শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫৮, শনিবার, ২০ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

প্রকাশ্যে বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন প্রথম যেভাবে পালিত হয়েছিল

সুমন পালিত
অনলাইন ভার্সন
প্রকাশ্যে বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন প্রথম যেভাবে পালিত হয়েছিল

বাংলাদেশ ও বঙ্গবন্ধু যেমন সমার্থক শব্দ তেমন বঙ্গবন্ধুর ইতিহাসই বাংলাদেশের ইতিহাস। ইতিহাসের এই মহানায়কের সঙ্গে সাক্ষাতের বিরল সুযোগ হয়েছিল ১৯৭০ সালে। ওই বছরের ১৬ ও ১৭ মার্চ। তারিখটি ঠিক ঠিক মনে আছে এক ভিন্ন প্রেক্ষিতে। ১৭ মার্চ হলো বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন। স্বাধীনতার পর থেকে এ দিনটি দেশে-বিদেশে ঘটা করে পালন করা হলেও স্বাধীনতার আগে প্রেক্ষাপট ছিল ভিন্ন। সামাজিক রেওয়াজ হিসেবে আমাদের দেশের মুসলিম সমাজে সে সময় জন্মদিন পালন হতো না বললেই চলে। বঙ্গবন্ধু নিজেও তাঁর জন্মদিন পালনে ছিলেন উদাসীন। কাকতালীয়ভাবে ১৯৭০ সালে বঙ্গবন্ধুর ৫০তম জন্মদিনে আমরা কেক কেটেছিলাম ঘটা করে। সে অনুষ্ঠানে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন বাড়িতে কখনো কখনো জন্মদিন উপলক্ষে ভালো রান্নাবান্না হলেও কেক কাটার ঘটনা এটিই প্রথম। প্রকাশ্যে জন্মদিন পালনের ঘটনা কখনো তার চিন্তায়ও আসেনি। দুঃখ করে বলেছিলেন তার অনেক জন্মদিন কেটেছে কারা অন্তরালে।

১৯৭০ সালে বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন পালনের যে আয়োজনটি আমরা করেছিলাম সেটি ছিল এক ব্যতিক্রমধর্মী ঘটনা। বঙ্গবন্ধুর অগোচরেই জন্মদিন পালনের উদ্যোগ নেওয়া হয়। তিনি তাতে হাজির হয়েছিলেন ভিন্ন উদ্দেশ্যে। খুলনা সফরকালে আওয়ামী লীগের একটি ইউনিয়ন কমিটির অফিস উদ্বোধন করতে। একজন জাতীয় নেতার জন্য এ ধরনের ছোট অনুষ্ঠানে উপস্থিত হওয়া অভাবনীয় মনে হলেও ‘বঙ্গবন্ধু’ বলে কথা। বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন পালনের সে অনুষ্ঠানের আয়োজকদের একজন হিসেবে সে স্মৃতি আজ তুলে ধরছি। ১৯৭০ সালের ১৭ মার্চ। দেশে তখন জেনারেল ইয়াহিয়ার সামরিক শাসন। ’৬৯-এর গণঅভ্যুত্থানের মুখে ক্ষমতা ছাড়তে বাধ্য হন জেনারেল আইয়ুব খান। স্বঘোষিত এই ‘ফিল্ড মার্শাল’ ক্ষমতা হস্তান্তর করেন সেনাপ্রধান জেনারেল ইয়াহিয়া খানের কাছে। ইয়াহিয়া ক্ষমতা হাতে নিয়ে প্রতিশ্রুতি দেন তিনি অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের ব্যবস্থা করবেন। এক ব্যক্তি এক ভোটের ভিত্তিতে অনুষ্ঠিত হবে সাধারণ নির্বাচন। এ নির্বাচনে জয়ী হবে যারা, তারা সরকার গঠন করবে। নির্বাচিত জাতীয় পরিষদ সাধারণ সংখ্যাগরিষ্ঠতার ভিত্তিতে প্রণয়ন করবে দেশের সংবিধান। জেনারেল ইয়াহিয়া খান ’৭০-এর প্রথম দিকে রাজনৈতিক তৎপরতার ওপর নিষেধাজ্ঞা শিথিল করেন। অনুমতি দেন ঘরোয়া রাজনীতির। এ সময়ে বঙ্গবন্ধু আসেন খুলনা সফরে। আমরা তখন খুলনার শেখপাড়া এলাকার অধিবাসী। বঙ্গবন্ধুর সফরসূচিতে শেখপাড়ায় নজরুলনগর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ অফিস উদ্বোধনের কথা ছিল। উদ্বোধনের দিনটি ছিল ১৭ মার্চ। বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন। কিন্তু পরিস্থিতিগত কারণে তিনি এ কর্মসূচি বাতিল করেন। এর আগে ১৫ অথবা ১৬ মার্চ খুলনার পৌর মিলনায়তনে আওয়ামী লীগের কর্মিসভা হয়। মিলনায়তনের বাইরেও জড়ো হয় অন্তত ১০ হাজার সমর্থক। আওয়ামী লীগ নেতৃত্ব প্রকাশ্য সমাবেশের ওপর যে নিষেধাজ্ঞা ছিল তা কৌশলগত কারণে মেনে চলতেই আগ্রহী ছিলেন। যে কারণে কর্মিসভাটি তড়িঘড়ি শেষ হয়। খুলনায় বঙ্গবন্ধুর অন্য যে কর্মসূচি ছিল সেগুলোও বাতিল হয় ঘরোয়া রাজনীতির সীমালঙ্ঘিত হতে পারে এমন আশঙ্কায়। আমি তখন দশম শ্রেণির ছাত্র। ওই কিশোর বয়সেই স্বাধীনতাকামী একটি গোপন সংগঠনের সঙ্গে জড়িত। যার নেতৃত্বে ছিলেন আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার দ্বিতীয় আসামি লে. কমান্ডার মোয়াজ্জেম হোসেন। প্রকাশ্যে এ গ্রুপটি কাজ চালাত লাহোর প্রস্তাব বাস্তবায়ন কমিটির নামে। এ গ্রুপটির সঙ্গে পরোক্ষভাবে বঙ্গবন্ধু বা আওয়ামী লীগের সম্পর্ক ছিল। কর্মীদের বেশিরভাগ প্রকাশ্যে আওয়ামী লীগের হয়ে কাজ করতেন। ছাত্র কর্মীরা ছাত্রলীগে। সে সূত্রে ছাত্রলীগের সঙ্গে আমার সংশ্লিষ্টতা ছিল।

সবারই জানা, পাকিস্তানের স্বৈরশাসক আইয়ুব খান বাংলাদেশের স্বাধিকার আন্দোলন নস্যাৎ করতে বঙ্গবন্ধুকে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় জড়িত করে। প্রধান আসামি করা হয় তাকে। এ মামলার ২ নম্বর আসামি করা হয় পাকিস্তান নৌবাহিনীর স্বাধীনতাকামী বাঙালি অফিসার লে. কমান্ডার মোয়াজ্জেম হোসেনকে। আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় রাষ্ট্রদ্রোহিতার অভিযোগে অভিযুক্ত করে বঙ্গবন্ধু ও অন্যান্য স্বাধীনতা সংগ্রামীকে ফাঁসিতে ঝোলানোর পরিকল্পনা করেছিল পাকিস্তানি শাসকরা। তাদের সে স্বপ্ন সফল হয়নি। এদেশের মানুষ আন্দোলনের মুখে আইয়ুব খানকে ক্ষমতা ত্যাগে বাধ্য করে। আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলাও প্রত্যাহার করা হয় গণদাবির মুখে।
বলছিলাম বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন পালনের কথা। সে সময় নজরুলনগর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ছিলেন মোশাররফ হোসেন। সাধারণ সম্পাদক শেখ মোসলেম উদ্দিন। বঙ্গবন্ধু মোশাররফ ভাইকে স্নেহ করতেন বিশেষভাবে। যে কারণে জাতীয় নেতা হয়েও খুলনা সফরকালে নজরুলনগর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের অফিস উদ্বোধনের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে রাজি হন। নজরুলনগর ছিল মুসলিম লীগের ঘাঁটি। বঙ্গবন্ধুর কর্মসূচি বাতিলের ঘটনা স্থানীয়ভাবে নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে ভেবে নেতা-কর্মীরা ভেঙে পড়েন। আগেই বলেছি, মোশাররফ ভাই ছিলেন বঙ্গবন্ধুর প্রিয়ভাজন। অনেক বড় নেতার চেয়েও পেশায় দর্জি, বেঁটে-খাটো এই স্বল্পশিক্ষিত মানুষটিকে তিনি বিশেষ স্নেহের চোখে দেখতেন। মোশাররফ ভাই সিদ্ধান্ত নিলেন যেভাবেই হোক শেখপাড়ার কর্মসূচি বহাল রাখতে হবে। মোসলেম মেম্বারকে নিয়ে তিনি এলেন আমাদের বাড়িতে। বললেন, তারা বঙ্গবন্ধুর কাছে যাচ্ছেন। আমাকেও যেতে বললেন। আওয়ামী লীগের মরহুম নেতা সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী সালাহউদ্দিন ইউসুফ ছিলেন তখন খুলনা সিটি আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। তার বাসভবনে বঙ্গবন্ধু জেলার শীর্ষ নেতা-কর্মীদের সঙ্গে বৈঠক করছিলেন। আমরা গেলাম সেখানে। মোশাররফ ভাইয়ের জেদেরই শেষ পর্যন্ত জয় হলো। বঙ্গবন্ধু পরদিন শেখপাড়ার অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকতে রাজি হলেন। বললেন তিনি আমাদের অনুষ্ঠানস্থলের খুব কাছেই থাকবেন। মাগরিবের নামাজ পড়ে সাড়ে ৬টা নাগাদ হাজির হবেন।

বঙ্গবন্ধুর কাছ থেকে ফিরে এসে আমরা বৈঠকে বসলাম। মোসলেম ভাই প্রস্তাব দিলেন ১৭ মার্চ যেহেতু বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন সেহেতু অনুষ্ঠানে কেক কাটা হবে। খুলনার হুগলি বেকারিতে অর্ডার দিয়ে ৫০, ৭৫ কিংবা ১০০ টাকা দিয়ে বেশ বড় আকারের একটি কেক কেনা হলো। মোসলেম ভাইয়ের একটি কবিতাও লেখা হয় কেকটিতে। যাতে ৬ দফার প্রণেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে বাংলাদেশ, সিন্ধু, সীমান্ত প্রদেশ ও বেলুচিস্তানের মুক্তিকামী জনতার নেতা হিসেবে অভিহিত করা হয়। ঠিক সন্ধ্যার পর এলেন বঙ্গবন্ধু। আমাদের বাড়ির পাশেই আওয়ামী লীগ অফিস। অফিসটি আগে ছিল একটি গোডাউন। সামনে বেশ প্রশস্ত খোলামেলা জায়গা। বঙ্গবন্ধুকে স্বাগত জানিয়ে আমরা ছাত্রলীগ কর্মীরা দেবদারু পাতার আকর্ষণীয় তোরণ বানিয়েছিলাম। মূলত আমাদের বন্ধু আশরাফ দেবদারু পাতার ওই তোরণটি তৈরি করেছিলেন। তোরণটি এতটাই আকর্ষণীয় ছিল যে, বঙ্গবন্ধু কিছুটা সময় থমকে দাঁড়ান। আমাদের মাথায় হাত দিয়ে বাহবাও দেন।

বঙ্গবন্ধু খুলনার ডালমিলের মোড়ে তার ভাগ্নে ইলিয়াস আহমেদ চৌধুরীর (চিফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী ও সংসদ সদস্য লিটন চৌধুরীর বাবা) বাসভবনে অবস্থান করছিলেন। মাগরিবের নামাজ পড়ে তিনি অনুষ্ঠানস্থলে আসেন। বঙ্গবন্ধু অনুষ্ঠানস্থলে আসার আগে সেখানে সবমিলে ২০-২৫ জন কর্মী ছিল। মুহূর্তের মধ্যে সহস্রাধিক লোকের ভিড় জমে ওঠে। অফিসের সামনে একটি টেবিলে রাখা ছিল কেকটি। অফিস উদ্বোধনের ঘোষণা দিয়ে বঙ্গবন্ধু সবার অনুরোধে কেক কাটেন। ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র খ- করে তা বিতরণ করা হয় নেতা-কর্মী সমর্থকদের মধ্যে। প্রচ- ভিড়ে লোকজন বঙ্গবন্ধুকে দেখতে পাচ্ছিল না। তারা দাবি জানাল বঙ্গবন্ধুকে দেখতে চায়। বঙ্গবন্ধু রসিকতা করে বললেন, আমি তো আইয়ুব খানের চেয়েও লম্বা। তিনি সবার অনুরোধে কিছুটা উঁচুস্থানে দাঁড়িয়ে মিনিটখানেক শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখলেন। বাংলাদেশের মানুষের অধিকার আদায়ে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানালেন। অনুষ্ঠান শেষে স্থানীয় নেতা-কর্মীদের সঙ্গে চা-চক্রে মিলিত হন বঙ্গবন্ধু। কথা প্রসঙ্গে বলেন, প্রকাশ্যে তার জন্মদিন পালন এটিই প্রথম। স্মৃতিচারণ করেন, অনেক জন্মবার্ষিকী কেটেছে কারা প্রকোষ্ঠে। বঙ্গবন্ধুর এই অনন্য ‘জন্মবার্ষিকীর অনুষ্ঠান’-এ আওয়ামী লীগের তৎকালীন সাধারণ সম্পাদক শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ, মরহুম আবদুস সামাদ আজাদ, শেখ আবদুল আজিজ, সালাহউদ্দিন ইউসুফসহ অনেকেই উপস্থিত ছিলেন। আমাদের জাতীয় ইতিহাসে যাদের একেকজন দিকপাল হিসেবেই বিবেচিত।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
সর্বশেষ খবর
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

এই মাত্র | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের
সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার
শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়
ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি
মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা
কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন
সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন
ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

সম্পাদকীয়

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন
জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন

দেশগ্রাম

স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা