শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫৭, মঙ্গলবার, ০৫ জুলাই, ২০২২

জি-৭ ও ন্যাটো সম্মেলন বিশ্বকে কি বার্তা দিল?

ড. মঞ্জুরে খোদা
অনলাইন ভার্সন
জি-৭ ও ন্যাটো সম্মেলন বিশ্বকে কি বার্তা দিল?

দু’টি গুরুত্বপূর্ণ সামিট হয়ে গেল। একটা জি-৭ এর ২৬-২৮ জুন জার্মানের বাভারিয়ায়। যার প্রধান বিষয় ছিল নিরাপদ বিশ্ব, অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা, স্বাস্থ্য ও সামরিক জোটের শক্তি বৃদ্ধি প্রভৃতি। অন্যটি ন্যাটো’র ২৯-৩০ জুন স্পেনের মাদ্রিদে। যার মূল বিষয় ছিল ইউক্রেন যুদ্ধে সহায়তা, রাশিয়া-চীনকে মোকাবেলা করা, সামরিক ব্যায় বৃদ্ধি ও ন্যাটোর সম্প্রসারণ। শিল্পন্নোত ৭ দেশের জোট জি-৭ এবং ৩০টি দেশের সামারিক নিরাপত্তার জোট ন্যাটো। 

বছর দুই ভয়ংকর করোনায় সমগ্র বিশ্বই আতঙ্কে কুকড়ে ছিল। সে বিপদ অনেকটা কমলেও এখনো শেষ হয়ে যায়নি। বিশ্বের সকল দেশই সে দূর্যোগে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। সেটা কাটিয়ে উঠতেই রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হয়ে গেল। এ সংঘাত দু’দেশের মধ্যে হলেও তার প্রভাব বিশ্বের সর্বত্রই পরেছে। বিশ্বে সামরিক ও রাজনৈতিক উত্তেজনা তৈরী করেছে। এবং তা সহসাই বৃদ্ধিবৈ কমার কোন সম্ভবনা নেই। এই পরিস্থিতি স্নায়ুযুদ্ধের এক ভিন্ন যুগের সূচনা করেছে। সেটার পরিষ্কার বার্তা পাওয়া গেল এই জি-৭ ও ন্যাটো’র সম্মেলনের মধ্যদিয়ে। কি আলাপ হলো সেখানে? 

১। সে আলাপের একটি প্রধান এজেন্ডা ছিল অপ্রতিরোধ্য চীনকে ঠেকানো। তাদের অভিযোগ চীন দরিদ্র ও উন্নয়নশীলতে দেশগুলোতে উন্নয়নের নামে তাদের ঋণের জালে আটকে ফেলছে এবং এরা চীনের উপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ছে। সেখান থেকে তাদের উদ্ধার করতে হবে। সে কারণে, জি-৭ এর এই পরিকল্পনায় চীনের মাল্টিট্রিলিয়ন ডলারের বেল্ট অ্যান্ড রোড প্রকল্প ঠেকাতে উন্নয়নশীল দেশগুলোর অবকাঠামো খাতে অর্থায়নে- পাঁচ বছরে ৬০০ বিলিয়ন ডলারের তহবিল গঠন করা হয়। এবং চীনের পাল্টা ‘পার্টনারশিপ ফর গ্লোব্যাল ইনফ্রাস্ট্রাকচার অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট’ প্রকল্প ঘোষণা করা হয়।

২। রাশিয়া বিশ্ব স্থিতিশীলতা ও নিরাপত্তার জন্য হুমকি হয়ে দেখা দিয়েছে। তাকে ঠেকাতে তাদের সামারিক শক্তি-সক্ষমতা, অস্ত্র মজুত ও সৈন্য সমাবেশ অনেক বাড়াতে হবে। সেক্ষেত্রে ২০২৪ সালের মধ্যে এই দেশগুলোকে সামরিক খাতে তাদের জিডিপি’র কমপক্ষে ২ শতাংশ বরাদ্দ করতে হবে। 

৩। জি-৭ সম্মেলনে ইউক্রেনের রাষ্ট্রপতি জেলেনস্ক্রি বলেন, সামরিক সহায়তার পাশাপাশি প্রতিমাসে তাদের ৫ বিলিয়ন ডলার করে প্রয়োজন হবে। সামরিক সহায়তার সাথে এই সহযোগিতাও নিশ্চিত করতে হবে। তিনি বলেন, যুদ্ধে পরাজিত হলে পুরো ইউরোপ রাশিয়ার থাবার মুখে পড়বে। এই শীত মৌসুমের পূর্বেই যুদ্ধ শেষ করার কার্যকর ব্যবস্থা নিতে হবে। ইউক্রেনের বিষয়ে ন্যাটো, জি-৭কে গুরুত্ব দিতে হবে।

৪। জি-৭ বৈঠকে নেতৃবৃন্দ ইউক্রেন যুদ্ধে তাদের সহযোগিতা জোড়দার করার অঙ্গীকার করেন। এবং রাশিয়ার উপর কঠোর অবরোধের মাধ্যমে তাকে চাপে রাখার কৌশলের কথা ঘোষণা করেন। 

৫। রাশিয়ার প্রতিবেশী দেশগুলোতে ন্যাটো’র সৈন্য সংখ্যা দশগুন বাড়াবে। ৪০ হাজার থেকে সে সংখ্যা তিন লক্ষাধিক করা হবে। ২০১৪তে যা ছিল ১৩ হাজার। জোটের মহাসচিব ইয়েন্স স্টেfলটেনবার্গ বলেন, ‘যুদ্ধের জন্য ন্যাটো সর্বদা প্রস্তুত। ইউক্রেন যুদ্ধের পর লাতভিয়া, এস্তোনিয়া, লিথুয়ানিয়া ও পোল্যান্ডে ন্যাটোর সৈন্যদের সর্বোচ্চ প্রস্তুতিতে রাখা হয়েছে। মাদ্রিদে বাইডেন বলেন, পুরো ইউরোপের স্থল-সমুদ্র-আকাশ জুড়ে আমেরিকার সেনা উপস্থিতি বাড়ানো হবে।

৬। রাশিয়ার লাগেয়া রাষ্ট্র ফিনল্যান্ড ও সুইডেনকে ন্যাটো’র সদস্য করার প্রক্রিয়া মাধ্যমে এর সম্প্রসারণ ঘটানোর সিদ্ধান্ত। 

৭। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধ বা বিরতির কোন সিদ্ধান্ত-পরিকল্পনা-তাগিদ ছাড়াই বৈঠকগুলো শেষ হয়। 

সোভিয়েত ইউনিয়নের বিলুপ্তির পর থেকেই ন্যাটোর প্রয়োজনীয়তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। ন্যাটোকে এখন আর নিছক একটি সামরিক জোট বলতে নারাজ অনেকে। একে অনেকে রাজনৈতিক জোটও বলে থাকেন। জাপান ছাড়া জি-৭ এর সকল রাষ্ট্রই ন্যাটোর প্রধান শক্তি ও নিয়ন্ত্রক। তাদের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক স্বার্থের রক্ষক হচ্ছে ন্যাটো। সে কারণে জি-৭ ও ন্যাটোর আলোচনা আজ অভিন্ন।

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের কারণে বিশ্বে খাদ্য-পণ্য সংকট ও ভয়াবহ মূল্যস্ফীতি তৈরী হয়েছে। এ রকম একটা পরিস্থিতিতে চীনের বিরুদ্ধে জি-৭ এর উদ্যোগ-পরিকল্পনা বিশ্ব রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক পরিস্থিতি কতটা স্থিতিশীল করবে, সে প্রশ্ন সঙ্গত। চীনের সুলভ পণ্য না থাকলে বিশ্ব পরিস্থিতি ভয়াবহ হতো। রাশিয়ার বিরুদ্ধে অবরোধে বিশ্বে যে অবস্থা হয়েছে, চীনকে ঘিরে এমন দেশে দেশে অস্থিতিশীল পরিস্থিতির সৃষ্টি হতো। পণ্য সংকট, মূল্যবৃদ্ধি ও যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বেলজিয়াম, ব্রিটেন, স্পেন, জার্মানসহ ইউরোপের দেশে দেশে নিত্যদিন মিছিল-বিক্ষোভ হচ্ছে। তবে সেটা হলে পরিস্থিতি বিক্ষোভে আটকে থাকবে না আরো ভয়াবহ হবে। 

উত্তর কোরিয়া, ইরান, আফগান, ভেনিজুয়েলা, কিউবার বিরুদ্ধে অবরোধ দিয়ে রাশিয়াকেও সে পাল্লায় তোলা হয়েছিল। তার প্রভাব-পরিণতি কি হলো? রাশিয়া পাল্টা ব্যবস্থা নিতে পারে বা নেয়ার ক্ষমতা-সামর্থ রাখে সে বিবেচনা না থাকা পশ্চিমা নেতৃত্বের বিচক্ষনতা ও দূরদর্শিতার অভাব। তাদের প্রচেষ্টা রাশিয়াকে দমাতে পারেনি বরং আরো ক্ষিপ্র করেছে। ইউক্রেনের প্রায় ৩০ ভাগ ভূমি তাদের দখলে চলে গেছে।   

জার্মান শীতে গ্যাস রেশনিং ব্যবস্থা চালুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। গ্যাস-বিদ্যুৎ সংকটে থাকা ইউরোপের দেশগুলো তাদের সংকট মেটাতে কয়লাভিত্তিক প্রকল্পগুলো চালুর কথা বলছে। পরমানু বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর মেয়াদ বাড়িয়ে নিচ্ছে। জাপানের ফুকুশিমার পারমানবিক বিপর্যয়ের পর পর্যায়ক্রমে পারমানবিক বিদ্যুৎ উৎপাদন বন্ধের ঘোষণা করা হয়েছিল, সেখান থেকেও সরে আসার কথা হচ্ছে। 

ধনী দেশগুলোর পক্ষ থেকে দরিদ্র ও উন্নয়নশীল দেশগুলোর জলবায়ু পরিবর্তনে যে ক্ষতির স্বীকার হয়েছে, সে কারণে ২০২০ সালের মধ্যে তাদের ১০০ বিলিয়ন ডলার দেয়ার প্রতিশ্রুতি ছিল। সে প্রতিশ্রুতি রক্ষা হয়নি। কার্বণ নিঃসরণের পূর্বের অঙ্গীকারও পুরণ হয়নি। গত বছর গ্লাসগোতে ২০৩০ সালের মধ্যে কার্বন নিঃসরণ ১.৫% কমানো এবং ২০৫০ সালের মধ্যে তা শূণ্যের কোঠায় নিয়ে আসার যে অঙ্গীকার করা হয়েছিল, সে লক্ষ্যমাত্রা অর্জন সম্ভব হচ্ছে না।  অথচ রাশিয়াকে শায়েস্তা করাতে ইউক্রেন যুদ্ধে অর্থ ঢালতে তাদের অর্থের অভাব হচ্ছে না। চীনকে ঠেকাতে বিশাল তহবিল গঠন করা হয়েছে। অথচ প্রাণ-প্রকৃতি-জলবায়ু রক্ষার তহবিলে টান পড়ছে।  

ইউরোপে শীত জেকে বসতে ক’মাস বাকি। পরিস্থিতি বলছে, শীতের আগে যুদ্ধ শেষ হচ্ছে না। সে সময় গ্যাস সংকট আরো তীব্র হবে। মূল্যবৃদ্ধির আরেক ধাক্কা আসবে, পরিস্থিতি আরো জটিল হবে। এ পরিস্থিতিতে সদ্য সমাপ্ত জি-৭ ও ন্যাটো সম্মেলন বিশ্বকে শান্ত করতে কোন বার্তা দিতে পারেনি বরং উত্তপ্ত করেছে। বিশ্ব সামরিক ও রাজনৈতিক বলয়ে নয়া মেরুকরণকে স্পষ্ট করেছে। জি-৭ বনাম চীন-রাশিয়ার দ্বন্দ্ব ভবিষ্যত বিশ্ব রাজনীতির গতি-প্রকৃতি কি হবে তা সময়ই বলবে।     

লেখক: গবেষক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
শিবচরে ইয়াবা ও ককটেল উদ্ধার
শিবচরে ইয়াবা ও ককটেল উদ্ধার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে স্বর্ণের দোকানে তল্লাশির সময় ধরা খেল ভুয়া ডিবি
জয়পুরহাটে স্বর্ণের দোকানে তল্লাশির সময় ধরা খেল ভুয়া ডিবি

৩৭ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে কেএফসিতে হামলা-সংঘর্ষে নিহত ১, গ্রেপ্তার ১৭৮
পাকিস্তানে কেএফসিতে হামলা-সংঘর্ষে নিহত ১, গ্রেপ্তার ১৭৮

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩
মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ
আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব
মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২
ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি
রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি
চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত
টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা
বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা
দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম
দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের
‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস
ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন
ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা
মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি
সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি

শনিবারের সকাল

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান
বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান

পরিবেশ ও জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি
যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা