শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:০৩, শনিবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২২

চাটুকারদের বক্তৃতায় থাকে নেতার বন্দনা, ফলে নেতৃত্ব হয় দিকভ্রান্ত

সোহেল সানি
অনলাইন ভার্সন
চাটুকারদের বক্তৃতায় থাকে নেতার বন্দনা, ফলে নেতৃত্ব হয় দিকভ্রান্ত

ভীরুরা অধিকতর ক্ষমতালিপ্সু এবং এরা আনুগত্যপ্রবণ হয়। এসব চাটুকারদের বক্তৃতায় থাকে নেতার বন্দনা। ফলে নেতৃত্বই দিকভ্রান্ত হয়। ক্ষতিগ্রস্ত হয় দল। এসব চাটুকাররা ছদ্মাবরণে সমমনার মধ্যে ঐক্যবোধ সৃষ্টি করে। প্রকারান্তরে এদের বলয়ে গড়ে ওঠে একটি কাপুরুষের দল। সহানুভূতি অর্জনের উদ্দেশ্যে অনুষ্ঠিত স্বতঃস্ফূর্ত জনসভায় এদের বক্তৃতা-ভাষণে আন্তরিকতার উল্লাস মিশ্রিত থাকে। যদি নেতার একচ্ছত্র ক্ষমতা আধিপত্য থাকে। এসব ভীরুরা ধর্মকেও হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করে। যা প্রকৃতপক্ষে ভীরু চাটুকারদের অবৈধ ক্ষমতাকে বৈধকরণের একটি লোক দেখানো প্রক্রিয়া। ক্ষমতাসীন দলে এই ভীরুদের পৃষ্ঠপোষকতা দেয় সরকারি আমলারা।

বঙ্গবন্ধু হত্যার পর দৃশ্যমান হয়ে ওঠে যে, যারা বঙ্গবন্ধুর প্রতি অতিভক্তি বা অতিশয় আনুগত্যপ্রবণ ছিলেন, তারাই সূর্য অস্তমিত হওয়ার আগেই বঙ্গভবনের দরবার হলে গিয়ে মন্ত্রীত্বের শপথ গ্রহণ করেন। রাষ্ট্রপতি মোশতাকের মন্ত্রিসভায় যোগদানকারীরা পতনের পর আত্মপক্ষ সমর্থন করতে গিয়ে বলেছেন, প্রাণভয়ে কিংবা জান বাঁচাতেই তারা বঙ্গবন্ধুর লাশ ফেলে রেখে শপথ নেন। তার অর্থ এই দাঁড়ায় যে তাদের ভীরুদের মধ্যে গড়ে ওঠা একটি ‘কাপুরুষের দল’ বঙ্গবন্ধুর লালন-পালনে বেড়ে উঠছিলেন।

মোশতাকের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হওয়া ‘মুজিবপ্রেমিক’ খ্যাত বিচারপতি আবু সাইদ চৌধুরী সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়েই বলেছিলেন, ‘প্রাণ বাঁচাতেই মোশতাকের মন্ত্রীত্ব গ্রহণ করেন।’ মানুষের অহংবোধ যখন অতিমাত্রায় বেড়ে যায় তখন বিজয়ানুভূতি ব্যতীত অন্যসব অনুভূতি, আবেগ অপসৃত হয়ে যায়। স্বাধীনতাত্তোর বাংলাদেশে এমন চিত্রটি দেখা যায়। নেতার জন্য প্রয়োজনীয় আত্মবিশ্বাস নানারূপে সৃষ্টি হতে পারে। ঐতিহাসিকভাবে সাধারণত একটি নিদান হলো নেতৃত্বের বংশগত অবস্থান। যদিও বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা সরকার প্রধান হিসেবে নিজেকে এবং নিজের মাধ্যমে জাতিকে নিশ্চয়তা দিয়ে তার মহিলা-সত্ত্বাকে অতিক্রম করে যাচ্ছেন। তিনি জানেন কী করা কর্তব্য- যা কোনো সাধারণ নাগরিক আশাই করেনি। তার ক্ষেত্রে জাতির ও শাসনকর্তার স্বার্থে ঐকতানিক; এ কারণেই তিনি ‘Good Administrator Bess’। তিনি ঘৃণা ক্রোধ জাগ্রত না করেই তার পিতার পাশাপাশি দেশবরেণ্য প্রয়াত নেতৃবর্গের প্রশংসা করতে পারেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আদেশদানের অভ্যাস দায়িত্ব গ্রহণ ও দ্রুত সিদ্ধান্ত গ্রহণের প্রক্রিয়াকে সহজ করে দিয়েছে। ক্ষমতার উপহার যেমন বিলাস-ব্যসন যা তার জাগতিক উদ্দেশ্যের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ নয়, সেসব বিসর্জন দিয়েছেন। এটা বিশ্বাসের সঙ্গে ব্যাপক যোগ্যতার সন্নিবেশ যা তার অনুসারীদের নেতৃত্বের প্রতি আস্থাভাজন হতে উদ্দীপিত করতে সক্ষম হয়েছে। মনস্তত্ত্ব নয়, কখনো কখনো তার চাতুর্যই তাকে প্রতিপক্ষ যেখানে ব্যর্থ হতো সেখানে সক্ষম হবার ক্ষমতা দিয়েছে। স্বর্গীয় ইচ্ছার কাছে আত্মসমর্পণের মধ্যে একটি চরম নিরাপত্তাবোধ রয়েছে, এ বোধ কোনো নিতান্ত পার্থিব সত্তার কাছে আত্মসমর্পণ করাতে পারেনি। 

মানুষ ততক্ষণ ক্ষমতা পছন্দ করে যতক্ষণ তারা বিশ্বাস করে যে রাষ্ট্র পরিচালনা করবার যোগ্যতা আছে। মানুষই তাই অনুসরণ করাই শ্রেয়োবোধ করছে। সাধারণত শান্ত নাগরিকরা প্রধানত ভীতি-আক্রান্ত হয়ে নেতার অধীন হয়। যখন একবার কোনো নেতার কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠিত হয় তখন তিনি দলের সম্ভাব্য বিদ্রোহীদের মধ্যে ভীতি জাগিয়ে তুলতে পারেন। কিন্তু যতক্ষণ অবধি তিনি নেতা না হন এবং জনগণ কর্তৃক সে-স্বীকৃতি না পান ততক্ষণ পর্যন্ত তিনি ভীতি জাগিয়ে তুলবার অবস্থায় থাকেন না। নেতার অবস্থান অর্জনের জন্য তাকে অবশ্যই কর্তৃত্বের জন্য প্রয়োজনীয় গুণাবলী অর্জন করতে হয়। আত্মবিশ্বাস, দ্রুত সিদ্ধান্ত গ্রহণ এবং সঠিক মাত্রায় সিদ্ধান্ত গ্রহণের যোগ্যতা হলো এই গুণাবলী। নেতৃত্ব সাপেক্ষ বিষয়। সিজার তাকে মান্য করবার জন্য ক্যান্টনিকে বাধ্য করতে পারতেন। কিন্তু অন্য কেউ তা পারতো না। 

রাজনীতি একটি জটিল বিষয়, আর অনুসারীরা মনে করেন নেতার অনুসারী হওয়ায়ই বরং ভালো, কুকুর তার প্রভুর প্রতি যেমন মনোভাব পোষণ করে অনুসারীরাও তেমনই মনোভাব স্বতঃপ্রবৃত্ত ও অবচেতনভাবে পোষণ করে। যদি তা না হতো তবে সামষ্টিক রাজনৈতিক কার্যাবলী প্রায় অসম্ভব ছিল। প্রেষণাগত ক্ষমতা-প্রেম ভীরুতা দ্বারা সীমিত, যা আত্মপরিচালনের ক্ষেত্রকেও সীমিত করে। ক্ষমতা যেহেতু অন্যান্য সম্ভাব্যতার চাইতে অধিক পরিমাণে মানুষের ইচ্ছাকে অনুধাবন করতে সক্ষম করে এবং যেহেতু অন্যান্যের চাইতে মানুষের পার্থক্য সম্পর্কে নিশ্চিত করে, তাই যদি ভীরুতা বাধাগ্রস্ত না করে তবে ক্ষমতার জন্য আকাঙ্খা পোষণ করা স্বাভাবিক। ভীরুতা দায়িত্ববোধের অভ্যাসের প্রভাবে কমে যায়, আর তাই দায়িত্বশীলতা ক্রমে ক্ষমতার আকাঙ্খাকে বাড়িয়ে দেয়। নিষ্ঠুরতার অভিজ্ঞতা ও বন্ধুত্বহীনতা যেকোন একদিকে ধাবিত করতে পারে। যারা সহজেই আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে পড়ে তাদের মধ্যে পর্যবেক্ষণ থেকে পলায়নের ইচ্ছা তৈরি হয়। অন্যদিকে সাহসিক মনোবৃত্তি এমন স্থান খুঁজে নিতে উদ্দীপিত করে যেখানে নিষ্ঠুরতা সহ্য করার বদলে তা বাধাগ্রস্ত করা যায়। 

নৈরাজ্য পরবর্তী স্বাভাবিক প্রথম পদক্ষেপ হলো স্বৈরতন্ত্র, কারণ এটি স্বতঃপ্রবৃত্তভাবে আধিপত্য ও আনুগত্যের প্রক্রিয়ার দ্বারা সহজতর হয়। সম-সহযোগিতা স্বৈরতন্ত্রের চেয়ে যথেষ্ট কঠিন আর তা প্রবৃত্তির প্রক্রিয়ার ক্ষেত্রে কম সাযুজ্যপূর্ণ। যখন সম-সহযোগিতা হবে, তখন প্রত্যেকেই মাতব্বরি করতে চাইবে। এটাই স্বাভাবিক। কারণ আনুগত্যপ্রবণ মনোভাব তখন সক্রিয় থাকে না।

এক প্রকার লোকেরা দলে যুক্ত হন না বা খাপ খান না। কোনো না কোনোভাবে এমন আশ্রয়ের অন্বেষণ করেন যেখানে তারা নির্জন স্বাধীনতা ভোগ করেন। সময়ে সময়ে এই মনোভাবাপন্ন লোকদের ঐতিহাসিক গুরুত্ব থাকে। তাদের আগ্রহ নির্দোষ শখ চর্চার মধ্যে নিহিত এবং নিজেদের গূঢ় ও গুরুত্বহীন জ্ঞান চর্চায় ব্যস্ত রাখেন। তারা সভ্যতারও সীমান্ত অন্বেষণ করেন। এ ধরনের লোকদের ‘আমাজনের প্রকৃতিবাদী’ বলা হয়। আর ভীরুদের মধ্যে কেবল নেতার প্রতি আনুগত্যের দ্বারাই নয়, বরং সমমনা লোকদের মধ্যে নিশ্চিত ঐক্যবোধ জাগ্রত করার মাধ্যমে কাপুরুষদের দল গড়ে ওঠে। সহানুভূতি অর্জনের উদ্দেশ্যে অনুষ্ঠিত স্বতঃস্ফূর্ত জনসভায় এক আন্তরিকতার উল্লাস মিশ্রিত থাকে। মানুষের অহংবোধ যখন অতিমাত্রায় বৃদ্ধি পায় তখন বিজয়ানুভূতি ব্যতীত অন্য সব অনুভূতিই আবেগের তীব্রতা বৃদ্ধির সঙ্গে অপসৃত হয়। সমবেত উত্তেজনা আনন্দদায়ক কিন্তু নিয়ন্ত্রণহীন। ফলে সহজাত মানবিকতা ও আত্মরক্ষা সহজেই বিঘ্নিত হয়। তবে সহিংসতা ও শহীদের বীরত্বপূর্ণ মৃত্যু সমভাবে সম্ভব। নৃশংস বেপরোয়া হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হওয়া ও বীরত্বব্যঞ্জকভাবে শহীদ হওয়া সমভাবে সম্ভব। এটাও এক প্রকার মাদকতাও যখন একবার এর আনন্দ উপভোগ করা হয় তখন প্রতিরোধ করা কঠিন। বরং পরিণামে তা অনীহা ও ক্লান্তির দিকে ধাবিত করে এবং পূর্বোক্ত উৎসাহ পুনরুজ্জীবিত করতে হলে তা তীব্র থেকে তীব্রতর উদ্দীপককে প্রয়োজনীয় করে তোলে। নেতার ক্ষমতার একটি গুরুত্ববহ উপাদান হচ্ছে সামষ্টিক উত্তেজনার আনন্দ। নেতা অনুসারীদের মধ্যে যে আবেগ সৃষ্টি করেন তাকে তার ভাগী হতে হয় এমন আবশ্যকতা নেই। কিন্তু নেতার পক্ষে তার অনুসারীদের উপর তার ক্ষমতাকে উপভোগ না করে সফল হওয়া প্রায় অসম্ভব। যখন একজন দক্ষ বাগ্মী যুদ্ধপ্রবণ অনুভূতি জাগিয়ে তুলতে চান, তিনি শ্রোতাদের মধ্যে দুই স্তরের বিশ্বাস উৎপন্ন করেন। তিনি শত্রুর ক্ষমতা সম্পর্কে এমন উচ্চ ধারণা দেন যাতে প্রয়োজনীয় দীপ্ত সাহস জাগ্রত হয়, গভীরতর স্তরে তিনি বিজয় সম্পর্কে নিশ্চিত বিশ্বাস প্রদান করেন।

লেখক: সিনিয়র সাংবাদিক, কলামিস্ট ও ইতিহাস গবেষক।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
শিবচরে ইয়াবা ও ককটেল উদ্ধার
শিবচরে ইয়াবা ও ককটেল উদ্ধার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে স্বর্ণের দোকানে তল্লাশির সময় ধরা খেল ভুয়া ডিবি
জয়পুরহাটে স্বর্ণের দোকানে তল্লাশির সময় ধরা খেল ভুয়া ডিবি

৩৭ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে কেএফসিতে হামলা-সংঘর্ষে নিহত ১, গ্রেপ্তার ১৭৮
পাকিস্তানে কেএফসিতে হামলা-সংঘর্ষে নিহত ১, গ্রেপ্তার ১৭৮

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩
মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ
আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব
মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২
ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি
রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি
চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত
টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা
বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা
দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম
দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের
‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস
ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন
ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা
মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি
সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি

শনিবারের সকাল

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান
বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান

পরিবেশ ও জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি
যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা