শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২৭, শুক্রবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

হতাশা সমবায় সমিতি লিমিটেড

হোসেন আবদুল মান্নান
অনলাইন ভার্সন
হতাশা সমবায় সমিতি লিমিটেড

“বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ ক্যাডারের কর্মকর্তাদের সার্বিক কল্যাণের প্রত্যাশা নিয়ে গত ১৫.০৪.১৯৯৫ খ্রিস্টাব্দ হতে প্রত্যাশা সমবায় সমিতি লিমিটেডের যাত্রা শুরু হয়। বর্তমানে এ সমিতির সদস্য সংখ্যা ৩৮১ জন। সমিতির সদস্যদের সীমিত আয় থেকে অর্জিত অর্থে প্রত্যেকের বাসা/বাড়ি করার মত এক খণ্ড জমির নিশ্চয়তার লক্ষ্যে প্রত্যাশা সমবায় সমিতির গৃহায়ণ প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়”।

মো. নজরুল ইসলাম 
জেলা প্রশাসক, গাজীপুর 
ও সভাপতি,
প্রত্যাশা সমবায় সমিতি লিঃ
রথখোলা, জয়দেবপুর 
গাজীপুর।
২৪ চৈত্র ১৪০৩ বঙ্গাব্দ 
৭ এপ্রিল ১৯৯৭ খ্রিঃ  

২) সমিতিটির প্রথম বার্ষিক সাধারণ সভায় (AGM) প্রকাশিত কার্যপত্রে সভাপতি’র বক্তব্য থেকে ওপরের তিনটি বাক্য তুলে ধরা হলো। ‘প্রত্যাশা সমবায় সমিতি’র মূল উদ্দেশ্য (objective) বোঝার জন্য  উদ্ধৃত তৃতীয় বাক্যটিই যথেষ্ট বলে মনে আমি করি। অথচ এর পরে দীর্ঘ ২৭ বছরের পথ পরিক্রমা। এক বুক স্বপ্ন নিয়ে নিরন্তর আসা যাওয়ার পাঁচালি। ঋতু বৈচিত্রের সাথে সাথে আমাদের প্রত্যাশাও দ্বিগুণ-ত্রিগুণ বৃদ্ধি পায়। এ সময়ে আমাদের অসংখ্য মেধাবী সদস্য রাষ্ট্রের অনেক গুরুত্বপূর্ণ নীতিনির্ধারণীতে পদাধিকারী হয়েছি। কাজ করারও অন্তহীন সুযোগ হাতে ছিল বা এখনো আছে। তবুও আমরা কী এ স্বপ্ন নিয়ে একচুল পরিমাণ এগুতে পেরেছি? বহুবছর ধরে পথচারীরা দেখছে, সরকারি দায়িত্ব পালনকারী এতগুলো পদস্থ মানুষের সম্মিলিত স্বপ্নও মরে যেতে পারে! এবং সিদ্ধান্তহীনতার অদৃশ্য পর্বতের নিচে চাপা পড়ে স্বপ্নগুলো অশ্রু হয়ে ঝরতে পারে! এতকাল পরে এ কৈফিয়ত কে কার কাছে চাইবে? 
  
৩) সদ্য অবসরপ্রাপ্ত জীবনের আজকের এ সময়ে উপনীত হয়ে এ সমিতি সম্পর্কে ভাবতে গেলে প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী তথা একজন মানুষ হিসেবে আমার নিজের অপরাধই মুখ্য হয়ে ওঠে। নব্বই দশকের মাঝামাঝি সময়ে মাত্র কয়েক’শ টাকার বেতন থেকে বলা যায়, স্ত্রী ও সন্তানদের বঞ্চিত করে এ সমিতির কিস্তি পরিশোধ করার কথা মনে হলে আমি হতচকিত, বিস্মিত ও বিমূঢ় হই। আজও  আশ্চর্য লাগে, যথাযথভাবে অবহিত না হওয়ায় এবং পার্বত্য জেলায় পদায়ণ থাকায় আমাকে একাধিকবার সুদসহ এর কিস্তি পরিশোধ করতে হয়েছিল। তখন মনে হত, যাক ঢাকার অদূরে একটু মাথাগোঁজার ঠাঁই তো হচ্ছে! আমাদের সন্তানদেরও নিজস্ব একটি ঠিকানা থাকবে। এমন সহজ প্রাপ্তি ক’জনের ভাগ্যে হয়! 

৪) এদিকে প্রতিদিনই সরলপ্রাণ, স্বপ্নবান ও মহৎ উদ্যোক্তা মানুষগুলো একে একে পৃথিবী ছেড়ে চলে যাচ্ছেন। ইতিমধ্যেই ৫১ জন প্রিয় সদস্য মৃত্যু বরণ করেছেন। অপূর্ণ অধরাই থেকে গেল তাদের প্রত্যাশার ছোট্ট ভুবন। তারা দেখে যেতে পারেননি বা বাস করে যেতে পারেননি নিজের জমির ওপর নির্মিত ঘরে। যেমন দেখে যেতে পারেননি আমার স্ত্রী জেবু। জুন ২০২০ সালে করোনায় তার অকাল মৃত্যু হয়। মনে পড়ে, বিগত ১৯৯৮ সাল থেকে অন্তত পঞ্চাশবার তাকে নিয়ে সমিতির প্রকল্প এলাকায় গিয়েছি। এমনকি চিহ্নিত প্লটের মাটিতে বেড়ে ওঠা ঘাসে নগ্নপায়ে হেঁটে হেঁটে সে কত-না কল্পনার জাল বুনেছিল। এখান থেকে কিশোরগঞ্জের পথ কোনটা হবে? ঢাকায় গেলে সারাদিন কাটিয়ে আসবো, আর বিমানবন্দর তো ২০ মিনিটের ব্যাপার ইত্যাদি ইত্যাদি। আজ আমার এসবের মূল্য কে দেবে? এতে কার-ই বা কী আসে যায়? আর এখন আমার নিজেরই বা কত আগ্রহ অবশিষ্ট আছে? 

৫) আমাদের দেশের সর্বশেষ আর্থ-সামাজিক ও অবকাঠামোগত উন্নয়নের প্রেক্ষাপটে বলা যায়, ‘প্রত্যাশা সমবায় সমিতি’ সিদ্ধান্তহীনতা বা বাস্তবায়ন কৌশল নির্ধারণীর ক্ষেত্রে মন্থরগতি বা ধীরচল নীতির দিক থেকে শীর্ষস্থান দখল করে নিয়েছে। বছর বছর সাধারণ সভা হলেও সিদ্ধান্তহীনতার এমন নৈরাজ্যের রেকর্ড অদূর ভবিষ্যতে অন্য কোন লিমিটেড সমিতি বা সংগঠন অতিক্রম করে যেতে পারবে বলে আমরা কেউ বিশ্বাস করি না। এদিক থেকে সম্মানিত সদস্যগণ একটা সান্ত্বনা পেতে পারেন যে, পরবর্তী প্রজন্ম ‘প্রত্যাশাকে’ দৃষ্টান্ত হিসেবে গ্রহণ করে তাদের কাজে অনেক সাফল্য পাবে। তবে তারা অবশ্যই আমাদেরকে ভর্ৎসনাসহ অভিশাপ দেবে এই বলে যে, ‘যারা নিজেদের ব্যক্তিগত বা পারিবারিক দায়িত্ব পালনে ঐক্যবদ্ধ এবং ঐকমত্যে পৌঁছতে প্রায় তিন দশক সময় নিয়েও কিনারা করতে পারছেন না, তারা দেশ ও জাতির জন্য কীভাবে কি করেছেন! তা নিশ্চয়ই খতিয়ে দেখার অবকাশ আছে’। 

৬) গত ক’বছরে দেশব্যাপী হাউজিং বা ডেভলপার কোম্পানির সম্প্রসারণ হয়েছে অকল্পনীয় হারে। এগুলোর মাশরুম বিস্তার ঘটেছে উপজেলা ও ছোট ছোট পৌর এলাকা পর্যন্ত। তারা রাস্তার পাশে জমি পেলেই প্রকল্প নিচ্ছে। অথচ প্রত্যাশার জন্য উত্তরা সংলগ্ন হাইওয়ে থেকে সংযোগ ব্রিজ করা হয়েছে তা কমপক্ষে দশ বছর আগে। আমরা ডেভলপারের সন্ধান পাই না। নিজের নামে রেজিস্ট্রেশনকৃত জমির মূল দলিল জমা রাখা হয়েছে তা-ও কয়েক বছর হলো। এতে মনে হয়, সমিতির সদস্যদের বাক ও ব্যক্তি স্বাধীনতাকে খর্ব করা হয়েছে। দীর্ঘদিন থেকে দেখে আসছি, প্রতিটা এজিএমে তর্ক-বির্তক এবং  বিচিত্রসব পরামর্শ, মান-অভিমান, আশা-নিরাশার কল্পনাবিলাসী মতামত উদগীরণ করে দিনের শেষে শূন্য হাতে আরও একরাশ হতাশা নিয়ে বাড়ি ফেরা। মনে হয়, এটি এখন প্রত্যাশার ললাটের অমোচনীয় বেদনার ক্ষত চিহ্ন। 
      
৭) দেশের সকল পেশাজীবী সংগঠনই অন্তত নিজেদের জন্য পারে এবং পেরেছে। কেউ কেউ অনন্য নজির স্থাপনও করেছে। আমাদের না পারার পেছনের প্রচ্ছন্ন রহস্য খুঁজতে গেলে পাওয়া যায়- 

প্রথমত, আমরা সবাই বিশেষজ্ঞ ও বুদ্ধিমান। কখনও হেরে যাওয়ায় অভ্যস্ত নই বরং গোটা জীবন কেবল জিতে যাওয়ার গল্পে ভরপুর। বেশি বুদ্ধিমান মানুষের সমাবেশ থেকে কোনও বিষয়ে দ্রুত সিদ্ধান্ত পাওয়ার সুযোগ কম। 

দ্বিতীয়ত, আমরা সবাই বলি ‘অল্পে তুষ্ট মানুষ আমি’। 
বাস্তবে আমরা অনেক বেশি বেশি করে চাই। ফলে প্রত্যেকের জীবন থেকে হারিয়ে ফেলেছি অনেক উৎকৃষ্ট সময়।  

তৃতীয়ত, আস্থা, অনাস্থার দ্বন্দ্ব এবং অন্যের ওপর শতভাগ আস্থা রাখার পূর্ব অভিজ্ঞতার সংকট। আমরা কেউ ভাবি না, “মানুষের ওপর বিশ্বাস হারানো পাপ”। 

৮) এ ক্ষেত্রে বলা যায়, শতভাগ সদস্যের মতামতের ভিত্তিতে পৃথিবীতে কোনওকালেই সামষ্টিক কল্যাণে বড় কিছু হয়নি। কাজেই কতিপয় মানুষের হাতেই এর ভার ছেড়ে দিতে হবে। প্রয়াত লেখক ও সাহিত্যেক আহমদ ছফা বলেছেন, “১৯৭১ সালের পূর্বে বঙ্গবন্ধু যদি আমাদের বুদ্ধিজীবীদের কথা শুনতেন, তাহলে বাংলাদেশ স্বাধীন হত না”। কাজেই এতেও কম শুনে সিদ্ধান্ত নেওয়ার কোনও বিকল্প নেই। তাছাড়া,“বেশি বুদ্ধিমান মানুষেরা কখনও ভালো মানুষ হয় না। আর ভালো মানুষেরা সবসময় কম বুদ্ধিমান”।

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
সর্বশেষ খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

১৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে