শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:০২, বৃহস্পতিবার, ১৫ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

করোনাকে আট দিনের জন্য সংক্রমণে স্বাধীনতা

ডঃ মোঃ আওলাদ হোসেন
অনলাইন ভার্সন
করোনাকে আট দিনের জন্য সংক্রমণে স্বাধীনতা

করোনার উচ্চ সংক্রমণ হার ও দৈনিক দুই শতাধিক মৃত্যুর মধ্যেই বৃহস্পতিবার (১৫ জুলাই) থেকে করোনা সংক্রমণ রোধে সরকার ঘোষিত সকল বিধিনিষেধ প্রত্যাহার করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে এবং ২৩ জুলাই ভোর ছয়টা থেকে পুনরায় কঠোর লকডাউনের ঘোষণা দিয়েছে। স্বাভাবিক করে দেওয়া হচ্ছে জনজীবন। 

এই প্রজ্ঞাপনকে দুষ্টু লোকেরা, 'করোনা`র সাথে সংক্রমণ বিরতি চুক্তি' বলে অভিহিত করছে। অর্থাৎ এই আটদিন মানুষ কোন বিধিনিষেধ এর আওতায় থাকবে না, করোনাও কোন সংক্রমণ করবে না। 

পবিত্র ঈদুল আযহা উপলক্ষে সরকার এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আর এই সিদ্ধান্ত অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ এটা মানছেন সরকারও। সরকার মনে করছে যদি মানুষ স্বাস্থ্যবিধি না মানে, যদি মাস্ক পরিধান না করে তাহলে পরিস্থিতি ভয়াবহ হয়ে উঠতে পারে। 

বিষেশজ্ঞদের মতে, সবকিছু খুলে দেওয়ার ফলে করোনার উচ্চ সংক্রমণের মধ্যেই মানুষজন ঘর থেকে বের হবে, ঈদের কেনাকাটা করার জন্য শপিংমল, মার্কেট , কাঁচাবাজারে যাবে, কোরবানির পশু কেনার জন্য গরু হাটে যাবে, এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যাতায়াত করবে ইত্যাদি নানা রকম প্রবণতা এবং মেলামেশাগুলো বাড়বে। 

এর ফলে বাংলাদেশে করোনা সংক্রমণের যে সামাজিক সংক্রমণ তা বহুগুণ বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এমনি পরিস্থিতিতে করোনা সংক্রমণ ঠেকানোর একটি জনপ্রিয় ও কার্যকর ব্যবস্থা হচ্ছে মাস্ক ব্যবহার। ভাইরাস সংক্রমণ রোধে একটি দারুণ প্রতীকী ছবি হচ্ছে মাস্ক বা মুখোশ পরা কোন মানুষের মুখচ্ছবি। তবে হাত থেকে মুখে সংক্রমণ ঠেকাতে এই মাস্ক ব্যবহার করে সুফল পাওয়ার নজির আছে।

বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, বিধিনিষেধ থাকুক বা না থাকুক, করোনায় স্বাস্থ্যবিধি মানার কোন বিকল্প নেই। করোনা সংক্রমণ রোধে সবচেয়ে বড় যে বিষয়টির উপর জোর দেওয়া হচ্ছে তা হলো- অবশ্যই যেন মানুষ মাস্ক পরিধান করে। অপর একজন বিশেষজ্ঞ বলেছেন যে, মাস্কই করোনার সংক্রমণ অর্ধেক কমাতে পারে। আর এজন্যই ঘর থেকে বের হতে মাস্ক পরিধান করার ওপর সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। 

সম্প্রতি খুলনা অঞ্চলের মানুষের মাঝে করোনা সংক্রমণের হার বৃদ্ধি পাচ্ছে। খুলনা মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ ডা. আব্দুল আহাদ বলেছেন, গ্রামের মানুষজন মাস্ক পরে না, আবার স্বাস্থ্যবিধি মেনেও চলে না। যে কারণে অল্প সময়ের মধ্যে এই মানুষগুলো আক্রান্ত হয়ে গেছে`।

গত ৯ জুলাই (শুক্রবার) রাজধানীর একটি মসজিদে জুমার নামাজের খুতবার পূর্বে বয়ানের সময় খতিব সাহেব করোনা সংক্রমণ রোধে স্বাস্থ্যবিধির গুরুত্ব সম্পর্কে আলোচনা করছিলেন। মাস্কবিহীন মসজিদে প্রবেশ করা যাবে না। নাক-মুখ ঢেকে যথাযথভাবে মাস্ক ব্যবহার করে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে হবে। মসজিদে প্রবেশ ও বাহির হওয়ার সময় ভীড় এড়িয়ে চলতে হবে ইত্যাদি। 

কিন্তু কে শোনে কার কথা। মাস্কবিহীন প্রবেশকারী একজন মুসল্লীকে মাস্ক ব্যবহার করতে বলা হলে, তিনি তেড়ে উঠেন। মিম্বর থেকে খতিব সাহেব অনুরোধ করা সত্ত্বেও কতিপয় মুসল্লী যথাযথভাবে মাস্ক পরিধান করলেন না। 

গত ৮ জুলাই (বৃহস্পতিবার) দুপুরে রাজধানীতে বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতি কর্তৃক দুস্থদের মাঝে খাবার ও নগদ অর্থ বিতরণ অনুষ্ঠানে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার মোহা. শফিকুল ইসলাম মন্তব্য করেছেন- 'স্বাস্থ্যবিধি মেনে মাস্ক না পরলে ফেরেশতারা এসে করোনা থেকে বাঁচাবে না।'

পবিত্র কোরআনের সূরা আনফাল এর ২৫ নং আয়াতে বর্নিত আছে, "তোমরা এমন ফেতনা-ফ্যাসাদ থেকে নিজেদের রক্ষা করো, যার অশুভ পরিনতি শুধু জালেমদের উপরই পড়বে না (তোমাদের উপরও পড়বে)। আল্লাহ শাস্তিদানেও কঠিন"। 

যেমন- বন্যায় মসজিদ ডুবে যায়, আগুনে ধর্ম গ্রন্থের পাতাও পুড়ে যায়, তদ্রুপ সুনামী, ভূমিকম্প, মহামারী ইত্যাদি প্রাকৃতিক দুর্যোগে নিরপরাধ মানুষও মারা যায়, ক্ষতিগ্রস্ত হয়। 
মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছেন,"যদি তোমরা শোন যে কোন এলাকায় মহামারী চলছে তবে সেখানে প্রবেশ করবে না। তোমরা যেখানে আছো সেখানে মহামারী দেখা দেয় তাহলে সেখান থেকে বের হবে না" (সহীহ আল বুখারী, হাদিস নং ৫২২৮: মুসনাদে আহমদ, হাদিস নং ২১৮১১)। 

অর্থাৎ মহামারী কালে বিনা প্রয়োজনে সংক্রমিত এলাকায় যাওয়া বারণ, বাড়ির বাহিরে না যাওয়ার নির্দেশনা রয়েছে। অর্থ্যাৎ লকডাউনের মত বিধান রাখা হয়েছে।

উল্লিখিত বর্ননাসমূহে প্রতিয়মান হচ্ছে যে, চলমান মহামারীকালে করোনা সংক্রমণ রোধে আক্রান্ত রোগীর সংস্পর্শ রোধ ও সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার দায়বদ্ধতা রয়েছে। তাই ঘরের বাইরে যেতে যথাযথভাবে মাস্ক ব্যবহার করা খুবই জরুরি।

খুলনায় স্বাস্থ্যবিধি যথাযথভাবে অনুসরণ করা হয়নি বিধায় করোনা সংক্রমণ ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। ঢাকা মহানগরে ট্রাফিকের অবস্থা দেখে মনে হচ্ছে বিধিনিষেধ না মানার প্রবনতা রয়েছে। আইন শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনী বিধিনিষেধ বাস্তবায়নে যথেষ্ট পরিশ্রম করছেন। কিন্তু রাস্তায় গণপরিবহন ছাড়া সকল প্রকার যানবাহন চলাচল ক্রমেই বৃদ্ধি পাচ্ছে। 

একদিকে মসজিদে খতিব সাহেব বয়ান করা সত্ত্বেও মাস্ক পরিধানে অনিহা, অন্যদিকে- উপায়ান্তর না দেখে পুলিশের কর্তাব্যক্তিরা বলছেন, ‘স্বাস্থ্যবিধি মেনে মাস্ক না পরলে ফেরেশতারা এসে করোনা থেকে বাঁচাবে না’। এগুলো আমাদের জন্য ভালো লক্ষণ নয়।

বঙ্গবন্ধুর অঙ্গুলি নির্দেশে বাঙালি জাতি অসহযোগ আন্দোলন ও স্বাধীনতাযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পরে ৩০ লক্ষ মানুষ শাহাদাতবরণ করেছিল। বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলন করে গণতন্ত্রের বিজয় এনেছিল। অথচ করোনা সংক্রমণ রোধে সরকারের ঘোষিত বিধিনিষেধ পালনে সেই বাঙালি জাতির অনিহা কেন? ।   

সরকারের ঘোষিত প্রজ্ঞাপনগুলির বিধিনিষেধের মধ্যে ছিল/রয়েছে অসামঞ্জস্যতা। করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধে চলমান বিধিনিষেধ এর আওতায় কাঁচাবাজার, খাবারের দোকান, ব্যাংক, কলকারখানা, সচিবালয়ে, অফিসপাড়াসহ সবই খোলা রয়েছে। 

কাঁচাবাজার খোলা রয়েছে, গনপরিবহন বন্ধ, নরসিংদীর একজন তরকারি চাষী দুই ঝুড়ি কাকরোল ঢাকার বাজারে বিক্রি করবে। আসবে কিভাবে? বগুড়ার কলা চাষী নিজ ক্ষেতে উৎপাদিত কলা নিয়ে বাজারে/ঢাকায় আসবে কিভাবে? বাধ্য হয়ে উৎপাদিত পণ্য কমমূল্যে বিক্রয় করবে। হয়তো উৎপাদন খরচই পাবে না। ব্যাংক, কলকারখানা, সচিবালয়ে, অফিসপাড়ার চাকুরীজীবী অফিসে যাবেন কিভাবে? গ্রাহক ব্যাংকে যাবে কিভাবে? যাদের নিজস্ব গাড়ি আছে তাদের কোন সমস্যা হবে না। বাকিরা? শতকরা কতভাগ লোকের নিজস্ব গাড়ি আছে?

কতভাগ লোক গণপরিবহনে অফিসে আসেন? বিষয়টি বিবেচনা করা জরুরি ছিল। গার্মেন্টস ও কলকারখানার শ্রমিকদের জন্য কোন পরিবহনের ব্যবস্থা আছে? তবে পরিবহন বন্ধ রেখে কিসের ভিত্তিতে কলকারখানা খোলা রাখা হয়েছে? দায়িত্ববোধ বা চাকুরী রক্ষা, বা জীবিকার তাগিদে, বা যে কারণেই হোক, কর্মজীবী বা শ্রমজীবী মানুষেরা কর্মস্থলে যাবে কিভাবে? 

এরই মাঝে রাস্তায় হাঁটার সময় হঠাৎ কানে এলো, আজ বাড়ি ফিরমু কি নিয়া‘। মুখ ঘুরিয়ে দেখলাম একজন রিকশাচালক বিড়বিড় করছে। জিজ্ঞাসা করলাম, ‘কি হয়েছে‘? উত্তরে সে বললো, ‘স্যার বেলা বারোটা বাজে। মাত্র আশি টাকার খ্যাপ মারছি। বাজার টাহা পামু কৈ? পোলাপানের খাওয়ামু কি‘? দিনমজুর, রিকশাচালক, ফেরিওয়ালাসহ নিম্নআয়ের মানুষের দৈনন্দিন ব্যয় মিটবে কিভাবে? আর সে কারণেই বিধিনিষেধ ভাঙ্গতে বাধ্য হচ্ছে মানুষ। 

কোভিড-১৯ এর বিস্তাররোধ এবং সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে শুধুমাত্র বিধিনিষেধ আরোপ করেই সম্ভব নয়। জীবন-জীবিকা দুটোই বিবেচনায় রেখে প্রথমজ্ঞাপন জারি করতে হবে। সরকারের পাশাপাশি বিভিন্ন সামাজিক, ধর্মীয় ও রাজনৈতিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দকে জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে একযোগে কাজ করতে হবে। সরকারের জারি করা প্রজ্ঞাপন বাস্তবায়ন করে দেশের মানুষকে সুস্থ রাখতে সরকারী দলের তৃণমূল পর্যায়ের প্রতিটি সদস্যের নিরলস কাজ করা প্রয়োজন। 

প্রতিবেশী দেশ ভারত করোনা সংক্রমণে নাস্তানাবুদ অবস্থা থেকে শুধুমাত্র কঠোর বিধিনিষেধ বাস্তবায়নের মাধ্যমে করোনা সংক্রমণ অনেকটা নিয়ন্ত্রনের মধ্যে নিয়ে এসেছে। কলকাতার একটি মার্কেটে মাস্ক পরিধানে কঠোরতার ভিডিও ফুটেজটি ভাইরাল হয়েছিল। কলকাতার পুলিশ শপিং মল, রাজপথ, যেকোন স্থানে মাস্ক পরিধান নিশ্চিত করতে লাঠিচার্জ, জরিমানা, গ্রেফতারের মত কঠোর কার্যক্রম পরিচালনা করেছিল। 

বাংলাদেশেও একইভাবে মাস্ক পরিধান ও সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করতে পুলিশ বাহিনী সহ আইনশৃংখলা রক্ষাকারী সকল বাহিনীকে যথাযথ দায়িত্ব দিতে হবে। আইনশৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীর সাথে আমাদের সকলকে আরও সহযোগিতা করা খুবই জরুরি। 

মসজিদে মাস্ক পরিধানসহ স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করতে ইসলামী ফাউন্ডেশন থেকে মসজিদ পরিচালনা কমিটির প্রতি কঠোর নির্দেশ জারি করতে হবে। সরকারী-বেসরকারী অফিস, ব্যাংক, কলকারখানা, শপিংমল কাঁচাবাজার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে স্ব স্ব কর্তপক্ষ যথাযথ দায়িত্ব পালন করবে। তবেই করোনা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রনে আসবে। 

রাজধানীর একটি অনুষ্ঠানে পুলিশ মহাপরিদর্শক(আইজিপি) ড. বেনজীর আহমেদ বলেছেন, করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের স্থায়ীত্ব নির্ভর করছে আমাদের প্রত্যেকের আচরণের ওপর। জরুরি প্রয়োজন ছাড়া ঘরের বাইরে বের না হওয়া, প্রয়োজনে বাইরে বেরুতে হলে হলে অবশ্যই মাস্ক পরিধান করা, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা ইত্যাদি। করোনার এই মহাদুর্যোগে সকলেই সরকারকে সহযোগিতা না করলে সুফল পাওয়া যাবে না।

লেখক: ড. মোঃ আওলাদ হোসেন
ভেটেরিনারীয়ান, পরিবেশবিজ্ঞানী, রাজনৈতিক কর্মী।


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ আল সিফাত

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
শিবচরে ইয়াবা ও ককটেল উদ্ধার
শিবচরে ইয়াবা ও ককটেল উদ্ধার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে স্বর্ণের দোকানে তল্লাশির সময় ধরা খেল ভুয়া ডিবি
জয়পুরহাটে স্বর্ণের দোকানে তল্লাশির সময় ধরা খেল ভুয়া ডিবি

৩৭ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে কেএফসিতে হামলা-সংঘর্ষে নিহত ১, গ্রেপ্তার ১৭৮
পাকিস্তানে কেএফসিতে হামলা-সংঘর্ষে নিহত ১, গ্রেপ্তার ১৭৮

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩
মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ
আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব
মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২
ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি
রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি
চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত
টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা
বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা
দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম
দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের
‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস
ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন
ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা
মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি
সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি

শনিবারের সকাল

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান
বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান

পরিবেশ ও জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি
যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা