শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:০১, শুক্রবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২১

নজিব ভাইয়ের জীবনও কেড়ে নিল করোনা

আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
অনলাইন ভার্সন
নজিব ভাইয়ের জীবনও কেড়ে নিল করোনা

এসএসসির সার্টিফিকেট অনুযায়ী নজিবুর রহমান ভাই আমার চেয়ে এক বছরের বড়। উনি এসএসসি পরীক্ষা দিয়েছেন ১৯৬৮ সালে, আমি দিয়েছি ১৯৬৯ সালে। তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি বিভাগে পড়াশোনা করেছেন, আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের ছাত্র ছিলাম। বাংলাদেশে তাঁর সঙ্গে আমার পরিচয় ছিল না। তাঁর সঙ্গে আমার প্রথম সাক্ষাৎ হয় আট বছর আগে ২০১৩ সালের ১১ এপ্রিল। ১১ থেকে ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত চারটি দিন আমরা এক সঙ্গেই ঘুরেছি নিউইয়র্ক ও ওয়াশিংটন ডিসি’র বিভিন্ন দর্শনীয় স্থানে। মাত্র তিন দিনে আমাদের মাঝে যে নিবিড় হয়েছিলাম, বেশির ভাগ মানুষের ক্ষেত্রে বহু বছর ধরে প্রতিদিন সকাল সন্ধ্যা সাক্ষাতেও সে সম্পর্ক গড়ে ওঠে না। তাঁর নাম নজিবুর রহমান। আমার পরিচিত জগতে অত্যন্ত সহজ-সরল, নির্মোহ-নিরহঙ্কার ব্যক্তিত্ব। তিনি ছিলেন ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লি: এর হিউম্যান রিসোর্সেস ডিপার্টমেন্টের দায়িত্বশীল সাবেক এক্সিকিউটিভ ডাইরেক্টর। ব্যাংকের চাকুরি থেকে অবসর নেয়ার পর তিনি জিএমএস নিটিংয়ের এক্সিকিউটিভ ডাইরেক্টর হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকাকালে তার পরিস্থিতির অবনতি ঘটে। তাঁকে লাইফ সাপোর্টে রাখা হয় এবং গতকাল ২২ এপ্রিল বৃহস্পতিবার তিনি ইন্তেকাল করেছেন। ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। আল্লাহ তাঁকে জান্নাতুল ফিরদৌসে দাখিল করুন।

নজিবুর রহমান ভাইয়ের সঙ্গে যোগাযোগের সূত্রপাত ঘটে তাঁর মেয়ে তাজকিয়া বিনতে নাজিবের মাধ্যমে। তাজকিয়া দিগন্ত টেলিভিশনে সংবাদ পাঠক ছিলেন। এটি ছিল তার খন্ডকালীন কাজ। তিনি মেডিকেল কলেজে পড়াশোনা করতেন। সংবাদ মাধ্যমের অনেক কর্মী আমার ফেসবুক বন্ধু। তাজকিয়াও আছেন। ঢাকায় থাকাকালে তার সঙ্গে আমার কখনো দেখা হয়নি। ফেসবুকে টেক্সট বিনিময় বা টেলিফোনে কথা হয়নি। ২০১২ সালের শেষ দিকে তাজকিয়া আমাকে জানান যে, তার আব্বা ফ্লোরিডায় আসছেন কোনো বাংকিং সেমিনারে। সেখান থেকে নিউইয়র্কে যাবেন এবং ব্রঙ্কসে তাঁর এক বোনের বাড়িতে উঠবেন। আমার সময় সুযোগ হলে আমি যাতে তাকে কিছু দর্শনীয় স্থানে নিয়ে যাই। ফ্লোরিডার কনফারেন্স শেষে তিনি নিউইয়র্কে আসার পর আমি ২০১৩ সালের ১১ এপ্রিল সকালে ব্রঙ্কস থেকে তাঁকে নিয়ে ম্যানহাটানের কিছু স্থান, ব্রুকলিনের ওয়াল স্ট্রিট, সাউথ ফেরি, কুইন্সের বাঙালি এলাকা জ্যাকসন হাইটস ঘুরিয়ে দেখাই। ওয়াশিংটন ডিসিতে যেতে চান কিনা জানতে চাইলে তিনি সম্মত হন। আমরা পরদিন সকালে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেই। আমার ওই সময়ের সকল কাজে সহায়তাকারী কামাল ভাইকে ফোন করে ওয়াশিংটনে পরিচিত কাউকে জানাতে বলি যাতে ১২ এপ্রিল তিনি আমাদের বাস স্টপেজ থেকে নিয়ে রাত্রিযাপন ও পরদিন নগরী ঘুরিয়ে দেখানোর ব্যবস্থা করেন। কামাল ভাই করিৎকর্মা মানুষ। সকল আয়োজন সম্পন্ন করে তিনি আমাকে একটি ফোন নাম্বার দেন। ওই নাম্বারে কল কলেই কেউ এসে আমাদের নিয়ে যাবেন। 

১২ এপ্রিল দুপুরের পর ব্রঙ্কস থেকে নজিবুর রহমান ভাইকে নিয়ে লোয়ার ম্যানহাটানের চায়না টাউনে এসে ক্যানাল স্ট্রিট থেকে বাসে ওঠে ওয়াশিংটন ডিসি’র উদ্দেশ্যে রওয়ানা হই। তিনি বাস ভাড়া এবং আগের দিন ঘোরাঘুরি ও চা-নাশতা খেতে যা খরচ হয়েছে তা আমার পকেটে গুঁজে দেয়ার চেষ্টা করেন। তিনি বার বার বলছিলেন, ‘আপনাকে খরচ করিয়েছি শুনলে আমার মেয়ে আমাকে খুব বকাবকি করবে। এমনিতেই আপনার অনেক সময় নিয়ে নিচ্ছি।’ আমি তাঁকে নিরস্ত করে বলি, ‘আপনার মেয়ে আমারও মেয়ে। ফেসবুকের কথাবার্তায় আমি ওর নাম ধরে নয়, ‘মা’ বলে সম্বোধন করি। তাছাড়া আমি আপনাকে বিমানে তুলে নিয়ে যাচ্ছি না।’ চায়না বাসে অবিশ্বাস্য কম ভাড়ায় যাতায়াত করা যায়। যাত্রী পিছু রিটার্ন টিকেট মাত্র ২৬ ডলার। ওয়ানওয়ে ভাড়া একটু বেশি ১৭ ডলার। রিটার্ন টিকেট ব্যবহারের দিন তারিখ নির্ধারিত থাকে না; যেকোনো সময় ব্যবহার করা যায়। 

নিউইয়র্ক থেকে বাসে ওয়াশিংটন ডিসি চার ঘণ্টার দূরত্ব। আমাদের বাস সন্ধ্যার পর পৌঁছে। কামাল ভাইয়ের দেয়া নাম্বারে কল করার কিছুক্ষণ পরই রেজাউল নামে একজন আসেন। তার বাড়ি পাবনা। নজিবুর রহমান ভাইয়ের বাড়িও পাবনায়। অতএব স্বচ্ছন্দ হতে সময় লাগে না। তিনি আমাদের এক বাংলাদেশি রেস্টুরেন্টে নিয়ে যান। আমাদেরকে উপলক্ষ করে ওয়াশিংটনের আরও কয়েকজন বাংলাদেশিকে নৈশভোজে আমন্ত্রণ জানান হয়েছে। আমরা বিব্রত বোধ করলেও তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই। তারা জানান যে আমাদের পক্ষে ডিসি’র অধিকাংশ দর্শনীয় স্থান দেখা সম্ভব হবে না। কারণ পরদিন ১৩ এপ্রিল চেরি ফেস্টিভ্যাল। সিটির অধিকাংশ এলাকায় যানবাহন চলাচল বন্ধ থাকবে। তবে চেরি উৎসব দেখতে পারবো এবং হাঁটা দূরত্বে আশপাশের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনাগুলো দেখতে পারবো। এর আগে আমি বেশ ক’বার ওয়াশিংটন ডিসি গেলেও চেরি ফেস্টিভ্যাল দেখা হয়নি। এবার দেখতে পাবো। নজিবুর রহমান ভাইকেও বললাম যে, আমরা ভালো একটি সময়ে এসেছি। ওয়াশিংটনের চেরি ফেস্টিভ্যাল দেখতে যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন এলাকা থেকে তো বটেই, বাইরের দেশগুলো থেকেও অনেকে আসে। কারণ চেরি ফেস্টিভ্যাল শুধু চেরি ফুল ফোটা দেখা নয়। সপ্তাহ জুড়ে নানা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। হোটেলগুলো অগ্রিম বুকড হয়ে যায়। রেস্টুরেন্টে খাবারের জন্য দীর্ঘ লাইন ধরতে হয়। 

ডিসি থেকে কয়েক মাইল দূরে ভার্জিনিয়ার ছোট্ট এক সিটিতে আমরা এক বাংলাদেশি ভদ্রলোকের বাড়িতে রাত কাটালাম। সকালে রেজা ভাই এসে আমাদের নিয়ে ডিসি’র উদ্দেশ্যে রওয়ানা হলেন। দূরত্ব কম হলেও ডিসিমুখী গাড়ির ভিড়ে পথ শেষ হচ্ছিল না। তিন মাইল যেতে বোধ হয় এক ঘণ্টার বেশি সময় লেগেছিল। যেখান থেকে ডিসিতে যানবাহন প্রবেশ বন্ধ করা হয়েছে রেজা ভাই আমাদের সেখানে নামিয়ে পথের দিশা বলে দিলেন। তিনি জর্জ ওয়াশিংটন ইউনিভার্সিটির একজন বাংলাদেশি ছাত্রকেও বলে দেবেন, যিনি চেরি ফেস্টিভ্যাল ছাড়াও ঐতিহাসিক স্থাপনাগুলো যথাসম্ভব ঘুরিয়ে দেখাবেন। 

নজিবুর রহমান ভাই না এলে আমার চেরি ফেস্টিভ্যাল দেখা হতো কিনা জানি না। কারণ তিনি আসার আগেও আমি এ ফেস্টিভ্যাল দেখিনি, পরেও আর দেখা হয়নি। প্রতিবছর চেরি ফেস্টিভ্যাল আসে। নজিবুর ভাইয়ের কথা মনে পড়ে। আমরা একসঙ্গে প্রকৃতির অপার সৌন্দর্য অবলোকন করেছি। অন্য কোনো সৌন্দর্যের সঙ্গে এর তুলনা হয় না। কয়েক ঘণ্টা ধরে আমরা চেরির সৌন্দর্য দেখলাম ছবি তুললাম। ইতোমধ্যে বাংলাদেশি ছাত্রটি (দুঃখিত তার নাম ভুলে গেছি) চলে এসেছিলেন। তিনি আমাদের লিঙ্কন মেমোরিয়াল, অ্যারোস্পেস মিউজিয়াম, ভিয়েতনাম ওয়ার মেমোরিয়াল, ক্যাপিটল হিল, হোয়াইট হাউসসহ আরও কিছু স্থাপনা দেখানোর পর ন্যাশনাল প্রেস বিল্ডিংয়ে নিয়ে যান লাঞ্চ করাতে। দীর্ঘ অপেক্ষার পর আমরা একটি টেবিল পাই। ভিড়ের কারণে সার্ভিসও বিলম্বিত ছিল। লাঞ্চ সেরে আমরা তাকে বিদায় জানিয়ে নিউইয়র্কের বাস ধরতে চলে আসি। নিউইয়র্ক পৌছাতে রাত ৯টার মতো বেজে গিয়েছিল। তাঁকে সাবওয়ের ব্রঙ্কসগামী সিক্সথ ট্রেনে উঠিয়ে দিয়ে, একটি ম্যাপ ধরিয়ে বার বার বলে দেই কোন স্টেশনে নামতে হবে। বাড়ি ফিরে নিশ্চিত হওয়ার জন্য ফোন করি যে তিনি তার বোনের বাড়িতে ঠিকঠাক পৌঁছেছেন। পরদিন ১৪ এপ্রিল তিনি কারও সঙ্গে জ্যাকসন হাইটসে এসে আমাকে কল করেন। তাঁর এক আত্মীয়ের বাসায় এসেছেন। আমি সেখানে নিয়ে আবার বের হই এবং জ্যাকসন হাইটসে ঘুরে চা সিঙ্গারা খেয়ে তাকে পৌছে দেই এবং বিদায় নেই। তিনি আর দু’দিন থাকবেন। তাজকিয়ার এক সময়ের সহকর্মী স্পোর্টস রিপোর্টার আলমগীর হোসেন, তার বাড়িও পাবনা, তিনি নজিবুর ভাইকে সিটির আরও কিছু দর্শনীয় স্থান দেখাবেন। 

তাঁর সঙ্গে এই সম্পর্ক পারিবারিক পর্যায়ে পৌছে। আমি তাকে কল করি, তিনিও কল করে আমার খোঁজখবর নেন। আমার গিন্নি ঢাকা গেলে তিনি ও তার কন্যা দাওয়াত করেন। ঘোরার জন্য নিজের গাড়ি দিয়ে দেন। তাঁর স্ত্রী ও কন্যা আমার জন্য উপহার পাঠান। ২০১৭ সালের সেপ্টেম্বরে আমার ছেলে সাদের স্ত্রী নাইমা কন্যা সন্তানের জন্ম হয় মিরপুর ইসলামী ব্যাংক হাসপাতালে। নজিবুর রহমান ভাই তখন ব্যাংক ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক। তিনি সার্বক্ষণিক আমার ছেলের স্ত্রী ও নবজাত কন্যার অবস্থার খবর নিয়েছেন। ভাবি ও তাজকিয়া হাসপাতালে গিয়ে সার্বক্ষণিক খোঁজ রেখেছেন। এমনকি হাসপাতালের বিলে যা ছাড় দেয়া সম্ভব সে ব্যবস্থাও করেছেন। আমরা পুরো পরিবার তার কাছে কৃতজ্ঞ। নানা ব্যস্ততায় আমি অনেকদিন পর্যন্ত তাঁর খোঁজ নিতে পারিনি। তাঁর ইন্তেকালের খবরে গ্লানি বোধ করছি। আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করুন। নাজিব ভাইয়ের পরকালীন শান্তি কামনা করি।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
সর্বশেষ খবর
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

এই মাত্র | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের
সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার
শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়
ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি
মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা
কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন
সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন
ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

সম্পাদকীয়

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন
জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন

দেশগ্রাম

স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা