শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:১৭, রবিবার, ২০ জুন, ২০২১

বাবা দিবসে, বাবা হবার গল্প

আবু তাহের খোকন
অনলাইন ভার্সন
বাবা দিবসে, বাবা হবার গল্প

রুমী মা হবে আর আমি বাবা। অনুভূতিটা ছিল অন্য রকম।

ধীরে ধীরে আমার সন্তান রুমীর গর্ভে বেড়ে উঠছে। তাকে নিয়ে কত পরিকল্পনা। আমি তখন বড় বোনের কাছে থাকি। বোনের ছয় মেয়ে। রুমীরাও সাত বোন। তাই স্বাভাবিকভাবেই সবার চাওয়া ছিল, আমাদের একটা ছেলে সন্তান হোক। রুমীর প্রশ্ন- তুমি ছেলে চাও নাকি মেয়ে? আমি বললাম, আমার কাছে ছেলে-মেয়ে কোন বিষয় নয়। আল্লাহর কাছে সুস্থ সন্তান চাই।
রুমীকে নিয়ে ডা. রওশনারা আপার কাছে গেলাম। ২০ জানুয়ারি শেষ চেকআপের দিন ডাক্তার আপা বললেন, রুমীর সুগার বেশি। শরীরে পানি জমে যাচ্ছে। দেরি করা ঠিক হবে না। তার কথা মতো রাতেই হলি ফ্যামিলিতে ভর্তি করে দিলাম। সকালে ডাক্তার আপা আসবেন। রুমীকে লেবার ওয়ার্ডে রেখে আমি আমার শাশুড়ি ক্যাবিনে চলে আসি। রাতে ঘুমের গভীরে মাকে স্বপ্নে দেখলাম। মা খুব আনন্দিত। খুব মজা করছেন। আমি ঘুমের ঘোরে নানান কথা বলছি। ঘুম ভাঙ্গলে দেখি পাশের সিটে আমার শাশুড়ি আমার দিকে তাকিয়ে হাসছে। জিজ্ঞাসা করলেন তুমি কি তোমার মাকে স্বপ্ন দেখছিলে? জি বলতেই, বললেন তোমার মা আসছে, রুমীর মেয়ে হবে। কোন রকমে মুখ ধুয়ে অপারেশন থিয়েটারের সামনে অপেক্ষা করতে লাগলাম। কিছুক্ষণ পর ডা. রওশনারা আপা নিজেই সদ্য ভূমিষ্ঠ বাচ্চাকে টাওয়েলে পেঁচিয়ে কোলে করে হাসতে হাসতে অপারেশন থিয়েটারের বাইরে এলেন। বললেন, খোকন তোমার মাকে নিয়ে এসেছি। সত্যিই সেসময় আমি আমার মাকে দেখতে পাচ্ছিলাম। যেনো আমার মা-ই এলেন। মায়ের নাম রাখা হলো তাসনিম তাহের মীম। এখনো মীমকে নাম নিয়ে নয়, মা বলেই ডাকি।

আমার দুই মা। একজন বড় মা অন্যজন ছোট মা।
রুমী আমার দুই মাকে পেটে ধরে আমাকে ধন্য করেছে। তাদেরকে লালন-পালন করার দায়িত্ব বলতে গেলে আমিই পালন করেছি। এ দায়িত্ব আমি আনন্দ নিয়েই পালন করতাম। কাজের বাইরে সবটুকু সময়ই ছিল মীমের জন্য। তার যত চাওয়া-পাওয়া, আনন্দ-ভালোবাসা, সব কিছুতেই আমি। আমার পরে ওর ছোট চাচা। মীমের স্কুলে যাবার বয়স হলে প্রথমে তাকে ধানমন্ডির একটা ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে ভর্তি করলাম। স্কুলের প্রথম দিন প্রচণ্ড বৃষ্টি ছিল। স্কুল ছুটি হওয়ার পর বাচ্চারা যার যার গাড়িতে করে বাড়ি চলে যায়। বৃষ্টি থামার অপেক্ষায় আমরা দুজন বসে আছি। দুই ঘণ্টা পর বৃষ্টি থামলে মোটরসাইকেলে চেপে আমরা বাসায় ফিরি। ছোট মানুষ মীম। স্কুলের প্রথম দিনেই মনটা খারাপ হয়ে গেলো তার। বৃষ্টির দিন। প্রায়ই বৃষ্টি হচ্ছে। বাসায় ফিরতেও তাই দেরি হয়। আমার মা বলেই ফেললো, বাবা বন্ধুদের গাড়ি আছে। আমাদের জন্যও একটা গাড়ি কেনো। প্রথমে গুরুত্ব দিইনি। মনে করেছিলাম, ছোটো মানুষ এমনটা বলতেই পারে। এক সময় মীমের চাওয়াটা বাড়তে থাকে। আমি তাকে গাড়ি কেনার আশ্বাস দিয়ে এক বছর পার করে দিলাম। একটা সময় এসে আমার আর ভালো লাগছিল না। পরিস্থিতি বিবেচনা করে স্কুল পরিবর্তন করে বাসার কাছে বাংলা মিডিয়াম মনিপুর স্কুলে নিয়ে আসলাম। স্কুল পরিবর্তন করার বিষয়টা আমার নিজের কাছেই খারাপ লাগছিল। বাসার কাছে স্কুল। গাড়ি দূরে থাক, মোটরসাইকেলেরও আর দরকার হয় না। বাবা-মেয়ে গল্প করতে করতে রিকশায় আসা-যাওয়া করি।

আমার আত্বীয়-স্বজন এমনকি বন্ধু-বান্ধবদের কাছেও মীম খুব আদরের ছিল। মীমের জন্মের পর থেকে আমার জীবনে একটার পর একটা উন্নতি ও সাফল্য আসছিল। সবার আদরের হওয়ায় গাড়ি ছাড়া অন্য সব কিছুতেই মীমের আবদার চাওয়ার আগেই পূরণ করা হয়েছে। মীম এখন আর গাড়ির কথা ভাবে না।

মীম ক্লাস ফাইভে বৃত্তি পেয়েছে। এক রাতে দাওয়াত খেয়ে আসার সময় কাওরান বাজারে নিয়ে যাই তাকে। উদ্দেশ্য ছিল, রাতে পথশিশুরা কীভাবে গাড়ির নিচে, ঝুড়ির মধ্যে, ফুটপাতে ঘুমায় তা দেখুক মীম। পরদিন সকালে আবার কাওরান বাজারে নিয়ে যাই তাকে। বিয়ে বাড়ির ফেলে দেওয়া খাবার কীভাবে ভিক্ষুক আর টোকাইরা কিনে খায় তা দেখাতে। মীমকে বলি তুমি রাতে যে খাবার নষ্ট করেছিলে সেই খাবার পথ শিশুরা কীভাবে খাচ্ছে দেখ। মীম রাতের দৃশ্য দেখলো। সকালেও দেখলো। কিন্তু কোন কিছু বললো না। দুপরে খাওয়া দাওয়া করে অফিসে চলে আসি। রাতে ঘুমানোর সময় মাথায় হাত বুলাতে বুলাতে মীমকে বললাম, তোমাকে গত রাত ও সকালের দৃশ্য কেন দেখালাম কিছু বুঝতে পেরেছো? মীম বললো, না। আমি বললাম, তুমিতো সব সময় ভালো খাবার খেয়েছো। ভালো কাপড় পরেছো। এসিতে ঘুমিয়েছো। গাড়িতে ঘুরবার চিন্তা করছো। এর বাইরেও যে একটা জগত আছে তা তোমার জানা দরকার। বিপদে পড়লে যেনো কখনো ভেঙে না পর। তাছাড়া মানুষের জন্য তোমার মনের মধ্যে ভালোবাসা বাড়াবে এসব দৃশ্য। সুখ অনুভব করবার জন্য অভাব-দুঃখ-কষ্ট অনুভব করতে হবে।

পরদিন সকালে স্কুলে যাবার জন্য ডাকতেই মীম প্রতিদিনের মত বলে, তুমি নামাজ পড়ে নাও। ছোট সময় থেকে মীমের অভ্যাস, ফজরের পর দোয়া পড়ে গায়ে ফু দিলে ঘুম থেকে উঠে স্কুলের জন্য তৈরি হয়। সেদিন মীমের ভিতরে পরিবর্তন দেখলাম। স্কুলে যাবার পথে যত জন অসহায় মানুষ দেখেছে সবাইকে আমার কাছ থেকে টাকা নিয়ে সাহায্য করেছে। এভাবে প্রতিদিন সাহায্য করা একটা অভ্যাসে দাঁড়িয়ে যায় মীমের।
ঈদের পর স্কুল খুলেছে। যাবার পথে সাহায্য নেওয়ার মানুষগুলো সবাই এখনো আসেনি। মীমের মন খারাপ। বিশেষ করে বয়স্ক একজন মহিলার জন্য। এ মহিলাকে প্রায় দিনই মীম সাহায্য করে। বয়স্ক মহিলাটিও মীমকে অনেক আদর করে। কয়েক দিন পরে যাওয়ার পথে ঐ বয়স্ক মহিলাকে দেখতে পেয়ে মীম আনন্দিত হলো। দৌড়ে তার কাছে গিয়ে স্কুল ব্যাগ খুলে একটি শাড়ি বের করে দিল। ঈদের আগে জাকাতের জন্য আনা শাড়ি কখন জানি ঐ মহিলাকে দেবার জন্য ব্যাগে রেখে দিয়েছিল মীম। শাড়ি দিতে পেরে মীমের চেহারায় আনন্দ দেখতে পেলাম। তখন আমার মায়ের কথা মনে পড়ছিল। আমি আল্লাহর কাছে চেয়েছি মীম ওর দাদির মত হোক। আমার মা সারা জীবন মানুষকে দিয়ে গিয়েছেন।

মীমের বেড়ে উঠার মধ্যে আমাদের ছোট মা মরিয়ম এলো। মরিয়ম একটু আগে পৃথিবীতে আসায় দুর্বল ছিল। স্বাস্থ্যগত সমস্যার পাশাপাশি মরিয়মের মানসিক সমস্যাও ছিল। শারিরীক ও মানসিকভাবে বেড়ে উঠতে অনেক সময় লেগেছে তার। জন্মের পর মরিয়মকে আমার একটু বেশিই সময় দিতে হয়েছে। ছোট মায়ের নার্সিং দরকার। ডাক্তারের পরামর্শ মতো আমি নার্সিং করছি। অনেক সময় দিতে হচ্ছে। আমার মনে হলো, মীম আর আগের মতো নেই। বাবার জন্য পাগল মা কেমন যেনো একটু দূরে সরে গেছে। একদিন মীম তার মাকে বলেই ফেললো, বাবা আমাকে এখন আর ভালোবাসে না। বুঝতে পারলাম, মরিয়মকে এত বেশি সময় দেওয়াটা ভালোভাবে নিচ্ছে না মীম। তার ধারণা, বাবা আগের মতো ভালোবাসে না। বিষয়টা নিয়ে কয়েকজনের সঙ্গে কথা বললাম। কিছু পড়াশুনা করলাম। এ ধরনের সমস্যার কারণে অনেক বাচ্চা মানসিক অসুস্থতায় ভুগতে পারে। যা কিনা মীমের জন্য বিপদ হয়ে যেত। আমরা সবাই মিলে মীমকে মরিয়মের অবস্থা বুঝাতে লাগলাম। মীমকে সাথে নিয়ে মরিয়মের নার্সিং করতে লাগলাম। আল্লাহর রহমতে মীম এক সময় মরিয়মের খেলার সাথী হয়ে যায়।

সেই সময় বড় দুইটা ভূমিকম্প হয়ে ছিলো। মীম ভূমিকম্পকে ভীষণ ভয় পায়। ভূমিকম্প শুরু হতে সে আমাদের কিছু না বলে মরিয়মকে কোলে নিয়ে দৌড়ে নিচে নেমে যায়। কোথাও গেলে মীম মরিয়মের দিকে আলাদাভাবে খেয়াল রাখে। ওদের এই ভালোবাসা আমাদেরকে অভিভূত করে।
বাবার প্রতি মীমের একটু বেশিই ভালোবাসা। করোনার সময় বাবার জন্য সারাক্ষণ চিন্তা করে। অফিস থেকে বাসায় যাবার পথে আমি ফোন করে জানিয়ে দিই। মীম পানি গরম করে বাথরুমে রাখে। আমি সোজা বাথরুমে ঢুকে গরম পানি দিয়ে গোসল করে নিই। এত সতর্কতার পরও আমার করোনা হলো। মরিয়মকে অনেক কষ্টে আমার কাছ থেকে সরাতে পারলেও মীমকে সরানো যায়নি। সবাই নিষেধ করলেও মীম মানতে চায়নি। আমার সব কাজ খাওয়া দাওয়া সব মীম করিয়েছে। আমার তখন ভীষণ খারাপ অবস্থা। ডায়াবেটিস বেড়ে যাচ্ছে, ইনসুলিন দিতে হচ্ছে। প্রথম প্রথম আমার ছোট ভাই করেছে। পরে ডায়াবেটিস মাপা ইনসুলিন দেওয়া মীম নিজেই করেছে। আমরা সবাই ওকে নিয়ে চিন্তায় ছিলাম। আল্লাহর রহমতে মীমের কিছু হয়নি। আমি সুস্থ হয়েছি। ভালো আছি।

‘বাবা’ নামটির সাথে যেমন নির্ভরতা ও বিশ্বাস জড়িয়ে আছে। তেমনি বন্ধু হিসেবেও কিন্তু বাবা হতে পারেন অসাধারণ! যেকোনো সন্তান লালন-পালনে, মায়ের পাশাপাশি বাবাকেও তাই নিজস্ব দায়িত্বগুলো পালন করে যেতে হবে। সন্তান পরিবার থেকে প্রথমে যে শিক্ষাটা পায়, তা-ই সে সামাজিকভাবে কাজে লাগায়। বাবা মার সন্তানদের নিয়ে ভিন্ন ভিন্ন ভাবনা থাকতেই পারে। সেই স্বপ্ন সফল করতে যতই ব্যস্ততা থাকুক, দিন শেষে সন্তানের জন্য আলাদা করে সময় রাখতে হবে।

সন্তানকে সময় দিতে হবে, ভালোবাসা দিতে হবে, যাতে সে বাবা-মার অনুগত সন্তান হতে পারে। বর্তমানের অধিকাংশ বাবাই কিন্তু সন্তানের ভয়ের জায়গাটি ছেড়ে বন্ধুর জায়গাটি দখল করতে সক্ষম হয়েছেন! কিন্তু তবু ব্যস্ততা বা ভুল মানসিকতার জন্য, অনেক সন্তানই মনোজগতে বিকাশের ক্ষেত্রে সাথী হিসেবে বাবাকে পাচ্ছে না। সন্তানের নানা ধরনের চাহিদা পূরণের পাশাপাশি বাবার দায়িত্ব অনেক। সন্তান আমাদের জীবনে সেরা উপহার।

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
শিবচরে ইয়াবা ও ককটেল উদ্ধার
শিবচরে ইয়াবা ও ককটেল উদ্ধার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে স্বর্ণের দোকানে তল্লাশির সময় ধরা খেল ভুয়া ডিবি
জয়পুরহাটে স্বর্ণের দোকানে তল্লাশির সময় ধরা খেল ভুয়া ডিবি

৩৭ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে কেএফসিতে হামলা-সংঘর্ষে নিহত ১, গ্রেপ্তার ১৭৮
পাকিস্তানে কেএফসিতে হামলা-সংঘর্ষে নিহত ১, গ্রেপ্তার ১৭৮

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩
মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ
আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব
মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২
ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি
রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি
চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত
টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা
বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা
দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম
দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের
‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস
ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন
ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা
মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি
সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি

শনিবারের সকাল

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান
বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান

পরিবেশ ও জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি
যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা