শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৪৫, মঙ্গলবার, ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

কানাডার গণতন্ত্র ও ট্রাক চালকদের আন্দোলনের বিচিত্র রূপ

ড. মঞ্জুরে খোদা
অনলাইন ভার্সন
কানাডার গণতন্ত্র ও ট্রাক চালকদের আন্দোলনের বিচিত্র রূপ

অটোয়া অবরোধের সর্বশেষ পরিস্থিতি জানতে- কানাডার মূলধারার প্রধান সংবাদ মাধ্যম সিবিসি সংবাদ দেখছিলাম। সেখানে অনেক দৃশ্য দেখে খুব চমকিত হয়েছি। কারণ আমাদের দেশের আন্দোলন-সংগ্রামের সাথে এর পার্থক্য অনেক। এগুলো দেখার সময় আমাদের আন্দোলনের দৃশ্যগুলো চোখের সামনে ভাসছিল। কানাডার মত একটি দেশের গণতন্ত্র ও নাগরিক ও মানবাধিকার অধিকার কিভাবে সংরক্ষিত হয়, এবং একটি তীব্র উগ্রবাদী আক্রমনাত্মক আন্দোলনকে (?) কিভাবে দমন করা হয়, সেটা দেখার সুযোগ হলো। 

কানাডা পুলিশ এরমধ্যে ‘ফিডম কনভয়’ আন্দোলনের মূল নেতৃত্বসহ ১৯১ জনকে গ্রেফতার করেছে। ৭৩টি গাড়ী তুলে নিয়ে গিয়েছে। পুলিশবাহিনী আন্দোলনকারীদের বারবার অবস্থান ত্যাগ করার অনুরোধ করে না ফল না পেয়ে তাদের ছত্রভঙ্গ করতে- টিয়ারগ্যাস-পিপার স্প্রে নিক্ষেপ করেন। একপ্রকার শক্তিপ্রয়োগ করে তাদের সেখান থেকে সরিয়ে দেয়া হয়। টানা ২৪দিন অবরুদ্ধ থাকার পর গতকাল পার্লামেন্ট হিল এলাকাকে মুক্ত করা হয়। 
   
পুলিশের বক্তব্য, যাদেরকে গ্রেফতার করা হয়েছে, তাদেরকে তাদের আন্দোলন-বক্তব্য-দাবীর জন্য গ্রেফতার করা হয়নি। বরং তাদের বিরুদ্ধে আইনভঙ্গের সুনির্দিষ্ট অভিযোগ ও তথ্য-প্রমানের ভিত্তিতেই গ্রেফতার করা করেছে। আন্দোলনে শিশুদেরকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে, সে জন্যও তাদেরকে অভিযুক্ত করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমানের জন্য ড্রোন ভিডিও ব্যবহার করে তাদের কর্মকান্ড-তৎপরতার তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে।  
 
অটোয়ায় ট্রাক চালকদের অবরোধে নাগরিক জীবন সংকটাপন্ন হলে প্রথমে অটোয়া পৌরসভা জরুরী অবস্থা ঘোষণা করেন। তারপর অন্টারিও প্রাদেশিক সরকার জরুরী অবস্থা ঘোষণা করেন এবং সর্বশেষ কেন্দ্রীয় সরকার জরুরী অবস্থা ঘোষণা করেন। তারমানে অটোয়ায় তিনস্তর বা তিনটি জরুরী অবস্থা চলছে। কানাডায় জরুরী অবস্থা বজায় থাকলেও শান্তিপূর্ণ সভা-সমাবেশ ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতা নিষিদ্ধ নয়।  

জরুরী অবস্থা ঘোষণার পরও কেন ট্রাকচালকদের অবস্থান ও অবরোধ অব্যাহত ছিল?  কারণ এখানে স্থানীয়-প্রাদেশিক ও কেন্দ্রীয় সরকারের পুলিশ ও প্রশাসন প্রতিমূহুর্তে নাগরিকের আইনগত ও সাংবিধানিক অধিকার নিয়ে ভাবতে হয়। কোন কারণেই তাদের সে স্বাধীনতা-অধিকার হরণ করা যায় না। পুলিশের শক্তিপ্রয়োগের পদ্ধতি-কৌশল নিয়ে ভাবতে হয়েছে। বিভিন্ন পর্যায়-স্তরের সরকার ও প্রশাসনের সমন্বয় ও সংযোগ করেই তা করেই তা করতে হয়েছে। 

সবচেয়ে ভয়ংকর বিষয় হচ্ছে, আন্দোলনকারীদের কাছ থেকে বিপুল পরিমান আগ্নেয় অস্ত্র ও গোলাবারুদ পাওয়া গেছে। যে কারণে পুলিশবাহিনীর সদস্যরা দ্রুত ও তাৎক্ষনিক সব গাড়িতে তল্লাসি চালাতে দ্বিধান্বিত ছিল ও সময় নিচ্ছিল।   

পুলিশ বলছে, যারা এই অবরোধ করছে তারা অত্যন্ত সংগঠিত ও বেপরোয়া। সব কিছু তারা অত্যন্ত পরিকল্পিতভাবে করছে। যে কারণে তাদের শুধু ঘোষণা দিয়ে সরানো যাচ্ছে না। পুলিশের অনুরোধ-হুমকি, মামলা-জরিমানা, গাড়ী তুলে নিয়ে- তাদেরকে নিবৃত করা যাচ্ছে না। তাদের বক্তব্য আমরা পথেই থাকবো যতদিন না দাবী আদায় হবে। হয় রাজপথ নয় কারাগার তবু আমরা অনড়। কোন কিছু আমাদের টলাতে পারবে না। এই হচ্ছে আন্দোলনকারীদের মনোবল ও দৃঢ়তার দিক।

কিভাবে তারা হিমাংকের নীচের তাপমাত্রায় বরফের উপর অবস্থান করছে? 
তারা সেখানে তাবু টানিয়েছেন, অস্থায়ী কাঠের ঘরবাড়ী বানিয়েছেন। গোসলখানা বানিয়েছেন, সারি সারি অস্থায়ী প্রাস্টিকের টয়লেট বসিয়েছেন, এমন কি গরমপানি দিয়ে গোসল করার ব্যবস্থাও করেছেন, সোলার এনার্জি লাগিয়ে বিদ্যুতে ব্যবস্থা করেছে। খাদ্য ও অন্যান্য সামগ্রী সরবরাহ করার দোকান/কেন্দ্রও স্থাপন করেছেন। আগুন লাগাতে কাঠের মজুত রেখেছে।

পুলিশ এসে তাদের গাড়ীতে হাজার হাজার ডলারের টিকিট বসিয়ে দিচ্ছেন আর তারা পুশিলের সামনেই তা তুলে ছিড়ে কুচিকুচি করে রাস্তায় ছুড়ে ফেলছেন, পায়খানার মধ্যে ফেলে দিচ্ছেন। কিন্তু পুলিশ তাদের কিছুই বলছেন না। কারণ তারা সবাই জানে কথা যা হবার কোর্টেই হবে। 

কেউ কেউ তাদের পরিবার বউ, ছেলে-মেয়ে নিয়ে রাস্তাতেই থাকছেন। ট্রাকের সামনে বাচ্চাদের রাখছেন পুলিশ সে কারণে গাড়ীও নিয়ে যেতে পারছেন না। সপ্তাহের পর সপ্তাহ ট্রাকের মধ্যেই থাকছেন। 

গীর্জা-চার্চসহ বিভিন্ন সংস্থা-সংগঠন-ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠান থেকে তাদের জন্য খাবার, তেল ও অন্যান্য সহায়তা আসছে। সেখানে তারা ক্যাম্প ফায়ার করছে। মদ বিয়ার খাচ্ছে। ঢাকঢোল নিয়ে নাচ-গান করছে। গোটা শুকর রাস্তার পাশে তারা গ্রীল করে খাচ্ছে। ক্যাম্প ফায়ার করছে। 

স্বাধীনতার আন্দোলনে অংশগ্রহনকারী বিভিন্ন-বিচিত্র মতাদর্শে বিশ্বাসীরা প্রকাশ্যে মুক্তভাবে উগ্রতা, ঘৃণার প্রতীক, স্বেতাঙ্গ জাতীয়তা, কনফেডারেশনসহ বিভিন্ন ধরণের পতাকা, প্রতীক-চিহ্ন বহন করছেন। কিন্তু পুলিশ তাদের সাথে গা লাগিয়ে অবস্থান করলেও কোন বাধা দিচ্ছে না, তাদের নিবৃত্ত করছে না। এ জন্য তাদের কারো বিরুদ্ধে দেশদ্রোহ-রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগ আনা হচ্ছে না, গ্রেফতার করা হচ্ছে না। 
          
একটি সভ্য ও উন্নত দেশে নাগরিকের গণতান্ত্রিক অধিকার কতটা কার্যকর থাকলে- নাগরিকরা তাদের অধিকার আদায়ে এতটা জোরালো ভূমিকা রাখতে পারে তা দেখার সুযোগ হলো। যেখানে পুলিশদের দেখছি আন্দোলনকারীদের সাথে কতটা সংযত আচরণ করছে। বরং পুলিশের সাথেই তারা দূর্ব্যবহার করছে, তাদের গায়ে পোস্টার সেটে দিচ্ছে, হাত তুলছে। 

ব্যক্তিগতভাবে আমি তাদের এই তথাকথিত স্বাধীনতার ফ্রিডম কনভয় আন্দোলনকে সমর্থন করি না। এ দেশের অধিকাংশ মানুষও তাদের সমর্থন করছে না। শিশুরা বাদে প্রায় ৯০ শতাংশ মানুষ ইতোমধ্যে লাইন ধরে স্বতস্ফুতভাবেই টিকা নিয়েছেন। সেখানে গুটি কয় মানুষ স্বাধীনতার কথা বলে টিকা না নেয়ার দাবী করছেন- সেটা অন্যায় ও কান্ডজ্ঞানহীন। 

তারা টিকা না নিতেই পারেন, তাদের সে স্বাধীনতা থাকতে পারে। কিন্তু তারা টিকা না নিয়ে কি ঘরে বসে থাকবেন? মানুষের সাথে মিশবেন না? সমাজে চলবেন না? কারণ টিকা না নিয়ে তারা হোটেল-রেস্ট্রুরেন্ট, দোকান-বাজার, বাস-ট্রেন-বিমান, অফিস-আদালত, স্কুল-কলেজ, জনপদ-সমাজে চলাফেরা করে আমাকে-আমাদের যে সংক্রমিত করবে, সে দায়িত্ব কে নেবে? আমার তো নিজেকে-পরিবারকে সুরক্ষিত রাখার অধিকার আছে। কিন্তু এই তথাকথিত স্বাধীনতার আবদারকারীদের জন্য রক্ষা হবে না, তা হয় না, হতে পারে না। এমন অদ্ভুদ স্বাধীনতার দাবী আদায় হলে, তারা রাষ্ট্রের কাছে আরো অনেক উদ্ভট স্বাধীনতার দাবী করতে পারে, সেটা ভাবতেই আমি শিউরে উঠছি। সে জন্যই বলি, স্বাধীনতার অর্থ সবসময় যার যা ইচ্ছে তাই করতে পারা নয়, বরং যার যা ইচ্ছে তা’ করতে না পারাই স্বাধীনতা। 

তাদের আন্দোলনের ধরণ, নিবেদিতবোধ দেখে চমকিত হচ্ছিলাম। এতে অংশ নেয়া অনেকে তাদের পুরো পরিবার নিয়েই রাস্তায় পরে আছে। একটা উৎসবের আমেজে ও ভিষন দৃঢ়তা নিয়ে লেগে আছে। পুলিশ ও সরকার গণস্বার্থ বিরোধী এ আন্দোলনকে বন্ধ করতে সব দিক ঠিক রেখে- নাগরিক অধিকার ও আইন-সংবিধান নিদেশিত পথেই অগ্রসর হয়েছে। সেটা ভাল লেগেছে। এখান থেকে উন্নয়নশীল দেশগুলোর শেখার আছে অনেক কিছু। আমি এ আন্দোলনকে সমর্থন না করলেও তাদের কথা বলার ও দাবীর জানানোর অধিকারকে সমর্থন করি। কিন্তু সেটা কোনভাবেই জনদূর্ভোগ বাড়িয়ে নয়।  

লেখক, গবেষক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
শিবচরে ইয়াবা ও ককটেল উদ্ধার
শিবচরে ইয়াবা ও ককটেল উদ্ধার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে স্বর্ণের দোকানে তল্লাশির সময় ধরা খেল ভুয়া ডিবি
জয়পুরহাটে স্বর্ণের দোকানে তল্লাশির সময় ধরা খেল ভুয়া ডিবি

৩৭ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে কেএফসিতে হামলা-সংঘর্ষে নিহত ১, গ্রেপ্তার ১৭৮
পাকিস্তানে কেএফসিতে হামলা-সংঘর্ষে নিহত ১, গ্রেপ্তার ১৭৮

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩
মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ
আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব
মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২
ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি
রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি
চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত
টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা
বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা
দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম
দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের
‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস
ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন
ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা
মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি
সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি

শনিবারের সকাল

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান
বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান

পরিবেশ ও জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি
যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা