শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:০৬, বৃহস্পতিবার, ১৮ নভেম্বর, ২০২১

শীতের সবজি ও আজকের কৃষি

ড. মো. আওলাদ হোসেন
অনলাইন ভার্সন
শীতের সবজি ও আজকের কৃষি

শীত আসছে। বাজারে বাহারি শীতের সবজি ও ফলমূলও আসছে। বিশেষ করে বিভিন্ন আকারের ফুলকপি, বাঁধাকপির ঝাঁকা ক্রেতার দৃষ্টি আকর্ষণ করেই। আদিকাল থেকেই সবজি মানবদেহের পুষ্টির চাহিদা নিয়ন্ত্রণ করে আসছে। আমাদের প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় দামি বা সস্তা যে ধরনের খাবারই খাই না কেন, তার মধ্যে শাকসবজির গুরুত্ব অনেক বেশি। প্রতিদিন পরিমিত পরিমাণ সবজি গ্রহণ করলে মানুষের অপুষ্টি ও অপুষ্টিজনিত রোগ যেমন- রাতকানা, রক্তশূন্যতা, গলগন্ড, স্ক্যাব প্রভৃতি রোগবালাই থেকে মুক্ত থাকা সম্ভব।

আমরা প্রতিদিনই কোনো না কোনোভাবে বিভিন্ন ধরনের শাকসবজি খেয়ে থাকি। কেননা শাকসবজিতে সব ধরনের খাদ্য উপাদানই রয়েছে। তবে আমাদের শরীর সুস্থ রাখতে দেহে ভিটামিন ও খনিজ লবণের যে চাহিদা তার সবটুকুই প্রায় শাকসবজি ও ফলমূল থেকেই পূরণ হয়। 

আমাদের দেশে প্রচলিত ও অপ্রচলিত রকমারি সবজি আছে। তবে কত ধরনের সবজি আছে তার গবেষণার বিষয়।

ষড়ঋতুর আবর্তে বাংলাদেশে শীতকালই শাক-সবজি ও ফলমূলের জন্য উপযুক্ত সময়। বছরের অন্যান্য সময়ের তুলনায় শীতকালের শাক-সবজি এবং ফলের স্বাদ ও পুষ্টি বেশি থাকে। শীতের সময় বাজারে বেশি দেখা যায় ফুলকপি, বাঁধাকপি, ওলকপি, লালশাক, পালংশাক, মুলা, শালগম, শিম, টমেটো, পিয়াজ পাতা, লাউ, ব্রোকলি, মটরশুঁটি, গাজর, ধনিয়াপাতা ইত্যাদি। পুষ্টিবিদদের মতে, শীতকালীন সবজিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম, বিটা-ক্যারোটিন, ম্যাগনেসিয়াম, আয়রন, ফলিক এসিড, এন্টিঅক্সিডেন্ট ইত্যাদি।

কৃষি বিজ্ঞান বা উদ্ভিদ বিজ্ঞানে ‘ফটো পিরিয়ড’ বলে একটি কথা আছে। অর্থাৎ দৈনিক সূর্যালোকের স্থায়িত্ব। একেক মৌসুমে সূর্যালোকের স্থায়িত্ব একেক মাত্রায় হয়ে থাকে। আর এই ফটো পিরিয়ডের ওপর ভিত্তি করেই একেক মৌসুমে একেক জাতের ফসলের আবাদ হয়ে থাকে। সেটা ফুল হোক, ফল হোক, শাকসবজি হোক, অর্থকরী ফসল হোক, আর দানাদার খাদ্যশস্যই হোক। অর্থাৎ গ্রীষ্মকালে যেই ফসল হবে, সেটা শীতকালে বা শরতে হবে না। আবার শীতকালে যেই ফসল হবে, সেটা গ্রীষ্মকালে বা শরতে হবে না। এতকাল এটাই মানব জাতি দেখে এসেছে।

কিন্তু কৃষিবিদরা সাম্প্রতিক বছরগুলোতে শঙ্করায়ন, টিস্যু কালচার বা জেনেটিক পরিবর্তনসহ নানা পদ্ধতি ও প্রযুক্তি প্রয়োগ করে এখন শীতকালের ফসলও গ্রীষ্মকালে ফলাচ্ছেন, আবার গ্রীষ্মকালের ফসলও শীতকালে ফলাচ্ছেন। যে কারণে এক সময় গ্রীষ্মকালে শাকসবজির প্রচুর আকাল থাকলেও এখন সারা বছরই নানা জাতের শাকসবজি বাজারে পাওয়া যাচ্ছে। তন্মধ্যে শিম, টমেটো, ফুলকপি, বাঁধাকপি, লালশাক, ডাঁটাশাক, মুলাশাক, পালংশাক, পুঁইশাক, লাউ, ধনিয়াপাতা, গাজর, কাঁচামরিচ, ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য।

টমেটো ছিল একটি শীতকালীন ফসল। গ্রীষ্মকালে এর চাষের কল্পনাও করা যেত না। যে কারণে মানুষ শীতকাল আসলেই টমেটোর জন্য অপেক্ষা করে থাকতো। কিন্তু এখন তো গ্রীষ্মকালেও বাজারে টমেটো পাওয়া যাচ্ছে। বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইন্সটিটিউটের গবেষণার ফলে এবার কৃষকের মাঠে এসেছে গ্রীষ্মকালীন বারি-৮ জাতের টমেটো। অতি সম্প্রতি উন্নত মানের গ্রীষ্মকালীন হাইব্রিড বারি-৮ জাতের টমেটোর আবাদ শুরু হয়েছে।

শীতের সবজি হিসেবে সমাদৃত শিম। সাধারণত এই ঋতুতেই সবজিটি বাজারে পাওয়া যায়। কিন্তু এখন শীত গেলেও সারা বছরই শিম পাবে দেশের মানুষ। সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (সিকৃবি) এক গবেষকের উদ্ভাবিত শিম শীত ছাড়াও বছরজুড়ে পাওয়া যবে। আমিষ সমৃদ্ধ এই সবজির ফুল ও ফল ধারণ খাটো দিবসের (শর্ট ডে) ওপর নির্ভরশীল। ফসলটি আলো সংবেদনশীল (ফটো-সেনসিটিভ) হওয়ায় এর প্রাপ্যতা প্রধানত শীতকালেই সীমাবদ্ধ ছিল। সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্যানতত্ত্ব বিভাগের উদ্যোগে গ্রীষ্মকালীন বা ফটো-ইনসেনসিটিভ শিমের জাত উদ্ভাবনের লক্ষ্যে ২০০৫ সাল থেকে শুরু হওয়া গবেষণা কার্যক্রমের ফলাফলের ভিত্তিতে ২০১৫ সালে কৃষি মন্ত্রণালয় সিকৃবি শিম-১ ও সিকৃবি শিম-২ নামে দুটি জাত কৃষক পর্যায়ে উৎপাদনের জন্য নিবন্ধন করা হয়।

গবেষণায় দেখা গেছে, এ জাতীয় শিমের বীজ এপ্রিল মাসে বা শীতের শেষে বপন করলে জুন-জুলাই মাসে বা ৮০-৮৫ দিন পর ফল আহরণ করা যায়। গবেষণা পত্রে বলা হয়েছে, গ্রীষ্মকালে শিম চাষ করলে প্রতি শতকে ৪৫-৫৫ কেজি (১২-১৪ টন/হেক্টর) কচি শিম ফলন পাওয়া যায়। শীতকালের শীমের তুলনায় ফলন কম হলেও উচ্চমূল্য নির্ধারণ করে কৃষকরা সহজেই লাভবান হতে পারেন।

যশোরের চৌগাছায় এবারের গ্রীষ্ম মৌসুমে ১৮০ হেক্টর জমিতে শিম চাষ হয়েছে। শীত মৌসুম শুরুর দিকে উৎপাদন কম হওয়ায় বাজারে শিমের দাম বেশি থাকে। বেশি দামে শিম বিক্রয়ের আশায় যশোরের চৌগাছার চাষিরা গ্রীষ্মকালীন শিম চাষে ঝুঁকে পড়েছেন।

পিয়াজ ও পিয়াজ পাতা শীতকালীন ফসল। বাংলাদেশে চাহিদা অনুযায়ী পিয়াজ উৎপাদন না হওয়ায় প্রতিবছর বিভিন্ন দেশ থেকে পিয়াজ আমদানি করে থাকে। তবে এর বেশিরভাগ প্রতিবেশী দেশ ভারত থেকে আমদানি করা হয়। কিন্তু বিরূপ আবহাওয়া বা বিভিন্ন প্রাকৃতিক কারণে ভারতে পিয়াজের উৎপাদন কম হলে, ভারত থেকে প্রয়োজন অনুযায়ী পিয়াজ আমদানি করা যায় না। ফলে বাজারে এর বিরূপ প্রভাব পরে। ২০১৯ সালের পিয়াজ সংকট থেকে শিক্ষা নিয়ে সংকট মোকাবেলায় গ্রীষ্মকালীন পিয়াজ উৎপাদনের ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। কৃষিবিদগণ গবেষণা করে গ্রীষ্মকালীন পিয়াজ উৎপাদনের জন্য জাত উদ্ভাবন করেন। এবং কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে পিয়াজের বীজ সরবরাহ করে শীতকালীন ফসল পিয়াজ গ্রীষ্মকালেও চাষ হচ্ছে।

যে কোন দেশের উন্নয়ন নির্ভর করে রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত ও জনগণের প্রতি দায়বদ্ধতার উপর। স্বাধীনতা যুদ্ধোত্তর  বাংলাদেশে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শাসনামলে মানুষের পুষ্টি চাহিদা পূরণে গুরুত্ব দিয়ে সবজি গবেষণা শুরু হয়। কিন্তু ১৯৭৫ এর পর বঙ্গবন্ধুবিহীন বাংলাদেশে সবজি গবেষণার গুরুত্ব কমে যায়, জাতীয় জীবনেও যার প্রভাব পরিলক্ষিত হয়। ১৯৯২ সালে প্রকাশিত এক জরিপে দেখা যায় যে, দেশে প্রতিবছর প্রতি তিনজনের একজন শিশু ভিটামিন-এ এর অভাবে রাতকানা রোগে ভুগছে বা অন্ধ হচ্ছে। অথচ দৈনন্দিন খাবারের তালিকায় রঙিন শাক-সবজি (মিষ্টি কুমড়া, লাল শাক, টমেটো, ইত্যাদি) থাকলে এই অবস্থার স্থায়ী সমাধান হতো। দেহের বিপাকীয় কার্যক্রম সম্পাদন করতে যে সকল প্রয়োজনীয় উপাদান প্রয়োজন, তার বেশীরভাগই সবজিতে রয়েছে। দেহের মানুষের চাহিদা পূরণে প্রয়োজনীয় সবজি উৎপাদনের জন্য সবজি গবেষণার গুরুত্ব অনুধাবন করে বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকার ১৯৯৬-২০০১ মেয়াদে সবজি গবেষণার ব্যাপক কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়। ১৯৯০-১৯৯৫ ও ১৯৯৬-২০০০ সাল, এই দুই মেয়াদে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইন্সটিটিউট (বারি) এর সবজি গবেষণার ফলাফল তুলনামূলক বিশ্লেষণ করলে দেখা যায় ১৯৯০-৯৫ মেয়াদে বারি বেগুনের ২টি সবজির জাত মুক্তায়িত করতে পেরেছে। অন্যদিকে ১৯৯৬-২০০০ মেয়াদে বারি ২৮টি সবজির জাত উদ্ভাবন করেছে। তন্মধ্যে রয়েছে বারি টমেটো-৩, ৪, ৫,৬, ৭, ৮, ৯, ১০, ১১, ১২, ১৩, বারি বেগুন-৪, ৫, বারি ফুলকপি, বারি বাঁধাকপি, বারি মুলা, বারি লাউ, বারি সীম, বারি মটরশুঁটি, বারি ঢেড়স, বারি লালশাক, বারি পুঁইশাক, ইত্যাদি।

২০০১ সালে বিএনপি-জামায়াত জোট ক্ষমতায় আসার পর সবজি গবেষণায় ভাটা পড়ে। ২০০১-০২ সালে মাত্র ১টি জাতের সবজি উদ্ভাবন করেছে। খাদ্য ব্যবস্থার উন্নয়নের মাধ্যমে জনস্বাস্থ্যের উন্নয়ন ও কর্মক্ষম জাতি গড়ে তোলার লক্ষ্যে ২০০৯  ক্ষমতায় এসে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার কৃষি খাতকে সর্বাধিক গুরুত্ব দেয়। ২০০৯ সাল থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত শুধুমাত্র বারি গবেষণায় ১৯ টি জাতের ৪৭ জাতের সবজি উদ্ভাবন করেছে। এছাড়া বাংলাদেশ আণবিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্র, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়সহ অন্যান্য কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়সমূহে গবেষণা চলছে। সকলক্ষেত্রেই উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য চাহিদামত জাত ও প্রযুক্তি উন্নয়নে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশে সবজির হেক্টরপ্রতি গড় উৎপাদন অপেক্ষাকৃত কম হওয়ায়, একক পরিমাণ জমিতে উৎপাদন বাড়াতে সর্বাধিক গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে। আমাদের জনসংখ্যার আধিক্য, জমির স্বল্পতা ও জলবায়ু পরিবর্তনজনিত কারণে সবজি উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য গবেষণার মাধ্যমে নব নব আবিষ্কার কৃষিবিদদের জন্য চ্যালেঞ্জ।

লেখক: ভেটেরিনারীয়ান, পরিবেশ বিজ্ঞানী ও রাজনৈতিক কর্মী।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩
মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ
আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শোবার ঘর থেকে যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
শোবার ঘর থেকে যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব
মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২
ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি
রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি
চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত
টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা
বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা
দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম
দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের
‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস
ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন
ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১
গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা
ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন
গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা
মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি
সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি

শনিবারের সকাল

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান
বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান

পরিবেশ ও জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি
যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা