শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫১, সোমবার, ১০ জুলাই, ২০২৩ আপডেট:

দিল্লির চিঠি

শান্তি প্রতিষ্ঠায় বাংলাদেশ ও ভারত যৌথভাবে কাজ করছে

জয়ন্ত ঘোষাল
অনলাইন ভার্সন
শান্তি প্রতিষ্ঠায় বাংলাদেশ ও ভারত যৌথভাবে কাজ করছে

একটি জীবন যখন সমাজজীবনের সঙ্গে যুক্ত হয়, তখন নানা ধরনের সামাজিক প্রতিষ্ঠান, অ্যাসোসিয়েশন, ক্লাব ও গোষ্ঠীর ভূমিকা খুব গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। এক ব্যক্তির যে সামাজিকীকরণ, ছোট থেকে বড় হওয়া, সেখানে দেখা যায় ছোটবেলায় ফুটবল বা ক্রিকেট ক্লাব থেকে শুরু করে জিমনেসিয়াম, বয়সকালে নানা ধরনের সংগঠন ও সংস্থা, তার সঙ্গে ব্যক্তি নাগরিক যুক্ত হয়। যেমন—বাংলাদেশে ঢাকা ক্লাব একটি অভিজাত ক্লাব। সাংবাদিকদের রয়েছে জাতীয় প্রেস ক্লাব।

ঠিক এমনটাই কিন্তু সার্বভৌম রাষ্ট্রের জীবনেও হয়। অনেক সার্বভৌম রাষ্ট্র নিয়ে যখন দুনিয়া তৈরি হয়, তখন সেই দুনিয়াকে কখনো বলা হয় পশ্চিমী দুনিয়া, কখনো বলা হয় উত্তরের দুনিয়া। এখন দক্ষিণের দুনিয়াও কিন্তু উত্তরের দুনিয়ার মতোই সামনে এগিয়ে যাচ্ছে। নানা দেশ মিলে যেমন ইউনাইটেড নেশনস তৈরি হয়, নিউ ইয়র্কে হাডসন নদীর তীরে পৃথিবীর সব সার্বভৌম রাষ্ট্রের একটা ক্লাব লিগ অব নেশনস থেকে বিশ্বযুদ্ধের মাধ্যমে কিভাবে ইউনাইটেড নেশনসে রূপান্তর হলো, সে আরেক ইতিহাস।

এই বিভিন্ন ক্লাব বা বিভিন্ন সংস্থা, সেগুলোর মধ্য দিয়ে কিন্তু বিশ্বরাজনীতিতে একজন আরেকজনের ওপরে নিয়ন্ত্রণ বাড়ায়। একটা গোষ্ঠী আরেকটি গোষ্ঠীর ওপর নিয়ন্ত্রণ বাড়ায়। বিশ্বরাজনীতি ও কূটনীতির যে লীলাখেলা, সেই লীলাখেলার একটা বড় হাতিয়ার হয় এই ধরনের সংস্থা।

সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশন সংস্থাটি তৈরি করার পেছনে নেপথ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকা পালন করেছিল চীন।

এই সাংহাই ক্লাবে প্রথমে ছিল পাঁচ সদস্য। তারপর সদস্যসংখ্যা বাড়ল। ১৯৯৬ সালে চীন, কাজাখস্তান, কিরগিজস্তান, রাশিয়া আর তাজিকিস্তান নিয়ে তৈরি হয়েছিল সাংহাই ক্লাব। একদিকে পশ্চিমী দুনিয়া জি২০ থেকে জি৭, এমনকি অধুনা অস্ট্রেলিয়া-ভারত-জাপান মিলেও আরেকটি চাপ সৃষ্টিকারী গোষ্ঠী তৈরি করে ফেলেছে। অনেকে মনে করছে, চীনের সম্প্রসারণ নীতি কাউন্টার করার জন্যই এই সংস্থা তৈরি হয়েছে।

আবার ঠিক একইভাবে সাংহাই কো-অপারেশনের গুরুত্বটাও চীন ও রাশিয়া বাড়াতে চেয়েছে। ভারত, উজবেকিস্তান, পাকিস্তান এসসিওর সদস্য হয়েছে। কেন্দ্রীয় এশিয়া ও দক্ষিণ এশিয়ার যে রাজনীতি, তাতে কিন্তু সাংহাই কো-অপারেশন একটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেওয়ার উদ্দেশ্যে কার্যকর হয়েছে। 
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি জি২০ সম্মেলনে এবারের প্রধান হোস্ট। তার আগেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে স্টেট ভিজিট হলো। সেখানে প্রেসিডেন্ট বাইডেনের সঙ্গে তাঁর দীর্ঘ আলাপচারিতা হয়েছে। জি২০ সম্মেলন উপলক্ষে সেপ্টেম্বর মাসে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে বাইডেন এবং চীন, রাশিয়াসহ সব দেশের রাষ্ট্রনায়করা ভারতে আসছেন। মোদি যখন আমেরিকা গেলেন, তার আগে আমেরিকার প্রতিরক্ষামন্ত্রী আবার চীনে এসে চীনের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করেছেন। একদিকে সভ্যতার পরাকাষ্ঠা কথোপকথন চলছে, আবার অন্যদিকে চলছে এক নতুন ধরনের ঠাণ্ডা যুদ্ধ। সাবেকি ঠাণ্ডা যুদ্ধ বদলে তৈরি হচ্ছে আরেকটা নতুন ঠাণ্ডা যুদ্ধ কাহিনি।

এ রকম একটা পরিস্থিতিতে সাংহাই কো-অপারেশনের শেষ যে বৈঠক হয়েছিল ইন্দোনেশিয়ায়, সেখানে ভারত গিয়েছিল। সেখানে ভারতের সঙ্গে রাশিয়ার পুতিনের বৈঠক হয়। ওখানে গিয়েই মোদি পুতিনকে বলেছিলেন, এটা যুদ্ধের সময় নয়। তিনি যুদ্ধের পক্ষে নন। যুদ্ধ থামানোর পক্ষেই তিনি তাঁর বক্তব্য পেশ করেছিলেন। সে বক্তব্য প্রচারিতও হয়েছিল। আবার সম্প্রতি জি৭-এর যে বৈঠক জাপানে হয়, সেখানে মোদি গিয়েছিলেন, ইউক্রেন এসেছিল। হিরোশিমায় ইউক্রেনের সঙ্গে ভারতের বৈঠক হয়। ভারত একটা গুরুত্বপূর্ণ মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকা পালনের চেষ্টা করে। যুদ্ধ থামানোর ব্যাপারে ইউক্রেনের সঙ্গেও ভারতের কথাবার্তা হয়।

অনেকে মনে করছেন, জি২০ সম্মেলনেও এই যুদ্ধবিরোধী অবস্থান গ্রহণের একটা চেষ্টা করা হবে। এর মাঝখানে সাংহাই কো-অপারেশনের বৈঠকটা ভারতে হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু কেন হলো না এই বৈঠক, তা নিয়ে অনেক জল্পনা-কল্পনা হচ্ছে। বৈঠকটা হয়েছে ভার্চুয়াল। অর্থাৎ দিল্লিতে যে বৈঠক হওয়ার কথা ছিল ফিজিক্যাল, সেটা হয়ে গেল ভার্চুয়াল। কেন? এটা কি ভারত চাইল না বলে?

এককথায় যদি বলা হয় ভারত চায়নি, তাহলে একটু অতি সরলীকরণ হবে। চীন ও রাশিয়া ভারতকে জানায় যে তাদের পক্ষে বারবার আসা সম্ভব নয়। রাশিয়ার পুতিনও এসসিও বৈঠকে  আসতে রাজি হননি। জি২০-এ তিনি ভারতে আসতে চেয়েছেন। চীনের শি চিনপিংও বলেছিলেন, এবারে যদি ফিজিক্যালি বৈঠক করা হয়, তাহলে তাঁদের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ভারতে যাবেন। ভারতের মনে হয়েছিল, তাতে বৈঠকটা লঘু হয়ে যাবে। আবার এখন ঘটা করে সদ্য মোদি জি৭ সেরে এসেছেন। এখন রাশিয়া ও চীনকে নিয়ে মাতামাতি করার কোনো মানে হয় না। তার চেয়ে বৈঠকটা ভার্চুয়াল হোক। তাতে রাষ্ট্রপ্রধানরাও থাকবেন, আবার বৈঠকটাও সেরে ফেলা যাবে। যে কারণে দুই দিন ধরে বৈঠক হয়নি, এমনকি একটা গোটা দিনও বৈঠক হয়নি। মাত্র কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই বৈঠক সমাপ্ত করে দেওয়া হয়েছে। এই বৈঠকে একেবারে সাংঘাতিক যুগান্তকারী নতুন কথা বেরিয়েছে, তা-ও নয়। মোটামুটি সবাই নিরাপত্তার কথা বলেছে, এমনকি ভারত ঠারেঠোরে পাকিস্তানের সন্ত্রাসের কথাও উল্লেখ করেছে। বাইডেনের সঙ্গে আলোচনায়ও সেই সন্ত্রাসবিরোধী বক্তব্য ভারত রেখেছিল।

এ রকম একটা পরিস্থিতিতে বাংলাদেশকে কিন্তু ভারত বিশেষভাবে গুরুত্ব দিচ্ছে। বাংলাদেশকে জি২০-এর আমন্ত্রিত সদস্য করা হয়েছে। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব (পূর্ব) সম্প্রতি ঢাকা গিয়েছিলেন। তিনি ঢাকায় গিয়ে এই মোদির সফরের পর এসসিও পর্যন্ত কার্যক্রমের একটা ব্রিফিং করেছেন। বেশি গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা হয়েছে আসন্ন বিমসটেক নিয়ে।

বিমসটেক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সংস্থা। সংস্থাটির যাত্রা শুরু হয়েছিল ১৯৯৭ সালে। সদর দপ্তর বাংলাদেশে। ২০১৪ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর শেখ হাসিনা সেই দপ্তর উদ্বোধন করেন। বিমসটেক শব্দটার মানে হচ্ছে, বে অব বেঙ্গল ইনিশিয়েটিভ ফর মাল্টি সেক্টরাল টেকনিক্যাল অ্যান্ড ইকোনমিক কো-অপারেশন। এই সংস্থা এ জন্য গুরুত্বপূর্ণ যে এখানে বাংলাদেশ ও ভারতের যৌথভাবে অঙ্গীকার নেওয়া পররাষ্ট্রনীতি কার্যকর করার জন্য, বিশেষ করে চীন যখন তাদের যে দক্ষিণ চীন সমুদ্রনীতি নিয়ে আক্রমণাত্মক হচ্ছে, যখন সেটার মোকাবেলা করার জন্য জাপান, ভিয়েতনাম, ইন্দোনেশিয়ার মতো রাষ্ট্রের সঙ্গে সাহায্য নিতে চাইছে ভারত, তখন বিমসটেক নিয়েও অনেক রাজনীতি আছে। কেননা বিমসটেকের প্রথমে যারা সদস্য ছিল, তার থেকে সদস্যসংখ্যা অনেক বেড়েছে। প্রথমে ছিল ভারত, শ্রীলঙ্কা, থাইল্যান্ড ও বাংলাদেশ। পরবর্তীকালে নেপাল, মিয়ানমার ঢুকল। এখন এই বিমসটেক নিয়ে পশ্চিমী দুনিয়ারও আগ্রহ কম। বিমসটেককে তুলে দিতে পারলেই যেন তারা খুশি হয়। কেননা তারা সম্পূর্ণ পশ্চিমী দুনিয়ার নিয়ন্ত্রণে চলে যায়।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তার জি২০-এর মাধ্যমে পৃথিবীটাকে চালানোর কথা ভাববে। জি৫ থেকে জি৭ হয়েছে। কিন্তু বিমসটেকের যে প্রাসঙ্গিকতা সেটা ভারত ও বাংলাদেশ—এই দুটি দেশের কাছেই খুব গুরুত্বপূর্ণ। ইউরোপের কয়েকটি দেশ, তারা বিমসটেক নিয়ে উৎসাহ দেখাচ্ছে। ফ্রান্স তো বিমসটেকের আমন্ত্রিত সদস্য হতে চেয়েছে এবং বৈঠকে যোগ দিতে চেয়েছে। আমেরিকা সেটা ভালো চোখে দেখেনি। ইউরোপ কেন বিমসটেক নিয়ে মাথা ঘামাবে, সেটা আমেরিকার একটা প্রশ্ন। ভারত মনে করে, বিমসটেকের যে রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক গুরুত্ব, সেটাকে  বজায় রাখতে পারলেই আমাদের পশ্চিমী দুনিয়ার সঙ্গেও একদিকে দর-কষাকষি করতে সুবিধা হবে। যে কারণে সাংহাই কো-অপারেশনটাকেও সম্পূর্ণ অবলুপ্ত করে দেওয়া, সেটাও ভারতের আকাঙ্ক্ষা নয়। আবার খুব বেশি গুরুত্ব দিয়ে এখন রাশিয়া, চীনকে মাথায় তুলে আসন্ন জি২০-এর যে যুদ্ধবিরোধী পথে এগোনোর প্রচেষ্টা, সেখানে ভারত একটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিচ্ছে। বাংলাদেশকে সঙ্গে নিয়ে সেটাও আবার গড়বড় হয়ে যেতে পারে। সে কারণে খুব সাবধানে পা ফেলতে চাইছে ভারত। কাজেই বাংলাদেশে এবারে যে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিশেষ সচিবের যাওয়া এবং সেখানে যে বৈঠক, সেটাও বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ।

বিমসটেকের পরবর্তী সভাপতি বাংলাদেশ এবং মহাসচিব ভারত—এটা মাথায় রেখে এগোচ্ছে ভারত। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পূর্ব সচিব সৌরভ কুমারের সঙ্গে বৈঠকে বিমসটেক সম্পর্কিত বিষয়ে বিভিন্ন আলোচনা হয়েছে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন। আগামী ৩০ নভেম্বর থাইল্যান্ডের ব্যাঙ্ককে বিমসটেকের পরবর্তী শীর্ষ সম্মেলন হবে। এটা সামনে রেখে এই মাসের ১৭ তারিখে সম্ভবত বিমসটেক দেশগুলোর পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের একটি রিট্রিট হবে। এটা প্রথমবারের মতো থাইল্যান্ড আয়োজন করতে যাচ্ছে।

সাংহাই কো-অপারেশনের চেয়েও এই মুহূর্তে বিমসটেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশে সচিব পাঠিয়ে ভারত সেটা বুঝিয়ে দিয়েছে। বিমসটেকের নেতৃত্বে এখন আনুষ্ঠানিকভাবে নেপাল থাকলেও বাংলাদেশের ভূমিকা এখানে সব সময়ই গুরুত্বপূর্ণ এবং সদর দপ্তরও সেখানে। ভারত ও বাংলাদেশ যৌথভাবে বিমসটেক নিয়ে জি২০-এর পথে এগোচ্ছে। একটা যুদ্ধবিরোধী শান্তি প্রচেষ্টা এই অঞ্চলে যাতে প্রতিষ্ঠিত হতে পারে, তার চেষ্টা বাংলাদেশ-ভারত যৌথভাবে করছে।

লেখক: ভারতীয় সাংবাদিক

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩
মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ
আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শোবার ঘর থেকে যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
শোবার ঘর থেকে যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব
মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২
ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি
রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি
চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত
টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা
বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা
দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম
দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের
‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস
ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন
ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১
গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা
ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন
গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা
মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি
সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি

শনিবারের সকাল

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান
বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান

পরিবেশ ও জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি
যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা