শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:১৮, বৃহস্পতিবার, ১৩ এপ্রিল, ২০২৩

মার্কিন কংগ্রেসম্যানও দেখেছে বাংলাদেশের অর্থনীতির চমক

ফারাজী আজমল হোসেন
অনলাইন ভার্সন
মার্কিন কংগ্রেসম্যানও দেখেছে বাংলাদেশের অর্থনীতির চমক

স্বাধীনতা লাভের ৫০ বছর পর বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতির চমক নজর কেড়েছে মার্কিন কংগ্রেসম্যানকে। পাঁচ দশকে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির ব্যাপক প্রশংসা শোনা গেল যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেসম্যান জো উইলসনের সাম্প্রতিক বক্তৃতায়। সেখানকার প্রতিনিধি পরিষদে দেওয়া ভাষণে কংগ্রেসনাল বাংলাদেশ ককাসের কো-চেয়ারম্যান এবং স্পিকার উইলসন মন্তব্য করেন, গত ৫০ বছরে খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধি, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার সক্ষমতা বৃদ্ধি, দারিদ্র্য বিমোচন, উন্নত স্বাস্থ্য ও শিক্ষা এবং নারীর ক্ষমতায়নসহ উল্লেখযোগ্য আর্থ-সামাজিক অগ্রগতি দেখিয়েছে বাংলাদেশ। আর গত ৫০ বছরে দেশটির অভাবনীয় সাফল্য বিস্মিত করেছে জো উইলসনের মতো যুক্তরাষ্ট্রের অন্যান্য রাজনীতিবিদ এবং অর্থনীতিবিদদেরও। গোটা দুনিয়াতেই বাংলাদেশের সাফল্য আজ গবেষণার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ উন্নয়নের নতুন উদাহরণ গড়ে তুলেছে বিশ্বে। গোটা দুনিয়া তাই বাংলাদেশের এই সাফল্যের প্রশংসা করতে বাধ্য হয়েছে।

৩০ লক্ষ শহীদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীনতা প্রাপ্তির কিছুদিনের মধ্যেই পাশবিক হত্যাকাণ্ডের শিকারে হকবিহ্বল হয়ে যায় গোটা দেশ। স্বাধীনতার স্থপতি, জাতিরপিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার মাধ্যমে দেশের অগ্রগতি স্থবির করে দিতে চেয়েছিল ষড়যন্ত্রকারীরা। তারপর দীর্ঘ সামরিক শাসনও উন্নয়নের বড় বাধা হয়ে উঠেছিল বাংলাদেশে। স্বাধীনতা বিরোধী শক্তি চিরকাল চেষ্টা করেছে লাল-সবুজের দেশটিকে ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করে নিজেদের ব্যক্তিস্বার্থ চরিতার্থ করতে। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা, দেশনেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আবার ঘুরে দাঁড়িয়েছে। দরিদ্রতম দেশগুলির তালিকা থেকে দ্রুত বেগে উন্নত অর্থনীতির দিকে ধাবমান হয়েছে বাংলাদেশ। তাই কংগ্রেসম্যান উইলসন বলেছেন, বাংলাদেশ এমন একটি দেশ যেটি বিশ্বের অন্যান্য দেশের তুলনায় দরিদ্রতম অর্থনৈতিক দেশ থেকে দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনৈতিক দেশে পরিণত হয়েছে। অর্থাৎ আওয়ামী লীগের সরকার যে দেশকে সঠিক পথে চালিত করছে তা যুক্তরাষ্ট্রের দায়িত্বশীল রাজনীতিবিদরাও স্বীকার করতে বাধ্য হচ্ছেন। দেশের অর্থনীতিকে সঠিক পথে পরিচালিত করে প্রধানমন্ত্রী হাসিনা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার দিকে দেশকে এগিয়ে নিয়ে চলেছেন।

কোভিড পরিস্থিতিতে সারা বিশ্ব যখন টালমাটাল তখনও সেই ধকল নিজস্ব পদ্ধতিতেই মোকাবিলা করতে সক্ষম হয়েছে বাংলাদেশ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দৃঢ় নেতৃত্ব ও বিচক্ষণতায় তা সম্ভব হয়েছে। এই মহামারীর মধ্যেও বেড়েছে মাথাপিছু জাতীয় গড় আয়। বিশ্বব্যাংকের পরিসংখ্যান বলছে, ২০২১ সালে বাংলাদেশের মাথাপিছু গড় আয় ছিল ২ হাজার ৪৫৭ মার্কিন ডলার। বর্তমান সেটি আরও বেড়েছে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো বা বিবিএসের পরিসংখ্যান অনুযায়ী বর্তমানে বাংলাদেশে মাথাপিছু গড় আয় ২ হাজার ৭৯৩ মার্কিন ডলার। এর থেকেই বোঝা যায় মানুষের আর্থিক প্রবৃদ্ধির হার অনেকটাই বেড়েছে। একই সঙ্গে বেড়েছে ক্রয় ক্ষমতা ও জীবনযাপনের মান। আর এই সাফল্যেরই প্রশংসা করছেন যুক্তরাষ্ট্র-সহ অন্যান্য দেশের বিশিষ্টজনেরা। তাঁরা স্বীকার করতে বাধ্য হচ্ছেন, হেনরি কিসিঞ্জারের তলাবিহীন ঝুড়ি আজ গোটা দুনিয়াকে অর্থনৈতিক সাফল্যের নতুন পাঠ দিতে সক্ষম হয়েছে।

অথচ, দেশ স্বাধীনতার সময় পাকিস্তানের দীর্ঘ সময়ের শোষণের কারণে অত্যন্ত খারাপ অবস্থায় ছিল বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অবস্থা। পশ্চিম পাকিস্তানের সামরিক নেতৃত্ব বাঙালির অর্থনীতিকেও চিরতরে ধ্বংস করে দিতে চেয়েছিল। বঙ্গবন্ধু সেই যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশের বেহাল অর্থনীতির হাল ফেরানোর চেষ্টা করলেও অকালে ষড়যন্ত্রকারীদের হাতে প্রাণ দিতে হয় তাঁকে। তারপর দেশ দীর্ঘ সামরিক শাসনে অনিশ্চয়তা ও অস্থিরতার দিকে ধাবিত হয়। সেই অস্থিরতা ও অনিশ্চয়তার কালো মেঘ কাটিয়ে দেশকে সঠিক পথে পরিচালিত করতে সক্ষম হন শেখ হাসিনা। প্রতিনিধি সভায় তাই কংগ্রেসম্যান উইলসন উল্লেখ করেছেন, ১৯৭১ সালের ৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের অর্থনীতি আজ ৪৫০ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে। শ্রীলঙ্কা বা পাকিস্তানের আর্থিক বিপর্যয়ের বিপরীতে বাংলাদেশের এই উত্থান তাই সকলকে বিস্মিত করে। প্রকৃত অর্থেই কোভিড দুর্যোগের সময়ও অর্থনীতিতে চমক দেখাতে সক্ষম হয়েছে শেখ হাসিনার সরকার। মার্কিন কংগ্রেসম্যানের বক্তৃতাতেও সেই সাফল্যের স্বীকৃতি মিলেছে।

কৃষিপ্রধান যেকোনও দেশেরই অর্থনীতি অনেকটাই নির্ভর করে তার উৎপাদনশীলতার ওপর। আওয়ামী লীগ সরকারের বড় সাফল্য খাদ্যে স্বয়ম্ভরতা লাভ। বাংলাদেশের বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর আমলে কৃষি ক্ষেত্রে ব্যাপক পরিবর্তন এসেছে। বেড়েছে খাদ্য শস্যের উৎপাদন। ক্ষুধামুক্ত বাংলাদেশ গড়তে অনেকটাই সক্ষম হয়েছেন শেখ হাসিনা। ধান উৎপাদনে বাংলাদেশ এখন গোটা দুনিয়ার মধ্যে তৃতীয় স্থানে রয়েছে। আলু উৎপাদনে বাংলাদেশের স্থান সপ্তম। অর্থকরী ফসলের মধ্যে পাট উৎপাদনে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশ। মাছ উৎপাদনে বাংলাদেশের অবস্থান পঞ্চম স্থানে। এসবই সম্ভব হয়েছে শেখ হাসিনার সুচিন্তিত পরিকল্পনা ও তার সঠিক বাস্তবায়নের ফলে। উইলসন নিজেও সেকথা স্বীকার করেছেন। প্রতিনিধি সভায় তাঁর সাফ কথা, বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে দেশের খাদ্য উৎপাদন বেড়েছে। আর তারজন্য তিনি শেখ হাসিনা সরকারের প্রশংসাও করেন।
শুধুমাত্র অর্থনৈতিক উন্নয়নই নয়, বাংলাদেশ অন্যান্য সামাজিক ও গণতান্ত্রিক সূচকেও ব্যাপক উন্নতি করেছে। সফল গণতান্ত্রিক পরিবেশ বিরাজ করছে বাংলাদেশে। জঙ্গিবাদকে নির্মূল করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার দেশে গণতন্ত্রকে সুপ্রতিষ্ঠিত করতে সক্ষম হয়েছেন। ক্ষমতায় এসেই শেখ হাসিনা ঘোষণা করেছিলেন, জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণের কথা। সেইসঙ্গে প্রতিবেশী কোনও দেশেরই জঙ্গিবাদীদের বাংলাদেশের মাটি ব্যবহার করতে না দেওয়ার কথাও ঘোষণা করেছিলেন তিনি। সেই প্রতিশ্রুতি অক্ষরে অক্ষরে পালন করেছে তার সরকার। তাই বাংলাদেশে এখন ভয়মুক্ত পরিবেশে মানুষ বসবাস করতে পারছেন।

মার্কিন কংগ্রেসম্যান জো উইলসন বলেছেন, জঙ্গিবাদ দমন করে শেখ হাসিনা সরকার গণতন্ত্রের প্রতি জনগণের আস্থা আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। তিনি বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশ বিশ্বের অন্যতম দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতির মধ্যে রয়েছে এবং এর অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি শুধুমাত্র তার নিজের জনগণকে উপকৃত করছে না, প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের শান্তি, অগ্রগতি ও সমৃদ্ধিতে অবদান রাখছে।’ তার মতে, ‘জাতিসংঘ শান্তিরক্ষায় বিশ্বের অন্য কোনো দেশ এত বেশি শান্তিরক্ষী দেয়নি’।

যুক্তরাষ্ট্রের এই কংগ্রেসম্যানের বক্তব্য থেকেই স্পষ্ট, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ দ্রুতগতিতে সঠিক পথেই এগিয়ে চলেছে। শুধু অর্থনীতির সূচকেই নয়, জঙ্গিবাদ দমন এবং গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠাতেও সমান সাফল্য দেখাচ্ছে আওয়ামী লীগের সরকার। সেই সাফল্যের কারণেই পশ্চিমা দুনিয়াও বাংলাদেশের প্রশংসা করতে আজ বাধ্য হচ্ছে।

নারী ক্ষমতায়ন, সামাজিক নিরাপত্তা, জাতিসংঘ ঘোষিত টেকসই উন্নয়ন, দারিদ্র বিমোচন থেকে শুরু করে একটি দেশের উন্নয়ন সূচকের প্রতিটি ক্ষেত্রে সাফল্যের চিহ্ন রেখেছে বাংলাদেশ। এই দেশের তরুণ জনগোষ্ঠীকে কর্মক্ষম করে গড়ে তুলতে শিক্ষা ব্যবস্থায়ও আনা হয়েছে আমূল পরিবর্তন। নারী শিক্ষার জন্য বৃত্তি, প্রাথমিক শিক্ষায় শিক্ষার্থীদের সম্পৃক্ত রাখতে পুষ্টিকর খাদ্য প্রদানের কর্মসূচি এবং সর্বোপরি কর্মমুখী প্রশিক্ষণের মাধ্যমে পেশাদার হিসেবে তরুণদের প্রতিষ্ঠার জন্য গ্রহণ করা হয়েছে অসংখ্য পদক্ষেপ।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য কন্যা হিসেবে বাবার স্বপ্নকে লালন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। একাধিকবার বক্তব্য প্রদানকালেও তিনি বলেছেন, ‘আমার পরিবারের সদস্যরা বেঁচে নেই। এ দেশের মানুষই আমার পরিবার’। নিজের সেই পরিবার, অর্থাৎ দেশের মানুষের নিরাপত্তা ও উন্নয়ন কার্যক্রম বলবত রাখার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করে যাচ্ছেন তিনি। তার হাত ধরেই মধ্যম আয়ের দেশের মান অর্জন করছে বাংলাদেশ। তার দেখানো পথেই একদিন বাংলাদেশ উন্নত দেশের কাতারে প্রবেশ করবে বলেই আশাবাদী আমরা।

লেখক: সিনিয়র সাংবাদিক ও কলামিস্ট।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
সর্বশেষ খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে