শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৩৫, সোমবার, ১২ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

শাহ মোয়াজ্জেমের চোখে…

বঙ্গবন্ধুর অমোঘ মন্ত্রশক্তিই বারবার কাছে টানতো

সোহেল সানি
অনলাইন ভার্সন
বঙ্গবন্ধুর অমোঘ মন্ত্রশক্তিই বারবার কাছে টানতো

বঙ্গবন্ধুর কিছু ত্রুটি-বিচ্যুতির মধ্যেও তার তীব্র স্বকীয়তা ও পরনির্ভরহীনতা সবাইকে আকৃষ্ট করতো। দোষে-গুণেই মানুষ। কিন্তু এমন এক একটি গুণ থাকে যার জন্য শতদোষও খণ্ডিত হতে পারে। যে গুণ ছিলো বঙ্গবন্ধুর। তার সান্নিধ্য ভালো লাগতো। তার ছিলো অমোঘ আকর্ষণীয় শক্তি- যা বারবার কাছে টানতো। আমরা ছিলাম অনেকটা মন্ত্রমুগ্ধ। পারসনাল ক্যারিশমা যাকে বলে, তা ছিলো তুলনাহীন। আমরা ছিলাম অন্ধভক্ত মুজিবঅন্তপ্রাণ। তিনি মানুষকে খুবসহজে আপন করে নিতে পারতেন। সবসময় ভাবতাম তার স্নেহ আছে, আর আমাকে পায় কে? রাজনীতিতে দরকার Friend,philosopher and guide, আমি যা বঙ্গবন্ধুর কাছ থেকে পেয়েছি।

উপর্যুক্ত কথাগুলো সাবেক উপপ্রধানমন্ত্রী শাহ মোয়াজ্জেম হোসেনের। রাজনীতির নানা উত্থানপতনে আলোচিত-সমালোচিত এ বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ তার আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থে বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে নানা বিষয়ে তুলে ধরেছেন। পূর্ব পাকিস্তান ছাত্রলীগের এককালীন সভাপতি শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন  লিখেছেন, ছাত্রাবস্থায় বাসায় গেলে মুজিব ভাই ভাবীকে বলতেন, ওকে দুই পয়সা দামের চা দিও না। পাঁজিটা হয়তো সারাদিন ভাত না খেয়েই চরকির মতো ঘুরে বেড়াবে- ওকে ভাত খাইয়ে দাও। কখনো ভাবী বলতেন, এখনো চুলা থেকে তরকারি নামেনি। মুজিব ভাই বলতেন, তাহলে একটা ডিম ভেজে ওকে খাইয়ে দাও, ও কি আর সারাদিনে খাবে! 


স্বাধীনতাত্তোর জাতীয় সংসদের প্রথম চিফ হুইপ শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন। সর্বশেষ অবস্থান বিএনপিতে হলেও তার রাজনৈতিক জীবন বড় ঘটনাবহুল। করেছেন খন্দকার মোশতাকের ডেমোক্রেটিক লীগ। হয়েছেন জেলহত্যা মামলার আসামি। স্বভাবতই তিনি বঙ্গবন্ধুর অনুসারীদের কাছে বিতর্কিত। ছিলেন জেনারেল এরশাদের প্রথমে মন্ত্রী ও পরবর্তীতে উপপ্রধান মন্ত্রী। এরশাদ জামানায় জাতীয় পার্টির মহাসচিবও ছিলেন। পরে জাতীয় পার্টি ভেঙে পাল্টা জাতীয় পার্টি গঠন করেন এরশাদেরই এককালীন প্রধানমন্ত্রী কাজী জাফর আহমেদের সঙ্গে মিলে। বর্তমানে বিএনপিতে থাকলেও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও তার পুত্র তারেক রহমানের নেতৃত্ব সম্পর্কে কটাক্ষ করেন। 

শাহ মোয়াজ্জেম লিখেছেন, ১৯৬২ সালের দিকেই শেখ মুজিবুর রহমান নিজহাতে মুসাবিদা করে নিজে প্যাডেল চালিয়ে পূর্ব বাংলার স্বাধীনতার সপক্ষে লিফলেট ছেপে আনতেন, তা গভীর রাতে সাইকেলে চড়ে শেখ ফজলুল হক মনি, সিরাজুল আলম খান ও আবদুর রাজ্জাক আর আমি সেগুলো বিলি করতাম। অনেক নেতার ভিড়ে একটি সাহসী কণ্ঠস্বর, তার (বঙ্গবন্ধু) আপসহীন মনোভাব আর দেশপ্রেম ও মানুষের জন্য অকৃত্রিম ভালোবাসা নিয়ে ত্যাগ তিতীক্ষার পথে যখন যাত্রা শুরু করলেন, তখন বিধাতাও তার হাত উজাড় করে তাকে বরমাল্য দিলেন। শেখ সাহেব আওয়ামী লীগের নেতা, একটি দলের নেতা, সেখানে অচিরেই জাতীয় নেতায় রূপান্তরিত হতে। ৬ দফার বিরুদ্ধে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা দিলো। শেখ মুজিব বঙ্গবন্ধু হয়ে গেলেন। তারপর তার স্বপ্নের বাংলাদেশ।

শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন। আলোচিত-সমালোচিত হলেও বর্ষীয়ান এ নেতা পুরোদস্তুর এক রাজনীতিবিদ। স্বাধীনতা সংগ্রামী এবং মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক। স্বাধীন বাংলাদেশে জাতীয় সংসদের প্রথম চিফ হুইপ। ষাটের দশকের শুরুতেই রাজনীতির সঙ্গে তার জড়িয়ে পড়া। যখন পূর্বপাকিস্তান ছাত্রলীগের সভাপতি আবদুল মমিন তালুকদার (বঙ্গবন্ধুর প্রতিমন্ত্রী) ও সাধারণ সম্পাদক এমএ ওয়াদুদ (শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনির পিতা)।  আওয়ামী লীগের সে সময়ের সাধারণ সম্পাদক শেখ মুজিবুর রহমানের সঙ্গে শাহ মোয়াজ্জেমের পরিচয় হয় আবদুল মমিন তালুকদারের মাধ্যমে। পরের বছরের সম্মেলনে ছাত্রলীগের সভাপতি হন রফিকউল্লাহ চৌধুরী ( স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর পিতা) ও সাধারণ সম্পাদক হন আজহারউদ্দীন আহমদ। কিন্তু আজহারউদ্দীন ব্যারিস্টারি পড়তে বিলেতে পাড়ি জমান। ফলে ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক হিসেবে লাইম লাইটে উঠে আসেন শাহ মোয়াজ্জেম। বক্তৃতাগুণের সুবাদে শেখ মুজিবের আশীর্বাদে পরবর্তী সম্মেলনেই ছাত্রলীগের সভাপতি নির্বাচিত হন। যখন সাধারণ সম্পাদক শেখ ফজলুল হক মনি।

কে এম ওবায়দুর রহমান ও সিরাজুল আলম খানের হাতে ছাত্রলীগের নেতৃত্ব তুলে দিয়ে আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে যুক্ত হন অনলবর্ষী বক্তা শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন। ‘৭০ - এর নির্বাচনে জয়ী হয়ে মুক্তিযুদ্ধেও গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখেন।

স্বাধীন বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় সংসদে চিফ হুইপ হওয়া শাহ মোয়াজ্জেম কিছুটা মনঃকষ্টে ভোগার কথা অকপটে স্বীকার করেছেন। চিফ হুইপের পদটি তখন প্রতিমন্ত্রীর মর্যাদা হওয়ায় বঙ্গবন্ধুর কাছে আকার ইঙ্গিতে পূর্ণমন্ত্রীর সমমর্যাদাও প্রত্যাশা করেছন। তার ভাষ্যমতে, আকাঙ্ক্ষা পূরণ না হলেও বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বের প্রতি ছিলেন অবিচল। 
বঙ্গবন্ধু নিহত হওয়ার পর খন্দকার মোশতাকের প্রতিমন্ত্রী হওয়ার পক্ষে যুক্তি দেখিয়েছেন ঝানু রাজনীতিবিদ শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন। তার মতে, আওয়ামী লীগের অধিকাংশ মন্ত্রী যোগদানের পর তার না বলার কারণ ছিলো না। কিছুটা ভয় ভীতির কথাও উল্লেখ করেন বর্ষীয়াণ এ রাজনীতিবিদ। চিফ হুইপ থেকে তাকে মন্ত্রী করার কথা বলা হলেও বঙ্গভবনে শপথ নেন প্রতিমন্ত্রী হিসেবে।

১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর জেনারেল খালেদ মোশাররফ অভ্যুত্থানের মাধ্যমে সেনাপ্রধানের পদ দখলের পর বঙ্গভবন থেকে দুর্নীতির অভিযোগে গ্রেফতার হন শাহ মোয়াজ্জেম। ৭ নভেম্বর পাল্টা অভ্যুত্থানের পর জেনারেল জিয়া স্বপদে ফিরলে কারামুক্ত হন তিনি।

মোশতাকের অধিকাংশ মন্ত্রী পরবর্তীতে আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফিরে এলেও শাহ মোয়াজ্জেম খুনী মোশতাকের নবগঠিত দল ডেমোক্রেটিক লীগে যোগ দেন। এভাবেই বিতর্কিত হয়ে ওঠেন শাহ মোয়াজ্জেম। এরপর জেনারেল এরশাদের  উত্থানের পর প্রথমে মন্ত্রী ও পরে উপপ্রধান মন্ত্রী  হয়ে জাতীয় পার্টির রাজনীতিতে প্রভাববিস্তার করেন। জাতীয় পার্টির মহাসচিব শাহ মোয়াজ্জেম জেনারেল এরশাদের বিশ্বস্ত সহচর হিসেবে আবির্ভূত হলেও পরবর্তীতে পাল্টা জাতীয় পার্টি গঠন করেন কাজী জাফর আহমেদের সঙ্গে। সর্বশেষ  বিএনপিতে যোগ দিলেও গুরুত্বপূর্ণ অবস্থান দেওয়া হয়নি এ ঝানু রাজনীতিবিদকে। রাজনৈতিক জীবন নিয়ে ইতিমধ্যে তিনি যে দুটি গ্রন্থ লিখেছেন, তাতে অবিস্মরণীয় অবদান তুলে ধরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বের প্রতি চিরদিন আস্থাশীল ছিলেন বলেও উল্লেখ করেন। জাতীয় চার নেতা হত্যা মামলার অন্যতম আসামী হওয়া শাহ মোয়াজ্জেম নিজের ওই হত্যাকাণ্ডে যেকোনও প্রকার সম্পৃক্ততা অস্বীকার করেছেন। নিজেকে নির্দোষ দাবি করেছেন এবং বলেছেন আওয়ামী লীগ না করাই তার অপরাধ। অবশ্য আওয়ামী লীগ থেকে বিএনপি কিংবা জাতীয় পার্টিতে যাওয়া বহু নেতা বঙ্গবন্ধু এবং মুক্তিযুদ্ধকালীন আওয়ামী লীগের নেতৃত্বকে কটাক্ষ করে ইতিহাসের বিকৃতি করলেও শাহ মোয়াজ্জেম ব্যতিক্রম।

শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন লিখেছেন, স্বাধীনতাযুদ্ধে ভারতীয় সেনাবাহিনীর অবদান অনস্বীকার্য এবং গৌরবোজ্জ্বল। কৃতজ্ঞতা প্রকাশে বাংলাদেশ কখনও কার্পণ্য করে না। কিন্তু সেই সুবাদে নানা অবিমৃষ্যকারিতা নীরবে সহ্য করে যেতে হবে এটাও একটি আত্মমর্যাদাশীল জাতির কাম্য হয় কি করে?  গুজব ছিল দেশ থেকে সোনা, রূপা, তামা, পিতলসহ তৈজসপত্র, গাড়ি ও বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম বিপুলাকারে সীমান্তের ওপারে চলে যাচ্ছে। বঙ্গবন্ধু এসব অভিযোগ শুনছিলেন। উভয় সংকটে পড়লেন তিনি। ভারতীয় বাহিনীকে স্বদেশে ফেরানো কোনও সহজ ব্যাপার ছিল না। বাস্তবতার সঙ্গে চক্ষুলজ্জা বলেও তো কথা। সরকারের ও দলের নেতারা বিচলিত, কীভাবে সেনাবাহিনী ফেরাবেন তা বোধগম্য হচ্ছিল না কারোরই। অথচ, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু সরাসরি ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীকে তাগিদ দিয়ে বসলেন, ভারতীয় সেনাবাহিনীকে ফেরত নিতে হবে। ইন্দিরা গান্ধী বললেন আপনার আগামী জন্মদিনের আগেই ফিরিয়ে নেওয়া হবে। ঠিকই সম্মানের সঙ্গে তারা তাদের মাটিতে চলে গেলো। দেশের মানুষ স্বস্তি পেলো।

ইন্দিরা গান্ধী তার এক ঝানু আমলা শ্রী ডিপি ধরকে বাংলাদেশে প্রেরণ করেছিলেন, সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশের প্রশাসন কাঠামো গঠনে সহায়তা করার জন্য। বিষয়টি স্পর্শকাতর ঠেকলো বঙ্গবন্ধুর কাছে। এখানকার প্রশাসনও ডি পি ধরের খবরদারি মানতে চাচ্ছিল না। বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে রাষ্ট্রদূত ডি পি ধর আনুষ্ঠানিক সাক্ষাৎ করতে গেলেন এক রাতে সমভিব্যাহারে।

সৌজন্যমূলক কুশলাদি বিনিময়ের পরে বঙ্গবন্ধু হঠাৎ করেই বলে বসলেন, মি. ধর, কবে দিল্লী ফিরে যাচ্ছেন?  এসেছেন মাত্র, কয়েকটা দিন আমাদের এখানে কাটান। বাংলাদেশ মাছের দেশ। এখানকার পদ্মার ইলিশ খুবই উপাদেয় ও মজাদার। কয়েকদিন থেকে মাছ-টাছ খান, তারপর যাবেন।

ডি পি ধর হতবাক, প্রথম দিবসেই তাকে ফিরে যাওয়ার তাগিদ দেওয়া হলো, কেন? সরকার প্রশাসন কাঠামো গঠনের কোনও ইঙ্গিতও নেই। তাহলে?  রাষ্ট্রদূত ডি পি ধর ওদিনই বার্তা পাঠালেন দিল্লিতে।

ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী যা বুঝার বুঝলেন। তিনি দ্রুত ঢাকা ত্যাগের নির্দেশ দিলেন মি. ধরকে। এ সম্পর্কে বাংলাদেশ প্রধানমন্ত্রীর সচিব রফিকউল্লাহ চৌধুরীর বরাত দিয়ে তৎকালীন আওয়ামী লীগ নেতা শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন তার একটি গ্রন্থে এ ঘটনার বর্ণনা করে লিখেছেন,   বঙ্গবন্ধু ব্যতীত অন্য কারো পক্ষে এভাবে সরাসরি ডি পি ধরকে অপ্রস্তুত করে ফেলে দিল্লিতে ফেরানোর পথনির্দেশ দিতে পারতেন না।

শাহ মোয়াজ্জেম আরও লিখেছেন, স্বাধীনতার তেজ ছিল বঙ্গবন্ধুর মজ্জাগত। তিনি মনে করেছেন হ্যাঁ, প্রয়োজনে ওদের সাহায্য নিয়েছি, সেজন্য কৃতজ্ঞচিত্তে সর্বদা স্বীকার করব। কিন্তু তাই বলে,আমরা কারো মাখা তামাক খাই না। 

তিনি লিখেছেন ”কেউ অহেতুক অভিভাবক হয়ে দাঁড়াবে এটা বঙ্গবন্ধুর কাছে বাঞ্ছনীয় ছিল না। মি. ধরের প্রস্তাবগুলোও তার মনপুত হয়নি। দেশ শাসনে বঙ্গবন্ধুর মস্তিষ্কের চাইতে হৃদয়ের প্রভাবই কাজ করেছে অধিকতর। কিন্তু একটি বিষয়ে মতান্তর ছিল না যে বঙ্গবন্ধু একজন সত্যিকারের স্বাধীনচেতা মানুষ ছিলেন এবং যতবড় বন্ধুই হোক ভিনদেশের অসিগিরি তার অত্যন্ত অপছন্দীয় ছিল। 
১৯৭৪ সালে পাকিস্তানের রাজধানী ইসলামাবাদে মুসলিম দেশসমূহের ইসলামিক সম্মেলন এলো। গণভবনে বৈঠক বসলো। বঙ্গবন্ধুর যোগদান প্রশ্নে সরকারের একটি অংশ ‘না’ যাওয়ার পক্ষে মত দিল। ‘না’ এর পক্ষে ছিলেন- অর্থমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ, পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্দুস সামাদ আজাদ এবং আইনমন্ত্রী ড. কামাল হোসেন প্রমুখ। তারা বলছিলেন, ধর্মনিরপেক্ষ দেশ হিসেবে ইসলামি সম্মেলনে যোগদান ঠিক হবে না। যাওয়ার পক্ষে যারা অবস্থান নিলেন- তাদের যুক্তি ছিল যে, দেশের শতকরা ৯০ ভাগ মুসলিম এবং পৃথিবীতে দ্বিতীয় বৃহত্তম মুসলিম রাষ্ট্র।। ইসলামিক সম্মেলনে না যাওয়া হবে দেশের মানুষের ধর্মানুভূতির প্রতি উপেক্ষা প্রদর্শনেরই নামান্তর। কেউ কেউ এজন্য অনেক খেসারতের আশঙ্কাও করলেন।

বঙ্গবন্ধু যখন যাওয়ার পক্ষে মত দিতে চলছিলেন, তখন না যাওয়ার পক্ষে যারা ছিলেন, তারা প্রস্তাব দিলেন, ঠিক আছে যেতে চান, যান, কিন্তু যাত্রাপথে দিল্লিতে নেমে ওদের সঙ্গে একটু কথা বলে গেলে সবদিক রক্ষা হয়। তৎকালীন জাতীয় সংসদের চিফ হুইপ শাহ মোয়াজ্জেম হোসেনের মতে, বঙ্গবন্ধু টেবিল চাপড়িয়ে রীতিমতো ক্রুদ্ধ কণ্ঠে চিৎকার করে উঠলেন, বললেন, আমি কারো মাখা তামাক খাই না যে, আমাকে মাঝপথে নেমে কারো মত নিতে হবে? তোমরা ভেবেছো কী? আমাদের সার্বভৌম দেশ। কী করব, না করব আমরা সাব্যস্ত করব। কাউকে ট্যাক্স দিয়ে চলার জন্য দেশ স্বাধীন হয়নি। পিন্ডির গুহা থেকে নিষ্ক্রান্ত হয়ে আমরা দিল্লির গর্তে ঢুকব- আমার জীবদ্দশায় তা হবে না। তোমরা যে যা মনে কর, কর,আমি ইসলামাবাদ যাব, সরাসরি যাব।

শাহ মোয়াজ্জেম গ্রন্থে লিখেছেন, এ না হলে নেতা! কেউ আর উচ্চবাচ্য করতে সাহসী হল না। এই ছিলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

লেখক: সিনিয়র সাংবাদিক, কলামিস্ট ও ইতিহাস বিশেষজ্ঞ।

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
জয়পুরহাটে স্বর্ণের দোকানে তল্লাশির সময় ধরা খেল ভুয়া ডিবি
জয়পুরহাটে স্বর্ণের দোকানে তল্লাশির সময় ধরা খেল ভুয়া ডিবি

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে কেএফসিতে হামলা-সংঘর্ষে নিহত ১, গ্রেপ্তার ১৭৮
পাকিস্তানে কেএফসিতে হামলা-সংঘর্ষে নিহত ১, গ্রেপ্তার ১৭৮

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩
মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ
আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব
মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২
ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি
রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি
চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত
টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা
বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা
দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম
দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের
‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস
ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন
ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১
গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা
মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি
সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি

শনিবারের সকাল

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান
বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান

পরিবেশ ও জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি
যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা