনরায় ১৯৮৮ সালের ৩ মার্চ পার্লামেন্ট নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করেন। আওয়ামী লীগ ও বিএনপিসহ সব বৃহৎ রাজনৈতিক দল নির্বাচন বয়কট করে। নির্বাচনে এরশাদের জাতীয় পার্টি ২৫১টি আসনে জয়লাভ করে। আ স ম আবদুর রবের নেতৃত্বে সম্মিলিত বিরোধী দল ১৯টি আসনে জয়লাভ করে বিরোধী শিবিরে বসে। 

শেখ হাসিনা জোটের শরিকদলসহ আন্দোলন চালিয়ে যান। সঙ্গে বিএনপি ও অন্যান্য রাজনৈতিক দল এরশাদের পদত্যাগ ও নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে আন্দোলন চালিয়ে যায়। আন্দোলন গণবিস্ফোরণে রূপ নিলে এরশাদ ১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর পদত্যাগ করেন। এরশাদ সরকারের পতন হয় এবং চতুর্থ পার্লামেন্ট বিলুপ্ত হয়। বিচারপতি সাহাবুদ্দীন অস্থায়ী সরকারের প্রধান হন। নির্বাচনের প্রস্তুতি নেন। এরশাদকে গ্রেফতার করে গৃহবন্দী করে রাখা হয়। 

১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুুয়ারি নির্দলীয় অস্থায়ী সরকারের অধীনে ৫ম পার্লামেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনী প্রচারণায় আওয়ামী লীগ এগিয়ে থাকলেও বিএনপি ১৪০টি আসনে এবং আওয়ামী লীগ ৮৮টি আসনে জয়লাভ করে। বিএনপি ৩০.৮% এবং আওয়ামী লীগ ৩০.১% পপুলার ভোট পান। নির্বাচনে পরাজয়ের দায়িত্ব নিয়ে শেখ হাসিনা পদত্যাগ করতে চাইলেও নেতা-কর্মীদের অনুরোধ ও আন্দোলনের মুখে তিনি তাঁর সিদ্ধান্ত থেকে সরে যান। তিনি পুরোদমে দলীয় ও সংসদের কাজে নিজেকে নিয়োজিত করেন। 

শেখ হাসিনা দাবি তুলেন সংসদীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার অর্থাৎ রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকারের পরিবর্তে সংসদীয় পদ্ধতির সরকার গঠনের। তিনি অপরাপর রাজনৈতিক দলের সমর্থন আদায়েও সক্ষম হন। বিএনপি সংসদীয় পদ্ধতির সরকার গঠনে অনীহা প্রকাশ করে। শেখ হাসিনা অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি বিচারপতি সাহাবুদ্দীনের সমর্থন নিয়ে বিএনপিকে বাধ্য করেছিলেন parliamentary forum of Govt-এ ফিরে আসতে। বেগম খালেদা জিয়া প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন। এটা শেখ হাসিনারই অর্জন। 

শেখ হাসিনা পার্লামেন্টে বিরোধী নেতা হিসেবে অত্যন্ত সরব ছিলেন। সরকারের এবং পার্লামেন্টে অগণতান্ত্রিক আচরণের বিরুদ্ধে তিনি অত্যন্ত সোচ্চার ছিলেন। প্রতিবাদের কৌশল হিসেবে বারবার সংসদ অধিবেশন থেকে ওয়াক আউট করেন। 

মাগুরা-২ আসনের সংসদ সদস্যের মৃত্যু হলে সেখানে উপনির্বাচন হয় ১৯৯৪ সালের ২০ মার্চ। বিএনপি ঢাকা ও চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচনে হেরে যায়। তাদের জনপ্রিয়তা কমেনি তা প্রমাণ করার জন্য বিএনপি সরকার মাগুরার উপনির্বাচনে ব্যাপক কারচুপি করে তাদের প্রার্থীকে জয়লাভ করায়। শেখ হাসিনা কঠিন প্রতিবাদ করেন। তিনি তাঁর দলের সব সংসদ সদস্যসহ একযোগে সংসদ থেকে পদত্যাগ করায় বিএনপি সরকার দুর্বল হয়ে পড়ে। 

শেখ হাসিনা দাবি তুলেন নিরপক্ষে ও নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন অনুষ্ঠানের। তিনি কেয়ারটেকার সরকারের রূপরেখাও দেন। কিন্তু বিএনপি তা আমলে না নিয়ে ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুুুুুুুুুুয়ারি ৬ষ্ঠ পার্লামেন্ট নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করে। আওয়ামী লীগসহ অনেক রাজনৈতিক দল ওই নির্বাচন বর্জন করে। বিএনপি এককভাবে ৩০০ আসনে জয়ী হয়। গোটা জাতি এ নির্বাচনকে প্রত্যাখ্যান করে। শেখ হাসিনা তাঁর নিরপেক্ষ ও নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন দেওয়ার দাবিতে অটল থাকেন এবং আন্দোলন চালিয়ে যান। 

১৯ মার্চ ১৯৯৬ তারিখে ৬ষ্ঠ পার্লামেন্টের প্রথম অধিবেশন ঢাকা হয়। ওই পার্লামেন্টে শেখ হাসিনার দাবি মোতাবেক কেয়ারটেকার সরকারের বিধান রেখে সংবিধানের ত্রয়োদশ (১৩তম) সংশোধনী পাস হয়। কেয়ারটেকার সরকারের দাবি আদায় শেখ হাসিনার বিজয়। ৩০ মার্চ ১৯৯৬ তারিখে ৬ষ্ঠ পার্লামেন্ট ভেঙে যায়।

কেয়ারটেকার সরকারের অধীনে ১২ জুন ১৯৯৬ তারিখে ৭ম পার্লামেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। বিচারপতি হাবিবুর রহমান কেয়ারটেকার সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ছিলেন। অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ১৪৬টি আসনে জয়লাভ করে। বিএনপি পায় ১১৬টি আসন। জাতীয় পার্টি পায় ৩২টি। আওয়ামী লীগ জাতীয় পার্টির সমর্থন নিয়ে সরকার গঠন করে। 

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট সপরিবারে নির্মমভাবে হত্যার পর জিয়া ও এরশাদের সামরিক সরকার আওয়ামী লীগ ও বঙ্গবন্ধুকে নিশ্চিহ্ন করার বা মুছে ফেলার জন্য নানা ষড়যন্ত্র ও কৌশল নিয়েছিল। ন্যক্কারজনকভাবে ইতিহাস বিকৃত করেছে। শেখ হাসিনা এর তীব্র প্রতিবাদ করেছেন। রাজনৈতিক কর্মসূচি পালন করেছেন। জনগণের ভালোবাসা ও সমর্থনে সিক্ত আওয়ামী লীগ সমহিমায় রাজনৈতিক অঙ্গনে সরব ছিল বিধায় তাদের হীন উদ্দেশ্য হাসিল হয়নি। বাংলাদেশের রাজনীতি শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগই নিয়ন্ত্রণ করেছে। 

বঙ্গবন্ধু হত্যার ২১ বছর পর আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসে। শেখ হাসিনা তাঁর পিতার স্বপ্ন সোনার বাংলা নির্মাণে এবং দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটানোর জন্য নানা পরিকল্পনা ও উদ্যোগ নেন। বিভিন্ন সেক্টরে উন্নয়ন করেন। খাদ্য স্বয়ংসম্পূর্ণতা আনেন। সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীতে নানামুখী প্রকল্প চালু করেন। দেশের অর্থনীতির বেশ উন্নয়ন হয়। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়ন হয়। ভারতের সঙ্গে ফারাক্কা চুক্তি করেন। পার্বত্য চট্টগ্রামের সমস্যায় রাজনৈতিক সমাধান আনেন। পার্বত্য শান্তিচুক্তি করেন। শান্তিচুক্তির আওতায় শান্তি বাহিনীর সদস্যরা তাদের অস্ত্র প্রধানমন্ত্রীর হাতে সমর্পণ করে। বিশ্বের ইতিহাসে এ ধরনের ঘটনা বিরল। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার দূরদর্শিতা ও আন্তরিকতায় এটা সম্ভব হয়েছিল। শেখ হাসিনার সরকার ভারতের সঙ্গে ফারাক্কা পানির চুক্তি করেন। এসব শেখ হাসিনার রাষ্ট্রনায়োকোচিত প্রজ্ঞারই পরিচায়ক। 

২১ বছর পর ক্ষমতায় এসে শেখ হাসিনা ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ বাতিল করেন। এ অধ্যাদেশের মাধ্যমে খুনি মোশতাক ও জিয়া সরকার বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার বন্ধ করে দেয়। এ আইন বাতিলের মাধ্যমে শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার কার্যক্রম শুরু করেন। মেট্রোপলিটন জজ ১৫ জন খুনির ফাঁসির আদেশ দেন। হাই কোর্টের আপিলে ১২ জনের ফাঁসির রায় বহাল রাখে। বিএনপি-জামায়াত ২০০১ সালে ক্ষমতায় এসে নানা তালবাহানা করে সুপ্রিম কোর্টে বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার আপিল শুনানি বন্ধ রাখে। 

আওয়ামী লীগ ২০০৮ এর নির্বাচনে ক্ষমতায় এসে আপিল নিষ্পত্তির ব্যবস্থা করেন। ১২ জন খুনির ফাঁসির আদেশ বহাল রাখেন। ২০১০ সালের ২৮ জানুয়ারি ৫ খুনির ফাঁসির রায় কার্যকর করা হয়। শেখ হাসিনা জেলহত্যা মামলারও বিচার সম্পন্ন করেন। বিচারগুলো ট্রাইব্যুনালে না করে তিনি সাধারণ প্রক্রিয়ায় সাধারণ আদালতেই সম্পন্ন করেন। জাতিকে কলঙ্কমুক্ত করেন। আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করেন। 

পাঁচ বছর পূর্ণ হওয়ার পর আওয়ামী লীগ শান্তিপূর্ণভাবে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কাছে ২০০১ সালে ক্ষমতা অর্পণ করেন। বিচারপতি লতিফুর রহমানের নেতৃত্বে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ৮ম পার্লামেন্টের প্রস্তুতি নেন। কিন্তু এ সরকার দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিন থেকেই একের পর এক বিবর্তনমূলক পদক্ষেপ নেওয়ায় তাদের নিরপেক্ষতা নিয়ে জনমনে সংশয় সৃষ্টি হয়। তারা এমন আবহ তৈরি করেছিল তাতে মনে হচ্ছিল বিএনপি ক্ষমতায় আছে। 

২০০১ সালের অক্টোবরের ১ তারিখে পার্লামেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে আওয়ামী লীগের পরাজয় হয়। আওয়ামী লীগ ৬২টি আসনে এবং বিএনপি ১৯৩টি আসনে জয়লাভ করে। বিএনপি ৪১.৪০% এবং আওয়ামী লীগ ৪০.০২% পপুলার ভোট পায়। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আচরণে অনুমান করা যাছিল যে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় ফিরে আসতে পারবে না। শেখ হাসিনা নির্বাচনে কারচুপির অভিযোগ আনেন। 

২০০৪ সালের ২১ আগস্ট বিএনপি-জামায়াতের ক্ষমতাকালে তাদের মদদে বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসবিরোধী সমাবেশে গ্রেনেড হামলা হয়। হামলার প্রধান লক্ষ্য ছিল শেখ হাসিনাকে হত্যা করা। একই সঙ্গে আওয়ামী লীগের সব নেতাকে হত্যা করে দলকে নেতৃত্বশূন্য করা। হামলায় ২২ জন নিহত হন। তিন শতাধিক আহত। বিএনপি-জামায়াত ওই মামলার সুষ্ঠু তদন্ত না করে খুনিদের বাঁচিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করে। ২০০৯ সালে সরকার গঠন করে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার সুষ্ঠু তদন্ত করে বিচার নিশ্চিত করেন। 

বিএনপি ২০০৬ সালে ৯ম জাতীয় সংসদ নির্বাচন ২০০১ সালের আদলে করার জন্য নীলনকশা তৈরি করে। ইয়াজউদ্দিন সাহেব রাষ্ট্রপতি। সর্বশেষ অবসরে যাওয়া প্রধান বিচারপতি কেএম হাসানকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান করার বিএনপির পরিকল্পনায় বাদ সাধে আওয়ামী লীগ। কারণ তিনি বিচারপতি হওয়ার আগে বিএনপির নেতা ছিলেন। তাঁকে কেয়ারটেকার সরকারের প্রধান করার জন্যই বিএনপি বিচারপতিদের বয়স দুই বছর বাড়িয়ে অবসরের বয়স ৬৭ করে। প্রধান উপদেষ্টা নিয়োগে অচল অবস্থা হওয়ায় সেনাবাহিনী হস্তক্ষেপ করে। 

সেনা কর্তৃপক্ষ ফখরুদ্দীনকে প্রধান উপদেষ্টা করে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন করে। নেপথ্যে সেনাবাহিনী সরকার পরিচালনা করে। এ সরকার শেখ হাসিনা ও খালেদা জিয়াকে বাদ দিয়ে রাজনীতি সংস্কার আনার চেষ্টা করে। দুই নেত্রীকেই গ্রেফতার করে। শেখ হাসিনা দমে যাওয়ার পাত্র নয়। তিনি অত্যন্ত সাহসের সঙ্গে সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অন্যায় আচরণের প্রতিবাদ করেন। দুই বছর পর নির্বাচনের ব্যবস্থা করা হয়। দুই নেত্রীকে মুক্তি দেয়। ২০০৮ সালের ২৮ ডিসেম্বর ৯ম জাতীয় সংসদের নির্বাচন হয়। ওই নির্বাচনে আওয়ামী লীগ নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করে। আওয়ামী লীগ ২৩০টি আসনে জয়লাভ করে। বিএনপি মাত্র ৩০টি আসনে জয়লাভ করে। আওয়ামী লীগ ৪৯% এবং বিএনপি ৩৩.২% পপুলার ভোট পায়। আওয়ামী লীগের এ সাফল্যর পেছনে শেখ হাসিনার এক নেতৃত্বই মুখ্য। তিনি তার রাজনৈতিক প্রজ্ঞায় দলকে সংগঠিত করেছেন এবং জনগণের আস্থা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছিলেন। 
২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করে। ২০০১ এবং ২০০৬ এবং পরবর্তীতে ২০০৭-২০০৮ এর কেয়ারটেকার সরকারের ভূমিকা প্রশ্নবিদ্ধ ছিল। রাজনীতিবিদ ও ব্যবসায়ীরা তাদের দ্বারা হয়রানি ও ক্ষতিগ্রস্ত হন। কেয়ারটেকার সরকারের আমলে একটা অস্বাভাবিক পরিস্থিতি বিরাজ করে। বিচার বিভাগের স্বাধীনতা বিনষ্ট হয়। হাই কোর্টও কেয়ারটেকার সরকারের বিরুদ্ধে রায় দেয়। এ পরিস্থিতিতে আওয়ামী সরকার পার্লামেন্টে বিল এনে কেয়ারটেকার সরকার পদ্ধতি বিলোপ করে। 

শেখ হাসিনার রাজনৈতিক বিচক্ষণতা এবং দেশের অগ্রগতির জন্য ২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনেও জয়লাভ করে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করে। 
বঙ্গবন্ধু হত্যা, জেল হত্যা, ২১ আগস্ট হত্যা এবং যুদ্ধপরাধীদের বিচার ও রায় কার্যকর করে শেখ হাসিনা দেশকে কলঙ্কমুক্ত করে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করেছেন। ১৯৮৩ হতে ২০০৭ পর্যন্ত সময়ের মধ্যে শেখ হাসিনাকে নয়বার গ্রেফতার করা হয়েছে, প্রায় উনিশবার তাঁকে হত্যার প্রচেষ্টা চালানো হয়েছে। কিন্তু তাঁকে দমিয়ে রাখা যায়নি। তাঁর ধমনীতে বঙ্গবন্ধুর রক্ত প্রবাহিত। তাই মৃত্যুর ভয় তাঁকে তাঁর অভীষ্ট লক্ষ্য হতে বিচ্যুতি ঘটাতে পারেনি। 

২০১৪ এবং ২০১৮ সালের নির্বাচনে জয়লাভ করায় আওয়ামী লীগ টানা প্রায় ১২ বছর যাবৎ ক্ষমতায় আছে। তাই আওয়ামী লীগ সরকার উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ করে সেগুলো বাস্তবায়নের সুযোগ পেয়েছে। প্রত্যেক সেক্টরে উন্নয়ন হয়েছে। সামাজিক সূচক বৃদ্ধি পেয়েছে। খাদ্য উৎপাদন, শিল্প উৎপাদন, বাণিজ্য প্রসার, বৈদিশিক রেমিট্যান্স, কেন্দ্রীয় ব্যাংক রিজার্ভ, রপ্তানি আয়, দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ, তথ্য প্রযুক্তি, মাথাপিছু আয়, গড় আয়ু, শিক্ষার হার, কর্মসংস্থান, বিদ্যুৎ উৎপাদন ইত্যাদি সব ক্ষেত্রেই অভ‚তপূর্ব, ঈর্ষণীয় ও দৃশ্যমান উন্নয়ন হয়েছে। দেশ স্বল্পোন্নত দেশ হতে নিম্ন মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হয়েছে এবং মধ্যম আয়ের দেশের পথে। দেশ উন্নয়নশীল হওয়ার আকাক্সক্ষা নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংস্থা ও ব্যক্তিবর্গ বাংলাদেশের সার্বিক উন্নয়নের স্বীকৃতি দিয়েছে ও প্রশংসা করেছে। 

নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু তৈরি হচ্ছে, মেট্রোরেল, পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র, মাতারবাড়ী বিদ্যুৎ কেন্দ্র, রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র, ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল, মহাসড়কগুলো চার লেনে উন্নীতকরণ ইত্যাদি মেগা প্রজেক্টসহ অসংখ্য উন্নয়ন প্রকল্পের বাস্তবায়ন কাজ দ্রুতগতিতে চলছে। কভিড-১৯ বিশ্বব্যাপী অর্থনীতির ওপর আঘাত আনলে বাংলাদেশের অর্থনীতি তুলনামূলকভাবে এখনো ভালো আছে। 

শেখ হাসিনার সরকার ভিশন ২০২১ ও ২০৪১ রূপকল্প ঘোষণা করেন। ২০২১ সালের মধ্যে দেশকে মধ্যম আয়ের দেশ এবং ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশ গড়ার প্রত্যয় নিয়ে রূপকল্প প্রণয়ন করা হয়েছে। ডেলটা পরিকল্পনা ২১০০ প্রণয়ন করা হয়েছে। উন্নয়ন প্রকল্পগুলো বাস্তবায়ন হলে রূপকল্পের লক্ষ্য অর্জিত হবে ইনশাআল্লাহ। 
এসব অর্জন সবই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রাজ্ঞ, দূরদর্শী ও গতিশীল নেতৃত্বের জন্যই সম্ভব হচ্ছে। তাঁর রাষ্ট্রনায়োকোচিত প্রজ্ঞা তাঁকে বিশ্ব নেতৃত্বের কাতারে নিয়ে গেছে। তাঁর নেতৃত্ব, দেশ ও জনগণের উন্নয়নে বিভিন্ন পদক্ষেপ, পরিকল্পনা, নারীর উন্নয়ন ও ক্ষমতায়ন, শিক্ষার প্রসার, এসজিডি অর্জনে সাফল্য, আন্তর্জাতিক বিভিন্ন ইস্যুতে তাঁর বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বর, ১০ লাখ রোহিঙ্গা শরণার্থীকে আশ্রয় দেওয়া ইত্যাদি বিষয়গুলোতে বিশ্ববাসীর নজর কেড়েছে। তাই তিনি একটির পর একটি আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পেয়েছেন। তিনি ইতিমধ্যে প্রায় ৪০টি আন্তর্জাতিক পুরস্কার, সম্মাননা পেয়েছেন। শুভ জন্মদিনে আমরা তাঁর সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করি।  

লেখক: সাবেক আইজিপি
 
বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
সর্বশেষ খবর
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

এই মাত্র | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের
সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার
শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়
ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি
মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা
কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন
সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন
ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

সম্পাদকীয়

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন
জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন

দেশগ্রাম

স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা