শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৪২, শুক্রবার, ০১ এপ্রিল, ২০২২

জননেত্রী শেখ হাসিনার কর্মী দিয়ে কমিটি করুন

বাণী ইয়াসমিন হাসি
অনলাইন ভার্সন
জননেত্রী শেখ হাসিনার কর্মী দিয়ে কমিটি করুন

এখনো নিজের জায়গা জমি বিক্রি করে মানুষ আওয়ামী লীগ করে; মায়ের কানের দুল বন্ধক রেখে ছাত্রলীগ করে। এই পাগল কর্মীরাই বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ‘প্রাণ’। কোন শঠ নেতার উপর ভর করে আওয়ামী লীগ টিকে নেই। আওয়ামী লীগের শেকড় অনেক গভীরে। প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম এই প্রেম বহমান।

প্রেম একপাক্ষিক হয় আবার দ্বিপাক্ষিক ও হয়ে থাকে। কর্মীরা শুধু ভালোবাসা দিয়েই যাবে কিন্তু দিনশেষে কিছুই পাবে না এটাও কিন্তু একধরণের অন্যায় এবং প্রবঞ্চনা। দল হিসেবে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ‘৭৫ এর পর সবচেয়ে খারাপ সময় পার করছে। কেন্দ্রের সাথে তৃণমূলের আকাশসমন দূরত্ব। সর্বত্রই নিজস্ব বলয় এবং মাইম্যান তৈরির চেষ্টা। যারা ভালোবেসে রাজনীতিটা করতে চেয়েছে তাদেরকেই সবসময় বঞ্চিত করা হয়েছে। রাজপথের ঘাম শ্রম লাগে না, ডেডিকেশন লাগে না, আদর্শ লাগে না। নেতা বের হয় পকেট থেকে।

তৃণমূলের কর্মীরাই আওয়ামী লীগের প্রাণশক্তি। সব কেন্দ্রীয় নেতাই গলায় আবেগ ঢেলে এটি জনসভায় বলেন। প্রচুর হাততালিও পান। কিন্তু কমিটি করার সময়, মনোনয়ন নেওয়ার সময় সেই তৃণমূলই সবচেয়ে বেশি উপেক্ষিত হয় !

এবারের স্থানীয় সরকার নির্বাচন আওয়ামী লীগের বারোটা বাজিয়ে দিয়েছে। একটা সময় ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন মানেই ছিল একটা উৎসবের আমেজ। সরকারের প্রশাসনিক কাঠামোর সর্বনিম্ন এই স্তরটি ছিল রাজনৈতিক দলগুলোর পক্ষপাতের বাইরে। এখানে এক প্রার্থী অন্য প্রার্থীর সঙ্গে কুশল বিনিময় করতেন, একই সঙ্গে প্রচারে অংশ নিতেন। পোস্টারে পোস্টারে ছেয়ে যেত গ্রামের পর গ্রাম। রীতিমতো হই চই পড়ে নির্বাচনী এলাকায়। নির্বাচনের পর আবার যে যার মতো, বিজয়ী প্রার্থীকে সহযোগিতা, সম্মান করতেন। কিন্তু এখন সেসব কথা অতীত। 
স্থানীয় পর্যায়ে দলমত নির্বিশেষে সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য ব্যক্তিটিই নির্বাচনে অংশ নিতেন। এখানে নিজস্ব ফেসভ্যালু এবং গৌষ্ঠীগত একটা ব্যাপার কাজ করতো। সামাজিকভাবে গ্রহণযোগ্য, আর্থিকভাবে স্বচ্ছল এবং একটা দীর্ঘসময় ধরে সুখেদু:খে জনগণের পাশে থেকে ইতিমধ্যেই যিনি তাদের মনে জায়গা করে নিয়েছেন এমন কেউই নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করতেন। 

২০১৬ সালের ২২ মার্চ দেশে দলীয় প্রতীকে ইউপি নির্বাচন শুরু হয়। মাঠ পর্যায়ে ব্যক্তিগত রেষারেষি ও দ্বন্দ্ব-কোন্দল সবসময়ই কমবেশি ছিল। কিন্তু সমস্যাটা প্রকট হয়ে দেখা দিয়েছে স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানগুলোর নির্বাচন প্রক্রিয়ায় দলীয় প্রতীক বরাদ্দ দেওয়ার নিয়ম শুরু হওয়ার পর থেকেই। নির্বাচনের যে ধারা বর্তমানে চলমান, তাতে অনেকের মধ্যে এমন একটা প্রত্যয় জন্ম নিয়েছে যে, প্রতীক হিসাবে নৌকা পাওয়ার অর্থই হচ্ছে বিজয় অনেকটা নিশ্চিত হয়ে যাওয়া। এক্ষেত্রে ইউনিয়ন বা উপজেলা জেলা পর্যায়ের নেতারাই দলীয় মনোনয়নেই ক্ষেত্রে এগিয়ে থাকছেন। তবে অধিকাংশ জায়গায়ই তাদের সেই অর্থে জনপ্রিয়তা বা জনসম্পৃক্ততা নেই। স্থানীয় নেতাকর্মীরা অনেক সময় বাধ্য হয়েই দলের সিদ্ধান্ত মেনে নিচ্ছেন, কোথাও বা আবার বিদ্রোহও করছেন।

তৃণমূলের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন। দেশে প্রায় ৬ হাজার ইউনিয়ন পরিষদ রয়েছে। এই ভোট প্রতীক বাদ দিয়ে করলে বিদ্রোহী প্রার্থীমুক্ত থাকতে পারবে আওয়ামী লীগ। কোন চেয়ারম্যান প্রার্থী যোগ্য-অযোগ্য, সেটি স্থানীয় জনগণই নির্বাচন করবে। এতে স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা ও সংসদ সদস্যরা নির্ভার থাকতে পারবেন। এখন জেলা-উপজেলা ও সংসদ সদস্যদের প্রার্থী বাছাইকে কেন্দ্রে করে যে বেগ পেতে হয়, সেটি আর থাকবে না।

সরকারের সমস্ত সেবা, সুযোগ সুবিধা এবং অনুদান স্থানীয় জনপ্রতিনিধির হাত দিয়ে জনগণের কাছে পৌঁছায়। এই সেবা বা অনুদান পেতে জনগণকে যখন টাকা খরচ করতে হয় তখন তার মধ্যে সরকারের প্রতি যে কৃতজ্ঞতাবোধটা থাকার কথা সেটা কিন্তু আর থাকছে না। সে মনে করছে আমি তো টাকার বিনিময়ে সেবাটা কিনে নিলাম। এই জনপ্রতিনিধিরা অনেক সময় অপকর্মে জড়িত পড়েন। সেই দায়ও এসে পড়ে দলের উপর। সামনের জাতীয় নির্বাচনে এটার একটা বাজে প্রভাব পড়বে। 

মনোনয়ন বাণিজ্যের মতন একটা গুরুতর ‌অভিযোগও উঠছে স্থানীয় সরকার নির্বাচনকে ঘিরে। বিভিন্ন অনৈতিক সুবিধার বিনিময়ে উপজেলা জেলা থেকে কেন্দ্রে নাম পাঠানোর অসংখ্য অভিযোগ রয়েছে। প্রতিটা জায়গায় ৫/৬ জন করে প্রার্থী। প্রত্যেকেই মনোনয়ন পাওয়ার জন্য কেন্দ্রে দৌড়াদৌড়ি করে। দিনশেষে একজন মনোনয়ন পান। বাকিরা এলাকায় ফিরে গিয়ে তার কর্মীদের বলেন টাকার কাছে হেরে গেলাম। এতে করে তৃণমূল পর্যায়ে একটা ধারণা পোক্ত হচ্ছে যে টাকার বিনিময়ে দলীয় মনোনয়ন মেলে।

টিসিবির লাইন প্রতিদিন দীর্ঘ হচ্ছে। সংসদে ব্যবসায়ীদের প্রতিনিধির আধিক্য। মানুষের হয়ে কথা বলার মত জনপ্রতিনিধি বা নেতা কই? আমাদের সৌভাগ্য আমাদের একজন শেখ হাসিনা আছেন। আমাদের চরম দুর্ভাগ্য শেখ হাসিনার পালসকে বোঝার বা ধারণ করার মত কেউ নেই। না সরকারে, না দলে। সবাই জননেত্রী শেখ হাসিনার সামনে বলেন- সব ঠিক আছে, আমরা দেখছি। আর জনগণকে বলেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সব দেখছেন !

কমিটির প্রেসরিলিজের পর, নমিনেশন ঘোষণার পর, প্রমোশন বা ভালো পোস্টিং এর পর, বিভিন্ন সেক্টরে পুরস্কার প্রাপ্তদের তালিকা প্রকাশের পর চরম বিতর্ক শুরু হয়। ইউনিয়নের কমিটি করতেও নাকি আগে থেকে রিপোর্ট সংগ্রহ করা হয়। আমার প্রশ্ন হলো অনেক গুলো ধাপ পেরিয়ে কি করে বিতর্কিতরা চূড়ান্ত মনোনয়ন পায়? কারা এদের জন্য সুপারিশ করে? তারা কি সারাজীবন পর্দার আড়ালেই থেকে যাবে? 

সব ঠিক থাকলে এ বছরের ডিসেম্বরেই বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ২২ তম কাউন্সিল। কিন্তু কে হবেন জননেত্রী শেখ হাসিনার যোগ্য রানিংমেট এই আলোচনা সর্বত্র। জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে আওয়ামী লীগের এবারের কাউন্সিলটা বেশ তাৎপর্যপূর্ণ। নির্বাচনের বৈতরণী পার হওয়া মোটেও সহজ হবে না। টানা ক্ষমতায় থাকার কারণে নেতাদের মধ্যে আত্মঅহমিকা ভর করেছে, সংগঠন হয়েছে ক্ষতিগ্রস্ত। একজন সত্যিকারের নেতা দরকার, যিনি দলকে সংগঠিত করবেন। নিজস্ব বলয় তৈরি করবেন না। যেকোন সংকটে জননেত্রী শেখ হাসিনার পাশে ঢাল হয়ে দাঁড়াবেন। এক্ষেত্রে সৈয়দ আশরাফের একজন যোগ্য উত্তরসূরিই বেটার চয়েজ হতে পারে। যিনি কমিটি বাণিজ্য করবেন না, সংগঠনকে বিক্রি করবেন না।

সাজসাজ রবে অনেক জেলা এবং উপজেলায় কাউন্সিল হচ্ছে। প্রথম অধিবেশনের পর মন্ত্রী এমপির বাসায় বসে কমিটি সাইন হয়। এরপর সম্মেলনস্থলের মঞ্চে দাঁড়িয়ে যখন কমিটি ঘোষণা হচ্ছে তখন কোন কোন কেন্দ্রীয় নেতা ধাওয়ার শিকার হচ্ছেন, কোথাওবা আবার চেয়ার ছুঁড়ে মারা হচ্ছে। জননেত্রী শেখ হাসিনা বিশ্বাস করে যে মহান দায়িত্বটা দিয়েছেন, সেটা ঠিকমতন পালন করুন। কমিটি বাণিজ্য বন্ধ করুন। মন্ত্রী এমপির পকেট থেকে বের হন। বঙ্গবন্ধুর আদর্শের জননেত্রী শেখ হাসিনার কর্মী দিয়ে কমিটি করুন।

লেখক: সম্পাদক, বিবার্তা২৪ডটনেট, পরিচালক, জাগরণ টিভি।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩
মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ
আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শোবার ঘর থেকে যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
শোবার ঘর থেকে যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব
মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২
ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি
রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি
চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত
টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা
বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা
দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম
দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের
‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস
ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন
ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১
গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা
ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন
গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা
মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি
সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি

শনিবারের সকাল

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান
বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান

পরিবেশ ও জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি
যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা