শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:২১, শুক্রবার, ০৬ নভেম্বর, ২০২০ আপডেট:

বাংলাদেশকে ভালোবেসে

সুলতান মাহমুদ শরীফ
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশকে ভালোবেসে

বাংলাদেশে থেকে, এদেশকে ভালোবাসতে শিখতে হবে। জন্মের পর থেকেই সকলের কাছে এটাই এদেশের মানুষের প্রত্যাশা। জন্মলাভ করে, যে দেশ, যে মাটি, যে মানুষকে দেখেছি তারাই আমাদের সব। এই দেশের মাটির গন্ধের স্বাদ নিয়েই আমরা সবাই বড় হয়েছি। এদেশের মানুষ ধনী-দরিদ্র, গরীব-দুখী, সুস্থ-অসুস্থ, সবল-দুর্বল, পূর্ণাঙ্গ আর বিকলাঙ্গ সব মানুষই নারী পুরুষ নির্বিশেষে একত্রে মিলেই আমরা ১৯৫৪ সালে, ১৯৭০ সালে সিদ্ধান্ত নিয়ে এদেশের মানুষ সমস্ত দায়িত্ব নিজেদের কাঁধে নিয়েছিল। সবাই মিলে রাজী হয়েছিলাম "কেউ আমাদের দাবিয়ে রাখতে পারবে না"। আমরা যখন দেশের মুক্তির জন্য "মরতে শিখেছি" সেই ব্রত নিয়েই মাত্র একজন মানুষ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের উপর অবলম্বন করে পরম করুণাময়ের উপর নির্ভর করে ৭১ সালে জীবনপণ সংগ্রামে অংশ নিয়েছিলাম। 

কি দেশ-কি বিদেশ, কি দূর-কি নিকট, এর কোন কিছুই চিন্তা করিনি। মাত্র একটা চিন্তা ছিল আমরা মা ও মাটিকে শত্রুমুক্ত করব-কোটি কোটি হাত শক্ত করে, সাড়ে সাত কোটি প্রাণ বাজি রেখে যে সম্মুখ সমরে অবতীর্ন হয়েছিলাম, তা আমাদের জন্য মুক্তি এনে দিয়েছিল। সে মুক্তির প্রথম সোপাণ ছিল-দেশকে দখলদার পাকিস্তানীদের ও তাদের বিদেশী অনুচর আমেরিকা- সৌদি আরবসহ বিভিন্ন দেশের অপদার্থ, অমানুষ ক্লিবদের উৎখাত করা। এদেরকে ঠিকই পরাজিত করেছিলাম, তাদের মূলোৎপাঠন করতে পেরেছিলাম। কিন্তু তাদের শিকড় উপড়ে ফেলতে যখন গেলাম, তখনই নীতি নৈতিকতা আর আইনের শাসনের বেড়াজালে আটকা পড়ে যেতে হলো আমাদের। যে বা যারা এটাকে শুধু কথার কথা বলে ছিল কেবল তারা নয়, যারা ভেবেছিল যে যদি বা জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ফিরে আসেন, পাকিস্তানী বন্দীদশা থেকে, তখনও তারাই বঙ্গবন্ধু আর বাংলাদেশকে নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসতে পারবে। কিন্তু দেশ স্বাধীন হওয়ার পর বঙ্গবন্ধু এদের প্রত্যাশাকে সম্পূর্ণ উপেক্ষা করে, দিবানিশি এই সদ্য স্বাধীন দেশটাকে শক্ত অবস্থানে নিতে, বিশ্বের কাছে পরিচিত করতে, জনগণকে সাথে নিয়ে নিয়োজিত হলেন দেশ গোছাতে। 

১০ জানুয়ারি ৭২ সালে বঙ্গবন্ধু দেশে ফিরে আসার আগেই দেশবিরোধী বিশ্বাসঘাতকদের একটি অংশ স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে অনুপ্রবেশ ঘটালো। আমরা তাদের সে সময় নাম দিয়েছিলাম "১৬ ডিভিশন" অর্থাৎ ৭১ সালে যারা দেশের বিভিন্ন সেক্টরে যুদ্ধ করেছিল-সারা বিশ্বে যারা বাংলার মানুষের পক্ষাবলম্বন করে এই দেশের মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয় সহযোগীতা করেছিল, তাদের ঘাড়ের উপরে এসে ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ সালের বিকালে দলবদ্ধভাবে "জয় বাংলা স্লোগাণ" দিতে দিতে সেই মুক্তি পাগল মানুষের ভিড়ে এরা মিশে গেল। বাংলাদেশে "এই ১৬ ডিভিশনের" সেই থেকে শুরু হলো অনুপ্রবেশ। স্বার্থ উদ্ধারে তৎপর এই গোষ্ঠীর অনুপ্রবেশ আমাদের রাজনৈতিক অঙ্গনে এভাবেই।   

দেশ শত্রুমুক্ত হওয়ার দীর্ঘ ২৫ দিন পর বাঙালি তার স্বপ্নপুরুষ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে ফিরে পেল। পাকিস্তানী কারাগার থেকে মুক্ত হয়ে নেতা দেশের প্রিয় মানুষের কাছে এলেন। তার আগমণের অপেক্ষায় আমাদের উত্তেজনা প্রকাশ করার কোন ভাষা ছিলো না। কর্মীদের সাথে বঙ্গবন্ধু সারাজীবন একটি আন্তরিক সম্পর্ক রাখতেন, আমাদের সকল আবদার এবং অভিযোগ তিনি শুনতেন, দরদ দিয়ে সমাধানের চেষ্টা করতেন সর্বতোভাবে। আমরাই ছিলাম নেতার সবচেয়ে প্রিয় মানুষ। সেই অধিকার তিনি আমাদের দিয়েছিলেন সারাজীবন। ১০ জানুয়ারী দেশে ফিরে এসে সেই রাতে বেগম মুজিবসহ পরিবারের সকলের কারারুদ্ধ থাকা ধানমন্ডির ৮নং বাড়িটিতে সহকর্মীদের বিদায় করে তিনি একান্তে বসেছিলেন তার প্রিয় কর্মীদের সাথে। আমরা তার পাকিস্তান কারাগারের অসহ্য জীবনের কিছু বিবরণ শুনলাম তার কাছ থেকে। তারপর আমাদের অনেক কথার মধ্যে যুদ্ধাপরাধী ও দালালদের কথা এলো। কথা এলো, যারা এসময়টা মুক্তিযুদ্ধের সাথে জড়িত থাকার নামে পাকিস্তানের পক্ষাবলম্বন করেছিল বা পক্ষ নিয়েছিল সে প্রসঙ্গও। বঙ্গবন্ধু আমাদের কথা শুনলেন মনযোগ দিয়ে। আমাদের প্রবোধ দেওয়ার সুরেই তিনি দুটো মন্তব্য করলেন। প্রথমটি হলো যে "এখন তো আর পাকিস্তান নাই সুতরাং তারা আস্তে আস্তে দেশকে ভালোবাসতে শুরু করবে"। আর দ্বিতীয়টি হলো "তোমরা মরনপণ সংগ্রাম করে স্বাধীনতা এনেছো যারা ভুল করেছে তারা অনুতপ্ত হবে, দেশের জন্য শেষমেষ কাজ করবে, কারণ তারা তো পরাজিত ও সংখ্যায় কম"।            

৭৩ সালের মার্চ মাসে তিনি বাংলাদেশকে একটি নতুন সংবিধান দিলেন, সেই অনুসারেই একটি সাধারণ নির্বাচন হলো, নির্বাচনে জনগণ আওয়ামী লীগকে বিপুল ভোটে জয়ী করে রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব দিলো। বঙ্গবন্ধুর গতিশীল ও বিপ্লবী নেতৃত্বে আমরা বিশ্ব দরবারে সংসদীয় গণতন্ত্রের মাধ্যমে সরকার গঠন করে একটি স্বাধীন দেশের পূর্ণ মর্যাদা পেলাম। আমরা যখন বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে দেশকে উন্নত করার সার্বক্ষণিক কাজ করছি, যুদ্ধ বিদ্ধস্ত দেশটাকে পুনর্গঠন ও উন্নত করার যারপরনাই সংগ্রামে লিপ্ত তখনই এলো সেই ভয়াভহ আগস্ট ৭৫ এর কালো রাত।
আমাদের মানুষের সকল আশা আকাঙ্খা ভুলুন্ঠিত হলো। পুরো দেশটাকে আবার ৭১ সালের বিধ্বস্ত অবস্থায় তারা ফিরিয়ে নিয়ে গিয়েছিল। আরেকবার শুরু হলো ৭১এর ঘাতক দালাল ও তাদের অনুচরদের অত্যাচার ও নির্যাতন। হত্যা করা হলো লক্ষ, লক্ষ মুক্তিযোদ্ধাকে নির্বিচারে নৃশংসভাবে। শুরু হলো যুদ্ধাপরাধী এবং তাদের অনুগতদের পূনর্বাসনের, সরকারের প্রতিটি স্তরে। ৭১ সালে পাকিস্তানের পক্ষাবলম্বন করা, চাকুরীচ্যুত সরকারী কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের পূনর্বাসন করা হলো ও পদোন্নতি দেওয়া হলো এদেশে মোস্তাক ও জিয়ার স্বৈরাচারী শাসনামলে। নতুনভাবে সাজানো হলো প্রশাসনকে রাজাকার ও আলবদরদের নেতৃত্বে। দেশের প্রধানমন্ত্রী করা হলো ৭১ এর রাজাকার শাহ আজিজকে-উত্ত্বান হলো ধর্ম ব্যবসায়ী জামাত, নেজামী ইসলামীদের।

বাংলাদেশকে মুক্ত করতে পরম করুণাময় আল্লাহতায়ালা ও শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের আশীর্বাদকে সম্বল করে বঙ্গবন্ধু কন্যা জননত্রেী শেখ হাসিনা রাজনৈতিক অঙ্গনে তার অবস্থান প্রতিষ্ঠা করলেন। ১৯৮১ সালের এক অপরাহ্নে বৃষ্টি ভেজা বাংলাদেশে তিনি ফিরে এলেন। বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবার পরিজনের নৃশংস হত্যাকারীদের রক্তচক্ষু অগ্রাহ্য করে তাদের হাতে নিজের জীবন বিপন্ন হওয়ার সকল সম্ভাবনাকে বিন্দুমাত্র তোয়াক্কা না করে। শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন বৃটেনের একটি বহুল প্রচারিত পত্রিকার মতে ইতিহাসের সর্ববৃহৎ জনসংবর্ধনায় পরিণত হয়েছিলো। ক্ষমতা দখলকারী শাসকগোষ্ঠী ও তাদের আন্তর্জাতিক নিয়ন্ত্রকরা এই গণসংবর্ধণা দেখে প্রমাদ গুনতে শুরু করলো। অল্প কয়েকদিনে মধ্যেই আরেকটি সামরিক অভ্যুথানের মাধ্যমে বিশ্বাসঘাতক খুনী জিয়াকে সরিয়ে তারই আজ্ঞাবহ অনুচর বঙ্গবন্ধু হত্যাকারীদের আরেক এজেন্ট তদানীন্তন সেনাবাহিনীর প্রধান হুসেইন মোহাম্মদ এরশাদকে নিহত জিয়ার স্থলাভিষিক্ত করে। রাজাকার আলবদরদের রাষ্ট্রক্ষমতার কতৃত্ব বহাল রইলো।                        
জননেত্রী শেখ হাসিনার জীবনের উপর সেই থেকে আজ পর্যন্ত ২১ বার আঘাতের চেষ্টা চালায় খুনীরা, বিভিন্ন সরকারের প্রত্যক্ষ মদদে। জননেত্রী শেখ হাসিনা ১৯৯৬ সালে নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠণে সক্ষম হন। দেশে সংবিধানকে ৭৫ পরবর্তী সময় যে সব সংশোধন করা হয়েছিল, তা বাতিল করে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করে-বঙ্গবন্ধুর প্রত্যক্ষ হত্যাকারীদের আইনের আওতায় নিয়ে আসেন এবং পরবর্তীতে শাস্তি বিধানের ব্যবস্থা নিতে সক্ষম হন। ১৯৭১ সালের পাকিস্তানী দালালদের কিছু কিছু লোকের শাস্তি বিধান করেন যে প্রক্রিয়া এখনও চলছে। যদিও বঙ্গবন্ধু, তার পরিবার পরিজন ও জাতীয় নেতাদের হত্যার সাথে যারা প্রত্যক্ষভাবে জড়িত ছিলো ও ১৫ই আগস্ট, ৩রা নভেম্বরে জেল হত্যাকারীদের সহযোগীদের (হত্যাকাণ্ডের আগে এবং ঘৃণ্য হত্যার পরে) শাস্তি বিধানের কোন ব্যবস্থা আজও হয় নাই। হত্যাকারীদের অনুচরেরা আজও শাসনযন্ত্রসহ রাষ্ট্রযন্ত্রের সকল পর্যায়ে বিচরণ করছে ও রাষ্ট্রযন্ত্রকে প্রতিনিয়ত ক্ষতিগ্রস্ত করছে। এ অবস্থার অবসান আনতে হলে আইনের শাসনকে সমুন্নত রেখে দেশবিরোধী সকল ষড়যন্ত্র বন্ধ করতেই হবে। শেখ ফজলুল হক মণির ভাষায় আমাদের ৭৫ পূর্বকালের স্লোগান ছিলো "মোনায়েমের আমলা দিয়ে মুজিবের শাসন সুরক্ষা করা সম্ভব না"। আজও তাই স্বৈরাচারী শাসকদের চিন্তা চেতনা ও পাকিস্তানী ভাবধারার লোকদের অনুপ্রবেশকে বন্ধ না করে শেখ হাসিনার শাসনকে স্থায়ী করতে চেষ্টা করা যাবে, কিন্তু এরা সর্বদাই বাংলাদেশকে অকার্যকর করার চেষ্টায় লিপ্ত থাকবে। এটা স্মরণে রেখে, এদেরকে রাষ্ট্রযন্ত্র ও সমাজ নিয়ন্ত্রণের সকল কর্মকান্ড থেকে দূরে সরিয়ে রাখতে হবে। এদের রাজনৈতিক ও আদর্শিক ভাবশিষ্যরা বাংলাদেশকে গ্রহণ করেনি ভবিষ্যতেও করবেনা। আজও তাদের একটা প্রচেষ্টা বাংলাদেশকে অকার্যকর করা- হেনরি কিসিঞ্জারের "আন্তর্জাতিক বাস্কেট কেসকে" সফল করার জন্য এরা আজও লেগে আছে। এদের হাত থেকে দেশকে বাঁচাতে হবে, বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়ে তুলতে হবে।   

এ কাজটি করার পথে যে অন্তরায় তা ২য় মহাযুদ্ধ শেষে বৃটেনকে ও মুখোমুখি হতে হয়েছে। জেমস জয়েস যে নিজেকে লর্ড হ-হ নাম দিয়ে নাৎসি জার্মানীর পক্ষাবলম্বন করে এলাইড ফোর্সের বিরুদ্ধে প্রপাগান্ডা করতো ২য় মহাযুদ্ধের পুরো সময়টা, সেই জেমস জয়েসকে ফাঁসির কাষ্ঠে ঝুলানো হয়েছিলো যুদ্ধাপরাধী বিচারের মাধ্যমে। এছাড়া আরোও বহু ব্রিটিশ নাগরকিককে একই অপরাধে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশে জননেত্রী শেখ হাসিনা জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে ক্ষমতায় এসে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের ব্যবস্থা করেছেন। বাংলাদেশে জন্মেও এদেশের মানুষেকে নির্বিচারে হত্যায় পাকিস্তানী দখলদার বাহিনীর সাথে যারা প্রত্যক্ষভাবে অংশগ্রহণ করেছিল তাদের শাস্তি বিধান করা হয়েছে এখনও সেই শাস্তিবিধান প্রক্রিয়া দেশে চালু আছে। পাকিস্তানী দোসররা ও তাদের বংশধরদের তত্ত্বাবধানে আজ মূখোশের আড়ালে থেকে নতুন নতুন নাম দিয়ে কিছু ভুঁইফোড় সংগঠন প্রতিদিনই গজিয়ে উঠছে। এইসব সংগঠনের মাধ্যমে নতুন নতুন পদ পদবী সৃষ্টি করে লোভীদের একটা অভয়ারণ্যে পরিণত করে বাংলাদেশের অগ্রগতিকে পরাভূত করার প্রচেষ্টা চলছে। রাজনৈতিক, ধর্মীয়, সাংস্কৃতিক লেবাসে সংগঠন সৃষ্টি করে আমাদের স্বাধীনতার মূল্যবোধকে পদদলিত করার চেষ্টায় লিপ্ত এরা। দেশও দলকে এদের হাত থেকে মুক্ত করতে চাইলে ও দেশপ্রেমিক মানুষের হাতে দেশকে রেখে যেতে হলে জননেত্রী শেখ হাসিনাকেই এইসব পরগাছার মূলোৎপাটন করার সংগ্রামে নেতৃত্ব দিতে হবে। মুক্তিযুদ্ধকালের বৃটিশ সাংবাদিক মার্ক টালি অতিসম্প্রতি বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নতিকে "ছাই থেকে জন্ম নেওয়া ফিনিক্স পাখির মতো উড়ছে" বলে মন্তব্য করেছেন। এ সম্ভাবনা আজ বাস্তবায়নের পথে।  

লক্ষ, কোটি দেশপ্রেমিক মানুষের কঠোর পরিশ্রমের ফলে আজ দেশটি সর্বোতভাবে উন্নতির দিকে গিয়ে বিশ্ববাসীর বিস্ময়ে পরিণত হয়েছে। এই অবস্থান ধরে রাখতেই হবে। একে স্থায়ী করতেই হবে। এজন্য যারা দিবানিশি কাজ করছেন তাদেরকে, তাদের স্বপ্নকে বিফল হতে দেয়া যাবে না। এখন আর সংগঠনের কর্মী সংখ্যা বাড়িয়ে ক্ষতি ছাড়া লাভ নেই। নতুন প্রজন্মের প্রকৃত দেশদরদী মানুষদের হাতে রাজনৈতিক সংগঠনকে রেখে যেতে হবে-যারা স্বার্থের দাস না হয়ে দেশের সেবক হিসেবে রাজনৈতিক ও সামাজিক কর্মকাণ্ডে আত্মনিয়োগ করবে। তারাই হবে এদশের চালিকাশক্তি।  
গড়ে হরিবল সকলকে বিনা পরখে সংখ্যা বাড়ানোর জন্য দলে লোক জড়ো করলে, আগাছা ছাড়া আর কিছুই জোগাড় করা যাবে না এবং এরা দেশ ও জাতিকে বিদেশীে বেনিয়োদের মতোই লুট করে অভাবী করে রাখবে অনন্তকাল। বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা "শশ্মান" হওয়ার হাত থেকে রক্ষা করার ব্রত নিয়ে যারা কাজ করবে তাদের সংখ্যা বৃদ্ধি করে, আগাছাদের বিতাড়িত করে, দেশপ্রেমিকদের দিয়ে সংগঠনকে শক্তিশালী করলেই আমাদের ভবিষ্যৎ বংশধরদের জন্য একটি সম্ভাবনাময় বাংলাদেশ রেখে যেতে পারবো। এই হোক আজকের দিনে আমাদের প্রত্যাশা।  

লেখক : সভাপতি, যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগ।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
সর্বশেষ খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে