শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫৯, রবিবার, ১৪ নভেম্বর, ২০২১

মাদকসহ সব অপরাধ ঠেকাতে কঠোর ব্যবস্থা চাই

খায়রুল কবীর খোকন
অনলাইন ভার্সন
মাদকসহ সব অপরাধ ঠেকাতে কঠোর ব্যবস্থা চাই

জনগণের যথার্থ ভোটে নির্বাচিত না হয়ে থাকলেও কোনো কোনো ‘জনপ্রতিনিধি’ (!) দু-চারটি ভালো কথা কখনো কখনো বলে ফেলেন। জনগণের প্রতি তাদের ভালোবাসা কতটা তা বোঝা মুশকিল, তবে কথা তো তাদের কিছু বলতেই হয়, না হলে কীসের রাজনীতিবিদ!

এই যেমন পাবনার সংসদ সদস্য শামসুল হক টুকু। তিনি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় কমিটির সভাপতি (এবং সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীও বটে), তিনি মাদক চোরাকারবার নির্মূলে সব বড় পেশাজীবীর সঙ্গে সঙ্গে মন্ত্রী-এমপিদেরও ‘ডোপ-টেস্টের’ সুপারিশ করেছেন। চমৎকার প্রস্তাব। নিঃসন্দেহে একটি ভালো পরামর্শ।

(একটা ব্যাখ্যা দরকার- ‘মাদক ব্যবসায় বা ব্যবসায়ী’ বলে অনেকে বিভ্রান্তিকর কথা বলেন; মাদক আনা-নেওয়া, হস্তান্তর সব সময়ই ‘চোরাকারবার’, এটা কখনই কোনো ব্যবসা-বাণিজ্য নয়, এটাকে ব্যবসা বলা হলে বৈধ জিনিসপত্রের ব্যবসায়ীদের অপমান করা হয়)।

শামসুল হক টুকু স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির ৭ নভেম্বরের বৈঠকে মাদক নির্মূলে এমপি-মন্ত্রীসহ সব শ্রেণির মানুষকে ডোপ টেস্টের আওতায় নিয়ে আসার প্রস্তাব দেন। বৈঠকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানসহ কমিটির অন্যসব সদস্য উপস্থিত ছিলেন। ওই বৈঠকে সংশ্লিষ্ট আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর একজন কর্মকর্তা র‌্যাব মহাপরিচালক চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন মারাত্মক তথ্য দেন- কক্সবাজারের বিভিন্ন মাদরাসা, স্কুল ও কলেজের শিক্ষকরা মাদক চোরাকারবারে জড়িত। সেখানকার স্থানীয় লোকজন একে ‘পার্টটাইম ব্যবসা’ মনে করে।

কী ভয়াবহ পরিস্থিতি মাদক চোরাকারবারে তা ভাবলেই গা শিউরে ওঠে। সাধারণ মানুষের মধ্যে যারা নিরক্ষর বা অল্পশিক্ষিত তাদের কথা পরে হবে। আগে ধরি আমরা স্কুল, মাদরাসা ও কলেজ শিক্ষকদের- তারা এমন লেখাপড়া শিখে, এমনকি উচ্চশিক্ষিত হয়ে শিক্ষকতার মতো পবিত্র পেশায় যোগদান করে এ রকম ইবলিশ হলেন কী করে! আর এ ঘটনা কি কেবল কক্সবাজারে? সারা দেশেই এমন মাদক চোরাকারবারি শিক্ষক বা উচ্চশিক্ষিত পেশাদার ব্যক্তি পাওয়া যাবে নিশ্চিতভাবে। বেশ কয়েক বছর আগে ঢাকা মহানগরীর সোবহানবাগের একটি শিক্ষার্থী হোস্টেল থেকে উঁচু ক্লাসের কয়েকজন ডেন্টাল শিক্ষার্থী গ্রেফতার হয়েছিলেন বিপুল পরিমাণ হেরোইনসহ। এ রকম উচ্চশিক্ষিত বা হতে-যাওয়া উচ্চশিক্ষিত লোকজন, স্কুল-কলেজ-মাদরাসা শিক্ষক কত আছেন আমাদের দেশে যারা অর্থলোভে উন্মাদ হয়ে নিজেদের নীতি-নৈতিকতা জলাঞ্জলি দিয়েছেন, বড় বড় পন্ডিত, শিক্ষাবিদ না হয়ে বড় বড় ইবলিশ হয়েছেন!

খোদ কক্সবাজার তো ইয়াবা, হেরোইনসহ নানা ধরনের মাদক চোরাকারবারের মস্তবড় গুদাম আর ট্রাফিকিং রুটে পরিণত সুদীর্ঘকাল ধরে। ওপারকার মিয়ানমার হচ্ছে এক মগ-দস্যু রাষ্ট্র, তার সেনাবাহিনীর জেনারেলরা ইয়াবাসহ বিভিন্ন মাদক উৎপাদন ও এর চোরাকারবারে যুক্ত, সেটা তো হাজারবার নয়, লাখোবার দুনিয়াব্যাপী পত্রপত্রিকায় ও অন্যসব মিডিয়ায় রিপোর্ট হয়েছে। কক্সবাজারের টেকনাফে ‘বিখ্যাত এক রাজনীতিবিদ’(!) আছেন তিনি এমপিও হয়েছিলেন, তার পরিবার-পরিজন সবাই মিলে তো মাদকের চমৎকার হাট বানিয়েছেন পুরো কক্সবাজার জেলাটিকে। তারাই মূলত মাদক চোরাকারবার পরিচালনা করেন সারা দেশে। তার পরিবারের লোক এখনো সরকারি দলের মনোনীত জনপ্রতিনিধি। সংসদ সদস্য হওয়ার মতো যোগ্য লোকের সেখানে এমনই অভাব! আর লোক পাওয়া যায় না সেখানে? আর আওয়ামী লীগের মতো রাজনৈতিক দলের আদর্শ ও নীতি-নৈতিকতা কোথায় উবে গেল! মাদক চোরাকারবারির প্রচন্ড বদনামের কারণে মনোনয়ন দিতে সমস্যা হওয়ায় তারই পরিবারের সদস্যকে মনোনয়ন দিতে হলো! কার্যত সেই মাদকসম্রাটকেই টিকিয়ে রাখা হলো।

ইতিমধ্যে গত তিন-চার বছরে সারা দেশে কয়েক শ (প্রায় ৫০০ বা তারও বেশি) মাদক চোরাকারবারিকে ক্রসফায়ারে মেরে ফেলা হয়েছে। গ্রেফতারও করা হয়েছে হাজার হাজার মাদক চোরাকারবারিকে। কিন্তু অবস্থার কোনো পরিবর্তন করা যায়নি। কারণ মাদকের সরবরাহের উৎপাদনস্থল থেকে ঢোকানোর রাস্তার প্রথম এন্ট্রি পয়েন্টে তা আটকানো যাচ্ছে না। আর বড় বড় গডফাদারকে আটকানো যাচ্ছে না, চুনোপুঁটিদের ধরে কেবল আওয়াজ দেওয়া হচ্ছে- ‘মাদকবিরোধী অভিযান চলছে জোরসে’।

সংসদীয় কমিটির ওই সভাতেই পুলিশের মহাপরিদর্শক ড. বেনজীর আহমেদ মাদক চোরাকারবারিদের সামাল দিতে ব্যর্থতার কারণ উল্লেখ করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘মাদক চোরাকারবারিদের গ্রেফতার করে জেলে পাঠানো হচ্ছে; কিন্তু প্রলম্বিত বিচার কার্যক্রম, বিচারকস্বল্পতা এবং সহজে জামিনে বের হয়ে যাওয়া যেন চিরাচরিত নিয়ম। জামিনে মুক্তি পেয়ে আবার সেই মাদক চোরাকারবারে ফিরে আসে তারা। একটি মাদক মামলার বিচার সম্পন্ন করে রায় হতে প্রায় ১২ বছর লেগে যায়। মাদকদ্রব্য সবই আসে দেশের বাইরে থেকে।’ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব মোস্তফা কামাল উদ্দিন জানালেন আরও ভয়াবহ তথ্য- ‘মাদক মামলায় কেউ সাক্ষ্য দিতে আসে না, তাই আসামিরা সহজেই জামিন পেয়ে যায়। জামিনে মুক্ত হয়ে মাদক অপরাধীরা আবারও একই অপরাধে জড়িয়ে পড়ে। তা ছাড়া দীর্ঘদিন মামলা চলার পর একসময় দেখা যায় মামলার নথিপত্র আর খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না!’

শতভাগ সত্য উচ্চারণ করেছেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির সভাপতি শামসুল হক টুকু, সিনিয়র সচিব, আইজিপি, র‌্যাব মহাপরিচালক। কিন্তু তারা নিজ নিজ দায়িত্ব পালনের সময়কার ব্যর্থতারই প্রমাণ রাখলেন। কেন তারা যথাযথ ব্যবস্থা নিতে পারলেন না বা পারছেন না? সেই প্রশ্নের জবাব তো তাদেরই দিতে হবে। কীভাবে দিনদুপুরে স্কুল কম্পাউন্ডে ঢুকে (চুয়াডাঙ্গা জেলা শহরে/৭ নভেম্বর) রামদা ইত্যাদি দিয়ে কুপিয়ে পরীক্ষার্থীকে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা হাঁটতে হাঁটতে বীর দর্পে চলে যায়? কেউ তাদের ধাওয়া করার সাহসও পায় না। জেলা শহরের টহল পুলিশ কোথায় ছিল? কোথায় ছিলেন স্কুলের শিক্ষক, কর্মচারী ও নিরাপত্তাকর্মীরা?

নির্বাচনী সহিংসতায় কীভাবে একের পর এক প্রাণহানি ঘটছে, অসংখ্য মানুষ আহত ও পঙ্গু হচ্ছে ভোট কেন্দ্রে ও আশপাশে? দুর্বৃত্তদের হামলায় সারা দেশে কত মানুষ চুরি, ডাকাতি, দস্যুতার শিকার হচ্ছে রোজ? সড়ক দুর্ঘটনায় (গাড়িচালক ও অন্য নাগরিকদের অবহেলার কারণে) প্রাণহানি ও পঙ্গুত্ববরণের ঘটনা ঘটেই যাচ্ছে অবিরাম এবং প্রতিদিনই এর হার বৃদ্ধি পাচ্ছে কেন, কার দায়িত্ব পালনের ব্যর্থতায়? পুুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় নিয়োজিত বিভিন্ন বাহিনী ও অন্য কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা, সুযোগ-সুবিধা অবিরাম বৃদ্ধি পাচ্ছে, তাদের লজিস্টিক সাপোর্টও বাড়ছে, কিন্তু জননিরাপত্তার ক্ষেত্রে পরিস্থিতির এতটুকু উন্নতি হচ্ছে না- এত ব্যর্থতা কার কার ভুলে, কার কার দায়িত্ব পালনে অক্ষমতায়?

নারী ও শিশু নির্যাতন, নারী পাচারসহ নানা ধরনের নতুন নতুন অপরাধ নৈরাজ্য বেড়ে চলেছে অবিরাম, সেসবের বিরুদ্ধে প্রতিকারমূলক ব্যবস্থা কার্যকর হচ্ছে না কেন? আজকে অকাতরে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়-সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা যে বিষয়গুলো বললেন সংসদীয় কমিটির বৈঠকে মাদক অপরাধের ব্যাপারে, সেসব তো তাদের পর্যবেক্ষণ ও বিশ্লেষণ, তাতে সত্য উচ্চারণ আছে, তা খুবই ভালো খবর; কিন্তু তারা যে নিজ নিজ দায়িত্ব পালন সময়মতো করেননি তার কী হবে? তার জবাবদিহি কে করবে?

আজ দেশে অপুষ্টিতে আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা ৬০ ভাগের অধিক, নিয়মিত দুই বেলা পেট পুরে খেতে না পারা মানুষের সংখ্যা ৩৫ শতাংশের বেশি, তারা শিক্ষাবঞ্চিত, অন্যসব মৌলিক-চাহিদা বঞ্চিত থেকে যাচ্ছে। দেশের মানুষের পুষ্টিকর খাবারের জোগানের ব্যবস্থা নিতে হবে। কাঁটাতারের বেড়া দিতে হবে মিয়ানমার-বাংলাদেশ সীমান্তে, বিজিবিকে অবৈধ চলাচলকারী দেখামাত্র গুলির নির্দেশ দিতে হবে। মনে রাখতে হবে, মাদকের সঙ্গে সঙ্গে আগ্নেয়াস্ত্র চোরাচালান এবং অন্যসব অপকর্মের হোতা অপরাধীদের আনাগোনাও চলে একই সঙ্গে। সবকিছু একসঙ্গে বন্ধ করতে হবে কঠোর হাতে।

লেখক : বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব সাবেক সংসদ সদস্য ও ডাকসু সাধারণ সম্পাদক।

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
সর্বশেষ খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে