শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:৪৪, বুধবার, ২৩ জুন, ২০২১

মাঠের পুলিশে নজর দেয়া জরুরি

আলম রায়হান
অনলাইন ভার্সন
মাঠের পুলিশে নজর দেয়া জরুরি

সময় পরিক্রমা এবং বিরাজমান বাস্তবতার আলোকে বাংলাদেশের পুলিশ প্রকৃত অর্থেই বাহিনী হিসেবে শক্ত ভিত্তির উপর দাঁড়িয়ে গেছে। এর জন্য বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার কাছে চিরকাল ঋণী হয়ে থাকবে এ বাহিনী। পুলিশ অতীতের যেকোন সময়ের চেয়ে এখন অনেক বেশি দক্ষ। তবে তবে প্রদীপের নিচে অন্ধকার থাকার মতো পুলিশ বিভাগের মিজান-বাবুল আক্তাররাও ছিলেন, এখনো আছেন হয়তো। তবে উচ্চ পর্যায়ে এদের সংখ্যা অতীতের যেকোন সময়ের চেয়ে কম, এমনটি বলছেন বিভিন্ন মহল। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, মাঠের পুলিশের কী অবস্থা?

মানুষের দোড়গোড়ায় সেবা পৌঁছে দেওয়ার মূল দায়িত্ব মাঠের পুলিশের উপর ন্যস্ত। তাদের কাছে আসা মানুষের অভিজ্ঞতা কী? এ বিষয়ে খোঁজ নেয়া খুবই জরুরি হয়ে গেছে বলে মনে হচ্ছে। এমনটা মনে হচ্ছে, ধারাবাহিক দীর্ঘ পেশাগত অভিজ্ঞতা এবং সম্প্রতি জানা ও বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত কিছু ঘটনা প্রবাহে।

পেশাগত কারণে রাজনীতিক ও পুলিশের সঙ্গে আমার সম্পর্ক ১৯৮১ সাল থেকে। শুরুতে ঘনিষ্ঠতা হয় সময়ের আবর্তে রাজনীতিতে বাতিল নেতাদের সঙ্গে। একই সময় ঘনিষ্ঠ পরিচয় হয় মাঠ পর্যায়ের পুলিশের সঙ্গে। ঢাকা মহানগরী পুলিশের একটি জোনের ডিসি মোহাম্মদ সালামের সঙ্গে ১৯৮৭ সালে প্রথম দিকে পরিচয় হবার আগে কনেস্টেবল থেকে সর্বোচ্চ ওসি পর্যন্ত চিনতাম এবং চিনতাম ভালো ভাবেই। ওসি থেকে সম্পর্ক পোল জাম্পের মতো উপরে গিয়ে সম্পর্ক হয় ''পুলিশ মন্ত্রী'' হিসেবে সাধারণের কাছে পরিচিত স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জেনারেল মাহমুদুল হাসানের সঙ্গে। এর কারণ দৈনিক নব অভিযান। সে সময় আমার কর্মস্থল দৈনিক নবঅভিজানের নেপথ্য মালিক ছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জেনারেল মাহমুদুর হাসান। প্রকাশক-সম্পাদক হিসেবে সামনে ছিলেন তার কুটুম এস এম রেজাউল হক। এ পত্রিকার চিফ রিপোর্টার হওয়ার আগে আমি ছিলাম অপরাধ ও রাজনীতি বিটের প্রতিবেদক।

সময় পরিক্রমায় মাঠের পুলিশের কেউ কেউ সুপারাভাইজারি দায়িত্বে গেছেন। তবে তাদের সংখ্যা খুবই কম। এদিকে পেশার পথচলায় আমিও মাঠ থেকে সাংবাদিকতার ভিন্ন ধারার গেছি, বসেছি ডেস্কে। তবে রিপোর্টারে অভ্যাস ত্যাগ করিনি অথবা যায়নি। সকলের সঙ্গে পুরনো সম্পর্ক বজায় রেখেছি। পুলিশের মধ্যে মোহাম্মদ সালামের সঙ্গে সম্পর্ক ছিলো খুবই ঘনিষ্ঠ। তিনি মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ছিলেন চাকুরি জীবনে সর্বশেষ। এর আগে তিনি পুলিশের এডিশনাল আইজি হয়েছিলেন। ছিলেন আইজিপি হবার দোড়গোড়ায়। কিন্তু সরকার বাহাদুর তাঁকে হঠাৎ পত্রপাঠ বিদায় করে দিয়েছিলেন।
 
ল্যাং মারা এবং ঊর্ধতন কর্তৃপক্ষের কানভারি করার ধারা সর্বকালে সকল পেশায়ই ছিলো, আছে; থাকবেও। খুব ঘনিষ্ঠভাবে দেখেছি, এডিশনাল আইজিপি মোহাম্মদ সালামকে কতটা কদর্য পন্থায় ল্যাং মারা হয়েছে। তা না হলে তিনি আইজিপি হতেন। তার ব্যাপারে ক্লিন ইমেজের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মেজর রফিকুল ইসলাম খুবই আগ্রহী ছিলেন। কিন্তু মোহাম্মদ সালামের দক্ষতা পুলিশ কর্মকর্তা হিসেবে সুনাম এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর আগ্রহ কোনোই কাজে আসেনি। হয় তো এর পিছনে বড় কোন কারণ ছিলো। অথবা ল্যাং হচ্ছে একমাত্র কারণ। জানতে উচ্ছে করে, পুলিশে ল্যাং মারার প্রবণতা কমেছে না বেড়েছে?

আমাদের সময়কার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মহসীন হলের ভিপি নূর মোহাম্মদ আইজপি হবার পর পুলিশের সঙ্গে আমার সম্পর্ক আরও বাড়ে। সে সময় আমরা অনেকেই পুলিশ হেড কোয়ার্টার্সকে বাড়ি-ঘরের মতো মনে করতাম। আইজপি নূর মোহাম্মদ অফিসে প্রায়ই যেতাম। সেখানেও বেশ কিছু পুলিশ কর্মকর্তার সঙ্গে পরিচয় হয়েছে। যাদের মধ্যে দুই জন পরে আইজিপি হয়েছেন। যাদের সঙ্গেও সম্পর্ক ছিলো এবং আছে। একই সময়ে মাঠের পুলিশের সঙ্গে বিচ্ছিন্নতা সৃষ্টি হয়। কেবল দূর থেকে দেখতাম মাঠের পুলিশদের। আর ভাবতাম, সাধারণ পুলিশের জীবন নিদারুণ কষ্টের!

নূর মোহাম্মদ ডিএমপির ডিসি ট্রাফিক থাকাকালে তার কাছে শুনেছি, ট্রাফিক পুলিশের অর্ধেক সদস্যই ফুসফুসে ইনফেকশন ও পাইলসে আক্রান্ত হন। রাস্তার ধূলাবালি খেয়ে তাদের ফুসফুসের বারোটা বাজে। আর একটানা দীর্ঘ সময় দাঁড়িয়ে থাকার কারণে আক্রান্ত হয় পাইলসে। এর আগে এক সময় ছিলো যখন নির্ধারিত সময়ের চেয়ে অনেক বেশি সময়, ১৮/২০ ঘণ্টা, ডিউটি করার পরও লাইনে এসে ঘুমাবার জন্য ফাঁকা বিছানা খুঁজতে পুলিশ সদস্যদের অনেক সময় ছুটাছুটি করতে হতো। বারান্দায়, ফ্লোরে ঘুমানো তো ছিলো মামুরি ব্যাপার। অবশ্য এখন আর সেই অবস্থা নেই বলে শুনেছি।

পেশাগত জীবনের শুরুতে ঘনিষ্ঠতা এবং পুলিশের কষ্টের জীবন সম্পর্কে জানতে জানতে এক প্রকার মমতা সৃষ্টি হয়েছে। যদিও মাঠ পর্যায়ে পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন ছিলো প্রায় ২৫ বছর। তবে ঘটনাচক্রে মাঠের পুলিশের সঙ্গে আবার পরিচয় হয় ২০১৭ সালে, ভূমিদস্যু চক্রের চক্করে পড়ে। এ চক্রের নেপথ্যে ছিলেন একজন ওসি। প্রতিকারের আশায় নিরুপায় হয়ে বেশ সংকোচের সঙ্গে বরিশাল মেট্রোপলিটান পুলিশের তৎকালীন কমিশনার এস এম রুহুল আমিনের সঙ্গে দেখা করেছিলাম। সেই প্রথম দেখা। এর আগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাবী এই ছাত্রকে চিনতাম না। তিনি নীরবে আমাদের কথা শুনলেন, আমার বিপন্ন পরিবার রক্ষা পেলো। সে সময় আমার অভিজ্ঞ, মাঠের পুলিশ আগের চেয়ে অনেক চৌকশ ও মানবিক এবং ‘ভেরি মাচ ইন কমান্ড’।

মাঠের পুলিশ সম্পর্কে দীর্ঘ সময়ের অর্জিত ধারনাই লালন করে আসছিলাম। এই ধারনায় অবগাহন করতে করতেই বরিশাল শহরে মামলাবাজ ও মাদক কারবারি চক্রের চক্করে পড়ে উপরে না গিয়ে এবার গেলাম মাঠের পুলিশের কাছে, মাসখানেক আগে। আইনগত সাহায্যের জন্য। কিন্তু এবার আর আমার বিস্ময়ের সীমা-পরিসীমা রইলো না। শেষতক বরিশাল মেট্রোপলিটান পুলিশ কমিশনার মো. শাহাবুদ্দিন খানের কাছে গিয়ে কোন রকম রক্ষার আস্থা পাওয়া গেলো! ভাবছি, যদি পুলিশ কমিশনার সময় দিতে না পারতেন, যদি নগরবাসীর রক্ষাকবচ হিসেবে থানা ভিত্তিক ওপেন হাউজ ডে নির্দিষ্ট দিনে চলমান না রাখতেন, তা হলে নাগরিকদের অবস্থা কী দাঁড়াতো। বিনয়ের সঙ্গে বলি, বরিশাল নগরীতে আমি বেশ পরিচিত মানুষ। পুরো দেশেও একেবারে অপরিচিত নই। এরপরও মামলাবাজ ও মাদক চক্রের কবল থেকে রেহাই পাবার জন্য মহানগরীর শীর্ষ পুলিশ কর্মকর্তার কাছে যেতে হয়েছে, এর আগের পুলিশের কাছে বারবার ধর্না দিয়েও কোন লাভ হয়নি। বরং জুতার তলি খোয়াবার অবস্থা হয়েছিলো।

বিএনপির রাজনীতিতে সক্রিয় মহল্লাভিত্তিক ভূমি দস্যু ও মাদক কারবারির চক্করে পড়ে মাঠ পুলিশের কাছে গিয়ে অতি সম্প্রতি আমার যে অভিজ্ঞতা হয়েছে তা আগের অভিজ্ঞতার পাশে দাঁড় করানো কঠিন। আরও স্পষ্টভাবে বলা যায়, মাঠের পুলিশের গড় অবস্থা খুব সুখকর মনে হয়নি আমার। হতে পারে আমি যা দেখেছি তা সার্বিক চিত্র নয়। আবার এমনও হতে পারে, আমার অভিজ্ঞতাই বাস্তব চিত্র।

অনেকেই বলছেন, নানান ধরনের অপরাধীরা এখন আর বড় পুলিশের খবর রাখে না। এরা এলাকার দায়িত্বপ্রাপ্ত ‘ছোট পুলিশ ম্যানেজ’ করে চলে। ফলে অনেক ক্ষেত্রেই এদের অপকর্মের খবর উপরের পুলিশের নজরে খুব একটা যাবার উপায় থাকে না। যদিও ভুক্তভোগীকে থানায় স্বাগত জানানো ও সহায়তা প্রদানের জন্য ব্যবস্থা রয়েছে, মনোরম ডেক্সও বসানো হয়েছে। দেখলে মনে হবে প্রাইভেট ব্যাংকের হেল্প ডেক্স। কিন্তু ভুক্তভোগী থানায় যে যাবে, তাকে তো ফিরতে হবে এলাকায়!

যদিও মাঠ পর্যায়ে যে পুলিশ সদস্যরা নিয়োজিত থাকেন তাদের খবর ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের একেবারে অজানা নয় বলে শুনেছি। এ ব্যাপারে কর্তৃপক্ষ বেশ সতর্কও রয়েছেন বলে সূত্র জানিয়েছে। বিশেষ করে সাম্প্রতিক সময়ে। সূত্র মতে, অভিযুক্ত পুলিশের ব্যাপারে ব্যবস্থা গ্রহণের বিষয়টি আগের চেয়ে কঠোর করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, বিভিন্ন অপরাধের জন্য পুলিশ সদস্যদের সাময়িক বরখাস্ত করার একটি ধারা প্রচলিত আছে। কিন্তু এ ব্যবস্থার সুফল তেমন পাওয়া যাচ্ছিলো না। কোনো কোনো ক্ষেত্রে উল্টো ফল পাবার উদাহরণও আছে।  কারণ, প্রচলিত বিধান অনুসারে সাময়িক বরখাস্তকৃত ব্যক্তিকে সংশ্লিষ্ট অফিসে হাজিরা দিতে হয়। কিন্তু অঘটন ঘটে হাজিরার পরে। হাজিরার পর অন্য কোন কাজ বা তেমন মনিটরিং থাকে না। এই সুযোগে সাময়িক বরখাস্তকৃতদের কেউ কেউ ধর্ষণসহ নানান অপরাধের সঙ্গে জড়িয়ে পড়ার একাধিক ঘটনা ধরা পড়েছে বলে জানা গেছে। বিরাজমান বাস্তবতার আলোকে সাময়িক বরখাস্তের পরিবর্তে অপরাধ গুরুতর হলে অধিকতর কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে বলে সূত্র জানিয়েছে, মানে পত্রপাঠ বিদায়।

অভিজ্ঞ মহল বলছেন, সাময়িক বরখাস্তের বিধান পুলিশের বেলায়ই কেবল নয়, কোন ক্ষেত্রেই আগের মতো আর সুফল বয়ে আনছে না। এদিকে নানান অপরাধে জড়িত অনেকেই আবার মাদকাসক্ত। আর জানা কথা, মাদকাসক্ত মানুষকে নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন, প্রায় অসম্ভব। এরা যেকোনো ধরনের অপরাধ করতে পারে। তা হোন পুলিশ অথবা অন্য যেকোন পেশার মানুষ। আর মাদকের আগ্রাসন যেখানে পৌঁছেছে তাতে এর ভয়াল থাবার বাইরে কোনো শ্রেণি-পেশা আছে, তা কিন্তু জোর দিয়ে বলা যাবে না। আর কেবল মাদকাশক্তি নয়, আরো অনেক সমস্যা আছে অন্যান্য বিভাগের মতো পুলিশ বিভাগেও। তবে অন্য যেকোন চাকুরির চেয়ে এখনো পুলিশে অপরাধের জন্য শাস্তির ব্যবস্থা কঠোর। কিন্তু এই কঠোরতা মাঠে প্রত্যাশিত ফল দিচ্ছে কিনা তা ক্ষতিয়ে দেখা সময়ের দাবি।
 
নিজের অভিজ্ঞতা এবং পেশাগত খোঁজ-খবরের আলোকেই এ লেখার শুরুতে বলেছি,  মানুষের দৌরগোড়ায় সেবা পৌঁছে দেবার মূল দায়িত্ব যে মাঠের পুলিশের উপর ন্যস্ত তাদের বিষয়ে আরও নিবিড়ভাবে খোঁজ-খবর নেয়া জরুরি। কারণ, অকাশে যতই মেঘ থাকুক, তা বর্ষণ হিসেবে জমিনে না নামলে ধরনী সিক্ত হয় না, শস্যশ্যামলা হয় না ধরিত্রী। বরং বর্ষণহীন মেঘের ঘনঘটা রহমতের জল প্রত্যাশী মানুষেকে হতাশ করে, করে বিরক্তও। মনে রাখা প্রয়োজন, জনবিরক্তি খুবই ক্ষতিকর বিষয়। বিশেষ করে কোন গণতান্ত্রিক সরকারের সময়ে।

অনেরেকই জানেন, আওয়ামী লীগ সরকারের পিছনে ১৯৭১ সাল থেকে লেগে রয়েছে স্বাধীনতা বিরোধী চক্র। এই চক্রই ১৯৭৫ সালে দেশের সর্বনাশ করেছে, তেমনই রাজনীতি ও নির্বাচন নিয়েও করেছে অনেক কারসাজি। যে কারণে আওয়ামী লীগকে একটানা ২১ বছর ক্ষমতার বাইরে থাকতে হয়েছে। এর পর ’৯৬ সালে ক্ষমতায় এলেও পরের নির্বাচনেই আওয়ামী লীগ আবার রাষ্ট্র ক্ষমতার বাইরে চলে যায়, স্বাধীনতা বিরোধীদের পুরনো কারসাজির নতুন সংস্করণের খেলায়। তবে ২০০৮ সালের নির্বাচনে ক্ষমতায় আসার পর ধীরে ধীরে শক্ত অবস্থানে পৌঁছেছে আওয়ামী লীগ ও স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি। এরপরও বিবেচনায় রাখতে হবে, আওয়ামী লীগের জন্য পুলসিরাত পারের মতো অবস্থা হতে পারে আগামী নির্বাচন। ফলে অধিকতর সাবধানতার জন্য অন্যান্য সকল সরকারি বিভাগের চেয়েও পুলিশ বিভাগের প্রতি বেশি নজর দেয়া প্রয়োজন। বিষয়টি ভেবে দেখবেন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ- এই জনপ্রত্যাশা। এটিই দেয়ালের লিখন। তবে চিরকালের অঘটন হচ্ছে, ক্ষমতাসীনরা দেয়াল লিখন খুব একটা পড়েন না! 

লেখক : জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
সর্বশেষ খবর
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

এই মাত্র | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের
সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার
শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়
ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি
মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা
কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন
সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন
ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

সম্পাদকীয়

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন
জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন

দেশগ্রাম

স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা