শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৪৬, সোমবার, ২২ নভেম্বর, ২০২১

পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের বিচার নয় কেন?

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
অনলাইন ভার্সন
পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের বিচার নয় কেন?

সম্প্রতি পাকিস্তান ক্রিকেট দল বাংলাদেশে তাদের ক্রিকেট খেলা শুরু করার আগেই এক নতুন খেলা দেখিয়ে দিল। তারা তাদের নেট প্র্যাকটিস চালানোর সময় চতুর্দিকে তাদের জাতীয় পতাকা স্থাপন করল। এটি নিশ্চিতভাবে অভিনব কেননা পৃথিবীর কোথাও এটি আর আগে কখনো ঘটেনি। এর পেছনে আসলে কী উদ্দেশ্য রয়েছে তা কেবল তারাই জানে। তবে আর কদিন পরেই যখন পাকিস্তানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে আমাদের বিজয়ের মাস শুরু হবে, তখন আমাদের ভূমিতে অবৈধভাবে পাকিস্তানের পতাকা স্থাপন একদিকে যেমন আমাদের ক্ষুব্ধ করেছে, অন্যদিকে তেমনি বহু প্রশ্নেরও জন্ম দিয়েছে। কিন্তু সবচেয়ে বড় প্রশ্ন হলো, পাকিস্তানিরা একটি সার্বভৌম দেশের আইন খণ্ডন করে যা ইচ্ছে তাই করে যাচ্ছে অথচ কর্তৃপক্ষ কী করে তা নীরবে সহ্য করে যাচ্ছে? সম্প্রতি পাকিস্তানের সামরিক গোয়েন্দা বাহিনী আইএসআই-এর প্রধানকে বদল করা হয়েছে। দায়িত্ব গ্রহণ করার পর নতুন প্রধান দুটি বিষয়ে গুরুত্ব আরোপের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, যার একটি হলো বাংলাদেশে কর্মকাণ্ড বাড়ানোর। বাংলাদেশে কর্মকাণ্ড বাড়ানোর মানে কী, তা আর নতুন করে ভাবার প্রয়োজন নেই। অতীতে আইএসআই যারপরনাই চেষ্টা করেছে মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব দেওয়া সরকারকে অপসারণ। সংস্থার তৎকালীন প্রধান প্রকাশ্য আদালতে স্বীকার করেছে যে, আইএসআই ২০০০ সালের নির্বাচনের জন্য বিএনপি-জামায়াতকে অকাতরে পয়সা দিয়েছে পাকিস্তানের স্বার্থে যাতে বিএনপি-জামায়াত নির্বাচিত হয়। এ ছাড়াও ঢাকাস্থ পাকিস্তান দূতাবাসের দুজন কর্মকর্তা জঙ্গি অর্থায়নের অভিযোগে হাতেনাতে ধরা পড়ার পর তাদের বাংলাদেশ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছিল। ২১ আগস্ট গ্রেনেড আক্রমণের অপরাধে দুজন পাকিস্তানির সাজা হয়েছে। এটা তো দিবালোকের মতোই স্পষ্ট যে, পাকিস্তান ১৯৭১ সালে তাদের শোচনীয় পরাজয়ের গ্লানি হজম করতে পারছে না আর তাই তারা মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব দেওয়া দলকে সহ্য করতে পারছে না। আইএসআই প্রধানের নতুন সিদ্ধান্তের পর পাকিস্তানে সূচনা করা হয়েছে বেশ কয়েকটি ইউটিউব চ্যানেল, যার মাধ্যমে তারা অনর্গল মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে উদ্ভট কথা বলে যাচ্ছে। এমনি একটি ইউটিউব চ্যানেলের নাম জুনাইড আলি অফিশিয়াল। তারা বলে যাচ্ছে বঙ্গবন্ধু নাকি স্বাধীনতা চাননি। তাঁর ৭ মার্চের ভাষণ বিকৃত করে তারা দেখানোর চেষ্টা করছে যে বঙ্গবন্ধু নাকি জয় বাংলার পর জয় পাকিস্তান বলেছিলেন। তারা সাম্প্রদায়িকতা ছড়ানো কাজেও সদা লিপ্ত। একই সঙ্গে সেসব বাঙালিও তাদের ইউটিউব চ্যানেল নিয়ে প্রকাশ্যে মেতে উঠেছে যারা স্বাধীন বাংলাদেশ চায়নি, পাকিস্তান ভেঙে যাওয়ায় যাদের বুকে রক্তক্ষরণ হয়েছিল। মূলত ধর্ম ব্যবসায়ী এসব ইউটিউব চালক প্রকাশ্যেই বাংলাদেশের মাটিতে পাকিস্তানি পতাকার সমর্থনে কথা বলে আবার প্রমাণ করছে তাদের আনুগত্য পাকিস্তানের প্রতি। পাকিস্তানি পতাকার ব্যাপারে যারা প্রতিবাদ করেছে, এসব পাকিস্তানপ্রেমী বাঙালিরূপী তাদের নিন্দা করেছে। এসব করার পেছনে চাবিকাঠি কারা নাড়ছে, তা গবেষণা করে দেখার প্রয়োজন নেই। পাকিস্তানি ক্রিকেট দল মিরপুর স্টেডিয়ামে তাদের দেশের পতাকা গেড়ে যা করেছে তা আমাদের ১৯৭২ সালের ফ্ল্যাগ রুলের লঙ্ঘন। সেই রুল অনুযায়ী শুধু বিদেশি দূতাবাসগুলো তাদের ভবনে, রাষ্ট্রদূত তার বাড়ি এবং গাড়িতে এবং বিদেশি জাহাজগুলোই নিজ দেশের পতাকা উত্তোলন করতে পারে। অন্যত্র করতে হলে সরকারের অনুমতি নিতে হয়। অথচ পাকিস্তান ক্রিকেট দল বেমালুম আমাদের সেই আইন ভঙ্গ করে, কাউকে না জানিয়ে তাদের পতাকা উত্তোলন করে যেভাবে নেট প্র্যাকটিস করল, তাতে মনে হলো বাংলাদেশকে তারা এখনো তাদের উপনিবেশই মনে করছে।

কী উদ্দেশে তারা এই নজিরবিহীন কাজটি করল তা বোধগম্য নয়। আমাদের বিজয়ের মাসের কয়েক দিন আগে এই বেআইনি কাজটি করার কারণে এটি মনে করার যথেষ্ট কারণ রয়েছে যে, তারা আমাদের স্বাধীনতার প্রতি অবজ্ঞা প্রদর্শনের জন্যই এটি করেছে। এও হতে পারে যে, তারা বিশ্বকে দেখাতে চাইছে যে, বাংলাদেশে তাদের সমর্থকের অভাব নেই বলেই কর্তৃপক্ষ তাদের এই অবৈধ কাজে বাধা দেয়নি। এও সম্ভব যে তাদের পতাকা দেখিয়ে তারা আরও অধিক পাকিস্তানপ্রেমী তৈরি করার চেষ্টায় লিপ্ত। অথবা তারা দেখাতে চাচ্ছে যে, তারা বাংলাদেশকে পরোয়া করে না। তারা এরই মধ্যে বলেছে, বাংলাদেশে তাদের অনেক সমর্থক রয়েছে এবং অস্ট্রেলিয়ার কাছে তাদের পরাজয়ের পর নাকি বহু বাঙালি ব্যথা পেয়েছে। এ কথাগুলো তারা কীসের ভিত্তিতে বলল তা আমরা জানি না। তবে এটা তো জানি যে,  ’৭১ সালেও কিছু বাঙালি পাকিস্তান ভেঙে স্বাধীন বাংলার বিপক্ষে ছিল, আজ তাদের বংশধররাও স্বাধীন বাংলাদেশ মানতে নারাজ আর তারাই নিজের দেশের দলের চেয়ে পাকিস্তানের বিজয়েই উৎফুল্ল হয়। কিন্তু তাদের সংখ্যা বেশি নয়। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসীদের তুলনায় এসব বাঙালি সংখ্যায় এতই নগণ্য যে, এদের সমর্থনের ভিত্তিতে পাকিস্তানিরা বলতে পারে না যে বাংলাদেশে তাদের অনেক সমর্থক রয়েছে। বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠ বাঙালি যে বাংলাদেশ দলেরই সমর্থক তা প্রমাণ করে দেখানোর প্রয়োজন নেই। সামাজিক মাধ্যমে তারা মিথ্যার ভিত্তিতে প্রচার করছে কিছু দিন আগে নাকি লাহোরে পাকিস্তান-বাংলাদেশ মৈত্রী সম্মেলন হয়েছে। আমরা জানি তারেক রহমান এবং স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে না এমন কজনা এ ধরনের ষড়যন্ত্র পাকাচ্ছিল। তারা এমন মিথ্যাও প্রচার করছে যে, আমাদের প্রধানমন্ত্রী নাকি শিগগিরই পাকিস্তান যাবেন। পাকিস্তানি ষড়যন্ত্র আমাদের অজানা নয়।

তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদসহ বেশ কিছু বিশিষ্টজন দাবি তুলেছেন পাকিস্তানি দলকে পাকিস্তানেই ফেরত পাঠানো হোক। তারা যা করেছে তা শুধু আমাদের ফ্ল্যাগ রুলেরই লঙ্ঘন নয়, বরং মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় হস্তক্ষেপ। এই বেআইনি কাজের জন্য এমনিতে ছেড়ে দিলে এটি একটি অগ্রহণযোগ্য নজির সৃষ্টি করবে, যার ফলে ভবিষ্যতে অন্যরাও বিনাবাধায় এটি করবে। তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নিয়ে তাদের বুঝাতে হবে বাংলাদেশ একটি স্বাধীন-সার্বভৌম দেশ বিধায় পাকিস্তান দল এ দেশের আইন লঙ্ঘন করে পার পেতে পারে না।
পাকিস্তান দল আমাদের দেশের মাটিতে যা করল, তা পৃথিবীর অন্য কোনো দেশই সহ্য করত না।

আমাদের নিষ্ক্রিয়তাকে বিশ্ববাসী আমাদের দুর্বলতা বা অক্ষমতা বলে বিবেচনা করতে পারে এবং এর ফলে পাকিস্তানের কাছে আমাদের যেসব দাবি রয়েছে তাও দুর্বল হয়ে যেতে পারে, দুর্বল হয়ে যেতে পারে আমাদের গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির দাবি।  আমাদের নীরবতার কারণেই বাঙালি নামধারী কয়েকজন রাজাকারের বংশধর খেলা চলার সময় পাকিস্তানের পতাকা প্রদর্শনের ধৃষ্টতা দেখিয়েছে। পাকিস্তানি ষড়যন্ত্র আমাদের এখনই ধ্বংস করতে হবে, পাকিস্তানি দূতাবাসকে কঠোর নজরদারিতে রাখতে হবে, পাকিস্তান থেকে আসা লোকদের এবং পাকিস্তানপ্রেমী বাঙালিদের গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করতে হবে, বিজয়ের মাসে পাকিস্তানের সঙ্গে কোনো  খেলা মেনে নেওয়া যাবে না, পাকিস্তানি সামাজিক মাধ্যমে অপপ্রচার বন্ধ করতে হবে।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
শিবচরে ইয়াবা ও ককটেল উদ্ধার
শিবচরে ইয়াবা ও ককটেল উদ্ধার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে স্বর্ণের দোকানে তল্লাশির সময় ধরা খেল ভুয়া ডিবি
জয়পুরহাটে স্বর্ণের দোকানে তল্লাশির সময় ধরা খেল ভুয়া ডিবি

৩৭ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে কেএফসিতে হামলা-সংঘর্ষে নিহত ১, গ্রেপ্তার ১৭৮
পাকিস্তানে কেএফসিতে হামলা-সংঘর্ষে নিহত ১, গ্রেপ্তার ১৭৮

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩
মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ
আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব
মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২
ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি
রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি
চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত
টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা
বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা
দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম
দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের
‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস
ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন
ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা
মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি
সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি

শনিবারের সকাল

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান
বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান

পরিবেশ ও জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি
যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা