শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:১৪, শনিবার, ২৩ জুলাই, ২০২২ আপডেট:

দ্রৌপদী মুর্মু : ভারতীয় রাজনীতির নতুন উপাখ্যান!

হাসান ইবনে হামিদ
অনলাইন ভার্সন
দ্রৌপদী মুর্মু : ভারতীয় রাজনীতির নতুন উপাখ্যান!

১৮৫৫ সালের সাঁওতাল বিদ্রোহের পর বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে থাকা এই সম্প্রদায়ের জন্য সব থেকে বড় অর্জন হিসেবে ধরা হচ্ছে ভারতের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে সাঁওতাল কন্যা দ্রৌপদী মুর্মুর বিজয়। শুধু সাঁওতাল বললে ভুল হবে বরং ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠী বা আদিবাসী সম্প্রদায়ের মানুষের জন্যও দ্রৌপদী মুর্মু এখন এক আলোকবর্তিকা।

ভারতীয় রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে বিজেপি জোট মূলত চমক সৃষ্টি করে গত ২১ জুন প্রার্থী হিসেবে সাঁওতাল নারী দ্রৌপদী মুর্মুর নাম ঘোষণা করে। ভোটের সমীকরণে স্পষ্টতই তিনি এগিয়ে ছিলেন এবং ১৮ জুলাই ভারতের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে ভোটের পর তিনি যে জয়লাভ করতে যাচ্ছেন তা মোটামুটি নিশ্চিত হয়ে যায়। অবশেষে ২১ জুলাই এলো সেই মাহেন্দ্রক্ষণ, দ্রৌপদী মুর্মু ইতিহাস সৃষ্ট করে ভারতের রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হলেন। 

কোনো ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর নারী হিসেবে প্রথম রাষ্ট্রপতি হয়েছেন দ্রৌপদী মুর্মু। একজন সাঁওতাল নারীকে রাষ্ট্রপতি পদে মনোনয়ন দিয়ে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ (আরএসএস) পরিবার যে মুনশিয়ানার পরিচয় দিয়েছে, এই স্বীকৃতি না দিয়ে উপায় নেই। 

রাজনীতিতে উঁচু নিচু ভেদাভেদের বাইরে গিয়ে সাম্য ও সমতার বার্তা দেওয়াটা খুব জরুরি। যেকোনো রাজনৈতিক দল নিজেদের এই পরিচয়ে পরিচিত করতে চায়। এমনকি এই পরিচয় গৌরব করার মতো। আর সেদিক থেকে বলাই যায় দ্রৌপদী মুর্মুর এই বিজয় সামনের দিনে বিজেপির জন্য আরও প্রশস্ত রাস্তা খুলে দিয়েছে, বিজেপিকে জনতার কাছে আরও বেশি গ্রহণযোগ্য করে তুলতে এই মনোনয়ন বেশ কাজে দেবে। আগামী বছরের জাতীয় নির্বাচনের জনসংযোগে বিজেপির এই মনোনয়ন অনেক রাজ্যে এগিয়ে রাখবে তাদের। 

তবে দক্ষিণ এশিয়ার ইতিহাসবিষয়ক গবেষক আলতাফ পারভেজ এ বিষয়ে কিছু প্রশ্নও উত্থাপন করেছেন। তিনি বলেন, দ্রৌপদী মুর্মুর রাষ্ট্রপতি হওয়ার মধ্য দিয়ে ভারত তথা দক্ষিণ এশিয়ার ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর সমাজ ঠিক কী পাবে? দ্রৌপদী মুর্মু কি ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীগুলোর রাজনৈতিক ক্ষমতায়নের প্রতীক? নাকি, এই মনোনয়নের বাড়তি কোনো রাজনৈতিক অর্থনীতি আছে?

দক্ষিণ এশিয়ার প্রতিটি দেশেই ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠী বা আদিবাসীদের অস্তিত্ব বিদ্যমান। তবে তাদের জাতিগত পরিচয় স্বীকৃতির প্রশ্নে এখনো তারা লড়াই করছেন। সাংবিধানিকভাবে অনেক দেশেই তাদের জাতিসত্বার স্বীকৃতি মেলেনি। 

বাংলাদেশের সংবিধানে আদিবাসী হিসেবে না বরং ক্ষুদ্র নৃ গোষ্ঠী হিসেবে তাদের পরিচয় করিয়ে দেওয়া হয়েছে। ২০১০ সালে বাংলাদেশের ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর অর্ন্তভুক্ত জনগণকে উপজাতি বলে সম্বোধন বিলুপ্ত করে ‘ক্ষুদ্রনৃতাত্ত্বিক জনগোষ্ঠী’ হিসেবে অভিহিত করার বিধান সংসদে পাস হয়। তবে কোনো জাতিগোষ্ঠীকে ক্ষুদ্র বলে সম্বোধন করার যৌক্তিকতা নিয়ে যথেষ্ঠ প্রশ্ন রয়েছে। এরকম প্রায় প্রতিটি দেশেই তাদের পরিচয়ের স্বীকৃতিতে সমস্যা আছে, পুরোনো বসতিতে তাদের সংখ্যালঘু করে তোলা হচ্ছে, কোনো কোনো দেশে তারা সরকার কর্তৃক চরম নিপীড়নের শিকার হচ্ছেন। আর এমন অবস্থায় বিশ্বের বৃহৎ গণতান্ত্রিক দেশ, এশিয়ার এক অন্যতম পরাশক্তি ভারতে যখন একজন সাঁওতাল কন্যা রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন তখন তা ভিন্ন আশা জাগায় বৈকী! 

সাঁওতাল এক ক্ষুদ্র জনগোষ্ঠীর অন্তর্গত তবে এই ভূখণ্ডের প্রশ্নে সাঁওতালরা ইতিহাসে একটু আলাদা গুরুত্ব বহন করে। ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বিরুদ্ধে ১৮৫৫ সালের সশস্ত্র ‘হুল’ বিদ্রোহের জন্য সাঁওতালরা ইতিহাস বইয়ে বিশেষভাবে সুপরিচিত। হুল বিদ্রোহ হলো ১৯ শতকে ব্রিটিশ ভারতে সংঘটিত একটি ঔপনিবেশিক ও জমিদারি শাসনবিরোধী আন্দোলন, যাতে সাঁওতাল জনগোষ্ঠী নেতৃত্ব দিয়েছিল। এর সূচনা হয় ১৮৫৫ সালে পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ ও বিহারের ভাগলপুর জেলায়। ইতিহাসে বিশেষভাবে স্থান করে নেয়া সাঁওতালরা বর্তমানে পিছিয়ে পড়া জনগোষ্টীর একটি। 

ভারতে একদিকে যখন সাঁওতাল কন্যা দ্রৌপদী মুর্মু রাষ্ট্রপতি হলেন অন্যদিকে সেই জনগোষ্ঠীর পিছিয়ে পড়ার দৃশ্য চলমান। তাই সাঁওতাল জনগোষ্ঠী বা অন্যান্য ক্ষুদ্র জনগোষ্ঠী এখন হয়তো কিছুটা আশায় বুক বাঁধবে। নিজেদের দুঃখ কষ্টের কথা উচ্চস্বরে বলার মতো সাহস পাবে, নিজেদের কমিউনিটিকে এখন হয়ত আরও শক্তভাবে ধরে রেখে দাবি আদায়ে সোচ্চার ভূমিকা পালন করতে পারবে। এ কথা নিঃসন্দেহে বলা যায় যে, দ্রৌপদী মুর্মু ক্ষুদ্র জনগোষ্ঠীর মানুষকে সাহসী করে তুলবেন।

ওড়িশার ময়ূরভাঁজ জেলার বায়দাপোসি গ্রামে ১৯৫৮ সালের ২০ জুন জন্ম দ্রৌপদীর। গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধানের এ মেয়ে প্রাথমিকের গণ্ডি পেরিয়ে পড়াশোনা করেন রাজ্যের রাজধানী ভুবনেশ্বরের রমাদেবী উইমেন’স কলেজে। ক্যারিয়ার শুরু করেন ওড়িশা সরকারের করণিক হিসেবে। দ্রৌপদী নিজেকে গরীবের মধ্যেও গরিব পরিবারের সন্তান বলে দাবি করেন। দাদীর অনুপ্রেরণায় লেখাপড়া শেষ করে রাজ্য সরকারের তৃতীয় শ্রেণির চাকরিতে ঢোকেন পরিবারকে আর্থিক সহায়তার উদ্দেশ্যে। বিয়ের পর সন্তানকে বড় করার লক্ষ্যে সে চাকরি ছাড়তে হয়। কিন্তু সংসারের কাজ করে দিনের অফুরন্ত সময় কর্মহীন থাকতে হতো। এই সময়কে কাজে লাগাতে বিনা বেতনে স্কুলে পড়ানো শুরু করেন। পাশাপাশি যুক্ত হন সামাজিক কর্মকাণ্ডে। এসব কর্মকাণ্ডে এলাকায় ব্যাপক পরিচিতি পান, সাথে প্রশংসাও। দাবি ওঠে রাজনীতিতে যুক্ত হবার। স্বামীর অনুপ্রেরণায় তাতেও নাম লেখান। এভাবেই সরকারি কর্মী থেকে রাজনীতিতে যোগদান এবং আজ প্রথম আদিবাসী রাষ্ট্রপতি হিসেবে ভারতের ইতিহাসে স্থান করে নিলেন দ্রৌপদী মুর্মু। 

ঝাড়খণ্ডের প্রথম নারী গভর্নর দ্রৌপদী মুর্মুর রাজনীতি শুরু হয় একজন কাউন্সিলর হিসেবে। দ্রৌপদী মুর্মু ১৯৯৭ সালে রায়রাংপুর নগর পঞ্চায়েতের কাউন্সিলর হয়ে তার রাজনৈতিক জীবন শুরু করেন। ওড়িশা থেকে বিজেপির প্রার্থী হিসেবে দুই মেয়াদে আইনপ্রণেতা ছিলেন তিনি। বিজেপির সমর্থন নিয়ে রাজ্যে সরকার গঠন করা বিজু জনতা দলের (বিজেডি) মুখ্যমন্ত্রী নবীন পট্টনায়েকের মন্ত্রিসভায়ও ছিলেন দ্রৌপদী মুর্মু। প্রথমে আদিবাসী কোটায় কাউন্সিলর, তারপর উপদেষ্টা, সাংসদ, রাজ্যমন্ত্রী থেকে রাজ্যপাল। অর্থাৎ, রাজ্যের তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারী থেকে সেই রাজ্যের সর্বোচ্চ সাংবিধানিক পদ রাজ্যপাল! আর তারপর রাষ্ট্রপতি! ভারতে এই প্রথমবার একজন কাউন্সিলর রাষ্ট্রপতি পদে পৌঁছাতে পেরেছেন এবং এটি ভারতের রাজনীতির ইতিহাসে এক অনন্য রেকর্ড। 

দ্রৌপদী মুর্মুর পারিবারিক জীবন কাহিনি অনেকটাই কষ্টের। তার বিয়ে হয়েছিল শ্যামাচরণ মুর্মুর সঙ্গে। তার দুটি ছেলে এবং একটি মেয়ে। ২০০৯ সালে তার বড় ছেলে একটি অ্যাক্সিডেন্টে মারা যায়, তখন তিনি খুব গভীরভাবে ভেঙে পড়েন। এরপর যখন আস্তে আস্তে সব কিছু ঠিক হতে থাকে তখন ২০১৩ সালে তার দ্বিতীয় ছেলেরও মৃত্যু হয়। এরপর আবার ২০১৪ সালে তার স্বামী মারা যান। নিজের দুই ছেলে এবং স্বামীকে হারিয়ে নিজে অনেক ভেঙে পড়েন। তা সত্ত্বেও তিনি নিজেকে সামলে জীবনে এগিয়ে গেছেন। তার একটি মাত্র মেয়ের নাম ইতিশ্রী মুর্মু। দ্রৌপদী মুর্মু নিজের ও স্বামীর সব সম্পত্তি দান করেন আশ্রমে। খাওয়ার জন্য প্রতিবেলায় দুইটি রুটি জোগাড় করতে যে অর্থ প্রয়োজন তা রেখে আয়ের অতিরিক্ত সব অর্থই দিয়ে দেন আশ্রমে নয়তো মানবসেবায়। দ্রৌপদীর একমাত্র মেয়ে ব্যাংকে চাকরি করেন। আর জীবিত একমাত্র ভাই তার শহরের বাড়ি দেখাশোনা করেন। ভাইয়ের মৃত্যুর পর এই বাড়িও যাবে আশ্রমের মালিকানায়। অর্থাৎ নিজের বলতে কিছুই রাখেননি তিনি, সবকিছু বিলিয়ে দিয়েছেন মানবসেবায়।
 
রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে ক্ষমতাসীন বিজেপি বরাবরই চমক দেয়। ২০১৭ সালে ভারতের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে বিহার রাজ্যের গভর্নর ও দলিত সম্প্রদায়ের রামনাথ কোবিন্দকে মনোনয়ন দেয় বিজেপি। আর এবার দ্রৌপদী মুর্মুকে। ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে সাম্য ও অসাম্প্রদায়িকতা কিছুটা প্রশ্নবিদ্ধ হলেও এখনো ভারত বিশ্বের সবচেয়ে বড় গণতান্ত্রিক দেশ। এখানে ধর্ম-বর্ণের ওপরে যোগ্যতার মূল্যায়ন বেশি হয়। এটা আপনি স্বীকার করেন বা না-ই করেন। আর সেকারণেই আমরা দেখি সমাজের সব থেকে পিছিয়ে থাকা জনগোষ্ঠীর সন্তান রামনাথ কোবিন্দ, দ্রৌপদী মুর্মুরা রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আসনে বসতে পারেন, এটিই ভারতের শক্তির উৎস, বৃহৎ গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের অখণ্ড অবস্থায় টিকে থাকার মূলমন্ত্র। 

লেখক : রাজনৈতিক ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষক

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ
 

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩
মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ
আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব
মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২
ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি
রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি
চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত
টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা
বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা
দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম
দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের
‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস
ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন
ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১
গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা
ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন
গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা
মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি
সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি

শনিবারের সকাল

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান
বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান

পরিবেশ ও জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি
যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা