শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:২৭, বুধবার, ২৪ নভেম্বর, ২০২১

আঁধার ঘরে কালো বিড়াল খোঁজা...!

ড. আ ন ম এহছানুল হক মিলন
অনলাইন ভার্সন
আঁধার ঘরে কালো বিড়াল খোঁজা...!

বিশ্বব্রহ্মাণ্ডে একমাত্র সূর্যাস্তবিহীন ব্রিটিশ সাম্রাজ্য। ১৯৪৭ সালে লর্ড মাউন্টব্যাটেন দ্বিজাতিতত্ত্ব মেনে নিলে এ উপমহাদেশে জন্ম নেয় হিন্দু সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ ভারত ও মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ পাকিস্তান। ব্রিটিশ ভারতে ১৯৪৬ সালের নির্বাচনে বিজয়ী দল নিখিল ভারত মুসলিম লীগই প্রথম পূর্ব বাংলা অর্থাৎ তদানীন্তন পূর্ব পাকিস্তানের রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব নেয় এবং খাজা নাজিমউদ্দিন হন পূর্ব বাংলার প্রথম মুখ্যমন্ত্রী। ক্ষমতাসীন মুসলিম লীগকে ১৯৫৪ সালের নির্বাচনে ধরাশায়ী করে যুক্তফ্রন্ট। ২৩৭ আসনের মধ্যে যুক্তফ্রন্টের প্রার্থীরা (মওলানা ভাসানীর নেতৃত্বাধীন আওয়ামী মুসলিম লীগ, শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হকের নেতৃত্বে কৃষক শ্রমিক পার্টি, পাকিস্তান গণতন্ত্রী দল ও পাকিস্তান খিলাফত দল একসঙ্গে মিলে যুক্তফ্রন্ট গঠন করে) নৌকা মার্কা নিয়ে ২২৮ আসনে জয়ী হন, ক্ষমতাসীন মুসলিম লীগ পায় মাত্র ৯টি আসন। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের পর ১৯৬৬ সালের ছয় দফা এবং ১৯৬৯ সালের ১১ দফা আন্দোলনের মধ্য দিয়ে তদানীন্তন পূর্ব পাকিস্তানের জনগণ স্বাধিকার ও গণতান্ত্রিক অধিকার আদায়ের জন্য সোচ্চার হয়। পাকিস্তানের অস্তিত্ব রক্ষার্থে যখন জেনারেল ইয়াহিয়া খানের সামরিক শাসন চলছিল সেই সময়ও ১৯৭০ সালের নির্বাচনে ক্ষমতাসীন সামরিক জান্তার পছন্দের দলগুলো সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়নি। নির্বাচনে ২৪টি দল অংশ নিলেও আওয়ামী লীগ ১৬৭ আসনে জয়লাভ করে সরকার গঠনের প্রস্তুতি নেয়। নির্বাচনে প্রায় ৬৫% ভোট পড়ে। সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েও ক্ষমতায় যেতে না পেরে গণতন্ত্র ও ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে পূর্ব বাংলার জনগণের অসহযোগ আন্দোলনের ফলে শুরু হয় স্বাধীন বাংলাদেশ প্রাপ্তির সংগ্রাম। গণতন্ত্রের চেতনা সুসংহত রাখার লক্ষ্যে লাখো মানুষের আত্মাহুতির মধ্য দিয়ে লাল সবুজের পতাকা নিয়ে বাংলাদেশের যাত্রা হয়।

প্রথম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় স্বাধীন বাংলাদেশে ১৯৭৩ সালের ৭ মার্চ, প্রথম প্রধান নির্বাচন কমিশনার বিচারপতি এম ইদ্রিসের (৭ জুলাই, ১৯৭২-৭ জুলাই, ১৯৭৭) অধীনে। আওয়ামী লীগ ৩০০ আসনের মধ্যে ২৯৩টি লাভ করে, যার মধ্যে ১১টি আসনে বিনা ভোটে জয়ী হয়। এ ছাড়া বাকি ৭ আসনের মধ্যে বাংলাদেশ জাতীয় লীগ ১, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল ১ ও স্বতন্ত্র প্রার্থী পাঁচজন বিজয়ী হন। ভোট সংগৃহীত হয়েছিল ৫৪.৯%।

দ্বিতীয় জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ১৯৭৯ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি, প্রধান নির্বাচন কমিশনার বিচারপতি এ কে এম নূরুল ইসলামের (৮ জুলাই, ১৯৭৭-১৭ মে, ১৯৮৫) অধীনে। নির্বাচনে বিএনপি ৩০০ আসনের মধ্যে ২০৭টি লাভ করে। নির্বাচনে আওয়ামী লীগ (মালেক) ৩৯, আওয়ামী লীগ (মিজান) ২, জাসদ ৮, মুসলিম লীগ ও ইসলামী ডেমোক্রেটিক লীগ ২০, ন্যাপ (মোজাফ্ফর) ১, বাংলাদেশ জাতীয় লীগ ২, বাংলাদেশ গণফ্রন্ট ২, বাংলাদেশের সাম্যবাদী দল ১, বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক আন্দোলন ১, জাতীয় একতা পার্টি ১ ও স্বতন্ত্র প্রার্থী ১৬ আসনে জয়লাভ করেন। মোট ভোট সংগৃহীত হয়েছিল ৫১.৩%। সূচনা হয় বহুদলীয় গণতন্ত্রের।
তৃতীয় জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ১৯৮৬ সালের ৭ মে, প্রধান নির্বাচন কমিশনার বিচারপতি চৌধুরী এ টি এম মাসুদের (১৭ মে, ১৯৮৫-১৭ ফেব্রুয়ারি, ১৯৯০) অধীনে। নির্বাচনে জাতীয় পার্টি ৩০০ আসনের মধ্যে ১৫৩টিতে জয়লাভ করে। এ ছাড়া আওয়ামী লীগ ৭৬, জামায়াতে ইসলামী ১০, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (রব) ৪, বাংলাদেশ মুসলিম লীগ ৪, জাতীয় আওয়ামী পার্টি ৫, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি ৫, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (সিরাজ) ৩, জাতীয় আওয়ামী পার্টি (মুজাফ্ফর) ২, বাংলাদেশ কৃষক শ্রমিক আওয়ামী লীগ ৩ ও বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি ৩টি আসনে জয়ী হয়। মোট ভোটারের ৬১.১% ভোট সংগৃহীত হয়েছিল। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল অগণতান্ত্রিক সরকারের অধীনে নির্বাচন বয়কট করে।

চতুর্থ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ১৯৮৮ সালের ৩ মার্চ, প্রধান নির্বাচন কমিশনার বিচারপতি সুলতান হোসেন খানের (১৭ ফেব্রুয়ারি, ১৯৯০-২৪ ডিসেম্বর, ১৯৯০) অধীনে। নির্বাচনটি বাংলাদেশের অধিকাংশ প্রধান দলই বর্জন করেছিল। নির্বাচনে জাতীয় পার্টি ৩০০ আসনের মধ্যে ২৫১টি লাভ করে। মোট ভোটারের মধ্যে ৫২.৫% ভোট গৃহীত হয়েছিল। ১৯৯০ সালে এরশাদবিরোধী আন্দোলনকে চূড়ান্ত পর্যায়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য ‘তিন জোট’-এর জন্ম হয়। জোটে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন আট দল, বিএনপির নেতৃত্বে সাত দল এবং বামপন্থিদের নেতৃত্বাধীন পাঁচ দল মিলে এরশাদ-পরবর্তী সরকারব্যবস্থা কী হবে তার একটি রূপরেখা প্রণয়ন করেছিল। ওই বছরের ১৯ নভেম্বর ওই তিন জোট আলাদা সমাবেশে সেই রূপরেখা তুলে ধরে। এরপর ৬ ডিসেম্বর এরশাদ ক্ষমতা ছাড়তে বাধ্য হন। ভোটাধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠার জন্য পুনরায় রক্তক্ষয়ী আন্দোলন সংগ্রাম চালাতে হয়েছিল। আমার ভোট আমি দেব, যাকে খুশি তাকে দেব। তিন জোটের রূপরেখা বলে খ্যাত দলিলে তিন মাসের মধ্যে অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের ব্যবস্থা সুনিশ্চিত করা এবং ভোটার যেন নিজ ইচ্ছা ও বিবেক অনুযায়ী প্রভাবমুক্ত এবং স্বাধীনভাবে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারেন সে আস্থা পুনঃস্থাপন ও তার নিশ্চয়তা বিধান করার কথা বলা হয়েছিল। তিন জোটের প্রতিশ্রুত সিদ্ধান্তের কারণেই ডকট্রিন অব নেসেসিটিকে প্রাধান্য দিয়ে উ™ূ¢ত পরিস্থিতি সামাল দিতে সংবিধানের বাইরে গিয়ে জাতির প্রয়োজনে প্রধান বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদকে রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব ন্যস্ত করা হয়। তিনি জাতিকে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন উপহার দিয়ে একাদশ সংশোধনের মাধ্যমে স্বপদে ফেরত যান।

পঞ্চম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি, প্রধান নির্বাচন কমিশনার বিচারপতি আবদুর রউফের (২৫ ডিসেম্বর, ১৯৯০-১৮ এপ্রিল, ১৯৯৫) অধীনে। আওয়ামী লীগ, বিএনপিসহ প্রায় সব রাজনৈতিক দল অংশগ্রহণ করে। মোট ২১টি রাজনৈতিক দল এতে অংশ নেয়। নির্বাচনে বিএনপি ১৪০ আসন পেয়ে জয়লাভ করে এবং সরকার গঠন করে। এ ছাড়া আওয়ামী লীগ ৮৮, জাতীয় পার্টি ৩৫, জামায়াতে ইসলামী ১৮, বাংলাদেশ কৃষক শ্রমিক আওয়ামী লীগ-বাকশাল ৫, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদ-সিরাজ ১, ইসলামী ঐক্যজোট ১, সিপিবি ৫, ওয়ার্কার্স পার্টি ১, ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক পার্টি-এনডিপি ১, গণতন্ত্রী পার্টি ১, ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি-ন্যাপ ১ এবং অন্যান্য দল ৩টি আসন লাভ করে। মোট ভোট গৃহীত হয়েছিল ৫৫.৪%। তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থার দাবিতে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে জাতীয় পার্টি, জামায়াতে ইসলামীসহ অন্যান্য দল টানা ৯৬ ঘণ্টা হরতালসহ মোট ১৭৩ দিন হরতাল পালন করে।

ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি, প্রধান নির্বাচন কমিশনার বিচারপতি এ কে এম সাদেকের (২৭ এপ্রিল, ১৯৯৫-৬ এপ্রিল, ১৯৯৬) অধীনে। নির্বাচনে বিএনপি ২৭৮টি আসনে, ফ্রিডম পার্টি ১টি এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী ১০টি আসনে জয়লাভ করে। বাকি ১১টি আসনে ভোট গ্রহণ গোলযোগের কারণে স্থগিত থাকে। নির্বাচনে ৪৯টি আসনে প্রার্থীরা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী হন। আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টি, জামায়াতসহ প্রায় সব বিরোধী দল এ নির্বাচন বর্জন করে। মোট ভোট গৃহীত হয়েছিল মাত্র ২১%।

১৯৯৬ সালের ২১ মার্চ ত্রয়োদশ সংশোধনের মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিলটি জাতীয় সংসদে উত্থাপিত হয় এবং ২৬ মার্চ ২৬৮-০ ভোটে বিলটি পাস হয়। সপ্তম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ১৯৯৬ সালের ১২ জুন, প্রধান নির্বাচন কমিশনার মোহাম্মদ আবু হেনার (৯ এপ্রিল, ১৯৯৬-৮ মে, ২০০০) অধীনে। প্রথমবারের মতো তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে এ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। প্রধান উপদেষ্টা ছিলেন সাবেক প্রধান বিচারপতি মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান। নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ১৪৬ আসনে জয়ী হয়ে সরকার গঠন করে। এ ছাড়া বিএনপি ১১৬, জাতীয় পার্টি ৩২, জামায়াতে ইসলামী ৩, ইসলামী ঐক্যজোট ১, জাসদ ১ ও স্বতন্ত্র প্রার্থী ১টি আসনে বিজয়ী হয়।

অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ২০০১ সালের ১ অক্টোবর, প্রধান নির্বাচন কমিশনার এম এ সাঈদের (২৩ মে, ২০০০-২২ মে, ২০০৫) অধীনে। দ্বিতীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ছিলেন সাবেক প্রধান বিচারপতি লতিফুর রহমান। নির্বাচনে বিএনপি ১৯৩ আসনে জয়লাভ করে। এ ছাড়া আওয়ামী লীগ ৬২, জামায়াত ইসলামী ১৭, জাতীয় পার্টি ১৪, বিজেপি ৪, জেপি (মঞ্জু) ১, ইসলামী ঐক্যজোট ২, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ ১ ও স্বতন্ত্র প্রার্থী ৬টি আসনে বিজয়ী হয়। নির্বাচনে ৭৪.৯ ভাগ ভোট পড়ে।

নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর, প্রধান নির্বাচন কমিশনার ড. এ টি এম শামসুল হুদার (৫ ফেব্রুয়ারি, ২০০৭-৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১২) অধীনে। প্রধান উপদেষ্টা ছিলেন ১/১১-এর সেনাসমর্থিত, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. ফখরুদ্দীন আহমদ। নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ২৩০ আসনে জয়লাভ করে। এ ছাড়া বিএনপি ৩০, জাতীয় পার্টি ২৭, জাসদ ৩, জামায়াতে ইসলামী ২, ওয়ার্কার্স পার্টি ২, বিজেপি ১, এলডিপি ১ ও স্বতন্ত্র প্রার্থী ৪ আসনে জয়লাভ করে। নির্বাচনে ৮৬.২৯ ভাগ ভোট পড়ে।

২০১১ সালের ৩০ জুন, পঞ্চদশ সংশোধনের মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্ত করা হয়। দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি, প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী রকিবউদ্দীন আহমদের (৯ ফেব্রুয়ারি, ২০১২-৯ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭) অধীনে। এ নির্বাচনে ৩০০ আসনের মধ্যে ১৫৩টিতে প্রার্থীরা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন। বাকি ১৪৭ আসনে নির্বাচন হয়। নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মোট ২৩৪, জাতীয় পার্টি ৩৪, ওয়ার্কার্স পার্টি ৬, জাসদ ৫, জাতীয় পার্টি (জেপি) ২, তরিকত ফেডারেশন ২, বিএনএফ ১, স্বতন্ত্র প্রার্থী ১৬টি আসনে জয়লাভ করে। ভোটার উপস্থিতি ৪০.৫৬ শতাংশ দেখানো হয়েছে। প্রধান বিরোধী দল বিএনপিসহ অধিকাংশ রাজনৈতিক দল এ নির্বাচন বর্জন করে।

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর, প্রধান নির্বাচন কমিশনার কে এম নূরুল হুদার (১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭-চলমান) অধীনে। এ নির্বাচনে ৩০০ আসনের মধ্যে ১টি আসনের একজন প্রার্থী মারা যাওয়ায় ২৯৯ আসনে নির্বাচন হয়। অন্য ১টি আসনের ফল স্থগিত থাকায় বাকি ২৯৮ আসনের মধ্যে আওয়ামী লীগ ২৫৯টিতে জয়লাভ করে। এ ছাড়া জাতীয় পার্টি লাঙ্গল প্রতীকে ২০, বিএনপি ৫ ও গণফোরাম ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে ২টি আসনে বিজয়ী হয়। নৌকা প্রতীক নিয়ে বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি ৩, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদ ২, বিকল্পধারা বাংলাদেশ ২, জাতীয় পার্টি (জেপি) ১, তরিকত ফেডারেশন ১টি আসনে জয়লাভ করে। এ ছাড়া ৩টি আসনে জয় পেয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। নির্বাচন কমিশনের মতে মোট ভোট পড়ে ৮০ শতাংশের মতো।

বিশ্বজুড়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বা তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ছায়া অনেক দেশেই অস্থায়ী ভিত্তিতে ভূমিকা রাখে। গণতন্ত্রের ভাবনার সঙ্গে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থার সম্পর্ক রয়েছে। কানাডা ও অস্ট্রেলিয়ার মতো কমনওয়েলথভুক্ত আরও কয়েকটি দেশে নির্বাচন-পূর্ববর্তী ক্ষমতাসীন সরকার আপনা-আপনি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের রূপান্তরের রেওয়াজ গড়ে উঠেছে। মূলত নির্বাচন প্রক্রিয়ায় ক্ষমতাসীনদের ক্ষমতার অপব্যবহারে সৃষ্ট অনাস্থার প্রাতিষ্ঠানিকীকরণই হলো ছায়া সরকার বা নির্বাচনী সরকার বা তত্ত্বাবধায়ক সরকার। এটি সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক হতে পারে না। কারণ সংবিধানে সুস্পষ্টভাবে গণতান্ত্রিক সরকার গঠনের বাধ্যবাধকতা রয়েছে। সে ক্ষেত্রে সংসদ সদস্যদের ভোটে তত্ত্বাবধায়ক সরকার আইন গণতন্ত্রের স্বার্থেই। পঞ্চদশ সংশোধনে তত্ত্বাবধায়ক সরকার আইনটি বিলুপ্ত না করে তার সাংঘর্ষিক উপধারাগুলো সংশোধন করা হলে এই ভোটারবিহীন বিতর্কিত নির্বাচনের অবতারণা হতো না।

প্রশ্ন আসে, নির্বাচন কমিশন ঢেলে সাজানোই কি সমাধান? তাহলে কথা থেকে যায়, বিএনপি করল না কেন? অন্যদিকে যদিও জামায়াতের উত্থাপিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের স্বত্বাধিকারী দাবিদার আওয়ামী লীগ, তারা এ যাবৎ প্রায় ২৩ বছর ক্ষমতায় রয়েছে। তারা যদি নিষ্ঠার সঙ্গে মনে করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য সংগ্রাম করে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র পেয়েছে তাহলে তাদের দায়িত্ব নির্বাচন কমিশনকে সক্রিয় করা। এ ক্ষেত্রে বলা বাহুল্য, এ সরকার যদি সত্যিই সুষ্ঠু নির্বাচন দিতে চায় তাহলে আজ্ঞাবহ নির্বাচন কমিশন তৈরি করত না। সংবিধানে সার্চ কমিটির অস্তিত্ব না থাকা সত্ত্বেও ২০১২ ও ২০১৭ সালে দুবার সার্চ কমিটি দ্বারা বাছাইকৃত নির্বাচন কমিশনের যোগ্যতা ও অযোগ্যতা দশম ও একাদশ সংসদ নির্বাচনে প্রতীয়মান হয়েছে। তা ছাড়া সংবিধানের ১১৮ থেকে ১২৬ অনুচ্ছেদ পর্যন্ত নির্বাচন কমিশনকে সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য ক্ষমতায়ন করা হয়েছে। তাহলে কমিশনের ব্যর্থতার কারণ কী?

১৯৯১ সালে পঞ্চম সংসদ নির্বাচনে রাষ্ট্রের নির্বাহী দায়িত্ব ডকট্রিন অব নেসেসিটির কারণে প্রধান বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদকে দেওয়া হয়। তিন জোটের রূপরেখায় জাতীয় পার্টি ছাড়া সবাই সুষ্ঠু নির্বাচন প্রত্যাশী ছিল। আজকের প্রেক্ষাপটে তিন জোট দুই শিবিরে বিভক্ত। ক্ষমতার বলয়ে অর্থাৎ রিংয়ের ভিতরে ও রিংয়ের বাইরে। পরবর্তীতে সপ্তম ও অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছিল। এ ক্ষেত্রে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের নিরপেক্ষ ভূমিকার কারণে নির্বাচন কমিশন সুষ্ঠু নির্বাচন পরিচালনায় সক্ষম হয়েছিল। আবারও দলীয় সরকারের অধীনে দশম (৫ জানুয়ারি, ২০১৪) ও একাদশ (৩০ ডিসেম্বর, ২০১৮) নির্বাচনে আগের মতোই ক্ষমতাসীনরা পুনরায় নির্বাচিত হয়। এ ক্ষেত্রে নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকার ছাড়া শুধু নির্বাচন কমিশনকে সাংবিধানিকভাবে আরও ক্ষমতায়ন করেও সম্ভব নয়। কমিশনের মনোনীত ব্যক্তিরা কোনো না কোনোভাবে সরকারের আজ্ঞাবহ হয়ে থাকেন। এ ক্ষেত্রে পাশের দেশের সঙ্গে তুলনা করে লাভ নেই। আমাদের দেশে ভারতের প্রধান নির্বাচন কমিশনার টি এন সেশানের মতো প্রফেশনাল আমলা নেই। সরকারের ভাব দেখে মনে হচ্ছে তারা আবারও সার্চ কমিটির দিকেই অগ্রসর হচ্ছে। অন্যদিকে দলীয় সরকারের অধীনেই নির্বাচন হতে হবে, সরকার জাতীয়ভাবে আশ্বাস দিচ্ছে সুষ্ঠু নির্বাচন হবেই।  অন্যদিকে মৌলিক গণতন্ত্র প্রতিফলন ঘটে স্থানীয় সরকার নির্বাচনের মধ্য দিয়ে। আমাদের দেশে ভোটাধিকারের সংস্কৃতি গড়ে উঠেছিল স্থানীয় সরকার নির্বাচনের মধ্য দিয়ে। দলীয়করণের প্রতিযোগিতা প্রান্তিক জনগণের মধ্যে ছিল না। অপ্রিয় হলেও সত্য, স্থানীয় সরকার নির্বাচনে প্রতীক বরাদ্দের কারণে প্রধান বিরোধী দলসহ যারা সোৎসাহে স্বতন্ত্র নির্বাচন করে থাকেন, তারাও এই লোক দেখানো নির্বাচন বয়কট করেছেন। অন্যদিকে ক্ষমতাসীন দলের অভ্যন্তরে ‘প্রতীক’ প্রতিযোগিতার যুদ্ধ শুরু হয়েছে। যিনি প্রতীক পাবেন তিনি নিজেকে মনোনীত ভেবে দলীয় বিদ্রোহী প্রার্থীর সঙ্গে অসম প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হন। উদাহরণস্বরূপ : মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান দুটি দল রিপাবলিকান ও ডেমোক্র্যাটিক। এরা আন্তদলীয় কাউন্সিলরদের ভোটে প্রাইমারি ইলেকশনের মাধ্যমে চূড়ান্তভাবে প্রেসিডেন্ট প্রার্থী মনোনীত করেন, পরে তিনিই জাতীয় নির্বাচনে অংশ নেন। ঠিক তেমনিভাবে যিনি নৌকা প্রতীক পাবেন তিনিই চূড়ান্ত নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেন এবং ধরে নেন তিনিই নির্বাচিত। দলীয় বিদ্রোহী প্রার্থী থাকলে দলীয় শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে প্রথা অনুযায়ী তাকে বহিষ্কার করা হয়। কিন্তু আজকের স্থানীয় সরকার নির্বাচনে তার কোনো প্রতিচ্ছবি নেই। সে কারণেই আপেক্ষিকভাবে আওয়ামী লীগই এ নির্বাচনী দাঙ্গাকে উৎসাহিত করছে। এটি গণতন্ত্রের এক নতুন উপাখ্যান (আওয়ামী লীগ বনাম আওয়ামী লীগ)। ফলে এবারের স্থানীয় সরকার নির্বাচনে হতাহতের মাত্রা সীমাহীন। অন্যদিকে নির্বাচন কমিশনকে সংবিধান অনুযায়ী সার্বিক সহযোগিতার পরও অনিয়ন্ত্রিত। এ ব্যর্থতার দায় নির্বাচন কমিশনকেই নিতে হবে।

বিগত নির্বাচনগুলো বিশ্লেষণে প্রতীয়মান হয়, ‘নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকার’ ছাড়া কেবল নির্বাচন কমিশনের দ্বারা এককভাবে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন সম্পন্ন করা অলীক কল্পনা মাত্র। যদিও বিগত ৫০ বছরেও সংবিধানের ১১৮(১) অনুযায়ী ‘কোনো আইনের বিধানাবলি-সাপেক্ষে রাষ্ট্রপতি প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনারকে নিয়োগ দান করিবেন’ তার জন্য নতুন আইন প্রণয়ন হলেও সুষ্ঠু নির্বাচন আদৌ সম্ভব নয়। এ ক্ষেত্রে বাপুরাম সাপুড়ের মতো, দন্তহীন, আজ্ঞাবহ নির্বাচন কমিশন সার্চ কমিটির মাধ্যমে পুনরায় নিয়োগ দান মানে গণতন্ত্রের সঙ্গে তামাশা। এ ক্ষেত্রে শুধু নির্বাচন কমিশন সংস্কার করা আর ‘আঁধার ঘরে গণতন্ত্র নামক কালো বিড়াল খোঁজা’, একই কথা!...

লেখক : সাবেক শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী।

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
জয়পুরহাটে স্বর্ণের দোকানে তল্লাশির সময় ধরা খেল ভুয়া ডিবি
জয়পুরহাটে স্বর্ণের দোকানে তল্লাশির সময় ধরা খেল ভুয়া ডিবি

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে কেএফসিতে হামলা-সংঘর্ষে নিহত ১, গ্রেপ্তার ১৭৮
পাকিস্তানে কেএফসিতে হামলা-সংঘর্ষে নিহত ১, গ্রেপ্তার ১৭৮

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩
মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ
আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব
মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২
ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি
রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি
চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত
টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা
বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা
দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম
দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের
‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস
ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন
ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১
গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা
মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি
সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি

শনিবারের সকাল

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান
বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান

পরিবেশ ও জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি
যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা