শিরোনাম
প্রকাশ: ২৩:০৭, বৃহস্পতিবার, ২৪ মার্চ, ২০২২

বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনের শ্রেষ্ঠ উপহার, ভারতীয় সৈন্য প্রত্যাহার

তাপস হালদার :
অনলাইন ভার্সন
বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনের শ্রেষ্ঠ উপহার, ভারতীয় সৈন্য প্রত্যাহার

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কিশোর বয়স থেকেই সক্রিয় রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েন। গোপালগঞ্জ মিশন স্কুলে অধ্যয়নকালেই তত্কালীন ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনে অংশগ্রহণ করতে গিয়ে তিনি প্রথমবার কারাবরণ করেন। সেই থেকে শুরু যেখানেই অন্যায়, সেখানেই শেখ মজুিব। ৪৭-এ দেশ ভাগের পরই তিনি বুঝে ছিলেন এদেশে বাঙালিদের ভাগ্য পরিবর্তন হবে না। এজন্যই তিনি তার সহকর্মীদের নিয়ে ৪৮ সালে ছাত্রলীগ ও ৪৯ সালে আওয়ামী লীগ গঠন করেন। এরপর ৫২ এর ভাষা আন্দোলন, ৫৪-এর যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন, ৬২-এর শিক্ষা আন্দোলন, ৬৬-এর ছয়দফা, ৬৯-এর গণঅভ্যুত্থান এবং ১৯৭০ সালের নির্বাচনে নিরঙ্কুশ মান্ডেট নিয়ে বাঙালির অবিসংবাদিত নেতায় পরিণত হন। তারপর তো ইতিহাস- ৭ মার্চের ভাষণ, ২৬ মার্চের স্বাধীনতা ঘোষণা, নয় মাসের সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধ, একটি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্রের জাতির পিতা।

বাঙালি জাতির মহানায়ক জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মাত্র ৫৫ বছর বেঁচে ছিলেন। এই স্বল্প জীবনের বেশির ভাগ সময়ই এদেশের মানুষের জন্য কাজ করতে গিয়ে শাসক শ্রেণির রোষানলে পড়ে বারবার কারাবরণ করতে হয়েছে তাঁকে। যার কারণে প্রায় ১৩ বছরই কারাগারের অন্ধকার প্রকোষ্ঠে জীবন কাটিয়েছেন তিনি। কারাগারে বসেই কেটেছে জীবনের আটটি জন্মদিন। বঙ্গবন্ধুকে সর্বপ্রথম ১৯৫০ সালে তাঁর ৩১তম জন্মদিন কারাগারে কাটাতে হয়। এরপর ১৯৫১ সালে ৩২তম, ১৯৫৯ সালে ৪০তম, ১৯৬০ সালে ৪১তম, ১৯৬১ সালে ৪২তম, ১৯৬২ সালে ৪৩তম, ১৯৬৭ সালে ৪৮তম এবং ১৯৬৮ সালে ৪৯তম জন্মদিন পাকিস্তানের বন্দিশালায় কাটাতে হয়েছে।

বঙ্গবন্ধু কখনো আনন্দ উচ্ছ্বাস নিয়ে নিজের জন্মদিন পালন করতেন না। ১৯৬৭ সালের ১৭ মার্চ ৪৮তম জন্মদিনে ‘কারাগারের রোজনামচা’য় তিনি লিখেছেন, ‘আমি একজন মানুষ, আর আমার আবার জন্মদিবস!’ জন্মবার্ষিকী তিনি কোনোদিনই নিজে পালন করেননি। বেশি হলে স্ত্রী (রেনু) ওই দিনটাতে একটি ছোট্ট উপহার দিতেন। বঙ্গবন্ধু জেলের বাইরে থাকলে চেষ্টা করতেন জন্মদিনের সময় পরিবারের সাথে থাকতে।

১৯৭১ সালের উত্তাল মার্চে ছিল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৫২তম জন্মদিন। ১৬ মার্চ ঢাকায় মুজিব-ইয়াহিয়া দ্বি-পাক্ষিক আলোচনা শুরু হয়। ১৭ মার্চও সকাল ১০ টায় প্রেসিডেন্ট ভবনে (বর্তমান রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন সুগন্ধা) দুই নেতা আবারও বৈঠকে বসেন। ইয়াহিয়া খানের সঙ্গে আলোচনা শেষে ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বাড়িতে পৌঁছানোর পর দেশি-বিদেশি সাংবাদিকরা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের সঙ্গে আলোচনায় মিলিত হন। এক পর্যায়ে একজন বিদেশি সাংবাদিক জানতে চান, আপনার এই জন্মদিনে সবচেয়ে বড় কামনা কী? জবাবে বঙ্গবন্ধু বলেন, ‘জনগণের সার্বিক মুক্তি।’ এরপর তিনি আরও বলেন, ‘আমি জন্মদিন পালন করি না। আমার জন্মদিনে মোমবাতি জ্বালাই না, কেকও কাটি না। আমি জনগণেরই একজন। আমার জন্মদিনই কী, আর মৃত্যুদিনই কী!’ এটি ছিল তাঁর জীবনের অন্যতম তাৎপর্যপূর্ণ জন্মদিন।

১৯৭২ সালের ১৭ মার্চ ছিল বঙ্গবন্ধুর ৫৩তম জন্মদিন। স্বাধীন বাংলার মাটিতে জাতির পিতার প্রথম জন্মদিন। সঙ্গত কারণেই বাঙালি জাতির কাছে দিনটি ছিল আবেগ, উচ্ছ্বাস ও আনন্দে ভরপুর। জাতির পিতাও পেয়েছিলেন জন্মদিনের অন্যতম শ্রেষ্ঠ উপহার। ঘটনার প্রেক্ষাপটে একটু পিছন ফিরে তাকাতে হবে। ১৯৭২ সালের ৬ ফ্রেব্রুয়ারি বঙ্গবন্ধুর প্রথম বিদেশ সফর ছিল ভারতের কলকাতায়। মুক্তিযুদ্ধে পশ্চিমবঙ্গসহ সমগ্র ভারতবাসী যে অবদান রেখেছিল তার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানানোই ছিল এই সফরের প্রধান উদ্দেশ্য। কলকাতার বিগ্রেড ময়দানে ২০ লক্ষাধিক লোকের জনসমুদ্রে তিনি বক্তৃতা করেছিলেন। সভা শেষে রাজভবনে দ্বি-পাক্ষিক আলোচনায় শ্রীমতি ইন্দিরা গান্ধীকে বঙ্গবন্ধু দু’টি অনুরোধ করেছিলেন। প্রথমত, আমার জন্মদিন ১৭ মার্চ আপনি বাংলাদেশে আসবেন, দ্বিতীয়ত আমি চাই আপনার সফরের আগেই আপনার দেশের সেনাবাহিনী বাংলাদেশ থেকে ফিরিয়ে নিবেন। বঙ্গবন্ধুর দু’টো অনুরোধেই শ্রীমতি গান্ধী রেখেছিলেন। তিনি ১৭ মার্চ বাংলার মাটি স্পর্শ করার আগেই ১২ মার্চ বিদায়ী কুচকাওয়াজের মধ্যদিয়ে ভারতীয় সেনাবাহিনী বাংলাদেশ ত্যাগ করে।

বিষয়টা মোটেও সহজ ছিল না। এটি একদিকে যেমন ছিল বঙ্গবন্ধুর অসাধারণ কূটনৈতিক সফলতা, অন্যদিকে ভারত সরকার ও শ্রীমতি গান্ধীর উদারতা। ইতিহাসের দিকে তাকালে দেখতে পাই, ১৯৪৫ সালে জার্মানিতে ঢুকে মিত্র বাহিনী ১৯৫৫ সাল পর্যন্ত অবস্থান করেছিল, এই সময়কালে সেখানে লাখ লাখ মার্কিন, ব্রিটিশ ও রুশ সৈন্য ঘাঁটি গেড়েছিল। যার পরোক্ষ প্রভাব এখনও চলমান। রুশদের পূর্ব জার্মানি ছেড়ে যেতে সময় লেগেছিল ৫০ বছর, হাঙ্গেরিতে ছিল ৪৬ বছর এবং পোল্যান্ড ছিল ৪৮ বছর। আর দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় জাপানের কয়েকটি দ্বীপে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যে ঘাঁটি গেড়েছিল তা আজও বিদ্যমান আছে। সেখানে স্বাধীনতার মাত্র ৯০ দিনের মধ্যে সদ্য স্বাধীন দেশ থেকে বিদেশি সৈন্য প্রত্যাহারের ঘটনা ইতিহাসে বিরল।

বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ১৭ মার্চ বাংলাদেশে উপস্থিত হন মুক্তিযুদ্ধের অকৃতিম বন্ধু ভারতের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতি ইন্দিরা গান্ধী। তিনি সমগ্র ভারতবাসীর পক্ষ থেকে ফুল, ফল ও মিষ্টি উপহার দিয়ে বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনে এনেছিলেন ভিন্ন এক মাত্রা। শ্রীমতি গান্ধীর সম্মানে বাংলাদেশে সেদিন সরকারিভাবে ছুটি ঘোষণা করা হয়েছিল। বিকেলে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের বিশাল জনসমাবেশে শ্রীমতি ইন্দিরা গান্ধী বক্তব্যে বলেন, ‘আজকের দিনটি বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ এবং সুদিনও বটে। কারণ আজ শেখ মুজিবুরের জন্মদিন। তিনি হলেন এদেশের মুক্তিদাতা। আমি তাঁর দীর্ঘায়ু কামনা করি।’

স্বাধীন বাংলাদেশে বঙ্গবন্ধু চারটি জন্মদিন পালনের সুযোগ পেয়েছিলেন। কিন্তু ১৯৭২ সালের ১৭ মার্চ ৫৩তম জন্মদিনটি ছিল তাঁর জীবনের শ্রেষ্ঠতম জন্মদিন। প্রাণের চেয়ে প্রিয় স্বাধীন মাতৃভূমিতে প্রথম জন্মদিনে শ্রীমতি গান্ধীর কাছ থেকে তিনি সেরা উপহারটাই পেয়েছিলেন। বিজয় লাভের পর এত দ্রুত সম্পূর্ণ মিত্র বাহিনীকে ফিরিয়ে নেওয়ার ঘটনা বাংলাদেশ ছাড়া আর কোথাও ঘটেনি।

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৫ সালের ১৭ মার্চ শেষ জন্মদিনটি পালন করেন। সেদিন নেতাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানাতে বাসভবনের দিকে ছিল জনতার স্রোত। ভোর হতেই ধানমন্ডি ৩২ নম্বর বাড়িতে প্রিয় নেতার জন্য ফুল নিয়ে উপস্থিত হন হাজার হাজার জনতা। এদিন একটানা চার ঘণ্টা তিনি নেতাকর্মীদের সাক্ষাৎ দেন। বেলা ১১ টার দিকে তিনি বলেন, আমার জন্মদিনে কোন ছুটি ঘোষণা করা হয়নি। অল্প সময়ের জন্য হলেও আমি অফিসে যাব এবং কাজ করবো। আপনারাও সকলে কাজে যান। সেদিন সমগ্র জাতি দিবসটি গভীর শ্রদ্ধার সাথে পালন করে। সরকারি ও বেসরকারি ভবনে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয় এবং দেশের বিভিন্ন মসজিদ, মন্দির, গীর্জা ও প্যাগোডায় বিশেষ প্রার্থনার ব্যবস্থা করা হয়।

বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক ভ্রাতৃত্বের বন্ধনে আবদ্ধ। এখানে নেই কোন দেনা-পাওনার হিসাব। একে অপরের সাহায্যে নিঃস্বার্থভাবে এগিয়ে আসে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে ভারত সরকারও বেশ কিছুপদক্ষেপ নিয়েছে। জন্মশতবার্ষিকীর মাহেন্দ্রক্ষণে ভারত সরকার কর্তৃক বঙ্গবন্ধুকে দেয়া হয় ‘মহাত্মা গান্ধী শান্তি পুরস্কার’। ভারতীয় ডাক বিভাগ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের উপর স্মারক ডাকটিকিট এবং বঙ্গবন্ধু-বাপুজি(মহাত্মা গান্ধী) ডিজিটাল প্রদর্শনী বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী যৌথভাবে উদ্বোধন করেন।

বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে গত বছরের ২৬ মার্চ ঢাকায় আসেন ভারতের প্রধানমমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী। তিনি আসার পূর্বেই বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন উপলক্ষ্যে বাংলাদেশের জনগণকে লাইফ সাপোর্ট সমদ্ধৃ ১০৯টি অ্যাম্বুলেন্স উপহার দেন। প্যারেড গ্রাউন্ডের অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথির বক্তব্যে শ্রী নরেন্দ্র মোদী বলেন, ‘আমি বঙ্গবন্ধু শেখ মুুজিবুরন রহমানকে শ্রদ্ধা জানাই, যিনি সোনার বাংলার জন্য প্রাণ উৎসর্গ করেছেন। আমাদের ভারতীয়দের জন্য এটি গর্বের বিষয় যে, আমরা শেখ মুজিবুর রহমান-জীকে গান্ধী শান্তি পুরস্কারে সম্মানিত করার সুযোগ পেয়েছি। ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের ৫০ বছর পূর্তিতে উপস্থিত থাকা এবং এমন একটি পুরস্কার তুলে দিতে পারা আমার জীবনের সেরা মুহূর্তগুলোর একটি।’ তিনি আরো বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর সাহস ও তাঁর নেতৃত্ব এটা নিশ্চিত করেছিল যে, কোনো শক্তিই বাংলাদেশকে দাবিয়ে রাখতে পারবে না।’

বঙ্গবন্ধু আমাদের মাঝে সশরীরে নেই, কিন্তু তিনি আছেন পুরো বাংলাদেশের অস্তিত্ব জুড়ে । বঙ্গবন্ধু মানেই বাংলাদেশ। বঙ্গবন্ধু শিশুদের খুব ভালোবাসতেন, এজন্য তাঁর জন্মদিনকে জাতীয় শিশু দিবস হিসেবে পালন করা হচ্ছে। জন্মদিনের শুভলগ্নে সমগ্র জাতি বিনম্র চিত্তে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে স্মরণ করছে। যতদিন বাংলাদেশ থাকবে, বাঙালি জাতি থাকবে, ততদিন প্রতিটি মানুষের হৃদয়ে বঙ্গবন্ধু বেঁচে থাকবেন। শুভ জন্মদিনে জাতির পিতাকে জানাই বিনম্র শ্রদ্ধা।

লেখক : কলামিস্ট ও সাবেক ছাত্রনেতা।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
পাকিস্তানে কেএফসিতে হামলা-সংঘর্ষে নিহত ১, গ্রেপ্তার ১৭৮
পাকিস্তানে কেএফসিতে হামলা-সংঘর্ষে নিহত ১, গ্রেপ্তার ১৭৮

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩
মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ
আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব
মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২
ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি
রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি
চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত
টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা
বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা
দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম
দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের
‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস
ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন
ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১
গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা
ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা
মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি
সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি

শনিবারের সকাল

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান
বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান

পরিবেশ ও জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি
যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা