শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৪৫, বুধবার, ১০ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

আদিবাসী বিষয়ক আন্তর্জাতিক সনদ বাস্তবায়নে বিশ্বের শক্তিশালী দেশগুলোর বাধা ও বাংলাদেশ প্রেক্ষাপট

মাহের ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
আদিবাসী বিষয়ক আন্তর্জাতিক সনদ বাস্তবায়নে বিশ্বের শক্তিশালী দেশগুলোর বাধা ও বাংলাদেশ প্রেক্ষাপট

ইতিহাসে নিশ্চয় আদি আর নব্য বলে কিছু থাকার সুযোগ নেই। কারণ, ইতিহাস বদল হওয়া বা নতুন সংস্করণে রূপান্তরের অবকাশ অসম্ভব। কিন্তু ইদানীং কিছু কিছু কাণ্ডকারখানা দেখে এমন প্রশ্ন থেকে বিরত থাকার উপায় বের করা অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছে। বস্তুত শতবর্ষের পুরনো ইতিহাস বদলানোর কোনো সুযোগ না থাকলেও, কিছু উৎসাহী ব্যক্তিকে প্রাণান্তকর প্রচেষ্টায় নিরন্তর নিয়োজিত দেখা যাচ্ছে, আদি ইতিহাসের একটি নব্য সংস্করণ প্রকাশ করতে। যেখানে ইতিহাসের পরিবর্তন ঘটানোর প্রয়াস রয়েছে, অত্যন্ত চতুরতার সাথে। দীর্ঘ প্রায় দুশতক ধরে পার্বত্য চট্টগ্রামে বসবাসরত অবাঙ্গালীদের পরিচয় বদলানোর অপপ্রচেষ্টাকে উদ্দেশ্য করেই এই কথাগুলোর অবতারণা।

পার্বত্য অঞ্চলের আঞ্চলিক রাজনৈতিক দলসমূহের নিজেদের মধ্যকার বিবাদের বিষয়ে প্রায় সকলেই কমবেশি অবগত। বিবাদের মাত্রা এতটাই চরম পর্যায়ের যে, হত্যাকাণ্ডের ঘটনা নেহায়েতই কম নয়। ঘৃণার পারদ কোন উচ্চতায় পৌঁছলে, মানুষ শবযাত্রীদেরও হত্যা করতে পারে– সেটা সহজেই অনুমেয়। তবে অবাক করার বিষয় হচ্ছে, নিজেদের অন্তঃকলহের এমন ভয়াবহতা সত্ত্বেও তিনটি বিষয়ে সকল আঞ্চলিক দলের দৃষ্টিভঙ্গি একই রয়েছে। সেই তিনটি বিষয় হলো:
১।      পার্বত্য অঞ্চলে ভূমির মালিকানা ।
২।     আদিবাসী হিসেবে স্বীকৃতি।
৩।     বাঙালিদেরকে পার্বত্য অঞ্চলের বাইরে প্রত্যাবাসন।

এই তিনটি বিষয়ের মধ্যে ‘আদিবাসী’ ইস্যুটি  সর্বাধিক গুরুতর বলে বিবেচিত। যা কিনা আপাতদৃষ্টিতে ‘ক্ষুদ্র নৃ গোষ্ঠী’ হতে ‘আদিবাসী’ হতে চাওয়ার মতো একটা সাদামাটা স্ট্যাটাস পরিবর্তন বলে মনে হতে পারে অনেকের কাছেই। যদিও এটি পার্বত্যাঞ্চলের সমস্যাসমূহের মধ্যে অতি সাম্প্রতিক সংযোজন। মূলত ২০০৭ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর ‘আদিবাসী জনগণের অধিকার বিষয়ে জাতিসংঘের ঘোষণাপত্র ২০০৭’ গৃহীত হওয়ার পর থেকেই পার্বত্যাঞ্চলের নেতৃবৃন্দ এবং দেশের কিছু বিশিষ্ট ব্যক্তি এই বিষয় নিয়ে অস্বাভাবিক রকমের সরব হয়ে উঠেন। 

ওই ঘোষণাপত্রের সাথে সংশ্লিষ্ট আই.এল.ও. কনভেনশন ১৬৯ এর যোগসূত্র অবিচ্ছেদ্য। ফলে, জাতিসংঘ ঘোষণাপত্র ২০০৭ এবং  আই.এল.ও. কনভেনশন ১৬৯ এর ব্যাপারে আলোকপাত করা অপরিহার্য হয়ে দাঁড়িয়েছে। তবে মূল প্রতিপাদ্যে যাওয়ার আগে দেখা যেতে পারে, ‘আদিবাসী’ শব্দটির প্রতি এত আকর্ষণের আগে এই তথাকথিত ‘আদিবাসী’রা নিজেদের কী পরিচয়ে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করতেন।

দীর্ঘ প্রায় দুই দশকের সশস্ত্র বিদ্রোহের সমাপ্তিতে যে ঐতিহাসিক পার্বত্য চুক্তি করা হয়েছিল, সেখানে পাহাড়ের অ-বাঙ্গালিরা নিজেদেরকে ‘উপজাতি’ হিসেবেই পরিচিত করেছিলেন। আরো পিছনে তাকালে দেখা যায়, যুগে যুগে বিভিন্ন নামে অভিহিত হলেও, ইতিহাসের কোন সময়েই, কোন ব্যক্তিই এদেরকে কখনোই ‘আদিবাসী’ (Indigenous) বা ‘আদিম অদিবাসী’ (Aborigines) বা ‘ভূমিপুত্র’ (Son of the Soil) হিসেবে দাবি করেননি। বিভিন্ন সময়ে, পাহাড়ের উপজাতিদের যে পরিচিতি পাওয়া যায়, তার কয়েকটি উদাহরণ দেয়া হলো:

১। পার্বত্যাঞ্চলে শিক্ষকতায় নিয়োজিত থেকে প্রায় চার বছর ধরে তথ্য সংগ্রহ করে সতীশ চন্দ্র ঘোষ ১৯০৯ সালে প্রকাশ করেন ‘চাকমা জাতি (জাতীয় চিত্র ও ইতিবৃত্ত)’ বইটি । যা কিনা, চাকমা জাতির ইতিহাসের এক মহামূল্যবান আঁকড় গ্রন্থ হিসেবে পরিগণিত। এই বইয়ে পার্বত্যাঞ্চলের উপজাতীয়দের ‘পাহাড়ি’ (hillmen) হিসেবে অভিহিত করা হয়েছে।

“(ডেপুটি কমিশনার) কাপ্তেন গর্ডনের রিপোর্টে দেখা যায়, পাহাড়িদের মধ্যে সম্প্রতি এমন একভাব জন্মেছে যে, তারা দীর্ঘতর সময় ধরিয়া একস্থানে তাহাদের চিফ বা হেডম্যানের কর্তৃত্বাধীন থাকতে চায় না। এই ভাব সম্ভবত বাঙালিদের প্রাধান্যে ঘটেছে। এই বাঙালিদের পরিচয় তাহার নিজের কথায়, Who are striving to impress the simple hillmen with that spirit of referring everything to law courts and questioning the validity of every order of an executive officer, which is so strong among themselves.” (পৃষ্ঠা ৩১৯-৩২০) (ঘোষ, ১৯০৯ (পুনর্মুদ্রণ ২০০০), পৃ. ৩১৯-৩২০)।

২। ১৯০৬ সালে কলকাতা হতে প্রকাশিত, এস এইচ হাচিনসন-এর ‘অ্যান একাউন্ট অফ চিটাগাং হিল ট্র্যাক্টস’ বইয়ে, পাহাড়িদেরকে ‘ট্রাইব’ (Tribe) হিসেবে অভিহিত করেছেন। “The tribe consider themselves descendants of emigrants from Bihar, who came over and settled in these parts in the days of the Arracanese Kings. After a great deal of trouble I have succeeded in piecing together the semblance of a history, compiled from notes given me by the Chakma Chief and some of the influential Dewans of the tribe.” ( An Account of Chittagong Hill Tracts, by S. H. Hutchinson, page-89) (Hutchinson, 1906, p. 89).

৩। ১৯৬৯ সালে রাঙামাটি হতে প্রকাশিত বিরাজ মোহন দেওয়ানের ‘চাকমা জাতির ইতিবৃত্ত’ বইয়ে (দ্বিতীয় সংস্করণ, ২০০৫), পাহাড়ের অধিবাসীদের পাহাড়ি এবং উপজাতি উভয় অভিধাতেই ভূষিত করা হয়েছে।

“পাহাড়িরা শিক্ষা সম্প্রসারণের সাথে ব্যবসা ও শিক্ষা শিক্ষা ক্ষেত্রে আকৃষ্ট না হইলে ইহার ভবিষ্যৎ পরিণাম সুদূরপ্রসারী নহে। শিক্ষার মুখ্য উদ্দেশ্য কেবল চাকরি নহে। শিক্ষা ও ব্যবসা বাদ দিয়ে কোনো জাতি উন্নত হইতে পারে না। পাহাড়িদের স্মরণ রাখা দরকার তাহাদের মধ্যে শতকরা একজনও ব্যবসায়ী নাই”। (দেওয়ান ব. ম., চাকমা জাতির ইতিবৃত্ত, ২০০৫, পৃ. ১৭৩)।

“উপজাতিরা সংস্কার প্রিয়। ইহাতে অতীতে চাকমারা প্রতিবেশী হিন্দু ও মুসলমানদের সংস্পর্শে আসিয়া বহু ধর্মীয় সংস্কার অনুকরণ করে ঠিকই। আর ইহারই কারণ J. H. Hutton ও সুবোধ ঘোষ মহাশয় উভয়েরই মন্তব্যে প্রকাশ “উপজাতীয় সংস্কারাদি হিন্দুধর্ম থেকে পৃথক করা দুষ্কর”। (দেওয়ান ব. ম., চাকমা জাতির ইতিবৃত্ত, ২০০৫, p. ২১৩)।

৪। শ্রী কামিনী মোহন দেওয়ান এর ‘পার্বত্য চট্টলের এক দীন সেবকের জীবন কাহিনী’ পুস্তকে, পার্বত্য চট্রগ্রামের উপজাতীয়দেরকে পাহাড়ি পরিচয়েই পরিচিত করানো হয়। “একদিন কথা প্রসঙ্গে তিনি (এসিস্টেন্ট সুপারিন্টেনডেন্ট মি. হেরিস) চাকমা বা এই জেলাস্থ পাহাড়ি জাতির প্রতি এই অভিযোগ প্রকাশ করিলেন যে তাহারা অতি ভীরু ও অলস প্রকৃতির লোক এই জন্য অনাহারে থাকিবার অবস্থা উপস্থিত হইলেও তাহারা কাজ করিতে চাহে না।” (দেওয়ান শ. ক., ১৯৭০, p. ১২৬)।

৫। বাংলা ১৩৯২ সালে কলকাতা হতে প্রকাশিত সিদ্ধার্থ চাকমার ‘প্রসঙ্গ: পার্বত্য চট্টগ্রাম’ বইয়ে পাহাড়িদের উপজাতি হিসেবেই  অভিহিত করা হয়। “পার্বত্য চট্টগ্রাম একটি ইতিহাসের দায়। সেই দায়দায়িত্ব পালনের ভার রাজনৈতিক পরস্পরাগতভাবে ব্রিটিশ, পাকিস্তান ও বাংলাদেশের হাতে এসেছে। — পার্বত্য চট্টগ্রামের অনেক বুদ্ধিজীবী মনে করেন যে, উপজাতি সম্পর্কিত সব দায়দায়িত্ব সরকার ছেড়ে দিয়েছে আমলাদের হাতে। — তাদের মতে, রাজনৈতিক কমিটি যদি গঠিত হত তাহলে আমলাতন্ত্রের স্বেচ্ছাচারিতার কারণে জটিল হতে হতে পার্বত্য চট্টগ্রামের উপজাতি সমস্যা বর্তমানের সঙ্কটরূপে ধারণ করত না।“ (চাকমা স. , ১৩৯২ বঙ্গাব্দ, পৃ. ১৩৪)।

৬। ১৯৭৫ সালে তৎকালীন রাষ্ট্রপতির রাঙামাটি আগমন উপলক্ষে, উক্ত স্মারকলিপি প্রদানকারীদের মধ্যে চারু বিকাশ চাকমা, অশোক কুমার দেওয়ান, জ্ঞানেন্দু বিকাশ চাকমা, মং শৈ প্রু চৌধুরী (বোমাং সার্কেল চিফ), মং প্রু সাইন (মং সার্কেল চিফ) এবং বিরেন্দ্র কিশোর রোয়াজা, প্রাক্তন এমপিএ উল্লেখযোগ্য। (রহমান, পার্বত্য তথ্য কোষ, ২০০৭, পৃষ্ঠা. ১২৯-১৩৫)। (রহমান, পার্বত্য তথ্য কোষ, ২০০৭, পৃষ্ঠা – ১২৯-১৩৫)।

৭। ১৯৯৩ সালের জ্ঞানেন্দু বিকাশ চাকমা রচিত ‘ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটে পার্বত্য স্থানীয় সরকার পরিষদ’ বইয়েও উপজাতি শব্দটিই ব্যবহার করা হয়েছে। “১৬ ফেব্রুয়ারি, ১৯৭৩ ইং রাঙ্গামাটিতে প্রদত্ত প্রধানমন্ত্রী শেখ মুজিবর রহমানের একটি উক্তিকে অপব্যাখ্যা করে জনসংহতি সমিতি উপজাতীয় জনগণের সমর্থন আদায় করতে সমর্থ হয়। — উপজাতীয়রা বাঙালি বলতে বাঙালি মুসলমানদের বুঝে। জনসংহতি সমিতি শেখ মুজিবের উপরোক্ত বক্তব্যকে অপব্যাখ্যা করে বলেছে যে, তিনি উপজাতীয় জনগণকে বাঙালি আখ্যা দিয়েছেন। অর্থাৎ ভবিষ্যতে উপজাতীয়দের সবাই বাঙালি বা মুসলমান হতে হবে। সবাইকে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করতে বাধ্য করা হবে।“ (চাকমা জ. ব., ১৯৯৩, পৃষ্ঠা. ৫২)।

অর্থাৎ, লিখিত ইতিহাসের কোনো সময়েই পার্বত্যাঞ্চলে বসবাসরত উপজাতীয়দেরকে স্বদেশী বা বিদেশী কিংবা উপজাতি বা বাঙ্গালি কোন লেখকই ‘আদিবাসী’ হিসেবে অভিহিত করেননি। তাই, হঠাৎ করেই এই জনগোষ্ঠী নিজেদেরকে ‘আদিবাসী’ হিসেবে প্রমাণ করতে উঠে পড়ে লেগে যাওয়ায় প্রশ্ন চলেই আসে- আপাত দৃষ্টিতে, সাদা চোখে উপজাতির পরিবর্তে আদিবাসী কি নিরীহ নাম বদল?  নাকি, এর অন্তরালে রয়ে গেছে অন্য আরো কিছু?

জাতিসংঘ ঘোষণাপত্র ২০০৭ এবং  আই.এল.ও. কনভেনশন ১৬৯-এর সম্পর্কে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি বিষয় আলোকপাত করলে, যে কারো এ সংক্রান্ত সমস্ত সন্দেহ দূর করা সহজ হতে পারে।

১৯৫৭ সালে প্রবর্তিত আই.এল.ও. কনভেনশন-১০৭ (Convention concerning the Protection and Integration of Indigenous and Other Tribal and Semi-Tribal Populations in Independent Countries) বাংলাদেশ সরকার ১৯৭২ সালের ২২ জুন অনুমোদন (ratify) করে। এই কনভেনশনের মূল প্রতিপাদ্য অনুযায়ী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান উপজাতি জনগোষ্ঠীকে দেশের মূলধারার সমকক্ষ হতে সহায়তা প্রদানের ঘোষণা প্রদান করেছিলেন।

পরবর্তীতে কনভেনশন-১০৭ রিভাইস করে, আই.এল.ও. কনভেনশন-১৬৯ এর প্রবর্তন করা হলে, পূর্বোক্ত কনভেনশনটি বাতিল হয়ে যায়। তবে বাংলাদেশ যেহেতু কনভেনশন-১৬৯ অনুমোদন (ratify) করেনি, তাই আমাদের জন্য তা অবশ্য পালনীয় নয়।  এখানে উল্লেখ্য যে, ১৯৮৯ সালের ২৭ জুন প্রবর্তিত আই.এল.ও. কনভেনশন-১৬৯ (Convention concerning Indigenous and Tribal Peoples in Independent Countries) অদ্যবধি মাত্র ২২টি দেশ অনুমোদন করেছে। এশিয়ায় একমাত্র নেপাল ছাড়া অন্য কোন দেশ এটি অনুমোদন করেনি।

অন্যদিকে, ২০০৭ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘে আদিবাসী বিষয়ক যে ঘোষণাপত্র ( United Nations Declaration on the Rights of Indigenous Peoples) গৃহীত হয়, সেখানে প্রস্তাবের পক্ষে ১৪৩টি দেশ ভোট দিলেও, বাংলাদেশ ভোটদানে বিরত থাকে। স্মরণযোগ্য যে, ১১টি দেশ ভোটদানে বিরত থাকে এবং ৩৪টি দেশ ভোটাভুটিতে অনুপস্থিত থাকে। ৪টি দেশ যথা অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, নিউজিল্যান্ড এবং যুক্তরাষ্ট্র প্রস্তাবের বিপক্ষে ভোট দেয়।

আই.এল.ও. কনভেনশন-১৬৯ এর মূল প্রতিপাদ্য অনুযায়ী কোন অঞ্চলের উপজাতি জনগোষ্ঠীই ঐ অঞ্চলের আদিবাসী জনগোষ্ঠী (Indigenous Population)। সকল ক্ষেত্রেই এই জনগোষ্ঠীকে দেশের মূল জনগোষ্ঠী হতে আলাদা হিসেবে বিবেচনা করতে হবে এবং রাষ্ট্র তা নিশ্চিত করবে। এছাড়াও আত্মপরিচয় নিরুপণের ক্ষেত্রে তারা ভিন্নতর বলে বিবেচিত হবে এবং নিজস্ব সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও আর্থ-সামাজিক মানদণ্ডে তাদেরকে বিবেচনা করতে হবে।

এই আদিবাসী জনগোষ্ঠীর ভূমি অধিকারের কিছু বিশেষ বিধান রয়েছে। ঐতিহ্যগতভাবে ব্যক্তি বা গোষ্ঠী মালিকানার পাশাপাশি, তাদের জীবন ধারণ ও অন্যান্য কাজকর্মের জন্যে ব্যবহৃত জমির উপর তাদের অধিকার থাকবে। এই জমির মধ্যে কোনো সরকারি জমি বা খাস জমি থাকবে না। এই জনগোষ্ঠীর বাইরের কেউ এই জমির মালিক হতে পারবে না। এই জমির উপর তাদের অধিকার ও দখল রাষ্ট্র কর্তৃক নিশ্চিত করা হবে। এমনকি, রাষ্ট্র কর্তৃক প্রাকৃতিক সম্পদ আহরণের প্রয়োজনে, তাদের মতামত প্রাধান্য পাবে।

মজার ব্যাপার হলো, অন্যায়ের শাস্তিস্বরূপ এদেরকে দেশের প্রচলিত আইনানুযায়ী জেলে পোরার পরিবর্তে, নিজ নিজ গোষ্ঠীর প্রচলিত ধারায় শাস্তি প্রদানকে প্রাধান্য দিতে হবে।

২০০৭ সালের জাতিসংঘের ঘোষণাপত্রের মূলে আদিবাসী হিসেবে স্বীকৃত জনগোষ্ঠীর বিশেষ কিছু অধিকার থাকবে। যেমন:
ক। আত্ননিয়ন্ত্রণের অধিকার (অধ্যায় ৩)।
খ। স্বায়ত্তশাসনের অধিকার (অধ্যায় ৪)।
গ। নিজস্ব ভূমি ও অঞ্চলের উপর অধিকার (অধ্যায় ১০)।
ঘ। নিজস্ব শিক্ষা ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা এবং নিয়ন্ত্রণের অধিকার (অধ্যায় ১৪)।
ঙ। সংশ্লিষ্ট জনগোষ্ঠীর যৌক্তিক স্বার্থ রক্ষা কিংবা তাদের অনুরোধ ছাড়া অথবা তারা রাজি না থাকলে রাষ্ট্র কর্তৃক ওই অঞ্চলে কোন ধরনের সামরিক কার্যক্রম গ্রহণ করতে পারবে না (অধ্যায় ৩০)।
চ। এই ঘোষণাপত্রের অধিকারসমূহ প্রতিষ্ঠা করার লক্ষে জাতিসংঘ এবং অন্যান্য আন্তঃরাষ্ট্রীয় সংস্থা  চাপ প্রয়োগ করতে পারবে। এমনকি, এই উদ্দেশে জনমত গঠন, অর্থনৈতিক সহযোগিতা, বা কারিগরি সহযোগিতার ফোরাম গঠন করতে পারবে (through the mobilization, inter aila, of financial cooperation and technical assistance) (অধ্যায় ৪১)।

সঙ্গত কারণেই, অধ্যাপক মাহফুজ আহমেদ মন্তব্য করেছেন, “আদিবাসী জনগোষ্ঠীর অধিকার বিষয়ক ঘোষণাপত্র অনুসারে আদিবাসী হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার পর তাদেরকে আত্ননিয়ন্ত্রণের অধিকার, স্বতন্ত্র তথা স্বায়ত্তশাসন দিতে হবে। এমনকি বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে যদি তারা মনে করে যে তারা বাংলাদেশ রাষ্ট্রে থাকবে না বা ভারতেও যোগ দেবে না; তবে তারা স্বাধীন রাষ্ট্র স্থাপন করতে পারবে। বাংলাদেশ রাষ্ট্রে থাকলেও তারা যে অঞ্চলে বাস করে সেই অঞ্চলের ভূমির মালিকানা বাংলাদেশের হবে না এবং সে অঞ্চলে সরকারের নিরাপত্তা বাহিনী কোনো কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারবে না। তারা আত্ননিয়ন্ত্রণ, স্বায়ত্তশাসন, স্বশাসিত সরকার ও তাদের স্বতন্ত্র রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও আইনি কার্যক্রম এবং তা পরিচালনার জন্যে  স্বনিয়ন্ত্রিত অর্থনৈতিক ব্যবস্থা চালু করতে পারবে। উপর্যুক্ত বিষয়গুলো নিশ্চিত হলে প্রকারান্তরে তা এই অঞ্চলের উপর বাংলাদেশের নিয়ন্ত্রণ খর্ব করবে।” (প্রকাশিতঃ পার্বত্য নিউজ ডট কম, ২৭ আগস্ট ২০১৫)।

দেশের ভৌগোলিক অখণ্ডতা ও সার্বভৌমত্বের প্রতি সম্ভাব্য ঝুঁকি এবং সার্বিক বিবেচনায় রাষ্ট্রের স্বার্থের বিপক্ষে যাচ্ছে বলেই পৃথিবীর অনেক দেশই আই.এল.ও. কনভেনশন-১৬৯ অনুমোদন করেনি। প্রতিবেশী ভারতে ৭০৫টি স্বীকৃত ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী রয়েছে। ২০১১ সালের শুমারি অনুযায়ী, প্রায় ৮.৬% জনগোষ্ঠী, যারা ৩০টি প্রদেশে বসবাস করে, এই নৃ-গোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্ত। এদের স্বার্থ রক্ষায় বিভিন্ন আইন এবং সাংবিধানিক রক্ষাকবচ থাকলেও ভারত নিজের দেশে ‘আদিবাসী’ কনসেপ্ট স্বীকার করে না। তাই, আই.এল.ও. কনভেনশন-১৬৯ অনুমোদন করেনি। (AIPP & ZIF, 2017)

অস্ট্রেলিয়া জাতিসংঘের ২০০৭ সালের ঘোষণাপত্রের বিপক্ষে ভোট প্রদানকারীদের মধ্যে অন্যতম। তারা এই প্রস্তাবের বিরোধিতা করার পিছনে অনেকগুলো কারণ উল্লেখ করেছে। যেমন, আত্ননিয়ন্ত্রণের ভুল ব্যাখ্যা দেয়া হতে পারে, বুদ্ধিবৃত্তিক ও সাংস্কৃতিক সম্পত্তির অপব্যবহারের আশঙ্কা রয়েছে, ভূমি এবং প্রাকৃতিক সম্পদের বাস্তবতা অনুধাবনে ব্যর্থতার সুযোগ রয়েছে, সম্মতি গ্রহণের বাধ্যবাধকতায় রাষ্ট্রের সকল বিষয়ে ভেটো দেয়ার প্রবণতা সৃষ্টি হতে পারে। এমনকি তাদের নিজেদের স্বার্থে গৃহীত অর্থনৈতিক বা প্রশাসনিক পদক্ষেপসমূহ বিরোধিতার মুখোমুখি হতে পারে। সবচেয়ে বড় অভিযোগ হল এই যে, এই ঘোষণাপত্র আদিবাসীদের প্রথাগত আইনকে দেশের প্রচলিত আইনের ওপরে স্থান দিয়েছে।
দেশের সংবিধানের সাথে বেমানান এবং চলনসই নয় বিধায় কানাডা এই ঘোষণাপত্রের বিরোধিতা করেছে। কানাডা সরকারের ভাষ্যমতে, দেশের  সংবিধানে স্বাধীনতা এবং অধিকারের যে বিধান রয়েছে, জাতিসংঘের এই ঘোষণাপত্র তার সাথে চলনসই নয়। এর কয়েকটি আর্টিকেল নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয়েছে যে, এগুলো আদিবাসীদের এমন কিছু অধিকার দিয়েছে যা রাষ্ট্রের মৌলিক গঠনতন্ত্রের সাথে চলনসই নয়। এছাড়াও সাধারণ পাবলিক পলিসি’র ক্ষেত্রে আদিবাসীদের সম্মতি নেয়ার যে বিধান রাখা হয়েছে, তাও সমস্যা সৃষ্টি করবে বলে ধারণা করা হয়েছে। এমনকি, মন্তব্য করা হয়েছে যে, এটি পশ্চিমা গণতন্ত্র অনুসরণকারী কোন সাংবিধানিক গণতান্ত্রিক সরকারের ক্ষেত্রে কার্যকর হবে না। এছাড়াও, এটা শুধুমাত্র ‘First Nations’ এর অধিকার রক্ষা করবে। বলাই বাহুল্য, এখানে ফার্স্ট নেশন্স বলতে আদিবাসী বুঝানো হয়েছে। সমালোচনা করে বলা হয়েছে যে, কানাডাতে আদিবাসীদের অধিকার অন্যদের অধিকার খর্ব করতে পারে না। কারণ এই দেশে দুই থেকে তিনশত বছর ধরে অন্যরাও আদিবাসীদের সাথেই পশু শিকার করেছে এবং মাছ ধরেছে।

নিউজিল্যান্ড এই ঘোষণাপত্রকে বিরোধিতা করার মূল কারণ ছিল এটি আদিবাসীদেরকে অতি নাগরিকে (Citizen Plus) এ পরিণত করে। একে দন্তবিহীন আখ্যা দিয়ে, এর  বিরুদ্ধে ভোট প্রদান করে। নিউজিল্যান্ডের আপত্তির বক্তব্য অনুযায়ী, এটি দেশের সংবিধান এবং আইনি ব্যবস্থার সাথে বেমানান। মূলত এই ঘোষণাপত্রের চারটি ধারাকে মোটা দাগে অগ্রহণযোগ্য বলা হয়েছে। তন্মধ্যে, ভূমির অধিকার সংক্রান্ত ধারাটির ব্যাপারে আপত্তি সবচেয়ে জোরালো। আদিবাসী বা অ-আদিবাসী নাগরিকের মালিকানায় থাকা ভূমিতে আদিবাসীদের অধিকার স্বীকার করে নিলে যে জটিলতা সৃষ্টি হবে, তার সমাধান বাস্তবে অসম্ভব বলে মতামত ব্যক্ত করা হয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্রের কাছে এই ঘোষণাপত্রটি যথাযথ পরিষ্কার মনে হয়নি। এমনকি, এর ভিন্ন ভিন্ন ব্যাখ্যা সম্ভব বিধায়; এটি কোন সার্বজনীন নীতি প্রতিষ্ঠায় ব্যর্থ হয়েছে বলে মত প্রকাশ করা হয়েছে। অন্যান্য দেশের আপত্তির সাথে সুর মেলানোর পাশাপাশি, ঘোষণাপত্রটি ‘আদিবাসী জনগোষ্ঠীর’ কোন পরিষ্কার ও নির্দিষ্টভাবে সঙ্গায়িত না করতে পারার দিকে যুক্তরাষ্ট্র দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। জাতিসংঘে নিযুক্ত সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত জন বোল্টন এই ঘোষণাপত্রের বিরোধিতায় বলেছিলেন যে, ‘এটি ভালো অনুভব করার মতো এমন একটি দলিল (a kind of feel-good document) , যেখানে এমন অনেকগুলি অস্পষ্ট বাক্যাংশ রয়েছে (so many unclear phrases) যে, আপনি যখন এটির সাথে একমত হবেন তখন নিশ্চিত হতে পারবেন না যে, এটি কী অর্থ বহন করে। যে দলিলের ভবিষ্যৎ প্রভাব সম্পর্কে আপনি সম্পূর্ণরূপে বুঝতে পারেন না, সেরকম একটি দলিলে স্বাক্ষর করা ভুল এবং সম্ভাব্য বিপজ্জনক ( wrong and potentially dangerous)।’ (Berger, 2010)
যে কোনো কারণেই হোক না কেন, আদিবাসী কথাটির বাস্তবে কোনো বিশ্বজনীন বা সর্বজনগ্রাহ্য সংজ্ঞা নেই। বরং জাতিসংঘের ফ্যাক্টশিটে বলা হয়েছে যে, আদিবাসীদের বৈচিত্র্যের কথা বিবেচনা করে, জাতিসংঘের কোনো সংস্থাই এই শব্দটির কোনো আনুষ্ঠানিক সংজ্ঞা প্রণয়ন করেনি। সংজ্ঞায়িত না করলেও, আত্নচিহ্নিতকরণকেই (Self Identification) আদিবাসীদের পরিচয় নির্ধারণের আধুনিক পদ্ধতি হিসেবে ব্যক্ত করা হয়েছে। (UN, 2013)

বিস্ময়কর হলেও সত্যি যে, জাতিসংঘ আদিবাসী বিষয়ক স্থায়ী ফোরামের আদিবাসীদের অধিকার সংক্রান্ত ঘোষণাপত্র-২০০৭ এ আদিবাসীর সংজ্ঞা স্পষ্ট না করেই, তাদের বিভিন্ন ধরনের অধিকার এবং সুবিধাদির কথা বিবৃত হয়েছে। প্রকৃতপক্ষে, সংজ্ঞায় এত বেশি অস্পষ্টতা, আর ব্যাপ্তি এত বেশি রয়েছে যে, লাভ-ক্ষতির হিসাব মিলানোর জন্যে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীদের বিশেষজ্ঞের স্মরণাপন্ন হতে হয় নিতান্ত বাধ্য হয়েই। অন্যদিকে, যে কোনো সংখ্যালঘু ব্যক্তিকেই তার ইচ্ছে মতো নিজেকে আদিবাসী বা উপজাতি ঘোষণা করার এখতিয়ার দেয়া হয়েছে। (UN, 2017)

তাই একথা বলা যেতেই পারে যে, সুস্পষ্টভাবে সংজ্ঞায়িত না করে এবং নিজেদের আত্নচিহ্নিতকরণের সুযোগ দিয়ে আদিবাসী তকমাটিকে বিশেষজ্ঞ তথা সুযোগসন্ধানী চক্রের কুক্ষিগত করার পথ খোলা রাখা হয়েছে। হয়ত এগুলো বিবেচনা করেই পৃথিবীর অনেক দেশই এই কনভেনশন ও ঘোষণাপত্র অনুমোদন করেনি।

অপরদিকে, আমাদের দেশের কিছু স্বার্থান্বেষী মহল ২০০৮ সালের শুরু থেকেই ‘আদিবাসী’ দাবি আদায়ের জন্যে আদাজল খেয়ে ময়দানে নেমে পড়ে। ২০০৭ সালের পূর্ব পর্যন্ত যে পার্বত্য চট্টগ্রামের কোনো আঞ্চলিক দল বা কোনো নেতাই আদিবাসী’র স্বীকৃতি চায়নি, সেই পার্বত্য চট্টগ্রামে হঠাৎ করেই সবাই আদিবাসী হওয়ার দৌড়ে শামিল হয়ে গেলেন। এর কারণ মানবাধিকার বা পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর অধিকার নিশ্চিত করা নয়, বরং সুদীর্ঘ রাজনৈতিক উদ্দেশ্য এবং পরিকল্পনা বাস্তবায়নের পদক্ষেপ নেয়া।

দুনিয়াব্যাপী সাধারণ মানুষের অধিকারের ব্যাপারে যারা সর্বদাই সোচ্চার, সমাজের অনগ্রসর জনগোষ্ঠীর সুবিধার জন্যে যারা যে কোনো ত্যাগ স্বীকারে কখনোই দ্বিধা করে না, মানবাধিকার, গণতন্ত্র আর বাক স্বাধীনতার প্রকৃষ্ট উদাহরণ হিসেবে যাদেরকে সমীহের চোখে দেখা হয়, বিশ্বের সেই সব দেশও আই.এল.ও. কনভেনশন-১৬৯ এবং জাতিসংঘ আদিবাসী বিষয়ক ঘোষণাপত্র-২০০৭ গ্রহণ করেনি। তাদের যুক্তি, এগুলো সার্বভৌম একটি দেশের মৌলিক কাঠামোর সাথে মানানসই নয়, আপামর জনসাধারণের অধিকারের সাথে সাংঘর্ষিক, সাংবিধানিক রক্ষাকবচের সাথে বেমানান এবং সমাজে বিভক্তি আর অদৃশ্য দেয়াল তুলবে।

যথেষ্ট প্ররোচণা সত্ত্বেও, বাংলাদেশ সরকার আদিবাসী বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণে ভুল করেনি, বরং বিজ্ঞতার পরিচয় দিয়েছে এবং আই.এল.ও. কনভেনশন-১৬৯ এবং জাতিসংঘ ঘোষণাপত্র-২০০৭ অনুমোদন (ratify) না করে বাংলদেশকে বিশ্বের অনেক প্রভাবশালী দেশের কাতারে দাঁড় করাতে সক্ষম হয়েছে। সরকারের এই প্রজ্ঞার যথোপযুক্ত বাস্তবায়ন করাই বর্তমানে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব। এই গুরুদায়িত্ব পালনে সরকারের পাশাপাশি দেশের সকলকেই এগিয়ে আসতে হবে। অন্যথায় স্বার্থান্বেষী মহল, যারা এখনো সরকারের এই অর্জনকে ম্লান করতে তৎপর, তাদের অপতৎপরতায় ভাটা পড়বে না।

তথ্যসূত্র:
১। Asia Indigenous Peoples Pact (AIPP) and Zo Indigenous Forum (ZIF), (2017), The Situation of the Rights of Indigenous Peoples of India. Submitted in 27th Session of Human Rights Council (Apr-May 2017).
২। Berger, Judson. (2010, December 25). Obama’s Reversal on ‘Indigenous Peoples’ Rights Stirs Concern Over Legal Claims. Politics. Fox News. Retrieved August 06, 2018.

৩। Hutchinson, R. H. Sneyd (1906). An Account of Chittagong Hill Tracts. Calcutta: The Bengal Secretariat Book Depot.
৪। UN. (2013). Indigenous Peoples and the UN Human Rights System. New York: UN. Retrieved August 6, 2018, from https://www.ohchr.org/Documents/Publications/fs9Rev.2.pdf
৫। UN. (2017). UN Declaration on the Rights of Indigenous People. New York: UN.
৬। সতীশ চন্দ্র ঘোষ, (১৯০৯, পুনর্মুদ্রণ ২০০০). চাকমা জাতি (জাতীয় চিত্র ও ইতিবৃত্ত). (সম্পাদক রঞ্জিত সেন) কলকাতা: অরুণা প্রকাশন।
৭। জ্ঞানেন্দু বিকাশ চাকমা, (১৯৯৩). ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটে পার্বত্য স্থানীয় সরকার পরিষদ. রাঙামাটি: স্থানীয় সরকার পরিষদ, রাঙামাটি পার্বত্য জেলা।
৮। সিদ্ধার্থ চাকমা, (১৩৯২ বঙ্গাব্দ). প্রসঙ্গঃ পার্বত্য চট্টগ্রাম. কোলকাতা: নাথ ব্রাদার্স।
৯। বিরাজ মোহন দেওয়ান, (২০০৫). চাকমা জাতির ইতিবৃত্ত (২য় সংস্করণ), রাঙামাটি: উদয় শংকর দেওয়ান।
১০। শ্রী কামিনী মোহন দেওয়ান, (১৯৭০). পার্বত্য চট্টলের এক দীন সেবকের জীবন কাহিনী. রাঙামাটি: দেওয়ান ব্রাদার্স এন্ড কোং।
১১। আতিকুর রহমান, (২০০৭). পার্বত্য তথ্য কোষ (নবম খণ্ড). সিলেট: পর্বত প্রকাশনী।

লেখক: গবেষক ও কলামিস্ট

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
পাকিস্তানে কেএফসিতে হামলা-সংঘর্ষে নিহত ১, গ্রেপ্তার ১৭৮
পাকিস্তানে কেএফসিতে হামলা-সংঘর্ষে নিহত ১, গ্রেপ্তার ১৭৮

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩
মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ
আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব
মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২
ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি
রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি
চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত
টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা
বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা
দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম
দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের
‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস
ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন
ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১
গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা
ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা
মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি
সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি

শনিবারের সকাল

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান
বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান

পরিবেশ ও জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি
যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা