শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:০৫, মঙ্গলবার, ০৬ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

বিশ্বব্যাপী করোনার ভয়াবহতা বিশ্বযুদ্ধের মতো, মানুষের সাবধানতাই বড় রক্ষাকবচ

ড. সেলিম মাহমুদ
অনলাইন ভার্সন
বিশ্বব্যাপী করোনার ভয়াবহতা বিশ্বযুদ্ধের মতো, মানুষের সাবধানতাই বড় রক্ষাকবচ

বৈশ্বিক মহামারী করোনার দ্বিতীয় বছরে বাংলাদেশে আঘাত হেনেছে এই ভাইরাসের সবচেয়ে ভয়ংকর রূপ ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট। বঙ্গবন্ধু কন্যা রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় এযাবৎ দুই দফায় করোনার দুইটি ঢেউ বাংলাদেশ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সক্ষম হয়েছে। সাম্প্রতিক কালে ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের কারণে দেশে সংক্রমণের হার দিন দিন বাড়ছে। বাড়ছে মৃত্যুর সংখ্যাও। এই প্রাণঘাতী ভাইরাসের হাত থেকে দেশের মানুষকে রক্ষা করার লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার যা যা করণীয় তার সবটুকুই করেছে এবং করছে। সরকারের কার্যকরী উদ্যোগ ও কঠোর পরিশ্রমের ফলে দ্রুত সময়ের মধ্যে বাংলাদেশে ভেক্সিন কার্যক্রম শুরু হয়েছে। ভ্যাকসিন রপ্তানিকারি দেশের আভ্যন্তরীণ সংকটের কারণে তারা ভ্যাকসিন রপ্তানি স্থগিত করলেও জননেত্রী শেখ হাসিনার বলিষ্ঠ নেতৃত্ব ও কার্যকরী কূটনীতির কারণে অন্যান্য দেশ থেকে অল্প সময়ের মধ্যে দেশে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে ভ্যাকসিন আসতে শুরু করেছে। ভ্যাকসিন কার্যক্রম আবার পূর্ণোদ্যমে শুরু হয়েছে। যৌক্তিক সময়ের মধ্যে দেশের সকল মানুষকে দেয়ার মত পর্যাপ্ত ভ্যাকসিন পর্যায়ক্রমে চলে আসবে। সরকার কর্তৃক দেশে আমদানিকৃত ভ্যাকসিনের কার্যকারিতা ইতোমধ্যে প্রমাণিত হয়েছে। পর্যাপ্ত ভ্যাকসিন আনার জন্য যা যা করনীয় তার প্রত্যেকটাই সরকার করছে। দেশের অধিকাংশ জনগোষ্ঠীকে ভ্যাকসিন দেয়া হলে করোনা মহামারি নিয়ন্ত্রণে আসবে। ডেল্টা ভ্যারিয়ান্টের সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য সরকার ইতোমধ্যে কঠোর লকডাউন কার্যকর করেছে। মূলত এদেশের সকল নাগরিকের জীবন রক্ষার জন্য এই ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। 

শুরু থেকে নানা সরকারি কর্তৃপক্ষ দেশের সকল মানুষকে করোনা থেকে রক্ষা পাওয়ার লক্ষ্যে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার জন্য বার বার আহ্বান জানাচ্ছিল। ঢাকার বাইরে দেশের এক বিপুল জনগোষ্ঠী এই সচেতনতামূলক প্রচারণায় একেবারেই কর্ণপাত করেনি। বরং তারা কোভিড-১৯ কে উচ্চবিত্ত বা স্বচ্ছল মানুষদের রোগ বলে বিশ্বাস করেছে। এই জনগোষ্ঠীর এক বড়ো অংশ বলে আসছে, 'গরিবের করোনা হয় না’, ‘গ্রামে তথা ঢাকার বাইরে করোনা নেই’, ইত্যাদি। জনসংখ্যার এই অংশটি বার বার করোনার বিষয়ে নির্লিপ্ত থেকেছে। তারা টীকা নিতে আগ্রহী ছিল না। সারা দেশে ব্যাপক প্রচারণা সত্ত্বেও দেশের মফস্বল ও গ্রামাঞ্চলে মানুষ একদিকে মাস্ক ব্যবহারসহ করোনা থেকে মুক্ত থাকার জন্য কোন রকমের স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলেনি। ফলে দেশে ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট আক্রমণের পর মফস্সল ও গ্রামাঞ্চলে ছড়িয়েছে। করোনার এই ঊর্ধ্বমুখী সংক্রমণের পরও এখনও ঢাকার বাইরে মানুষ করোনা নিয়ে উদাসীন রয়েছে। একটা কথা আমাদের মনে রাখতে হবে, মানুষ সচেতন ও সাবধান না হলে পৃথিবীর কোন রাষ্ট্রের পক্ষেই ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব নয়। দেশের মানুষের জীবন ও জীবিকা রক্ষার জন্য সরকারের পক্ষ থেকে সব ধরণের পদক্ষেপ ইতোমধ্যে গ্রহণ করেছে। মানুষের সচেতনতা ও সাবধানতাই এই মুহূর্তে সবচেয়ে বেশি জরুরী। 

যেকোনো মহামারীর একটা বৈশিষ্ট হচ্ছে, অধিক সংখ্যক মানুষ একসাথে আক্রান্ত হলে যেকোনো রাষ্ট্রের হাসপাতাল ব্যবস্থাপনা নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যেতে পারে। উন্নত রাষ্ট্রেগুলোতেও গত এক বছরে আমরা এটি দেখেছি। তাই দেশের মানুষ সতর্কতার সাথে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চললে একদিকে যেমন করোনা থেকে নিজেকে বাঁচাতে পারবে, অন্যদিকে অধিক সংক্রমনের হার কমিয়ে দেশকে যেকোনো বিপর্যয়কর পরিস্থিতির হাত থেকে রক্ষা করতে পারবে। এই মুহূর্তে আমাদের প্রয়োজন একটিই - সেটি হলো মানুষের সহযোগিতা। আপনারা কিছু দিন একটু কষ্ট করুন। আপনারা ঘরে থাকুন, যাদের জরুরী প্রয়োজনে ঘর থেকে বের হতে হচ্ছে, তারা মাস্ক ছাড়া ঘর থেকে বের হবেন না। আমরা জানি, মানুষের অনেক কষ্ট হচ্ছে। অনেকেরই রোজগারের পথ সাময়িক সময়ের জন্য বন্ধ হচ্ছে। এই সময়ের জন্য বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা আপনাদের পাশে রয়েছেন। তিনি বেঁচে থাকতে দেশের একটি মানুষও না খেয়ে মরবেন না। সেই ধরণের ব্যবস্থাপনা ও সক্ষমতা বঙ্গবন্ধু কন্যা রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার সরকারের রয়েছে। তিনি সেই কাজটিই সর্বোচ্চ আন্তরিকতা, পারদর্শিতা, সাহস, সততা ও মমত্ববোধ নিয়ে করে যাচ্ছেন। 

মাত্র এক বছরের একটু বেশি সময়ের মধ্যে করোনা মহামারিতে পৃথিবীতে চার মিলিয়ন অর্থাৎ ৪০ লাখ মানুষ মারা গেছে। এর মধ্যে অর্থনৈতিক ও সামরিক দিক থেকে পৃথিবীর মহাপরাক্রমশালী দেশ যুক্তরাষ্ট্রে মারা গেছে সাড়ে ছয় লাখ মানুষ। ব্রাজিলে সাড়ে পাঁচ লাখ, মেক্সিকোতে প্রায় আড়াই লাখ, পেরুতে প্রায় দুই লাখ, রাশিয়ায় প্রায় দেড় লাখ, যুক্তরাজ্যে প্রায় দেড় লাখ, ইতালিতে প্রায় দেড় লাখ, ফ্রান্সে এক লাখের বেশি, স্পেনে প্রায় এক লাখ মানুষ ইতোমধ্যে করোনা মহামারিতে মারা গেছে। এই সময়ে প্রতিবেশী দেশ ভারতে মারা গেছে চার লাখ মানুষ। পৃথিবীর সবচেয়ে ধনী দেশগুলো তাদের লাখ লাখ নাগরিককে হারিয়েছে মাত্র একবছর সময়ের মধ্যে, এই করোনার ভয়াল ছোবলে। করোনার সেই ভ্যারিয়ান্ট (আলফা ভ্যারিয়ান্ট) একই সময়ে বাংলাদেশেও আঘাত হেনেছিল। কয়েকটি ক্ষুদ্র দ্বীপরাষ্ট্র ছাড়া পৃথিবীর সবচেয়ে ঘন বসতিপূর্ণ দেশ হিসেবে করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি বিবেচনায় বাংলাদেশই সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ দেশ। কারণ আমাদের জনসংখ্যার ঘনত্ব প্রতি স্কোয়ার কিলো মিটারে ১২৪০ জন, যেখানে বিশ্বের জনসংখার ঘনত্বের গড় ৮৫ জন, নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশগুলোর জনসংখ্যার ঘনত্বের গড় ৬৭ জন এবং দক্ষিণ এশিয়ায় জনসংখ্যার ঘনত্বের গড় ৩৮০ জন। উপরে উল্লিখিত দেশগুলোর মতো বাংলাদেশেও করোনা মহামারীতে মহা বিপর্যয় হতে পারতো। জনসংখ্যার ঘনত্বের কারণে ঐ সকল দেশের তুলনায় বাংলাদেশে সেই সম্ভাবনা আরও বেশি ছিল। বঙ্গবন্ধু কন্যা রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার দক্ষতা, আন্তরিকতা, নানামুখী বাস্তবিক পদক্ষেপ ও সাহসী সিদ্ধান্তের কারণে এবং সর্বোপুরি আল্লাহর অশেষ রহমতের কারণে করোনা মহামারী বাংলাদেশে এযাবৎ উল্লেখযোগ্য কোন বিপর্যয় ঘটাতে পারেনি। এই পর্যন্ত করোনা মহামারীতে বাংলাদেশে মৃত্যুর সংখ্যা ১৫ হাজার। প্রতিটি মৃত্যুই বেদনার, কষ্টের। তবে সংক্রমণের তুলনায় মৃত্যুর হার এখনও স্থিতিশীল রয়েছে (১.৫%) 

আমাদের একটি কথা ভুলে গেলে চলবে না, পৃথিবীর উপর করোনার এই আঘাত পৃথিবীতে ইতোমধ্যে সংঘটিত হওয়া দুটি বিশ্বযুদ্ধের মতোই। বিশ্বব্যাপি মানুষের প্রাণহানির ঘটনা, মানুষের কষ্ট, আর্থিক, অর্থনৈতিক এবং অন্যান্য ক্ষতি বিবেচনায় এটিকে আরেকটি বিশ্বযুদ্ধ হিসেবেই চিহ্নিত করা উচিত। আমাদের চিন্তা ও মননে বিষয়টিকে সেভাবেই নিতে হবে। আমরা কিছু দিন ধৈর্য ধারণ করলে, কিছু দিন কষ্ট করলে একটা বড় ধরণের বিপদ থেকে রক্ষা পেতে পারি। আমাদের কিছুদিনের কষ্টের মাধ্যমে আমরা বিপুল সংখ্যক মানুষের জীবন রক্ষা করতে পারি। অথচ এই পৃথিবীর মানুষ বিভিন্ন যুদ্ধসহ নানা সংকটে বছরের পর বছর অনেক কষ্ট করেছে। অনেক অত্যাচার, নির্যাতন সহ্য করেছে। মাসের পর মাস অনাহার, অর্ধাহারে জীবন কাটিয়েছে। যুদ্ধ কিংবা মানবাধিকার লংঘনের কারণে উদ্বাস্তু হয়েছে। এমনকি অনেক ক্ষেত্রে গণহত্যারও শিকার হয়েছে। নিজেদের জীবন বাঁচানোর জন্য, ভবিষ্যৎ প্রজন্মের স্বার্থে সেই মানুষ যুদ্ধে অংশ নিয়েছে। নিজেদের উপর চাপিয়ে দেয়া যুদ্ধের বিরুদ্ধেও প্রতিরোধ গড়ে তুলেছে।  

এই করোনার আক্রমণ থেকে নিজে, নিজের পরিবার ও দেশের জনগণকে বাঁচানোর জন্য আমরা কিছুদিন কষ্ট করতে পারি না? একটু ধৈর্য ধারণ করতে পারি না? দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ মোট ২১৯৪ দিন অর্থাৎ ছয় বছর ধরে চলেছিল। গণহত্যা, বোমা হামলা, যুদ্ধ পরিস্থিতির কারণে খাদ্য সংকট ও রোগাক্রান্ত হয়ে মোট ৭৫ মিলিয়ন অর্থাৎ সাড়ে সাত কোটি মানুষ মারা গিয়েছিলো দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে। প্রথম বিশ্বযুদ্ধ চলেছিল চার বছরের বেশি সময় ধরে। এই যুদ্ধে দুই কোটি পঁচিশ লাখ মানুষ সরাসরি যুদ্ধের কারণে মারা গিয়েছিলো। এই যুদ্ধে সংঘটিত গণহত্যা উদ্ভুত মহামারী স্প্যানিশ ফ্লু'র তিনটি ওয়েভে প্রায় ১০ কোটি মানুষ মারা গিয়েছিলো, যাদের মধ্যে ২০ থেকে ৪০ বছর বয়সের মধ্যে ছিল প্রায় অর্ধেক মানুষ। এই স্প্যানিশ ফ্লু'তে শুধু ভারতেই প্রায় দেড় কোটি মানুষ মারা গিয়েছিলো। এই ফ্লু'তে যুক্তরাষ্ট্রে সাড়ে পাঁচ লাখ মানুষ প্রাণ হারিয়েছিল। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে আমরা একটি মুক্তিযুদ্ধ করেছি। সেই যুদ্ধের আগে এক দীর্ঘ মুক্তি সংগ্রামের নেতৃত্ব তিনি দিয়েছেন। মুক্তিযুদ্ধে ত্রিশ লাখ মানুষ দেশের জন্য জীবন দিয়েছে। কয়েক লক্ষ নারীসহ অসংখ্য মানুষ নির্যাতনের শিকার হয়েছে। এক কোটি মানুষ জীবন রক্ষার্থে ভারতে আশ্রয় নিয়েছিল। জাতির পিতার নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধে জয়লাভ করে আমরা বাংলাদেশ রাষ্ট্র পেয়েছি। তাঁরই কন্যা রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ তার অর্থনৈতিক উন্নয়নের যুদ্ধে জয়ী হয়ে বিশ্বে গুরুত্বপূর্ণ জায়গা করে নিয়েছে। আজ করোনার বিরুদ্ধে বাংলাদেশের যুদ্ধে নেতৃত্ব দিচ্ছেন বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা। দেশের মানুষের সহযোগিতা ছাড়া রাষ্ট্রের পক্ষে এই যুদ্ধে জয়লাভ করা সম্ভব নয় - পৃথিবীর কোন রাষ্ট্রের পক্ষেই এটি সম্ভব নয়। করোনা সম্পর্কিত জনগণের সতর্কতা, সাবধানতা এবং এবিষয়ে সরকারের নির্দেশ মেনে চলাই এই মুহূর্তে রাষ্ট্রের জন্য সবচেয়ে বড় সহযোগিতা। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এই যুদ্ধে আমরা জয়লাভ করবই ইনশাল্লাহ। 

লেখক: তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ

বিডি প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩
মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ
আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শোবার ঘর থেকে যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
শোবার ঘর থেকে যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব
মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২
ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি
রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি
চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত
টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা
বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা
দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম
দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের
‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস
ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন
ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১
গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা
ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন
গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা
মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি
সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি

শনিবারের সকাল

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান
বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান

পরিবেশ ও জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি
যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা