শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:০০, শুক্রবার, ০৯ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

কামাল আতাতুর্কের চোখে মৌলবাদীরা অন্ধকারের জীব, দমন করেন যেভাবে!

সোহেল সানি
অনলাইন ভার্সন
কামাল আতাতুর্কের চোখে মৌলবাদীরা অন্ধকারের জীব, দমন করেন যেভাবে!

তুরস্কের জাতির পিতা মোস্তফা কামাল আতাতুর্ক যেখানে হাত বাড়িয়েছিলেন, সেখানেই পেয়েছিলেন অন্ধকারের জীব মৌলবাদীদের বিরোধিতা। কিন্তু তিনি কুসংস্কার, নৃশংসতা ও গোঁড়ামীর বিরুদ্ধে এগিয়ে যেতে সক্ষম হয়েছিলেন আধুনিকায়নের মহারথের নির্বান স্বর্গে। সংস্কার কাজে অভীষ্ট লক্ষ্য অর্জনের জন্য মৌলবাদীদের শক্তহাতে দমন করতেও কুণ্ঠিত হননি। সমালোচনার মুখে পড়েও তাঁর ভাষায়- "এসব অসুর দমন না করে তুরস্ককে সুন্দর সমৃদ্ধশালী করবার কোন বিকল্প ছিল না। মানুষের পশুবৃত্তিকে ধ্বংস করে নানন্দিক সৌকর্ষে ঋদ্ধ করার ক্ষেত্রে সংস্কৃতির কোন বিকল্প নেই। সংস্কৃতি সংস্কারের বাহন।" সংস্কৃতিকে আদর্শ জাতিগঠনে অপরিহার্য উপাদান বলে বিশ্বাস করতেন কামাল আতাতুর্ক। 

আধুনিক তুরস্ক তাঁরই অবদান। ১৯২৩ সালের ২৯ অক্টোবর তুরস্কের স্বাধীন রাষ্ট্র অভ্যুদয় ঘটে। তিনি তুরস্কের জাতির পিতা। "ইসলাম ধর্মে নারীদের স্থান পুরুষের নিচে- এমন প্রাচীন ধ্যান-ধারণার বিলুপ্ত করে নারী-পুরুষের সমমর্যাদা প্রতিষ্ঠা করেন কামাল আতাতুর্ক।"

নারীদের জন্য বাধ্যতামূলক বোরকা প্রথা বিলুপ্তির মাধ্যমে নারীদের বঞ্চনা হতে মুক্ত করে ঘোষণা করেন যে, "লিঙ্গ বৈষম্য স্বীকার করি না, সমাজের উন্নয়নের জন্য উভয়ের অংশগ্রহণ ও অবদান একান্ত অনস্বীকার্য। স্বাধীনতার পূর্বে তুরস্ক ছিল খেলাফতের অধীন একটি ধর্মীয় গোঁড়া রাষ্ট্র। জনগণ ছিল ধর্মান্ধ, গোঁড়া। মানবিক মূল্যবোধ এবং আধুনিক চেতনার অস্তিত্ব ছিল না।

সেই তুরস্ককে একটি আদর্শ রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে তুলতে গিয়ে কতটা ডিক্টেটর হয়ে উঠেছিলেন সেই দিকটার সঙ্গে পাঠকের পরিচয় করিয়ে দিতে চাই। মোস্তফা কামাল আতাতুর্কের রাজনীতির মৌলিক নীতি ছিল তুরস্কের পরিপূর্ণ স্বাধীনতা। দেশের পূর্বতন কুসংস্কারমূলক ব্যবস্থা আমূল পরিবর্তন করতে হলে একদলীয় শাসন ছাড়া বিকল্প কোন পথ কামাল আতাতুর্কের সামনে ছিল না। 

রাষ্ট্রক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হয়েই কতগুলো স্পর্শকাতর সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে তা কঠোরভাবে বাস্তবায়ন করেন। ধর্মীয় লেবাস পড়ে লোকেরা জনগণের মনে ধর্মীয় উন্মাদনা সৃষ্টির চেষ্টা করছিল, তার বিরুদ্ধে ১৯২৩ সালে তিনি পোশাক পরিবর্তন সম্পর্কিত আইন জারি করলেন। ১৯২৫ সালে টুপি আইন প্রনয়ণ করে ফেজ টুপির পরিবর্তে পশ্চিমা ধাঁচের টুপি প্রচলন করলেন। পোশাক নিষিদ্ধকরণ আইন ১৯৩৪ এর মাধ্যমে ধর্মভিত্তিক পোশাক তথা ঘোমটা ও টারবানের পরিবর্তে স্যুটের প্রচলন করেন। ছাত্রছাত্রীদের জন্যও প্রাচীন কষ্টকর পোশাকের পরিবর্তে প্রচলন করলেন আধুনিক পোশাক। ১৯২৫ সালে তুরস্কের সবচেয়ে রক্ষনশীল এলাকা কাস্তামনুতে এক জনসভায় পানামা হ্যাট পরিধান করে বক্তৃতা করেন। খেলাফত যুগের অবৈজ্ঞানিক ও কষ্টকর পোশাক ছুঁড়ে দিয়ে প্রবর্তন করেন নতুন ধাঁচের পোশাক। কামাল আতাতুর্ক সেই দশকের প্রেক্ষাপট বিবেচনায় নারীদের আধুনিক ও নতুন পোশাকে তাদের ইচ্ছা অনুসারে সজ্জিত হবার ধারণায় বিশ্বাসী ছিলেন। নিজের স্ত্রী লতিফি উসাকলিগিল ইসলামিক প্রথা অনুযায়ী তাঁর মস্তক আবৃত রাখলেও হিজাব ফেলে দেন। স্ত্রী বিভিন্ন অনুষ্ঠানে নারীদের জন্য নির্ধারিত আধুনিক পোশাকে সজ্জিত হয়ে ছবি তুলতেন। পরবর্তীতে আতাতুর্কের পালিত কন্যা সাবিহা গোকেন ও আফেত ইনানের পোশাক পরিচ্ছদ ও চালচলন আধুনিক তুরস্কের নারীদের অনুসরণীয় আদর্শ হয়ে ওঠে। নারীদের সামাজিক মর্যাদা প্রতিষ্ঠা ও ক্ষমতায়নের ক্ষেত্রে কামাল আতাতুর্কের উদ্যোগ ও সফলতা ছিল ঈর্ষনীয়। সমাজের সর্বস্তরে যাবতীয় অধিকার সুসংহত করে নারীদের প্রকৃত মর্যাদা প্রতিষ্ঠা করেন। সুইস মানবাধিকার নীতির অনুসরণে দেওয়ানি কার্যবিধি প্রণয়ন করে নারী-পুরুষের বৈষম্য দূর করা হয়। 

১৯২৬ সালের মার্চে ইতালিয়ান দণ্ডবিধি অনুসরণে তুর্কী দণ্ডবিধি আইন পাশ করা হয়। ওই বছরের ৪ অক্টোবর থেকে ইসলামি আদালত বন্ধ করে ইসলামি কানুন আইনের পরিবর্তে সুইস দেওয়ানি কার্যবিধি অনুসরণে ধর্মনিরপেক্ষ দেওয়ানি আইন প্রচলন করেন কামাল আতাতুর্ক।  

১৯৩০ সালে কামাল আতাতুর্ক একটি গণতান্ত্রিক আন্দোলনের সূচনা করতে মোল্লাতন্ত্রমুক্ত একটি ধর্মনিরপেক্ষ রাজনৈতিক দল রিপাবলিকান পার্টি প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নিলে কুসংস্কার জগতের প্রাচীন দলগুলো ধর্মীয় অনুভূতির আড়ালে প্রচণ্ড বিরোধিতা শুরু করে। মৌলবাদীরা ইসলাম গেল - গেল চিৎকারে রীতিমতো বিদ্রোহ শুরু করে। তারা সর্বস্তরে শরিয়াহ আইন প্রচলনের দাবি তুলে। সংস্কার কাজে অভীষ্ট লক্ষ্য অর্জনে বিরোধীদের কামাল আতাতুর্ক শক্ত হাতে তখন দমন করতে কুণ্ঠিত হননি। তিনি মনে করতেন অনেকে সমালোচনা করলেও অসুর দমন না করে তুরস্ককে সুন্দর ও সমৃদ্ধশালী করার কোন বিকল্প নেই। আরবি ও পার্সি পড়তো পারতো দশভাগ লোক। ১৯৩১ সালে তিনি তুর্কী ভাষা এসোসিয়েশন প্রতিষ্ঠা করেন। ১৯৩৩ সালে ইস্তাম্বুল ইউনিভার্সিটিকে আধুনিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে রূপান্তর আদেশ জারি করেন। রাজধানীতে প্রতিষ্ঠা করেন আঙ্কারা ইউনিভার্সিটি। আধুনিক সাহিত্য, সংস্কৃতি, বিজ্ঞানের বিভিন্ন ক্ষেত্রে এতোই ঋদ্ধ করে গড়ে তোলা হয় যে, তুরস্ক সত্যিকার অর্থেই আধুনিক হয়ে ওঠার পথ খুঁজে পায়।  

আতাতুর্ক সংস্কৃতিকে একটি আদর্শ জাতি গঠনে অপরিহার্য উপাদান বলে মনে করতেন। তাঁর ভাষায় -"Culture is the foundation of the Turkish Republic." মোট কথা তিনি বিশ্বাস করতেন, সংস্কৃতি সংস্কারের বাহন। মানুষের পশুবৃত্তিকে ধ্বংস করে নান্দনিক সৌকর্যে ঋদ্ধ করতে সংস্কৃতির কোন বিকল্প নেই। তুরস্কের ইতিহাস ও ঐতিহ্যকে তুলে ধরে জাতিকে গৌরবময় ও উদ্বুদ্ধ করার জন্য আদনার সাইগানকে দিয়ে ওজসয় (Ozsoy) লেখান এবং সেমিহা বারকোসিকে দিয়ে তুরস্কের ইতিহাসের প্রথম অপেরা আঙ্কারা হাউজে প্রদর্শন করেন। ক্লাসিকাল ওয়েস্টার্ন মিউজিক, অপেরা, থিয়েটার, নাট্যশালা গড়ে তোলেন তুরস্কের আনাচে-কানাচেতে। দেশীয় নৃত্যের উন্নয়নে বিশেষ ভুমিকা রাখেন। কামাল আতাতুর্কের মধ্যে কোন দ্বৈততা বা লুকোচুরি কিংবা প্রতারণা ছিল না। তিনি যা বিশ্বাস করতেন তাই বলতেন, আর যা বলতেন তাই করতেন। এ বিশ্বাস প্রতিষ্ঠার জন্য নিজের সমস্ত শক্তি প্রয়োগ করতেন। তিনি কোরআনকে তুর্কী ভাষায় অনুবাদ করে ১৯৩২ সালে জনসমক্ষে পাঠ করেন।

কামাল আতাতুর্ক ছিলেন কুসংস্কারের উর্ধ্বে মানবিক মূল্যবোধ ও বাস্তবতার নিরিখে প্রজ্জ্বলিত একজন বিশ্ব মানব। তাঁর ভাষায়, দেশ ও বিশ্ব উভয়ের শান্তিই প্রকৃত শান্তি। ১৯৩৮ সালে Yalova ভ্রমণকালে আতাতুর্ক অসুস্থ হয়ে পড়েন। লিভার সিরোসিস ধরা পড়ে। ইস্তাম্বুলে নেয়া হয় তাঁকে। ১৯৩৮ সালের ১০ নভেম্বর মাত্র ৫৭ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন তিনি। আঙ্কারার এথনোগ্রাফি মিউজিয়ামে সমাহিত করা হয় তাঁকে। তাঁর সকল স্থাবর অস্থাবর সম্পত্তি রিপাবলিকান পার্টির অনুকূলে দান করে যান। আতাতুর্কের নাম ও ছবি তুরস্কের সর্বত্র স্থাপিত। তুরস্কের সকল ব্যাংক নোটে ( মুদ্রা) জাতির পিতা হিসেবে কামাল আতাতুর্কের ছবি রয়েছে। স্কুল কলেজ অফিস আদালতে তাঁর ছবিই প্রদর্শিত। অধিকাংশ ইস্তাম্বুলসহ তুরস্কের বিভিন্ন শহরে বিশালাকৃতির আতাতুর্ক স্টাচুগুলো নেতার স্মৃতিকে প্রোজ্জ্বল করে তুলে। ১৯৮১ সালে তুরস্ক পার্লামেন্ট কামাল আতাতুর্কের স্মৃতি বা অনুরূপ কোন কিছুকে অপমান বা অবহেলা প্রদর্শনকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে। ১৯৮১ সাল ছিল আতাতুর্কের জন্মশতবর্ষ। তুরস্ক মহাসমারোহে পালিত হয়। জাতিসংঘ ও ইউনেস্কো আতাতুর্ক বর্ষ ঘোষণা করে তাঁর জন্মশত বার্ষিকীর উপর রেজুলেশন গ্রহণ করে। 

নিউজিল্যান্ডের ওয়েলিংটনে আতাতুর্ক মেমোরিয়াল, অস্ট্রেলিয়ার রাজধানী ক্যানবেরাতেও অনুরূপ মেমোরিয়াল রয়েছে। ইসরায়েলে আতাতুর্ক ফরেস্ট, ইতালির রোমে আতাতুর্ক স্কোয়ার। ভারতের নয়া দিল্লি ও পাকিস্তানের ইসলামাবাদ ও বাংলাদেশের ঢাকায় কামাল আতাতুর্ক এভিনিউ রয়েছে। লন্ডনের বিখ্যাত মাদার তুসো মিউজিয়ামে কামাল আতাতুর্কের স্টাচু রয়েছে।

ইস্তাম্বুল আতাতুর্ক আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর শুধু নয়, গোল্ডেন হর্ণের আতাতুর্ক সেতু, আতাতুর্ক ড্যাম, আতাতুর্ক স্টেডিয়াম এবং তাঁর জৌলসময় সমাধি অনিতকবির (Anitkabir) কামাল আতাতুর্ককে প্রত্যহ স্মরণের মনিকোঠা হতে প্রকাশে নিয়ে আসে। 

কামাল আতাতুর্ক এভিনিউ দিয়ে গতকাল যাচ্ছিলাম বসুন্ধরার দিকে। হঠাৎ করেই মনে উদিত হলো তার রাজনৈতিক দর্শনের কথা। ১৯৮১ সালে তুরস্কের জাতির পিতা আতাতুর্কের জন্মশতবর্ষ উদযাপিত হয়েছিল। আর আমাদের স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবর্ষ ২০২১ সালে। স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী আর মুজিব শতবর্ষ এই সময় আবির্ভূত হওয়ায় এনিয়ে উচ্ছ্বাস উদ্দীপনায় একটি ভিন্ন মাত্রা যোগ করেছিল। করোনার কারণে বিশ্বনেতৃবৃন্দের সমাগম না ঘটলেও বিখ্যাত সব রাষ্ট্রনায়কদের স্বাগত মূলক বানী আমাদের সুমহান মর্যাদাকে আরও প্রোজ্জ্বল করেছে। ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সফর ঠেকাতে না পারলেও মৌলবাদীরা দেশের বিভিন্ন স্থানে যে তাণ্ডব ও সন্ত্রাস চালিয়েছে তা বিশ্ববাসীর কাছে আমাদের দেশের ভাবমূর্তিকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। প্রাণ চলেছে অনেকের। ওদের হাত থেকে রেহাই পায়নি সংবাদকর্মীরা এমনকি বহনকারী যানবাহনও। নিত্য এখন টক অব দ্য ওয়ার্ল্ড বাংলাদেশের হেফাজত। 

তুরস্কের মতো বাংলাদেশও একটি ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র। মহান মুক্তিযুদ্ধের চার মূলনীতি জাতীয়তাবাদ, ধর্মনিরপেক্ষতা, গণতন্ত্র ও সমাজতন্ত্র আমাদের রাষ্ট্রের মূলনীতি। কুসংস্কার, ধর্মীয় গোঁড়ামী, মানবাধিকার বিরোধী কর্মকাণ্ড, প্রাগৈতিহাসিক আইন ইত্যাদি সম্পূর্ণ দূরীভূত করে বাংলাদেশকেও আধুনিক, গণতান্ত্রিক এবং ধর্মনিরপেক্ষ জাতীয়তাবাদী রাষ্ট্রে পরিণত করতে হবে। এক্ষেত্রে কামাল আতাতুর্কের ন্যায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ হাসিনাকেও কঠোর থেকে কঠোর হতে হবে। সংস্কৃতির মাধ্যমে প্রয়োজনীয় সংস্কার করতে হবে। ফিরিয়ে আনতে হবে সামাজিক মূল্যবোধ - যা বঙ্গবন্ধু হত্যার মধ্য দিয়ে ধুলিৎসাত হয়ে গেছে। 

লেখকঃ সিনিয়র সাংবাদিক, কলামিস্ট ও ইতিহাস বিশ্লেষক।

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
সর্বশেষ খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

১৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে