শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:৪৭, সোমবার, ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

ব্যবস্থাপক যাহা করেন তাহাই ব্যবস্থাপনা

অধ্যাপক ড. মীজানুর রহমান
অনলাইন ভার্সন
ব্যবস্থাপক যাহা করেন তাহাই ব্যবস্থাপনা

ব্যবস্থাপকের কাজ হচ্ছে 'ম্যানেজ' করা বা সমস্যা সমাধান করা। স্বভাবতই বাজারজাতকরণ ব্যবস্থাপকের কাজ হচ্ছে বাজারজাতকরণ সমস্যা সমাধান করা। যেহেতু গত পর্বে ব্যবস্থাপনার সংজ্ঞা নিয়ে আলোচনা করেছি অতএব বাজারজাতকরণেরও সংজ্ঞা নিয়েও আলোচনা প্রয়োজন। কোন শাস্ত্রের সংজ্ঞা দেয়া সত্যিই কঠিন। প্রত্যেকেই নিজের মতো করে সংজ্ঞা দেন। দর্শন, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, অর্থনীতি, শিল্পকলা বা এ ধরনের যে কোন শাস্ত্রের একটি পাঠ্যবই (বাজারে প্রচলিত কলেজ পর্যায়ের) খুললেই দেখা যাবে বইটি শুরু হয়েছে বেশ কয়েকটি সংজ্ঞা দিয়ে। সংজ্ঞাগুলোর মধ্যে পরস্পর বিরোধীতা থাকায় পাঠকদের বিভ্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা আছে। কিছু কিছু সংজ্ঞা এত সাংঘর্ষিক যে বিভ্রান্ত হতে আপনি বাধ্য হবেন। মার্কেটিংয়ের বহু লেখক বহু সংজ্ঞা দিয়েছেন। 

(উচ্চমাধ্যমিক এবং ডিগ্রি পর্যায়ের মার্কেটিং এর বই এবং পরীক্ষার্থীদের খাতায় আমার নামও পেয়ে যেতে পারেন, মার্কেটিংয়ের সংজ্ঞাদাতা হিসেবে। পরীক্ষার্থীদের খাতায় আমি নিজেই নিজের নাম দেখেছি। আমার নামের আগে এমন বিশেষণও দেখেছি, যা দেখে বরিশালের 'গাবখান' খালকে 'ইংলিশ চ্যানেল' এর সাথে তুলনা বলে মনে হয়েছে। নিশ্চয়ই গাইড প্রণয়নকারী কোন শ্রদ্ধেয় শিক্ষক,  আমার ছাত্রও হতে পারে, নিজের মতো কিছু একটা লিখে আমার নামে চালিয়ে অতি ভক্তি প্রদর্শনের চেষ্টা করেছেন। আমি কিছু লিখলে বা বললে সেটাকে অনেকেই, বিশেষ করে আমার ছাত্ররা, অকাট্য বলেই ধরে নেয়। যদিও আমি ছাত্রদেরকে সবসময় বলি আমি যা যা লিখছি বা বলছি এগুলোর কোনটাই পুরোপুরি সত্য না, 'আপাতত সত্য'। আসল সত্য জানিনা বলেই এগুলো সত্য। 

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাঁর "প্রাচ্য সমাজ" প্রবন্ধে যেমনটি বলেছেন, "আমাদের পূর্বাঞ্চলে প্রকৃতির পদতলে অভিভূতভাবে বাস করিয়া প্রত্যেক মানুষ নিজের অসারতা ও ক্ষুদ্রতা অনুভব করে, এইজন্য কোন মহৎ লোকের অভ্যুদয় হইলে তাহাকে স্বশ্রেণি হইতে সম্পূর্ণ পৃথক করিয়া দেবতা পদে স্থাপিত করে। তাহার পর হইতে তিনি যে কয়টি কলা বলিয়া গিয়েছেন  বসিয়া বসিয়া তাহার অক্ষর গণনা করিয়া জীবনযাপন করি; তিনি সামাজিক অবস্থার উপযোগী যে বিধান করিয়া গিয়াছেন তাহার রেখা মাত্র লংঘন করা মহাপাতক জ্ঞান করিয়া থাকি")

মার্কেটিংয়ের বিখ্যাত পণ্ডিতদের দেয়া সংজ্ঞাগুলোর মধ্যে বেশ রোমান্টিক সংজ্ঞাও আছে। Paul Mazur মার্কেটিংয়ের সংজ্ঞা দিতে গিয়ে বলেছেন, "Marketing is the delivery of standard of living"। পরবর্তীতে Prof. McNair এই সংজ্ঞাটিতে  গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন এনে লিখেছেন, "Marketing is the creation and delivery of standard of living to the society."। একজন লেখক তাঁর বইয়ের প্রত্যেক সংস্করণে সংজ্ঞা বদল করেছেন এমনও আছে। ফিলিপ কটলার এর Marketing Management বইটির ষোড়শ সংস্করন চলছে। এই বইটি আমার নিজের "ব্রেড আর্নার" হওয়ার কারণে বইটির সবকটি সংস্করণ আমার সংগ্রহে আছে।  প্রত্যেক সংস্করেনেই কটলার তাঁর পূর্ববর্তী সংস্করনে দেয়া মার্কেটিং এর সংজ্ঞাটি বদল করেছেন।  

পাঠকদের অনেকেই জানেন ফিলিপ কটলার দুইবার ঢাকা এসেছিলেন। ফিলিপ কটলারকে ঢাকায় আনার ব্যাপারে আমার বন্ধু অধ্যাপক ড. ফরহাদ আনোয়ার এর সাথে আমিও সংশ্লিষ্ট ছিলাম। দ্বিতীয়বার যখন কটলার ঢাকা আসলেন আমার দায়িত্ব ছিল কটলারের সাথে সাথে থাকা; এয়ারপোর্ট টু এয়ারপোর্ট। আমি রিসিভ করব এবং বিদায় জানাব। এয়ারপোর্টে পৌঁছার পরেই  কটলারকে নিয়ে ভিআইপি লাউঞ্জে বসলাম, ইমিগ্রেশন ও লাগেজ ফর্মালিটিস সম্পন্ন করার জন্য। সামান্য কুশল বিনিময়ের পরেই ফিলিপ কটলার আমাকে প্রশ্ন করতে শুরু করলেন-  আমাদের অর্থনীতি, রাজনীতি, আমদানি-রপ্তানি, আরএমজি... ইত্যাদি বিষয়ে।
একটা ছোট কলম বাম হাতে নিয়ে ডান হাতের নোটবুকে সবকিছু লিখেছিলেন। পরবর্তী দুই দিন কটলারের একই কাজ। একটু সুযোগ পেলেই তিনি আমাকে প্রশ্ন করা শুরু করেন। দ্বিতীয় দিন প্রোগ্রামে একটা লম্বা বিরতি পাওয়া গেল। সোনারগাঁও হোটেলে আমরা দুজন বসে চা খাচ্ছিলাম। কিন্তু বুড়োর প্রশ্ন আর নোট নেয়া কিছুতেই থামছে না। এক পর্যায়ে আমার মনে হল, গত দুইদিন যাবত আমাকে অনবরত প্রশ্ন করে যাচ্ছেন আর আমি উত্তর দিচ্ছি, পাল্টা একটা প্রশ্নও করলাম না, উনি যদি আমাকে বোকা ভাবেন। তাই একটা প্রশ্ন করলাম, Mr. Kotler, "what do you mean by marketing? " 
(এক বোকাকে শ্বশুর বাড়ি গিয়ে বোকামি না করার জন্য তাঁর মা পরামর্শ দেয় এবং বলে দেয় সব সময় চুপচাপ বসে থাকবি না।  কথাবার্তা বলবি। কথাবার্তা না বললে শ্বশুর বাড়ির লোকজন তোকে বোকা মনে করবে। ওই বোকা নাকি তাঁর শাশুড়িকে প্রথম প্রশ্নই করেছিলো, "আম্মা, আপনার কি বিয়ে হয়েছে?")
আমার প্রশ্নটা বোকার মতো হলেও উদ্দেশ্য ছিল ভিন্ন। যেহেতু ইতোমধ্যেই বহুবার কটলার নিজের দেয়া সংজ্ঞা নিজেই বদল করেছেন,  প্রকৃতপক্ষে এই মুহূর্তে মার্কেটিং নিয়ে তিনি কী ভাবছেন তা জানা দরকার। কটলার আমাকে যা বলেছিলেন তা হচ্ছে, "it is all about establishing and maintaining relationship"। সম্পর্ক তৈরি করা এবং টিকিয়ে রাখাটাই মার্কেটিং। পৃথিবীর যাবতীয় সম্পর্কই বিনিময় ভিত্তিক। 'exchange relationship' -এই বাক্যাংশটির  দুটি শব্দই বহুবাচনিক শব্দ, এই অর্থে যে বিনিময়ের জন্য ন্যূনতম দুই পক্ষ লাগে, যদিও বহুপাক্ষিক বিনিময় সম্ভব। আর সম্পর্ক তো নিজের সাথে নিজে করা যাবেনা, অন্তত আরেকটা পক্ষ থাকতেই হবে। একজন দিবে, অন্যজন নিবে। অনেক সময় আমাদের মনে হয় অনেক কিছুই আমরা নিঃস্বার্থভাবে করি। শুধুই দেই, নেইনা। আসলে আমরা কিছু না পেয়ে কিছুই দেই না। মা তাঁর শিশুকেও ফ্রি দুধ খাওয়ান না। কোন ব্যাপারে অবোধ্য হলেই মা দুধের খোঁটা দিতেন। "এত কষ্ট করে তোকে পালছি, বড় করছি, দুধ খাওয়াইছি..." ইত্যাদি ইত্যাদি। আরো রাগানোর জন্য দুষ্টামি করে বলতাম, আমি কি জন্ম থেকেই কথা বলতাম? দুধ খেতে চেয়েছি? তোমাকে তো আমি দুধ খাওয়ানোর কথা বলিনি? মা বলতেন, "তুমি তো তখন দুধ খাওয়ার জন্য শুধু 'কানতা' (কান্না)"। আমি বলতাম দুধ খাওয়ার পর কি করতাম? "ও বাবা, তখন তোমার হাসি কে দেখে"! আমি বলতাম আমার হাসি দেখে তোমার কেমন লাগতো? এটা বললেই মা হেসে দিতেন। আমি বলতাম আমার ওই হাসিটাই তোমার দুধের দাম (পেমেন্ট হয়ে গেছে!)। ব্যাপারটা উদাহরণ হিসেবে উল্লেখ করলাম। 

আসলে পৃথিবীর কোন সম্পর্কই বিনিময় ছাড়া হয় না। বিনিময়ের প্রধান শর্ত দুটি- প্রথমটি হচ্ছে বিনিময়ের জন্য কমপক্ষে দুটি পক্ষ থাকতে হবে, অন্যটি হচ্ছে বিনিময়টি আপসের এর মাধ্যমে হতে হবে। জোড়াজুড়ি করে কিছু বিনিময়ে হলেও সেটা বিনিময় না। যেমন ছিনতাইকারী আপনাকে একটি থাপ্পর দিল, আপনি তাকে ১০০ টাকা দিলেন। দুই পক্ষ ছিলেন, আপনি এবং ছিনতাইকারী, থাপ্পর আর টাকার বিনিময়ও হলো। কিন্তু এটা বিনিময় না। যেহেতু সেটা আপসে হয়নি। প্রশ্ন হচ্ছে দুই পক্ষ যখন আপসে কিছু বিনিময় করার সুযোগ পায়, তখন তারা কি বিনিময় করে? বিনিময়ের সুযোগ আসলেই তাঁরা পরস্পরে নিড(need) বিনিময় করে। নিড হচ্ছে মনোদৈহিক অবস্থা, যখন মানুষ নিজকে কোন কিছু থেকে বঞ্চিত বোধ করে (a state of felt deprivation)। যাদের নিড বুঝতে অসুবিধা তাঁদেরকে drive শব্দটি বুঝতে বলি, যার অর্থ হচ্ছে তাড়না। 'তাড়না'  বুঝতে যাদের অসুবিধা, তাঁদের জন্য কাছাকাছি শব্দ হচ্ছে 'যাতনা'। যাতনার সংজ্ঞা দেয়ার দরকার নেই। জীবনে যত যাতনায় পড়েছেন, তাকেই যাতনা বলে। এই লেখাটা যারা ক্ষুধার্ত অবস্থায়  পড়ছেন, তারা বুঝতে পারছেন যাতনা কাকে বলে। প্রত্যেকটি পণ্য হচ্ছে ভোক্তার যাতনার একটি সমাধান। 

যদিও মার্কেটিং একটি ব্যবসায় শাস্ত্র, ব্যবসায় অনুষদেই মার্কেটিং পড়ানো হয়; "সম্পর্ক স্থাপন ও সম্পর্ক টিকিয়ে রাখা" এই সংজ্ঞাটি  ধরলে মার্কেটিং ব্যবসায় ডিসিপ্লিন এর মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই। শতশত প্রতিষ্ঠান যারা কোন ব্যবসায় করে না, বা মুনাফা অর্জনের জন্য কাজ করে না তাঁরাও এখন মার্কেটিংকে ব্যবহার করছে। যেখানেই সম্পর্কের ব্যাপারটা আসবে সেখানেই মার্কেটিং কথাটি বৈধ। সম্পর্ক সৃষ্টির জন্য প্রথমেই প্রয়োজন প্ররোচনামূলক যোগাযোগ (persuasive communication), এবং সম্পর্ক দৃঢ় ও স্থায়ী করার জন্য প্রয়োজন পারস্পরিক সন্তুষ্টি এবং আনুগত্য। যে কোন প্রতিষ্ঠানের মূল মার্কেটিং সমস্যা হচ্ছে তার কাস্টমার,  ক্লায়েন্ট, পার্টনার এবং অন্যান্য স্টেকহোল্ডারদের সাথে সম্পর্ক স্থাপন করা এবং তা দৃঢ় করা। ব্যবসায়িক দৃষ্টিভঙ্গি থেকে বললেও বলা যায় কোম্পানির সাথে যদি তার স্বার্থসংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোর সম্পর্ক মজবুত  হয় অর্থাৎ সংশ্লিষ্টরা যদি এমন মনে করে, তাঁরা যা চায় কোম্পানির তাই করছে, অথবা কোম্পানির যা করছে সেটাই যদি স্টেকহোল্ডাররা  পছন্দ করে, তাহলে কোম্পানির বাজারজাতকরণ ব্যবস্থাপকের আর বেশি কিছু করতে হবে না। অতএব সম্পর্ক স্থাপন করা এবং টিকিয়ে রাখাই বাজারজাতকরণ ব্যবস্থাপকের কাজ। সনাতন মার্কেটিং থেকে শুরু করে ইদানীংকালের যত মার্কেটিং আছে যেমন- ডিজিটাল মার্কেটিং, এফিলিয়েট মার্কেটিং, ইনফ্লুয়েন্সার  মার্কেটিং,  সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং,  ই-মেইল মার্কেটিং, নিউরো মার্কেটিং, গেরিলা মার্কেটিং, গরিলা মার্কেটিং, বানর মার্কেটিং(Agile Marketing), মার্কেটিং অ্যানালিটিকস এগুলো কোনটাই সম্পর্ক স্থাপনের মার্কেটিং ছাড়া আর কিছুই না।

লেখক: অধ্যাপক, মার্কেটিং বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
২৮/২/২০২২

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে
স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে

এই মাত্র | বাণিজ্য

কক্সবাজারে রাখাইনদের বর্ণিল বর্ষবরণ
কক্সবাজারে রাখাইনদের বর্ণিল বর্ষবরণ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে ইয়াবা ও ককটেল উদ্ধার
শিবচরে ইয়াবা ও ককটেল উদ্ধার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে স্বর্ণের দোকানে তল্লাশির সময় ধরা খেল ভুয়া ডিবি
জয়পুরহাটে স্বর্ণের দোকানে তল্লাশির সময় ধরা খেল ভুয়া ডিবি

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে কেএফসিতে হামলা-সংঘর্ষে নিহত ১, গ্রেপ্তার ১৭৮
পাকিস্তানে কেএফসিতে হামলা-সংঘর্ষে নিহত ১, গ্রেপ্তার ১৭৮

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩
মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ
আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব
মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২
ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি
রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি
চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত
টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা
বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা
দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম
দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের
‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস
ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা
মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি
সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি

শনিবারের সকাল

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান
বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান

পরিবেশ ও জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি
যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা