শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:৩২, রবিবার, ১৫ আগস্ট, ২০২১

বেদনায় নীলকণ্ঠ বাঙালি

ড. কাজী এরতেজা হাসান
অনলাইন ভার্সন
বেদনায় নীলকণ্ঠ বাঙালি

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট। বাংলা সন পরিক্রমায় শ্রাবণের শেষ রাত। কেমন ছিল সে রাতের প্রকৃতি? সে রাতে কি বৃষ্টি হয়েছিল? আকাশ কি কেঁদে উঠেছিল সুশৃঙ্খল বাহিনীর শৃঙ্খলা ভেঙে বেরিয়ে আসা ঘাতকদের অস্ত্রের অট্টহাসি শুনে? আক্রোশে গর্জে উঠেছিল? সে রাতে কি কালো মেঘ ছিল আকাশজুড়ে? রাতের আকাশকে আলোয় বন্যায় ভরিয়ে দেয় যে চাঁদ, সে-ও কি মুখ লুকিয়েছিল মেঘের আড়ালে? রাহুর অশুভ ছায়া কি গ্রাস করেছিল অপরূপ জোছনাকে? জানা নেই আমাদের। তবে আমরা জানি, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট আমাদের প্রাত্যহিক জীবনে সূর্য উঠেছিল ঠিকই, কিন্তু সে দিনের সূর্য কোনো সম্ভাবনার কথা বলেনি। এক স্বপ্নভঙ্গের বিস্ময়-বেদনা নিয়ে শুরু হয়েছিল আমাদের দিন। আমরা কেউ তো ভাবতেই পারিনি, ১৫ আগস্ট সকালের সূর্য কোনো শুভ দিনের সূচনা নয়, একটি বেদনাবিধুর কালো ইতিহাসের জন্ম দিয়ে ফেলেছে। বাঙালির জাতীয় জীবনে অনেক কালো অধ্যায় আছে। কিন্তু ১৫ আগস্ট রাতে রচিত হলো যে কৃষ্ণ অধ্যায়, বাংলার ইতিহাসে তার চেয়ে বেদনার, এর চেয়ে গ্লানিকর আর কিছু নেই। নিজের বাড়িতে সপরিবারে নিহত হলেন জাতির জনক। জাতি হলো পিতৃহীন। যে জাতি মাত্র সাড়ে তিন বছর আগে বুকের রক্ত দিয়ে ছিনিয়ে এনেছে স্বাধীনতার সূর্য, আবার সেই জাতিই কলঙ্কিত হলো পিতৃঘাতক হিসেবে।

চারদিকে গুলির শব্দ শুনেই নিশ্চয়ই ঘুম ভেঙেছিল জাতির পিতার। হয়তো ঘুমের ভেতর তিনি দেখছিলেন দেশের উন্নয়নের স্বপ্ন। ঘুম ভাঙার পর কী অনুভূতি হয়েছিল তাঁর। কবি নির্মলেন্দুগুণের কবিতার ভাষায়, ‘তুমি কামান আর মৃত্যুর গর্জনে উঠে বসেছো বিছানায়/তোমার সেই কালো ফ্রেমের চশমা পরেছো চোখে/ লুঙ্গির উপর সাদা ফিনফিনে ৭ মার্চের পাঞ্জাবি/মুখে কালো পাইপ, তারপর হেঁটে গেছো বিভিন্ন কোঠায়। সারি সারি মৃতদেহগুলো তোমার কি তখন খুব অচেনা ঠেকেছিলো? তোমার রাসেল? তোমার প্রিয়তম পত্নীর সেই গুলিবিদ্ধ গ্রীবা?/ তোমার মেহেদিমাখা পুত্রবধূদের মুজিবাশ্রিত করতল?/রবীন্দ্রনাথের ভূলুণ্ঠিত ছবি?/তোমার সোনার বাংলা?’
১৯৪৭-পরবর্তী সময়ে পাকিস্তানের রাজনীতিতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান অত্যন্ত বিচক্ষণতার সঙ্গে বাঙালি জাতিসত্তাকে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ের মূল প্রতিপাদ্য হিসেবে উপস্থাপন করতে পেরেছিলেন। এই প্রক্রিয়া হঠাৎ করে শুরু হয়নি। বাঙালি জনগোষ্ঠীর দীর্ঘ সময়ের আত্মানুসন্ধান, আন্দোলন, সংগ্রামের অনিবার্য পরিণতি বাংলাদেশের স্বাধীনতা। এই ভূখণ্ড ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান জন্মের পর ‘পূর্ব বাংলা’, পরে ‘পূর্ব পাকিস্তান’ অভিধায় চিহ্নিত হয়। তারও পরে ১৯৬৯ সালে বঙ্গবন্ধু সব রক্তচক্ষুকে উপেক্ষা করে ‘বাংলাদেশ’ নামেরই ঘোষণা দিয়েছিলেন। পাকিস্তানের কারাগারে বন্দি বঙ্গবন্ধু ফিরে আসেন ১০ জানুয়ারি ১৯৭২। স্বপ্নের সোনার বাংলা যুদ্ধবিধ্বস্ত। কাণ্ডারি হিসেবে হাল ধরেন বঙ্গবন্ধু। একাত্তরের পরাজিত শক্তি, দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রকারী ও মার্কিন সাম্রাজ্যবাদীরা মিলে চুয়াত্তরে কৃত্রিম দুর্ভিক্ষ সৃষ্টি করে দেশ অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চালায়। এতো প্রতিকূলতার মধ্য দিয়েও বাংলাদেশ নামের ভূখণ্ডটি যখন মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে চেষ্টা করে, ঠিক তখনই সেই পুরানো শকুন একাত্তরের পরাজিত শক্তি ষড়যন্ত্র করে কিছুসংখ্যক সেনা সদস্যের সহযোগিতায় ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করে। ঘটে যায় পৃথিবীর সবচেয়ে মর্মঘাতী রক্তপাত। বাঙালি সবচেয়ে আপনজন হারানোর বেদনায় কাতরাতে থাকে।
‘কাঁদো বাঙালি কাঁদো’ শিরোনামে সুসাহিত্যিক অন্নদাশঙ্কর রায় বঙ্গবন্ধুর হত্যাকাণ্ড নিয়ে লিখেছেন হৃদয়বিদারক ও মর্মস্পর্শী শোকগাথা। তাঁর লেখার মতোই আগস্ট মাসে গোটা বাঙালি জাতি শোকে মুহ্যমান। আগস্ট মানেই বাঙালির ভারাক্রান্ত হৃদয়। এই শোকের মাসে আমরা হারিয়েছি হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ঘাতকরা সপরিবারে তাঁকে হত্যা করে। ইতিহাসে এমন নির্মম ঘটনার নজির একটিও খুঁজে পাওয়া যায় না। জাতির জনক, বাংলাদেশের স্থপতি এবং রাষ্ট্রপতিকে সপরিবারে নির্মম হত্যাকাণ্ডের শিকার হতে হয়েছে। দীর্ঘ জীবনসংগ্রামের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের জন্ম দিয়েছেন। পাকিস্তানের নাগপাশ থেকে মুক্ত করেছেন দেশকে। তাঁকে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে রাষ্ট্রক্ষমতা থেকে হটানোর জন্য হত্যা করা হয়। এরপর থেকে বাংলাদেশ চলে যায় পাকিস্তান ভাবাদর্শের লোকদের হাতে।
বঙ্গবন্ধু তাঁর রাজনৈতিক জীবনে দেখেছেন পাকিস্তানে ধর্মকে পুঁজি করে রাষ্ট্রের সেনাশাসকরা কিভাবে বাংলাদেশের ওপর অত্যাচার-নির্যাতন চালিয়েছে। পাকিস্তানের ২৪ বছরের পুরোটাই ছিল বাংলাদেশের মানুষকে শোষণ, নির্যাতন, নিপীড়নের ইতিহাস। বাঙালি সত্তা মুছে দিয়ে বাঙালিদের পাকিস্তানি বানানোর তোড়জোড় শুরু করে সেনাশাসকরা। জাতির জনকের বিরুদ্ধে কঠোরভাবে রুখে দাঁড়ান। সারা দেশের মানুষকে ঐক্যবদ্ধ করে স্বাধীনতা নিয়ে আসেন। তাঁর হত্যাকাণ্ডের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের যে চিত্র ফুটে ওঠে, তা বড়ই বেদনাদায়ক। স্বাধীনতাবিরোধী শক্তির আস্ফালন এবং তাদের প্রভাব-প্রতিপত্তির কাছে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি ক্রমেই অসহায় হয়ে পড়ে। এ অবস্থা থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতিকে উদ্ধারে ত্রাণকর্তা হিসেবে এগিয়ে আসেন। জাতিকে স্বাধীনতাবিরোধী শক্তির ধারক-বাহকদের হাত থেকে বাঁচানোর লড়াইয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েন। কিন্তু তাঁকেও বঙ্গবন্ধুর মতো হত্যার নীলনকশা আঁটে বিএনপি-জামায়াত শক্তি। এই শোকের মাসকেই বেছে নেওয়া হয় শেখ হাসিনার ওপর গ্রেনেড হামলার জন্য। খালেদা জিয়া ক্ষমতায়। ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনাসহ মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের শক্তির নেতাদের হত্যার উদ্দেশ্যে বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে আওয়ামী লীগের সমাবেশে নারকীয় গ্রেনেড হামলা চালানো হয়। সেই বর্বরোচিত হামলায় প্রয়াত রাষ্ট্রপতি মো. জিল্লুর রহমানের সহধর্মিণী আইভি রহমানসহ ২৪ নেতাকর্মী মারা যান। আহত হন হামলার প্রধান টার্গেট তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেতা শেখ হাসিনাসহ ৩শ জন। ক্ষমতায় ছিল বিএনপি-জামায়াত নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোট সরকার। সন্ত্রাস ও বোমা হামলার বিরুদ্ধে সেদিন শান্তি মিছিলের আয়োজন করেছিল বিরোধী দল আওয়ামী লীগ। প্রধান অতিথি ছিলেন আজকের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সন্ত্রাসবিরোধী শান্তি মিছিলের আগে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে স্থাপিত ট্রাকমঞ্চে তাঁর বক্তৃতার শেষ মুহূর্তে গ্রেনেড হামলা শুরু হয়। কিছু বুঝে ওঠার আগেই মুহুর্মুহু ১৩টি গ্রেনেড বিস্ফোরিত হয়। মুহূর্তেই রক্তমাংসের স্তূপে পরিণত হয় সমাবেশস্থল। রক্তের স্রোত বয়ে যায় এলাকাজুড়ে। ঘাতকদের প্রধান লক্ষ্যই ছিলেন শেখ হাসিনা। ২১ আগস্টের রক্তাক্ত ঘটনার স্থলেই নিহত হন ১৬ জন। পরে সব মিলিয়ে নিহতের সংখ্যা দাঁড়ায় ২৪ জনে। খালেদা জিয়া জঙ্গি-সন্ত্রাসীদের লেলিয়ে দিয়ে শেখ হাসিনাকে হত্যার পরিকল্পনা করেছিলেন। এমন ন্যক্কারজনক ঘটনা গোটা বিশ্বে নিন্দা কুড়িয়েছে।
বঙ্গবন্ধু হত্যার পর সেনাশাসক ক্ষমতায় এসে স্বাধীনতাবিরোধী জামায়াতকে সর্বত্র প্রতিষ্ঠা করে। সংবিধানের চারটি স্তম্ভকে সংবিধান থেকে বাদ দেয়। খালেদা জিয়া ক্ষমতায় এসেই জিয়ার মতো একই কাজ করেন। স্বাধীনতাবিরোধী জামায়াত নেতাদের মন্ত্রী বানান। তাঁদের হাতে ও গাড়িতে জাতীয় পতাকা তুলে দেন। এমন বেদনাদায়ক ঘটনা নজিরবিহীন। বিএনপি-জামায়াতের ক্ষমতায় থাকার সময়ই এ দেশে জঙ্গিদের বিশেষভাবে উত্থান ঘটে। একযোগে সারা দেশে বোমা বিস্ফোরণ ঘটায় জেএমবি। আর জেএমবি গঠন করে জামায়াত। এ কারণে দেখা যায়, জেএমবির হত্যা-খুনের ঘটনায় সাফাই গান জামায়াতসহ বিএনপি নেতারা। বর্তমান সময় দেশে যে জঙ্গি-সন্ত্রাস চলছে, তা চালাচ্ছে স্বাধীনতাবিরোধী জামায়াত জঙ্গিরাই। রক্তপিপাসু এই জঙ্গিরা বাংলাদেশের মাটিতে রক্ত ঝরাচ্ছে।
২০০৯ সালে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা ক্ষমতায় ফিরে আসার পর বাংলাদেশের চেহারা অলৌকিকভাবে বদলে যেতে থাকে। রাষ্ট্রের সর্বক্ষেত্রে যেন আলাদা মাত্রা যোগ হয়। অর্থনৈতিক, সামাজিক, রাষ্ট্রীয় কাঠামোতে বয়ে যায় স্থিতিশীল একটি অর্থনৈতিক ভিত, যার দৃশ্যমান চেহারা এ দেশের মানুষের মধ্যে আশাজাগানিয়া একটি মানবিক ভূখণ্ডের স্বাপ্নিক রূপ পরিগ্রহ হতে থাকে। অতীতের বিদ্যুৎবিহীন দেশ এখন আলোঝলমল। মানুষের মৌলিক চাহিদাগুলোর মধ্যে খাদ্য, চিকিৎসা, বস্ত্র, গৃহ, রাস্তাঘাট, শিল্প শক্ত ভিতের ওপর দাঁড়িয়ে যেতে থাকে। যেন বিজ্ঞ জাদুকরের অঙুলি স্পর্শে পরিবর্তিত এশিয়ার সম্ভাবনাময় দেশ হিসেবে বাংলাদেশ যে পরিচিতি লাভ করে, তা শুধু দেশের মানুষের কাছে নয়, সারা পৃথিবী জননেত্রীর সৃষ্টিশীল কর্মকে আন্তরিকভাবে গ্রহণ করে। সময় গড়াতে থাকে, তাঁকে বিশ্ব রাষ্ট্রনায়কের আসনে সমাসীন করতে পিছপা হননি তাঁরা। আর দেশ এখন মধ্যম আয়ের দ্বারপ্রান্তে। সহস্র প্রতিকূলতা অতিক্রম করে নিজস্ব অর্থায়নে স্বপ্নের পদ্মা সেতু ২০২২ সালে আমরা ব্যবহার করতে পারব। জনকল্যাণমুখী যেকোনো কর্মকে এগিয়ে নিতে তাঁর বিকল্প বর্তমান বাংলাদেশের রাজনীতিতে খুঁজে পাওয়া বিরল। তারপরও জঙ্গি বিএনপি-জামায়াত জোট অতীতের মতো ক্ষমতালোভী চরিত্রের প্রকাশ ঘটাচ্ছে। জনবিচ্ছিন্ন স্বাধীনতাবিরোধী দল দুটি জ্বালাও-পোড়াও পন্থায় রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা দখলের যে ঘৃণ্য নজির স্থাপন করে, তা দেশ-বিদেশে ধিক্কৃত হয়। বাংলাদেশ আজ বিশ্বদরবারে এক আলোকিত নাম। এই শোকের মাস বাঙালির বড় বেদনার মাস। বাংলাদেশের মানুষের শোকবিহ্বল হওয়ার মাস। জাতির জনককে হত্যাকাণ্ডের মাস। প্রধানমন্ত্রী ও গণতন্ত্রের মানসকন্যা শেখ হাসিনার ওপর গ্রেনেড হামলার মাস। এ মাসকে আমরা কখনোই ভুলতে পারব না। আমরা ভুলতে পারব না স্বাধীনতাবিরোধী জামায়াত ও তাদের দোসর জঙ্গিদের কর্মকাণ্ড। এ মাসেই আমাদের অঙ্গীকার করতে হবে সব অশুভ শক্তি বিনাশে। শোকের মাস এলে আমরা যেভাবে জেগে উঠি, তা যেন সব সময়ের জন্য আমাদের মধ্যে জাগ্রত থাকে। অশুভ শক্তি বিনাশে সত্তাকে জাগিয়ে রাখতে হবে। তাই আমরা শোকার্ত হই না, ঝড়ের প্রতিকূলে এগিয়ে যাই। শোকে-শক্তিতে শাণিত হোক দেশ গড়ার স্পৃহা।

আজকের দিনে বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে সামনে রেখে এগিয়ে যেতে হবে। দেশ ও জাতিকে নিয়ে নতুন এক ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। জ্বালাও-পোড়াও রাজনীতির অবসান ঘটিয়ে দেশ এখন নতুন এক ইতিহাস সৃষ্টি করেছে। বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার দৃঢ় নেতৃত্বে দেশ আজ সারা বিশ্বে উদীয়মান শক্তি হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে। এই ধারায় দেশকে এগিয়ে নিতে হবে। বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ার প্রত্যয়ে জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বের প্রতি আস্থা রেখে অগ্রসর হতে হবে সামনের দিকে। জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক। 

লেখক: সম্পাদক ও প্রকাশক, দৈনিক ভোরের পাতা ও দ্য পিপলস টাইম
পরিচালক, এফবিসিসিআই ।


বিডি প্রতিদিন/এ মজুমদার 

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
শিবচরে ইয়াবা ও ককটেল উদ্ধার
শিবচরে ইয়াবা ও ককটেল উদ্ধার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে স্বর্ণের দোকানে তল্লাশির সময় ধরা খেল ভুয়া ডিবি
জয়পুরহাটে স্বর্ণের দোকানে তল্লাশির সময় ধরা খেল ভুয়া ডিবি

৩৭ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে কেএফসিতে হামলা-সংঘর্ষে নিহত ১, গ্রেপ্তার ১৭৮
পাকিস্তানে কেএফসিতে হামলা-সংঘর্ষে নিহত ১, গ্রেপ্তার ১৭৮

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩
মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ
আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব
মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২
ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি
রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি
চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত
টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা
বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা
দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম
দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের
‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস
ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন
ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা
মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি
সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি

শনিবারের সকাল

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান
বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান

পরিবেশ ও জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি
যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা