শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:১৮, সোমবার, ০৩ জুলাই, ২০২৩

দিল্লির চিঠি

বাংলাদেশ-ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক উন্মোচিত হতে পারে নতুন দিগন্ত

জয়ন্ত ঘোষাল
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশ-ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক উন্মোচিত হতে পারে নতুন দিগন্ত

একটা সময় ছিল যখন ভারতের সংবাদমাধ্যম পাকিস্তানের সঙ্গে ভারতের কূটনৈতিক সম্পর্কের চড়াই-উতরাই নিয়ে অনেকটাই ব্যস্ত থাকত। এখনো মনে আছে, অটল বিহারি বাজপেয়ির সঙ্গে জাতিসংঘের সাধারণ সভা অধিবেশন কাভার করতে গেছি, তখন নিউ ইয়র্ক শহরে জাতিসংঘের দপ্তরে পারভেজ মোশাররফের সঙ্গে অটল বিহারি বাজপেয়ির মুখোমুখি দেখা হয়ে যাবে কি না, একটা করমর্দনের ছবি হতে পারে কি না, তা নিয়ে আমাদের কত গবেষণা, কত ছোটাছুটি! সেই সময় অটল বিহারি বাজপেয়ির মিডিয়া উপদেষ্টা অশোক ট্যান্ডন আমাদের একবার বলেছিলেন, ভারতের সংবাদমাধ্যমের বড় রোমান্টিক বিষয় হলো ভারত-পাকিস্তান সম্পর্ক। ১৯৪৭ সালের পর থেকে এখনো আমরা সেই বিষয়টা ভুলতে পারি না। আমি বাঙালি সাংবাদিক।

দিল্লিতে ৪০ বছর কর্মরত। একটা কথা আজ বলতে বাধ্য হচ্ছি, ভারতের সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যম যতটা ভারত-পাকিস্তান সম্পর্ক নিয়ে নিউজপ্রিন্ট খরচা করেছে, ততটা ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক নিয়ে মাথা ঘামায়নি। ভারত-পাকিস্তানের সঙ্গে তিনটা পুরোপুরি যুদ্ধ হয়েছে। কারগিল ধরলে চারটা।

তবু ভারত-পাকিস্তানের সম্পর্কটা তৈলাক্ত বাঁশে একটা বানরের ওঠা-নামার মতো। ২০১৪ সালে ক্ষমতায় আসার পর নরেন্দ্র মোদিও চেষ্টা করেছিলেন। একবার ব্যর্থ হতেই তিনি কিন্তু আর পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক পুনরুদ্ধারের চেষ্টায় খুব বেশি শক্তি ব্যয় করেননি। আর এখন এমন অবস্থা হয়েছে পাকিস্তান এতটাই নিঃসঙ্গ, এতটাই অর্থনৈতিকভাবে বিপর্যস্ত, গোটা পৃথিবীর কাছে এতটাই একঘরে হয়ে গেছে যে আজ ভারত-পাকিস্তানের সম্পর্কের ভবিষ্যৎ নিয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যমেরও উৎসাহ চলে গেছে।

একটা সময় সার্কের বৈঠক হতো। তাতে ভারত-পাকিস্তান দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কটা এত ডমিনেট করত যে বাংলাদেশসহ বিভিন্ন রাষ্ট্র যারপরনাই অসন্তুষ্ট হতো। বলত, পাকিস্তান আর ভারতের সম্পর্কের জন্য গোটা সার্কের অভিমুখ, উদ্দেশ্য ব্যাহত হচ্ছে।

এখন তো সময় বদলে গেছে। সার্কের জায়গায় বিমসটেক অনেক গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে; যদিও পশ্চিমা বিশ্ব বিমসটেককেও অপ্রাসঙ্গিক করার চেষ্টা করছে।

সম্প্রতি ফ্রান্স বিমসটেকের আমন্ত্রিত হতে চেয়ে অবশ্য আমেরিকার ওপর চাপ সৃষ্টি করেছে। পশ্চিমা দেশেও ফ্রান্স নতুন বিতর্ক সৃষ্টি করেছে। সেই প্রসঙ্গ থাক। আমরা ইতিহাস ছেড়ে আজকের প্রসঙ্গে আসি। এবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মার্কিন সফরে দুই দেশের মধ্যে যে যৌথ বিবৃতি গৃহীত হয়েছে, সেখানে সরাসরি পাকিস্তানের সন্ত্রাস সম্পর্কে যে কথা বলা হয়েছে, তাতে পাকিস্তান যারপরনাই অসন্তুষ্ট, ক্ষুব্ধ। এতটাই ক্ষুব্ধ যে পাকিস্তানের মুখপাত্র প্রকাশ্যে আমেরিকার বিরুদ্ধে বক্তব্য দিয়েছেন। বলা হয়েছে, যখন পাকিস্তান নিজে সন্ত্রাস দমনে ব্যবস্থা গ্রহণ করছে, তখন এ ধরনের বিবৃতি অনভিপ্রেত।

স্বামী বিবেকানন্দ তাঁর ‘কর্মযোগ’ গ্রন্থে বলেছিলেন, মানুষের চরিত্র হচ্ছে মানুষের কর্মপ্রবাহের সমষ্টি। অর্থাৎ আমরা যা কাজ করি, তার মধ্য দিয়েই আমাদের চরিত্র গড়ে ওঠে। আমার মনে হয়, একটা রাষ্ট্রের চরিত্রও একজন ব্যক্তির মতো তার কর্মপ্রবাহের সমষ্টি। পাকিস্তানের আজ যে এই পরিস্থিতি, সেটাও তার কৃতকর্মের ফল। ১৯৪৭ সালে দেশভাগের পর থেকে পাকিস্তান যে আচরণ করেছে ভারতের সঙ্গে, এমনকি ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ, তার কারণ বিশ্লেষণ করলে জানা যায়, যেটা বারবার স্মরণ করা কর্তব্য, পাকিস্তান সেই পূর্ব পাকিস্তান নিয়েও কী করেছে? পাকিস্তান তার নিজের যোগ্যতা খুইয়েছে।

ওসামা বিন লাদেন নিধনের সময়েও আমেরিকা পাকিস্তানে ঢুকে পড়ে ওসামাকে হত্যা করেছে। মার্কিন গোয়েন্দারা সব তথ্য সংগ্রহ করেছে। এখনো অনেকে বলেন, শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত পাকিস্তানকেও তৎকালীন প্রেসিডেন্ট ওবামা সব তথ্য দেননি। পাছে ওসামাকে পালিয়ে যেতে আইএসআই সাহায্য করে।

পাকিস্তানের অর্থনৈতিক অবস্থা এখন এতটাই খারাপ যে পাকিস্তানের কাছে অস্ত্র কেনারও পয়সা নেই। তাদের অস্ত্রগুলো পুরনো হয়ে গেছে। চীনের কাছ থেকে নেওয়া অস্ত্র গুণগতভাবে উৎকর্ষ নয়। আমেরিকার কাছে তারা অস্ত্র চাইছে। আমেরিকা স্পষ্ট ভাষায় জানিয়ে দিয়েছে, পুরনো চুক্তি অনুযায়ী তাদের যেটুকু অস্ত্র পাওয়ার, সেটুকু তারা পাবে। নতুন চুক্তি আমেরিকা তাদের সঙ্গে করবে না। আইএমএফের ঋণের জন্য আমেরিকার কাছেই তারা হাত পেতেছে। পাকিস্তানের সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল বাজোয়ার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে গিয়ে প্রতিরক্ষাসচিবের সঙ্গে বৈঠক করেন এবং ভারতের সঙ্গেও আলাপ-আলোচনা শুরু করার জন্য আগ্রহ প্রকাশ করেন। এখন এমন অবস্থা যে ভারতের সঙ্গে পাকিস্তান আলোচনায় বসার জন্য ব্যস্ত। কিন্তু নরেন্দ্র মোদির যে কূটনীতি, তাতে আবাহনও নেই, বিসর্জনও নেই। অর্থাৎ নরেন্দ্র মোদি এ কথা বলছেন না যে তিনি পাকিস্তানের সঙ্গে কোনো দিন আলোচনা করবেন না। আবার তিনি পাকিস্তানের সঙ্গে আলোচনা করতে খুব ব্যস্ত—এমন মনোভাবও প্রকাশ করছেন না। যেটুকু প্রধানমন্ত্রীর সচিবালয় সূত্রে জানতে পেরেছি, প্রধানমন্ত্রী এখন প্রথমে কাশ্মীরে নির্বাচন করতে চাইছেন। সে ব্যাপারে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে নির্দেশও দিয়েছেন। অমিত শাহ কাশ্মীরে গিয়ে সেখানকার রাজ্যপাল মনোজ সিনহা এবং স্থানীয় অফিসারদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন।

এ বছরই কাশ্মীরে নির্বাচন হওয়ার কথা। দ্বিতীয়ত, সাংহাই কো-অপারেশনের বৈঠক জুলাই মাসে। সে বৈঠকে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর আসার কথা। সেটা বহুপক্ষীয় বৈঠক। সুতরাং সেখানে পাকিস্তানও অন্যদের মতো আমন্ত্রিত। কিন্তু পাকিস্তানের সঙ্গে সেই সম্মেলনে আলাদা করে ভারতের বৈঠক হওয়ার সম্ভাবনা কম। এখন পর্যন্ত কর্মসূচিতে নেই। সুতরাং নরেন্দ্র মোদি পাকিস্তানকে অহেতুক গুরুত্ব প্রদান করতে রাজি নন। পাকিস্তানকে তিনি আলোচনার বাইরে নিয়ে গেছেন। পাকিস্তান এখন অসহায় এবং একঘরে।

আমি সব সময় বলি, ১৯৪৭ সালের পর পাকিস্তান ও বাংলাদেশ—এই দুই রাষ্ট্র এবং তার যে ইতিহাস, সেটা যেন ‘এ টেল অব টু কান্ট্রিজ’। এটা বস্তুনিষ্ঠ বিশ্লেষণ করলে বোঝা যায়, দুটি দেশ কিভাবে ভিন্ন পথে এগিয়েছে এবং তারা কিভাবে আর্থিক অগ্রগতির পথে গেছে। বাংলাদেশেও মৌলবাদীদের দাপট আছে। বাংলাদেশেও পাকিস্তান বাংলাদেশের জমিকে ব্যবহার করে সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপের চেষ্টা করেছে। তার জন্য পাকিস্তানের পছন্দের রাজনৈতিক দল আছে। সর্বোপরি চীনের ছাতার তলায় থেকে এসব কাজ করার একটা প্রবণতা অতীতে দেখা দিয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সব রাষ্ট্রের সঙ্গেই ভালো সম্পর্ক রেখে ধর্মনিরপেক্ষ পথে হেঁটেছেন এবং সন্ত্রাস দমনে বিশ্বাসযোগ্য নেতৃত্ব দিতে পেরেছেন; যেটা করতে পাকিস্তান ব্যর্থ হয়েছে। আর তাই আজ যখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র খড়্গহস্ত পাকিস্তানের বিষয়ে, তখন পাকিস্তানের গোসসা প্রকাশ করা ছাড়া আর কোনো উপায় নেই। কিন্তু তাতে বিশ্ব কূটনীতিতে বড় কোনো হেরফের হবে না।

জুলাই মাসের সাংহাই কো-অপারেশনের বৈঠকের চেয়েও অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ সেপ্টেম্বরের জি২০ সম্মেলন। তার কারণ জি২০ সম্মেলনে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট আসবেন। আসবেন চীনের শি চিনপিং। সাংহাই কো-অপারেশনের বৈঠকে নয়; কিন্তু জি২০-এর বৈঠকে বাংলাদেশ বিশেষভাবে আমন্ত্রিত। মোদির মার্কিন সফরের পর জি২০ সম্মেলন আরো তাৎপর্যপূর্ণ হয়ে উঠেছে। এই উপমহাদেশে, বিশেষ করে এই উপসাগরীয় বিশ্বরাজনীতিতে এখন সবাই সক্রিয় হয়ে উঠেছে। আর সেখানে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আসা মানে এই এলাকার বিষয় নিয়েও আলোচনা হবে।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাংলাদেশ সম্পর্কে যে অবস্থান, তাতে ভিসানীতি নিয়ে যে কঠোর মনোভাব প্রদর্শিত হয়েছে, বাংলাদেশ থেকে তার প্রতিবাদ এসেছে। শেখ হাসিনা নিজে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কে যথেষ্ট সোচ্চার হয়েছেন বাংলাদেশের সংসদে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি যখন বাইডেনের সঙ্গে আলোচনা করেছেন, তখন তিনি বাংলাদেশের নাম করে আলোচনা করেননি। কেননা সেটা প্রথা নয়, তৃতীয় কোনো সার্বভৌম রাষ্ট্র নিয়ে রাষ্ট্রপ্রধানরা আলোচনা করেন না। যেমন—বাইডেন চীন আর রাশিয়া নিয়েও মোদির সঙ্গে আলোচনা করেননি। কিন্তু জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা, পররাষ্ট্রমন্ত্রী, পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ে সে আলোচনাগুলো হয়, যে আলোচনাগুলো সাধারণভাবে রাষ্ট্রপ্রধানরা পথনির্দেশিকা তৈরি করে দেন। সেই পথনির্দেশিকায় ভারত জানিয়ে দিয়েছে যে বাংলাদেশের বিষয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এমন কিছু করা উচিত নয়, যেখানে ভারতের সার্বভৌম স্বার্থ এই অঞ্চলে বিঘ্নিত হয়। জি২০ সম্মেলন এই ঐক্যকে আরো দৃঢ় করবে। কিন্তু সাংহাই কো-অপারেশনের বৈঠক তুলনামূলকভাবে অনেক কম মিডিয়া অ্যাটেনশন পাচ্ছে। তার কারণ ভারতও এই বৈঠকটি এতটা গুরুত্ব দিতে চায় না, যাতে জি২০ সম্মেলন কোনোভাবে ব্যাহত হয়।

ভারত, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশ—এই তিনটি দেশই এখন পাকিস্তানের ওপর কড়া নজর রেখেছে যে পাকিস্তানের কী পরিস্থিতিটা দাঁড়ায়। ইমরান খান শেষ পর্যন্ত দেশ ছাড়া হবেন কি না, তাঁর ভবিষ্যৎ কী, তাঁর দলের ভবিষ্যৎ কী, সেটা দেখার। ইমরান খানের জনসমর্থন আছে, সেটা অস্বীকার করা যায় না। তাই ইমরান খানের বিষয়ে পাকিস্তানের সেনাবাহিনী শেষ পর্যন্ত কী অবস্থান নিতে পারে, পাকিস্তানের সুপ্রিম কোর্ট, পাকিস্তানের নির্বাচন কমিশন কী ভূমিকা নেয়, সেটা দেখার বিষয়। দ্বিতীয়ত, নওয়াজ শরিফের কন্যা পাকিস্তানে এসে গেছেন। নওয়াজ শরিফ লন্ডনে আছেন। শোনা যাচ্ছে, নওয়াজ শরিফ পাকিস্তানে ফিরে আসতে পারেন। পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর সমর্থন নিয়েই তিনি ফিরে আসতে পারেন। নওয়াজ শরিফ পাকিস্তানে ফিরে এলে তাঁর ভাই সরে গিয়ে নওয়াজ শরিফকে প্রধানমন্ত্রিত্বের পদ দেবেন কি না। তার কারণ নওয়াজ শরিফ নিজে আরো অনেক শক্তিশালী রাজনৈতিক নেতৃত্ব ও কর্তৃত্ব। পাকিস্তানের আর্থিক চূড়ান্ত সংকটে নওয়াজ শরিফের মতো পোড় খাওয়া রাজনেতা আবার দায়িত্ব নিলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ভারত কি একটু তুলনামূলকভাবে খুশি হবে? এ প্রশ্নগুলো এখন আলোড়িত হচ্ছে। নওয়াজ শরিফ এলে নরেন্দ্র মোদি পাকিস্তানের সঙ্গে একটা ন্যূনতম আলোচনার প্রক্রিয়া কি আবার শুরু করবেন?

এগুলো সবই কিন্তু এখনো ভবিষ্যতের জিম্মায়। এদিকে ভারতে খালিস্তানি আন্দোলন বেড়েছে। খালিস্তানি কার্যকলাপ কানাডায়, লন্ডনেও বাড়ছে। পাকিস্তানের ভূমিকা নিয়ে ভারত সন্দিগ্ধ। ভারতে কর্মরত পাকিস্তানের কূটনীতিককে নয়াদিল্লি সম্প্রতি ডেকে পাঠিয়েছিল। খালিস্তানি কার্যকলাপে পাক মদদের অভিযোগে। তবে কাশ্মীরে নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর এখনো সংঘর্ষ বিরতি আছে। কাশ্মীরের পরিস্থিতিটাও কী দাঁড়ায়, পাকিস্তানের ভূমিকা সেখানে কী হয়, সেগুলোও নজর রাখা ভারতের একটা অত্যন্ত বড় অগ্রাধিকার। কাজেই এ বছরই পাকিস্তানে আরো অনেক ঘটনা ঘটবে—এমনটাই আশা ও আশঙ্কা। আর সেই পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশ-ভারত-মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্কে নয়াদিগন্ত উন্মোচিত হতে পারে।


লেখক : ভারতীয় সাংবাদিক।

 


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
সর্বশেষ খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে