শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৫৫, শনিবার, ০৬ আগস্ট, ২০২২

রেলওয়ের কালো বিড়ালকে কেন থামানো যায় না?

আরিফুর রহমান দোলন
অনলাইন ভার্সন
রেলওয়ের কালো বিড়ালকে কেন থামানো যায় না?

তার রাজনৈতিক ক্যারিয়ারে শেষ পেরেক ঠুকে দিয়েছিল রেলওয়ে মন্ত্রণালয়। রেলের কালো বিড়াল তুখোড় পার্লামেন্টারিয়ান সুরঞ্জিত সেনগুপ্তকে থামিয়ে দিয়েছিল? না-কি বাগ্মী সুরঞ্জিতই থামাতে পারেননি রেলওয়ের কালো বিড়ালকে? 

এ প্রশ্ন হয়তো অমীমাংসিতই থেকে যাবে আজীবন। প্রয়াত জাতীয় রাজনীতিক সুরঞ্জিত সেনগুপ্তকে নিয়ে যতটুকু বিতর্ক হয় এর সিংহভাগই রেলপথ মন্ত্রণালয়ে তার দায়িত্বের সময়কালকে ঘিরে। তৎকালীন এক-এগারোর সেনাসমর্থিত সরকারের আমলে দলীয় রাজনীতিক লাইনের সমান্তরাল কিছু একটায় সুরঞ্জিত সেনরা যুক্ত ছিলেন, গুঞ্জনে আচমকাই ছিটকে পড়েছিলেন দল ও সরকারের নীতি নির্ধারণী কর্মকাণ্ডে। সেইসব ধাক্কা সামলে মন্ত্রী হিসেবে সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত যখন প্রচারের আলোয় ভেসে ক্রমেই গুরুত্বপূর্ণ হওয়ার ইঙ্গিত দিচ্ছিলেন তখনই খাদের কিনারায় তিনি।

রেলপথ মন্ত্রণালয় কি কুফা ছিল মন্ত্রী সুরঞ্জিতের জন্য? তার এপিএসের গাড়িতে নগদ কোটি টাকা উদ্ধারের ঘটনায় রাজনৈতিক, সামাজিক ও ব্যক্তিগতভাবে হেনস্তা হয়েছিলেন তিনি। জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে রাজনৈতিক অস্বস্তি নিয়ে শেষ জীবনটা পার হয়েছে তার। ২০০৯ সালের পর সরকারের নবগঠিত রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রীর বাকি সময়টা কেটেছে চরম অস্বস্তি আর গুমোট রাজনৈতিক পরিবেশে।

সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের পর মন্ত্রী হিসেবে মুজিবুল হকের পারফরমেন্সের গ্রাফই বা কতটা ওঠানামা করেছে? কুমিল্লার চিরকুমার সমিতির একসময়ের অবিসংবাদিত নেতা মুজিবুল হক মন্ত্রী হয়ে সংসারী জীবনে দারুণ স্থিত হয়েছেন। কিন্তু তার নির্বাচনী এলাকা চৌদ্দগ্রামের রাজনৈতিক সংসারটা কেমন যেন ছন্নছাড়া হয়ে যাচ্ছে। সত্যি!

সারল্য সাদামাটা আর সহজে মানুষের সঙ্গে মিশে যাওয়াই যে মুজিবুল হকের আজীবন পরিচিতি, তিনি কেন দলের তৃণমূল স্তরে কোন্দল সৃষ্টির দোষে দুষ্ট হবেন? কুমিল্লা আর চৌদ্দগ্রাম আওয়ামী লীগের অন্দরে কান পাতলেই শোনা যায় সাবেক রেলপথ মন্ত্রী বদলে গেছেন। 

কেমন? কর্মীবান্ধব মুজিবুল হকের বাসায় আগের মতো আর সারাক্ষণ ভিড় লেগে থাকে না। কর্মীদের ‘প্রিয় মুজিব ভাই’ আর লিডারের বেড রুমে ঢুকে পড়া, ড্রইংরুমে বসে পড়া কিংবা দিনের পর দিন রাত কাটানো যেখানে একসময় অতি সাধারণ ঘটনা ছিল সেটিই এখন রেলপথ মন্ত্রী হওয়ার পর ভিন্ন চেহারা পায়। তার অনেক নেতাকর্মীর অর্থনীতি হৃষ্টপুষ্ট হয়েছে বটে কিন্তু জীর্ণশীর্ণ হয়ে যাচ্ছে একজন মাটি ও মানুষের নেতার সারল্যের ভাবমূর্তি। 

রেলপথ মন্ত্রণালয়ে আসলে আসে কী?

কেন উজ্জ্বল ভাবমূর্তির ব্যক্তিত্বের ঔজ্জ্বল্যও ফিকে হয় রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সংস্পর্শে এলে? কেন উঁচু মাথাকে হেট করতে হয়? কেন রেলওয়ে মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্তরা সাফল্য দেখাতে পারে না? রেলওয়ে কি বরাবরের মতোই ব্যর্থতার প্রতীক হয়ে থাকবে? এমন হাজারো প্রশ্ন অনেকের মতো আমার মনেও। কিন্তু আদৌ কোনো উত্তর কখনো মিলবে কি?
 
দায়িত্ব নেওয়ার পর কতটা স্বস্তিতে থাকতে পেরেছেন নুরুল ইসলাম সুজন? কেন মাঝেমধ্যে অস্বস্তিতে পড়তে হচ্ছে বর্তমান রেলমন্ত্রীকেও? পূর্বের অব্যবস্থাপনা, দুর্নীতির ছায়া এখনো কেন? সঙ্গে স্বজনপ্রীতির আদিপত্য। বিনা টিকিটে রেল ভ্রমণ কিংবা এই অনিয়মে তার স্ত্রীর নাম জড়িয়ে যাওয়া কি ছিল শুধুই কাকতালীয়! না-কি রেলওয়ে বিভাগে এমন ঘটনা হরহামেশাই হয়? 

সজ্জন, সুবক্তা এবং সুদর্শন রাজনৈতিক নেতা ও পেশায় সফল আমাদের বর্তমান রেলমন্ত্রী। এতটাই যে রাজনৈতিক জীবনে ছাত্র, যুব ও মূল সংগঠনের কোনো না কোনো পর্যায়ে তিনি বরাবরই গুরুদায়িত্ব পেয়েছেন। ডাকসুতে ছাত্রলীগের মনোনয়ন নিয়ে যেমন নির্বাচিত হয়েছেন তেমন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের শীর্ষ পদও সামলেছেন। যুবলীগের আইন বিষয়ক সম্পাদকের পর সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সম্পাদকের পদেও নির্বাচিত হয়েছেন। মন্ত্রিত্বের পাশাপাশি এখন সামলাচ্ছেন পঞ্চগড় জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতির পদও। তাদের রাজনৈতিক প্রভাব, অবস্থানের শেকড় এতটাই গভীর যে, গত ১১টা সংসদ নির্বাচনের মধ্যে সাত বার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছে তার পরিবার থেকেই। চারবার তার ভাই অ্যাডভোকেট সিরাজুল ইসলাম। আর বিগত তিন নির্বাচনে মন্ত্রী নিজে। 

সব রকম অভিজ্ঞতা সমৃদ্ধ তুখোড় এই আইনজীবী কেন রেলওয়েকে জাগিয়ে তুলতে পারছেন না? কেন সামান্য রেলওয়ে টিকিট বিক্রি ব্যবস্থাপনা সংকট এখনো আলোচনার শিরোনাম হবে? রেলের টিকিট কালোবাজারি রোধ করা কি খুব কঠিন কাজ? না-কি স্রেফ সদিচ্ছা আর সঠিক ব্যবস্থাপনাই এখানে মুখ্য? রেলওয়ে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দক্ষতার অভাব না-কি কারো কারো দুর্নীতিপরায়ণ মনমানসিকতায় হোঁচট খাচ্ছে সব? তথ্যপ্রযুক্তির আকাশছোঁয়া সাফল্য যখন সারা বিশ্বে তখন রেলওয়ের সামান্য টিকিট বিক্রির ঝামেলামুক্ত প্রযুক্তি আমরা ব্যবহার করতে পারছি না। কেন একজন রনিকে একক অনশন আর আন্দোলন করে চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিতে হচ্ছে সব?

রেলওয়ে দুর্ঘটনায় বিগত কয়েক বছরে যে শত শত প্রাণহানি হয়েছে, এই দায় কার? হয়তো আমাদেরই। রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ নিশ্চয়ই বলবেন, এই রেলওয়ে ক্রসিংয়ে দুর্ঘটনা হয় কেন, চালক সে সময় সতর্ক থাকেন না? রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ প্রশ্ন ওঠাতেই পারেন রেল ক্রসিংয়ে পতিত গাড়িগুলোর যাত্রীরা যদি চালককে সতর্ক রাখেন, তাহলে দুর্ঘটনা এড়ানো সম্ভব। হ্যাঁ, নাগরিক দায়িত্ব নিশ্চয়ই আছে। 

কিন্তু রেল ক্রসিংয়ে দায়িত্বরত গেটকিপার নিজ কর্মঘণ্টা মেনে ডিউটিতে আছেন কি নেই এটা দেখার দায়িত্ব তো রেল কর্তৃপক্ষের। এখানে নাগরিকদের কী করার আছে? উল্টো এ নিয়ে সরাসরি গেটকিপারকে কিছু বলতে গেলে তো সরকারি কাজে বাধা সৃষ্টির অভিযোগে যে কোনো নাগরিকের হয়রানি হওয়ার আশঙ্কা আছে। 

রেলের চেহারা যতই জীর্ণশীর্ণ হোক রেলওয়েতে কর্মরত কেউ কেউ না-কি বেশ নাদুসনুদুস রেলওয়ে ব্যবস্থাপক ইউসুফ আলী মৃধা, সৈয়দ ফারুক আহমেদসহ অনেক কর্মকর্তা যেভাবে দুদকের জালে আটকেছেন এবং তাদের সহায় সম্পত্তির যে খতিয়ান মিলেছে তা বিস্ময়কর। এরা রেলওয়ের আরও অনেকের জন্য প্রতীকী নাম হয়তো। কেন দমানো যায় না এঁদের? এদের কারণেই কি বারবার ব্যর্থ হয়ে যায় সফল, সৎ আর আন্তরিক অনেক নেতৃত্ব? প্রশ্ন রেলওয়ের ভেতরে কালো বিড়ালরা নাদুসনুদুস হয়ে ওঠে কার, কাদের প্রশ্রয়ে? তাদের ফুলে ফেঁপে ওঠা কেন রোধ করা যায় না?

২০০৯ সাল থেকে রেলওয়ের উন্নয়নে সরকার অনেক প্রকল্প নিয়েছে। বছরের পর বছর বাজেট বেড়েছে। রেলপথের উন্নয়নে খরচ হয়েছে বিস্তর। কিন্তু রেলওয়ের এই উন্নয়ন কাজ করেছে কারা? নিন্দুকেরা বলেন, হাতেগোনা কয়েকটি প্রতিষ্ঠানই রেলওয়ের উন্নয়নের ঠিকাদারি কাজ পেয়েছে। সত্যিই তাই! কেন? এর পেছনে কি কোনো রহস্য আছে? আছে কি কোনো সুবিধাভোগী গোষ্ঠী? এসব প্রশ্নের উত্তর না মিললে কীভাবে কাটবে রেলওয়ের ব্যবস্থাপনা সংকট? 

তবে কি সর্ষের মধ্যেই ভূত?

সাবেক যোগাযোগমন্ত্রী ব্যারিস্টার নাজমুল হুদাকে নিশ্চয়ই মনে আছে? রাজধানীতে রেলওয়ে ভবনের পেছনে রেলওয়ের মহামূল্যবান এক একর জমি স্ত্রীর নিয়ন্ত্রিত প্রতিষ্ঠানকে ৯৯ বছরের জন্য লিজ দিয়ে কার্যত প্রমাণ দিয়েছিলেন অনিয়মই সেখানে নিয়ম। সেই ধারাবাহিকতা আজও কতটা কার্যকর জানা নেই। কিন্তু রেলওয়ে যেভাবে চলা দরকার সেভাবে যে চলছে না সাদা চোখে সেটাই আমরা দেখছি। রেলওয়ে কি সত্যি সঠিক লাইনে আসবে না? এটা কি একেবারেই অসম্ভব? 

লেখক : সম্পাদক, দৈনিক ঢাকা টাইমস, ঢাকাটাইমস২৪.কম ও সাপ্তাহিক এই সময়।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩
মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ
আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব
মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২
ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি
রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি
চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত
টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা
বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা
দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম
দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের
‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস
ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন
ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১
গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা
ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন
গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা
মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি
সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি

শনিবারের সকাল

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান
বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান

পরিবেশ ও জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি
যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা