শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৫০, শনিবার, ১৩ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

ইমাম বদল হবে, কিন্তু নীতি?

আরিফুর রহমান দোলন
অনলাইন ভার্সন
ইমাম বদল হবে, কিন্তু নীতি?

প্রশ্নটা জোরেশোরেই ছিল। রাজনৈতিক বিশ্লেষক, রাজনীতি সচেতনদের মনে তো বটেই-সাধারণ নাগরিকদের মনেও অনেক প্রশ্ন বিএনপির নেতৃত্ব নিয়ে। বিশেষত, দেশি ও বিদেশিদের কাছে সরকারপ্রধান হিসেবে গ্রহণযোগ্য শেখ হাসিনার বিপরীতে প্রধান বিরোধী শক্তি দাবিদার বিএনপির মুখ কে?

সাম্প্রতিককালে বাংলাদেশের রাজনীতিতে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য ঘটনা কী? এক লাফে জ্বালানি তেলের মূল্য বৃদ্ধি করা? আ স ম রব-মাহমুদুর রহমান মান্নার নেতৃত্বে নতুন বিরোধী রাজনৈতিক জোট গঠন? আওয়ামী লীগের মিত্রদের সরকারবিরোধী সুর চড়া হওয়া? সংসদ ভবনের এলডি হলে এমপি-উপজেলা চেয়ারম্যানের হাতাহাতি? বিচ্ছিন্নভাবে দেশের কয়েকটি জেলায় শিক্ষকদের লাঞ্ছিত করা? চাঁদপুরের বালুখেকো সেলিম খানের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা?

না-কি বিগত নির্বাচনে ইমাম মনোনয়নে বিএনপির ভুল ছিল, ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেনের এই স্বীকারোক্তি?

কোন ড. মোশাররফ? যিনি বিএনপির স্থায়ী কমিটির জ্যেষ্ঠতম সদস্য। সেই মোশাররফ যিনি দলটির প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্য। বিএনপির দুই পূর্ণ মেয়াদের সরকারের বিদ্যুৎ ও জ্বালানি এবং স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের দুর্দান্ত প্রতাপশালী মন্ত্রী। আর স্বল্পকালীন বিএনপি সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। কী বললেন তিনি?

বিএনপির রাজনীতিতে অনেক নেতা-কর্মীর ‘স্যার’ খ্যাত ড. মোশাররফ দ্ব্যর্থহীন কণ্ঠে বলেছেন, বিগত সংসদ নির্বাচনে ড. কামাল হোসেনকে ইমাম মানাটা বড্ড ভুল ছিল বিএনপির। এতদিন ধরে বিএনপির নেতা, নেতৃত্ব নিয়ে যেসব প্রশ্ন বিভিন্ন মহলে আলোচনায় ছিল তাতে দলেরই এক শীর্ষ নেতা সিলমোহর দেবেন কে জানতো!

দুর্নীতির মামলায় সাজাপ্রাপ্ত হয়ে কারাবন্দি বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম জিয়ার অফিসিয়ালি নেতৃত্ব দেওয়ার সুযোগ নেই। তাদের সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান দুর্নীতিসহ একাধিক মামলায় শুধু সাজাপ্রাপ্তই নন, আইনের চোখে পলাতকও। একইসঙ্গে দল, মিত্র ও নানামহলে বিতর্কিতও। নিজ দলে তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় বিদেশে বসে কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করতে পারলেও অনেক জ্যেষ্ঠ নেতা তাকে এখনো মেনে নিতে পারেননি ঠিকঠাক।

বিশেষত, বিএনপি ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় একুশে আগস্ট তৎকালীন বিরোধী দলীয় নেত্রী শেখ হাসিনার ওপর গ্রেনেড হামলা, চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে ১০ ট্রাক অস্ত্র আনা কিংবা বনানীর হাওয়া ভবনে বসে আইনি কর্তৃত্ব বহির্ভূত সরকার পরিচালনায় ভূমিকা রাখাসহ বিভিন্ন অভিযোগে তারেক রহমানের সেই গ্রহণযোগ্যতাই নেই।

তাহলে উপায় কী বিএনপির? জনসম্মুখে সামনের কাতারে থেকে নেতৃত্ব দেবেন কে দলটির? গত এক দশকে বিভিন্ন সময়ই এই প্রশ্ন উঠেছে।

এতটাই যে, কার্যত বাধ্য হয়ে সর্বশেষ নির্বাচনে বিএনপির নির্বাচনী জোটের লাগাম অনেকটাই গণফোরাম সভাপতি ড. কামাল হোসেনের হাতে ছেড়ে দেয়। নির্বাচনপূর্ব সরকারের সঙ্গে সংলাপ, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিপরীতে আলোচনার টেবিলে বিরোধীদের প্রধান মুখ হয়ে ওঠেন আন্তর্জাতিকভাবে খ্যাতিমান এই আইনজীবী।

অপ্রাসঙ্গিকভাবে তখন এ-ও খবরের শিরোনাম হয়, দেশের সংবিধানপ্রণেতা কতটা ‘চিজ কেক’ পছন্দ করেন। তাঁর খাদ্যতালিকায় কী থাকবে আর কী থাকবে না, রসনাপ্রিয় কামাল হোসেনের দিনলিপি সাজানো থাকে কীভাবে- এসবই তখন খবর।
হাজার হলেও সরকারবিরোধী বিএনপি শিবিরের ইমাম বলে কথা! ভেতরে ভেতরে ছায়া সরকারেরও কি প্রধান মুখ তখন ড. কামাল হোসেন?

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের অন্যতম স্নেহধন্য, আওয়ামী লীগের এক সময়ের নীতিনির্ধারক কামাল হোসেনকে ইমাম মানতে কতটা স্বস্তিবোধ করেছিল বিএনপি নেতৃত্ব। প্রকাশ্যে এ নিয়ে তখন কোনো মন্তব্য পাওয়া না গেলেও বিএনপির ভেতরে একটা চাপানো উতর ছিলই।

তবু বিএনপি আর মিত্ররা তখনো কিছুটা খোশ মেজাজে। কেন? পশ্চিমাদের প্রিয় ড. কামাল ম্যাজিকেই আওয়ামী লীগ বধের স্বপ্নে বিভোর বিএনপির তাবড় নেতারা। স্বপ্নভঙ্গ হয়ে যখন হুঁশ ফিরলো বিএনপির তখন সংসদ নির্বাচনে হেরে ‘ভূত’হওয়ার দশা। যতই আগের রাতের ভোট কারচুপিসহ অভিযোগই করা হোক না কেন, সরকার গঠন তো দূরে থাক সংসদে তৃতীয় বিরোধী দল হয়ে গেছে বিএনপি। 

ড. কামালকে নিয়ে মোহভঙ্গ হলেও বিএনপি কিন্তু তখনো তাঁর বিষয়ে ‘স্পিকটি নট’। কেন, কে জানে? বিএনপির ভূমিধস পরাজয়ে দলটির অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার প্রশ্ন যখন, তখন অবাক বিস্ময়ে সবাই লক্ষ্য করলেন দল গঠনের পর এই প্রথম ‘ধানের শীষে’ ভর করে সংসদে পা রেখেছে গণফোরাম। সুলতান মোহাম্মদ মনসুর, মোকাব্বির খান এমপি হয়ে নিজেদের ‘ধার’, ‘ভার’ হয়তো বাড়িয়ে নিয়েছেন। কিন্তু রাজধানীর মিরপুর আসনে এস এ খালেক, হারুন মোল্লার কাছে সংসদ নির্বাচনে পরাজিত ড. কামাল ৯১-এর পর আর কখনোই জনগণের ভোট পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার ঝুঁকি নেননি।
বিরোধীদের প্রধান মুখ যদি ক্রাউড পুলার না হন তাহলে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার অনীহা যে থাকবে এটাই স্বাভাবিক। ড. কামাল সরকার পরিবর্তন চান, অংশগ্রহণমূলক অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচনের কথা বলেন- কিন্তু নিজে নির্বাচন থেকে বিরত থাকেন। এই কানাঘুষা অবশ্য বিএনপির মধ্যম সারির নেতৃত্বের মধ্যে গত নির্বাচনের সময় থেকেই ছিল। নির্বাচনে ভরাডুবির পর এ কারণে ড. কামালের গণফোরামের সঙ্গে বিএনপির দূরত্ব।

আর এখন বিএনপি কাঠগড়ায়ই দাঁড় করিয়ে দিল এক সময় নৌকা প্রতীকে দেশের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে পরাজিত দেশের অন্যতম ‘কস্টলি’ আইনজীবীকে। ড. কামালকে ইমাম নির্বাচন যদি ভুল হয়ে থাকে তাহলে সঠিকটা কী?

দেশের বিভিন্ন মহলে এক সময় গ্রহণযোগ্য ডা. বদরুদ্দোজা চৌধুরী, কর্নেল (অব.) অলি আহমদকে দল ছাড়তে বাধ্য করে বিএনপি। সংস্কারের দাবি তোলা মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী মান্নান ভুঁইয়াও শেষতক বিএনপি করতে পারেননি।

দল প্রতিষ্ঠায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখা এক সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কলার ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেনরাও বিএনপির ভেতরে মূল কর্তৃত্বের জায়গায় যেতে পেরেছেন? সেই সুযোগ তাঁর সমসাময়িক কোনো নেতাকেও কি দেওয়া হয়েছে? ব্যারিস্টার জমিরউদ্দিন সরকাররাই কতখানি দলের নীতিনির্ধারণে সুযোগ পেয়েছেন?

বিএনপির অন্দরে কান পাতলে এটি পরিষ্কার শোনা যায়, তারেক-মোশাররফ সম্পর্ক ‘মধুর’। দলে তারেকের দাপটে ড. মোশাররফের ভেতরে বীতশ্রদ্ধ হওয়ার খবর আমাদের জানা আছে। তাঁর মতো আরও অনেক সিনিয়র নেতার ‘আনহ্যাপি’ থাকার খবরও বিভিন্ন সময় কানে আসে। এসব নেতা ধৈর্য হারিয়েছেন কখনো-সখনো। উষ্মা প্রকাশ করেছেন। কিন্তু তাদের বিরক্তি আমলে নেবেন কে?

তাই তো এক এগারোর সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় বিএনপিতে ইমাম পরিবর্তনের জোরালো দাবি উঠলেও তা অকার্যকর থেকে গেছে।

দণ্ডিত বেগম জিয়া কারাগারে। আইনি ও শারীরিকভাবে দলের নেতৃত্ব দিতে অক্ষম। তবুও বিএনপিকে নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য বেছে নিতে হয়েছে আরেক দণ্ডিত নেতাকে। এতটাই দেউলিয়াত্ব দেখিয়েছে যে, দলের গঠনতন্ত্র সংশোধন করে দুর্নীতিগ্রস্ত, দণ্ডিত ব্যক্তির নেতৃত্ব দেওয়ার বিধান রেখেছে। আর এর সুযোগই নিচ্ছেন আইনের চোখে পলাতক, দণ্ডিত তারেক রহমান।

এই হলো বিএনপির নীতি। তাদের ইমাম বদল হয়। কিন্তু নীতি? অনিয়ম, দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দেওয়ার এই নীতিকে কী বলে ব্যাখ্যা দেবো? কেন সাজাপ্রাপ্ত, দুর্নীতির দায়ে দণ্ডিতদের দলের সদস্য পদে বহাল রাখার বিধান গঠনতন্ত্রে সংযোজন করা হলো? বিএনপি কি কখনো এর সদুত্তর দিতে পেরেছে? না-কি পারবে? সর্বশেষ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে যেভাবে বেছে বেছে দণ্ডিত ব্যক্তিদের বিএনপির প্রার্থী করা হয়েছিল, তা-ও ছিল নজিরবিহীন। 

প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দেওয়াই যদি নীতি হয় তাহলে সেই বিএনপির নেতৃত্বই বা কে দেবেন? কে হবেন তাদের জোটের ইমাম? অন্য কাউকে এনে বসালে তিনি কি আদৌ পারবেন বিএনপির নেতৃত্ব দিতে?

যে স্টাইলে দল চালিয়েছেন ও চালাচ্ছেন সাজাপ্রাপ্ত তারেক রহমান, তার বিপরীতে গিয়ে কি কোনো কিছু করা সম্ভব? দলীয় সংগঠনে তিনি যেভাবে প্রভাব বিস্তার করে আছেন, সব জায়গায় নিজ অনুগামীদের বসিয়েছেন, এটার ব্যতিক্রম কি আর করা যাবে?

কাউকে তোয়াক্কা না করার যে ঐতিহ্য ও উদাহরণ সাজাপ্রাপ্ত তারেক রহমান সৃষ্টি করেছেন, তাতে কি আর বিএনপিকে একাট্টা রাখা যাবে? জনপ্রিয়, পরিশ্রমী আর স্থানীয়ভাবে শক্তিশালী সংগঠকদের কার্যত হেয়প্রতিপন্ন করে জেলা, মহানগরীতে যে কিছু নিজস্ব অনুগামী বসিয়েছেন নেতৃত্বে তা কি খুব ভালো কোনো ফল দেবে? খুলনার নজরুল ইসলাম মনজু, বরিশালের মজিবর রহমান সারোয়ার, রাজশাহীর মিজানুর রহমান মিনু, চট্টগ্রামের আব্দুল্লাহ আল নোমানদের মতো অনেক পরীক্ষিত সংগঠকের মধ্যে যে অস্বস্তি এ কি কাটাতে পারবে বিএনপি? 

ইমাম বদল হলে স্বাধীনতা বিরোধী শক্তি আর জঙ্গি তোষণ নীতির পরিবর্তন করতে পারবে বিএনপি? বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের খুনি আর তাদের পরিবারকে পুনর্বাসনের নীতি থেকে সরে আসতে পারবে? অন্য দেশের বিচ্ছিন্নতাবাদীদের বাংলাদেশের মাটি ব্যবহার না করতে দেওয়ার নীতি কি বিএনপি পুরোপুরি অনুসরণ করতে পারবে? হাওয়া ভবনের মতো নতুন কোনো ভবন সৃষ্টির মাধ্যমে সরকার পরিচালনায় বৈধ কর্তৃত্বের বাইরে কোনো হস্তক্ষেপ থাকবে না- এই নীতি নিতে পারবে বিএনপি? এমন অসংখ্য প্রশ্ন আমার মতো দেশের নাগরিকদেরও। এসব প্রশ্নের সুরাহা ছাড়া বিশ্বাসযোগ্যতা অর্জন কি আদৌ সম্ভব?

লেখক: সম্পাদক, দৈনিক ঢাকা টাইমস, ঢাকা টাইমস টোয়েন্টিফোর ডটকম ও সাপ্তাহিক এই সময়

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

 

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
শিবচরে ইয়াবা ও ককটেল উদ্ধার
শিবচরে ইয়াবা ও ককটেল উদ্ধার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে স্বর্ণের দোকানে তল্লাশির সময় ধরা খেল ভুয়া ডিবি
জয়পুরহাটে স্বর্ণের দোকানে তল্লাশির সময় ধরা খেল ভুয়া ডিবি

৩৭ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে কেএফসিতে হামলা-সংঘর্ষে নিহত ১, গ্রেপ্তার ১৭৮
পাকিস্তানে কেএফসিতে হামলা-সংঘর্ষে নিহত ১, গ্রেপ্তার ১৭৮

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩
মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ
আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব
মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২
ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি
রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি
চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত
টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা
বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা
দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম
দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের
‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস
ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন
ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা
মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি
সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি

শনিবারের সকাল

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান
বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান

পরিবেশ ও জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি
যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা