শিরোনাম
প্রকাশ: ০৬:৩০, সোমবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৩

তাইওয়ানকে গ্রাস করার চীনা কৌশল ব্যর্থ হচ্ছে

ফারাজী আজমল হোসেন
অনলাইন ভার্সন
তাইওয়ানকে গ্রাস করার চীনা কৌশল ব্যর্থ হচ্ছে

চীন বারবার মারমুখি চেষ্টা চালিয়েও তাইওয়ানকে তার কব্জায় নিতে পারেনি। মূলত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বলিষ্ঠ পদক্ষেপের কারণে চীনের আকাঙ্ক্ষা অর্জিত হচ্ছে না। বেইজিংয়ের চোখ রাঙানি উপেক্ষা করে তাইওয়ান নেতৃবৃন্দ নতুন বন্ধুর সন্ধানে এখন সারাবিশ্ব চষে বেড়াচ্ছেন এবং সফল হচ্ছেন। অপরদিকে চীন আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তাইওয়ানের বিচরণ সীমিত করার যে প্রয়াস চালাচ্ছে তা নিষ্ফল হচ্ছে। তাইপেই মিডিয়া সূত্রে এ কথা জানা যায়।

তাইওয়ানের প্রেসিডেন্ট সাই ইং-ওয়েন বেইজিংয়ের বিরোধিতা উপেক্ষা করে মার্চের শেষ থেকে এপ্রিলের প্রথম ভাগ পর্যন্ত, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং মধ্য আমেরিকা সফর করেন। তাইপেই থেকে বিদেশ ভ্রমণের প্রাক্কালে বিমান বন্দরে তাইওয়ানের পেসিডেন্ট দৃঢ়চিত্তে বলেন, ‘বাইরের কোন শক্তি আমাদের বিদেশ ভ্রমণের লক্ষ্য থেকে নিবৃত করতে পারবে না। আমরা আমাদের লক্ষের প্রতি ধীর-স্থির ও অবিচল। আমরা হার মানব না এবং কাউকে উস্কানিও দেবে না।’

বেইজিংয়ের ভয়ানক পরিণতির হুমকি উপেক্ষা করে তাইওয়ানের প্রেসিডেন্ট যুক্তরাষ্ট্র সফরকালে সাক্ষাৎ করেন মার্কিন প্রতিনিধি পরিষদের স্পিকার কেভিন ম্যাকার্থির সংগে। এরআগে চীন হুমকি দিয়েছিল এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হলে তারা কঠোর শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেবে। প্রেসিডেন্ট সাই ইং-ওয়েন করোনা মহামারীর আগে ২০১৬ এবং ২০১৯ এর মধ্যে, ছয়বার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সফর করেন। সর্বশেষ সফরে তিনি মার্কিন কংগ্রেস সদস্যদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।

এছাড়া এই সফরকালে তাইওয়ানে আমেরিকান ইনস্টিটিউটের চেয়ারপারসন তাকে সংবর্ধনা জানান। এই ইনস্টিটিউট একটি অলাভজনক প্রতিষ্ঠান, যার মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্র সরকার তাইওয়ানের সংগে অনানুষ্ঠানিক সম্পর্ক পরিচালনা করে। তাইওয়ানের প্রেসিডেন্ট গত ২১ মার্চ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পৌঁছানোর কয়েক দিন আগে জো বাইডেন প্রশাসন বেইজিংকে এই বলে হুঁশিয়ার করে দেয় যে ইং ওয়েনের সফরকে অজুহাত হিসেবে ব্যবহার করে তাইওয়ান প্রণালীতে আগ্রাসনমূলক তৎপরতা জোরদার করা হলে পরিণাম ভালো হবে না।

একই সংগে চীনা নেতৃবৃন্দকে বলা হয়, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে যুক্তরাষ্ট্রে তাইওয়ানের প্রেসিডেন্টের সফর হচ্ছে নিয়মিত কার্যক্রমের অংশ। এর আগে, ২০২২ সালে মার্কিন প্রতিনিধি পরিষদের তৎকালীন স্পিকার ন্যান্সি পেলোসি চীনের হুমকি উপেক্ষ করে তাইপে সফর করেন। পেলোসির সফরের পর, বেইজিং তাইওয়ান প্রণালীর মাথার ওপর দিয়ে ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করে। এছাড়া তাইওয়ান প্রণালীর মাঝ বরাবর অসংখ্য যুদ্ধজাহাজ মোতায়েন এবং দ্বীপটি অবরুদ্ধ করে সামরিক মহড়া চালায়। এর মাধ্যমে সারাবিশ্বকে এক শ্বাসরুদ্ধকর পরিস্থিতির মুখোমুখি করার পাশাপাশি বেইজিং যুক্তরাষ্ট্রের সংগে জলবায়ু সংক্রান্ত বৈঠক বাতিল করে।

এতসব হুমকির পরও বেইজিং, তাইওয়ানের সংগে বাণিজ্যিক সম্পর্ক অক্ষুন্ন ও দেশটিকে মানবাধিকার সম্পর্কিত বিষয়ে সমর্থনদান এবং চীন দ্বারা আক্রান্ত হলে সামরিক সাহায্য প্রদান করার অঙ্গিকার থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে বিরত রাখতে ব্যর্থ হয়েছে। কালিফোর্নিয়া থেকে নির্বাচিত রিপাবলিকান দলীয় সদস্য স্পিকার ম্যাকার্থি গত ৫ এপ্রিল লস অ্যাঞ্জেলেসের কাছে সিমি ভ্যালির রোনাল্ড রিগান প্রেসিডেন্সিয়াল লাইব্রেরিতে তাইওয়ানের প্রেসিডেন্ট সাই ইং-ওয়েনের সংগে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করেন। শুধু তাই নয়, তিনি তাইওয়ানের প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থনের নিদর্শন স্বরূপ তাইপেই সফরের আগ্রহ প্রকাশ করেন। তাইওয়ানের প্রেসিডেন্ট সাই ইং-ওয়েন মধ্য আমেরিকা সফর শেষে ফিরতি সফরে স্পিকার ম্যাকার্থির সংগে সাক্ষাৎ করেন।

এর আগে বেইজিং, শীর্ষ পর্যায়ের তিন মার্কিন নেতার সংগে তাইওয়ানের প্রেসিডেন্টের পূর্বনির্ধারিত সাক্ষাৎ বন্ধ করতে উপর্যুপরি হুমকি দেয়। কিন্তু তাইওয়ান বা যুক্তরাষ্ট্র, কোন পক্ষই বিষয়টিকে আমলে নেয়নি। এটি ছিল যুক্তরাষ্ট্রের ভূখন্ডে তাইওয়ানের কোন প্রেসিডেন্টের সংগে সর্বোচ্চ পর্যায়ের বৈঠক। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, প্রেসিডেন্ট ইং ওয়েন এবং স্পিকার ম্যাকার্থির সাম্প্রতিক বৈঠক এবং গত বছর তাইওয়ানে যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক স্পিকার ন্যান্সি পেলোসির সফরে বেইজিং তাইওয়ানে সামিরিক উপস্থিতি জোরদার করার প্রেক্ষাপটে তাইপের সংগে ওয়াশিংটনের সম্পর্ক জোরদার করার ইঙ্গিত বহন করে। তাৎপর্যপূর্ণভাবে, রিপাবলিকান এবং ডেমোক্র্যাটিক উভয় দলের দুই আইন প্রণেতার উপস্থিতিতে তাইওয়ানের প্রেসিডেন্টে সাই ইং-ওয়েনের সাথে বৈঠকের পরে এক সংবাদ সম্মেলনে স্পিকার ম্যাকার্থি বলেন যে তারা কীভাবে তাইওয়ানে অস্ত্র সরবরাহের গতি বাড়ানো যায় তা নিয়ে আলোচনা করেছেন।

ম্যাকার্থির উদ্ধৃতি দিয়ে রয়টার্স জানায়, ‘আমাদের অবশ্যই তাইওয়ানের কাছে অস্ত্র বিক্রি চালিয়ে যেতে হবে এবং সেদেশে সময়মতো অস্ত্র পৌঁছানোর বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে’। স্পিকার আরো বলেন যে, এ বিষয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সংগে দ্বিপক্ষীয় চুক্তি রয়েছে। দ্বিতীয়ত: বিশেষ করে বাণিজ্য ও প্রযুক্তিসহ আমাদের অর্থনৈতিক সহযোগিতা জোরদার করতে হবে। বৈঠকের পর চীনা কমিউনিস্ট পার্টি সংক্রান্ত প্রতিনিধি পরিষদের সিলেক্ট কমিটির রিপাবলিকান দলীয় চেয়ারম্যান মাইক গ্যালাঘের বলেন যে সৌদি আরবে যাওয়ার আগেই তিনি তাইওয়ানে জাহাজবিধ্বংসী হারপুন মিসাইল পাঠাতে চান। হারপুনর মত ক্ষেপণাস্ত্রগুলো চীনের সম্ভাব্য আক্রমণের বিরুদ্ধে দ্বীপটির প্রতিরক্ষার জন্য অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হয়।

বৈঠকে বক্তৃতাকালে তাইওয়ানের প্রেসিডেন্ট সাই ইং-ওয়েন সতর্ক করে বলেন যে, তার দেশে গণতন্ত্র হুমকির মুখে রয়েছে। সেই সংগে তিনি চীনা হুমকি মোকাবিলায় গণতান্ত্রিক সংহতির আহ্বান জানান। তাইওয়ানের প্রেসিডেন্ট বলেন, এটা কোন গোপন বিষয় নয় যে আমরা যে শান্তি বজায় রেখেছি এবং যে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় কঠোর পরিশ্রম করে চলেছি তা আজ নজিরবিহীন চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন। স্বাধীনতার বাতিঘরকে আলোকিত রাখার প্রয়োজনীয়তাকে ছোট করে দেখা যায় না। মধ্য আমেরিকা সফরকালে তিনি গুয়াতেমালা এবং বেলিজে যান। এই দুই দেশের সংগে তাইপেইর আনুষ্ঠানিক সম্পর্ক রয়েছে। গুয়াতেমালায় তিনি সেদেশের প্রেসিডেন্ট আলেজান্দ্রো গিয়ামাত্তেইয়ের সংগে সাক্ষাত করেন। আমেরিকার অপর দেশ হন্ডুরাস সম্প্রতি তাইওয়ানকে ছেড়ে চীনের সংগে আনুষ্ঠানিক সম্পর্ক গড়েছে।

এতে অবশ্য চীনের পুলকিত হওয়ার কিছু নেই। কারণ হন্ডুরাস ত্যাগ করলেও তাইপেই শক্তিশালী পশ্চিম ইউরোপীয় দেশগুলোর সমর্থন অর্জন করছে। চীন তার বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভের মাধ্যমে বিশ্বের কিছু দরিদ্র দেশকে তাইওয়ানের সাথে সম্পর্ক না রাখার ব্যাপরে সফলকাম হচ্ছে। কিন্তু শক্তিশালী দেশগুলোর সঙ্গে বেইজিংয়ের এই কৌশল সফল হচ্ছে না। জার্মানির শিক্ষামন্ত্রী বেটিনা স্টার্ক-ওয়াজিংগার গত ২০ থেকে ২২ শে মার্চ তিন দিনের সরকারি সফরে তাইপেই যান। এটি ১৯৯৭ সালের পর কোন সর্বোচ্চ পর্যায়ের জার্মান কর্মকর্তার প্রথম তাইওয়ান সফর। জার্মানির শিক্ষা মন্ত্রণালয় বিজ্ঞান মন্ত্রণালয়েরও দেখভাল করে। মন্ত্রীর সফরটি ছিল চিপ গবেষণা ও উৎপাদন এবং সবুজ হাইড্রোজেন ও ব্যাটারি উৎপাদন বিষয় নিয়ে আলোচনা।

জার্মানির ক্ষমতাসীন ফ্রি ডেমোক্রেটিক পার্টি মানবাধিকার ও বাকস্বাধীনতার ইস্যুতে বেইজিংয়ের প্রতি কঠোর অবস্থান নিয়েছে। ওয়াশিংটন থেকে বার্তা সংস্থার রিপোর্ট বলা হয়, মার্কিন কর্মকর্তারা তাইওয়ান নিয়ে চীনের সাথে যুদ্ধের সম্ভাবনা উড়িয়ে দিচ্ছেন না। ১৯৭৯ সালের ‘তাইওয়ান রিলেশনস অ্যাক্ট’ অনুযায়ী মার্কিন যুক্তরাষ্টের নীতি হচ্ছে, তাইওয়ানের সম্পদ রক্ষার অধিকার এবং বেইজিংয়ের দ্বারা একতরফাভাবে তাইওয়ানের মর্যাদা পরিবর্তন করার যে কোন প্রয়াস রোধ করা। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সাই ইং-ওয়েন এবং কেভিন ম্যাকার্থির মধ্যে বৈঠকের পর বেইজিং এপ্রিলে তাইওয়ান এবং ফিলিপাইনের মধ্যে প্রবাহমান বাশি চ্যানেলের মাধ্যমে বিমানবাহী রণতরী ‘শানডং’ প্রেরণ করে।

পাল্টা ব্যবস্থা হিসেবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র শানডংয়ের কাছাকাছি এক এলাকায় বিমানবাহী রণতরী ‘নিমিৎজ’ মোতায়েন করে। এদিকে চীনের যুদ্ধাংদেহি তৎপরতা দমনে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র দক্ষিণ চীন সাগরে তার সামরিক উপস্থিতি বাড়িয়েছে, এই এলকাটি বেইজিং তার নিজস্ব বলে দাবি করে আসছে। গত ২৩ ও ২৪ মার্চ মার্কিন নৌবাহিনী প্যারাসেল দ্বীপের কাছাকাছি যুদ্ধজাহাজ পাঠায়। তাইওয়ান ও ভিয়েতনামের ন্যায্য দাবি উপেক্ষা করে এই দ্বীপটি চীন তার দখলে নিয়েছে।

গত ২৩ শে মার্চ মার্কিন যুদ্ধজাহাজ ক্ষেপণাস্ত্র পরিচালিত ডেস্ট্রেয়ার ‘ইউএসএস মিলিয়াস’ প্যারাসেল দ্বীপপুঞ্জের উদ্দেশে যাত্রা করার পর বেইজিং দাবি করে যে চীনা নৌ ও বিমান বাহিনী জাহাজটিকে ফিরে যেতে বাধ্য করেছ। তাদের দাবিকে মিথ্যা প্রমাণিত করার জন্য মার্কিন রণতরিটি অবাধ জাহাজ চলচলের অংশ হিসেবে আবারও দ্বীপটির কাছাকাছি অবস্থান নেয়। সপ্তম নৌবহরের মুখপাত্র লে. লুকা বাকিস এক বিবৃতিতে বলেন, দক্ষিণ চীন সাগরের অধিকার নিয়ে চীনের বেআইনি এবং অমূলক দাবি এই পথে অন্যদের অবাধ চলাচলের ওপর গুরুতর হুমকি সৃষ্টি করেছে। চীনের এই অপতৎপরতার কারণে দক্ষিণ চীন সাগরের উপকূলীয় দেশগুলির নৌচলাচল ও বিমান উড্ডয়নের স্বাধীনতা এবং মুক্ত ও অবাধ বাণিজ্যসহ বিভিন্ন অর্থনৈতিক সুযোগ হুমকির মুখে পড়েছে। বাকিস সংবাদ সংস্থা এপি’কে বলেন, ‘মার্কিন যুদ্ধজাহাজ তাড়িয়ে দেয়ার খবর সঠিক নয়, বরং জাহাজটি প্যারাসেল দীপের কাছে তার মিশন শেষে আন্তর্জাতিক জলসীমায় নিয়মমাফিক সামুদ্রিক নিরাপত্তা কার্যক্রম পরিচালনা করছে।

মার্কিন নৌ বাহিনীর এই তৎপরতায় সকল দেশের নৌচলাচলের স্বাধীনতা নিশ্চিত এবং সমুদ্রের বৈধ ব্যবহার অক্ষুন্ন রাখার ব্যাপারে আমাদের প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন ঘটেছে’। চীনের বিরোধিতা সত্ত্বেও, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কৌশলগত জলপথে টহল দেওয়ার জন্য কয়েক দশক ধরে নৌ ও বিমান বাহিনী মোতায়েন করে রেখেছে। এই জলপথের মাধ্যমে বছরে প্রায় ৫ ট্রিলিয়ন ডলার আন্তর্জাতিক বাণিজ্য সম্পাদিত হয়। তাছাড়া এই সাগরে মাছের বিপুল পরিমাণ মজুদ রয়েছে এবং সমুদ্রের নিচে রয়েছে মূল্যবান খনিজ সম্পদ। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সমর্থিত একটি সালিশি ট্রাইব্যুনাল, ২০১৬ সালে এই মর্মে রায় ঘোষণা করে যে ১৯৮২ সালের সমুদ্র আইন সম্পর্কিত ইউএন কনভেনশন অনুযায়ী দক্ষিণ চীন সাগরে চীনা দাবির কোনও আইনি ভিত্তি নেই।

মার্কিন বাহিনী বর্তমানে দক্ষিণ চীন সাগরে নিয়মিত কার্যক্রম পরিচালনা করছে। তাছাড়া যুক্তরাষ্ট্র, দক্ষিণ চীন সাগর অঞ্চলে মার্কিন সামরিক উপস্থিতি জোরদার করতে এবং চীনের যেকোনো চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় নিয়মতান্ত্রিক পদক্ষেপ নিচ্ছে। ফিলিপাইনে যুক্তরাষ্ট্রের বৃহৎ সামরিক ঘাঁটিগুলি বন্ধ করে দেয়ার ৩০ বছর পর সেগুলো আবার পুনঃনির্মাণ করা হচ্ছে। এ বছরের ২ ফেব্রুয়ারি, দুই পুরানো মিত্র দেশ- যুক্তরাষ্ট্র ও ফিলিপাইন ঘোষণা করে যে মার্কিন বাহিনীর চলমান সৈন্যদের পাঁচটি স্থানীয় ঘাঁটি ছাড়াও আরও চারটি সামরিক ক্যাম্পে প্রবেশাধিকার দেওয়া হবে।

যেখানে বিপুল সংখ্যক আমেরিকান সৈন্যদের থাকার জন্য ব্যারাক এবং অস্ত্রগুদাম তৈরি করা হচ্ছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ফিলিপাইন ২০১৪ সালে একটি সামরিক চুক্তিতে স্বাক্ষর করে। ম্যানিলায় রাষ্ট্রবিজ্ঞানী আন্দ্রেয়া ক্লো ওং-এর উদ্ধৃতি দিয়ে এপি’র এক প্রতিবেদনে বলা হয়, সুবিক উপসাগরে মার্কিন নৌবাহিনীর পুরনো ঘাঁটিগুলোর কাছাকাছি নতুন ঘাঁটি নির্মাণ করার উদ্দেশ্য হচ্ছে দক্ষিণ চীন সাগরে চীনা আগ্রাসনের বিরুদ্ধে শক্তিশালী প্রতিরোধ গড়ে তোলার পাশাপাশি তাইওয়ানে চীনের কার্যকরি আগ্রাসন মোকাবেলা করার সক্ষমতা অর্জন।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কলামিস্ট।

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩
মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ
আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শোবার ঘর থেকে যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
শোবার ঘর থেকে যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব
মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২
ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি
রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি
চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত
টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা
বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা
দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম
দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের
‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস
ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন
ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১
গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা
ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন
গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা
মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি
সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি

শনিবারের সকাল

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান
বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান

পরিবেশ ও জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি
যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা