শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:২০, বৃহস্পতিবার, ৩১ আগস্ট, ২০২৩

থমকে গেছে পাকিস্তান, দুর্বার গতিতে এগোচ্ছে বাংলাদেশ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
থমকে গেছে পাকিস্তান, দুর্বার গতিতে  এগোচ্ছে বাংলাদেশ

অ্যাম্বাসেডর অ্যাডাম এরেলি (বাহরাইনে নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক রাষ্ট্রদূত) যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক টাউনহল সংবাদপত্রে বাংলাদেশ-পাকিস্তানের রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক, ধর্মীয় ও অর্থনৈতিক সাদৃশ্য-বৈসাদৃশ্য নিয়ে একটি কলাম লিখেছেন। এই কলামে তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা লাভের আগে অর্থাৎ ১৯৭১ সালের আগে পাকিস্তান ও বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অবস্থা তুলে ধরেছেন। একইসঙ্গে তিনি দুই দেশের বর্তমানকার সামাজিক-রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক চিত্র তুলে ধরেছেন। বাংলাদেশ প্রতিদিনের পাঠকদের জন্য কলামটি তুলে ধরা হলো- 

নির্বাচন আয়োজনে গত ১৪ আগস্ট পাকিস্তানের অষ্টম অন্তর্বর্তীকালীন সরকার শপথ নিয়েছে। কিন্তু ঠিক এর আগেই দেশটির অন্যতম সবচেয়ে জনপ্রিয় প্রার্থীকে কারারূদ্ধ করা হয়েছে। এটা যেন আগ্নেয়গিরির মুখে কাবুকি (কাবুকি জাপানের একধরনের নাটক) নাট্য পরিবেশন। বস্তুতপক্ষে, গত বছরের এপ্রিলে সেনাবাহিনীর নকশায় ইমরান খানকে অপসারণ এবং তারপর তাকে তিন বছরের কারাদণ্ড প্রদানের মাধ্যমে পাকিস্তানে তীব্র রাজনৈতিক সংকট বিরাজ করছে। পাকিস্তান রাষ্ট্রটি বেসামরিক আবরণে সামরিক একনায়কত্বের কবলে পড়ে অকার্যকর হয়েছে এই ঘটনা সেটিই প্রদর্শন করেছে। 

জুলাইয়ে আন্তর্জাতিক মনিটরি ফান্ড (আইএমএফ) পাকিস্তানকে বিগত ৬০ বছরে ২০তম বেইলআউট দিয়েছে। পাকিস্তানের এই ভয়ঙ্কর দশা ১৯৭১ সালে পৃথক হওয়া বাংলাদেশের থেকেও খারাপ। ১৯৭১ সালে পাকিস্তান বিশ্বের দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতির দেশগুলোর মধ্যে ছিল। পাকিস্তান প্রায় সমস্ত সম্মিলিত প্রদেশের প্রধান একাডেমিক, শিল্প ও সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান নিয়ে বিভক্ত হয়েছিল। মার্কিন প্রেসিডেন্ট রিচার্ড নিক্সন ও চীনের মাও সেতুংয়ের মধ্যে ঐতিহাসিক সমঝোতার মধ্যস্থতা করছিলেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী। এর মাধ্যমে দেশটি বৈশ্বিক শক্তির সঙ্গে সম্পর্ক বৃদ্ধি করে। পাকিস্তানের প্রতি ওই সময় পশ্চিমাদের পূর্ণ সমর্থন ছিল।

পাকিস্তানের থেকে তুলনামূলকভাবে বাংলাদেশ ছিল ভঙ্গুর। ভোলা ঘূর্ণিঝড়ে ৫ লাখ মানুষ মারা গিয়েছিল এরপর পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর হাতে নিহত হয়েছিল ৩০ লাখের বেশি মানুষ। বাকি থাকা দেশের ৮০ শতাংশ মানুষ অতি দরিদ্রতার মধ্যে ছিল। পরিস্থিতি এমন ছিল যে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট রিচার্ড নিক্সনের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা হেনরি কিসিঞ্জার বাংলাদশেকে ‘তলাবিহীন ঝুঁড়ি’ বলে উল্লেখ করেছিলেন। যদিও পরে তিনি তার ওই অবস্থান থেকে সরে এসেছেন।

সেই থেকে ৫২ বছর পর পাকিস্তান ও বাংলাদেশের অবস্থান পরিবর্তিত হয়েছে। বিশ্বে পাকিস্তানের মতো খুবই কম দেশই ‘ভঙ্গুর এবং ভীত সন্ত্রস্ত’ অবস্থায় আছে। পরমাণু অস্ত্র নিয়ে পাকিস্তানের মুদ্রাস্ফীতির হার প্রায় ৩০ শতাংশের কাছাকাছি। সহিংসতা নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাবে ঠিক এই ভয়েই পাকিস্তানের নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তারা নির্বাচন বিলম্বিত করছে। কয়েক দশক ধরে সামরিক নেতারা ইসলামি চরমপন্থাকে উৎসাহিত করেছে এবং তাদেরকে ভারতমুখি করে ছেড়ে দিয়েছে। এখন সেই একই সন্ত্রাস পাকিস্তানের অংশে রয়েছে যা পরিচালনার অযোগ্য বিবেচিত হচ্ছে।

ইতোমধ্যে বাংলাদেশ এশিয়ার স্থিতিশীল সরকারের মধ্যে অন্যতম। দেশটিতে ইতিহাসের দীর্ঘ সময় শাসনকারী নারী নেতৃত্ব রয়েছে। পাকিস্তানের মতো ঢাকা রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ধর্মীয় চরমপন্থাকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করেনি। ৫০ বছর আগে বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় ছিল পাকিস্তানের অর্ধেক। কিন্তু এখন বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় পাকিস্তানের দ্বিগুণ এবং দ্রুত এটা বিস্তৃত হচ্ছে। বাংলাদেশের শিশু মৃত্যুর হার পাকিস্তানের এক তৃতীয়াংশ এবং নারী শিক্ষার হার ৫৮ শতাংশ বেশি। বহু আগে পোলিও বাংলাদেশ থেকে সমূলে উৎপাটিত হয়েছে কিন্তু এখনও পাকিস্তানে পোলিও রয়েছে। 

খুব সম্ভবত বলার মতো সবথেকে বড় পার্থক্য হলো- দুই দেশের জলবায়ু পরিবর্তনগত দুর্বলতা। আজ পর্যন্ত বাংলাদেশে মানব ইতিহাসের সবচেয়ে ধ্বংসাত্মক প্রাকৃতিক দুযোর্গ ছিল ১৯৭০ সালের ভোলার ঘূর্ণিঝড়। দেশটির প্রায় এক চতুর্থাংশ সমুদ্র উপকূল থেকে ৭ ফুটেরও কম উঁচুতে অবস্থিত। সমুদ্রের উচ্চতা বৃদ্ধি পাওয়ায় বাংলাদেশ ব্যাপক ঝুঁকিতে রয়েছে। কিন্তু বছরের পর বছর বাংলাদেশ জলবায়ু পরিবর্তন স্থিতিশীলতার পেছনে বিনিয়োগ করছে। সমগ্র গ্রামকে তারা ক্ষতির বাইরে নিয়ে যাচ্ছে। এর সঙ্গে তুলনায় পাকিস্তান ২০২২ সালে বন্যায় ব্যাপক আঘাত পেয়েছে। দুর্যোগের আবহাওয়ায় পাকিস্তানকে সবথেকে কম প্রস্তুত হিসেবে দেখা গেছে। পাকিস্তান এবং বাংলাদেশের মধ্যে সংস্কৃতিগত, ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক মিল রয়েছে তাহলে কী ঘটলো? 

পার্থক্যের কিছু অংশ হলো রাজনৈতিক। বাংলাদেশে নেতৃত্বের ধারাবাহিকতা রয়েছে। আর এটাই টেকসই উন্নয়নের অবস্থা তৈরি করেছে। ১৯৭৫ সালে বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যা করা হলে তার কন্যা শেখ হাসিনা রাজনীতিতে প্রবেশ করেন। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তার বিগত ১৫ বছরে দেশে দর্শনীয় অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি হয়েছে। দেশের জ্বালানি, সড়ক এবং অবকাঠামোতে গুরুত্বপূর্ণ বিনিয়োগ হয়েছে।  শেখ হাসিনা দেশের গার্মেন্টস শিল্পে পূর্ণ মনোযোগ দেন যার ফলে গার্মেন্টস রপ্তানি ব্যাপক সম্প্রসারিত হয়। আর এটা লাখো মানুষকে বিশেষ করে নারীদের দরিদ্রতা থেকে বের করে এনেছে। লোকসংখ্যা তুলনামূলক কম হলেও বাংলাদেশের বার্ষিক রপ্তানি পাকিস্তানের দ্বিগুণ। 

পাকিস্তান-বাংলাদেশের মধ্যে আরেকটা পার্থক্য হলো- অঞ্চলের প্রভাবশালী খেলোয়াড় ভারতের সঙ্গে দ্বন্দ্বে লিপ্ত হয়নি বাংলাদেশ। ১৯৪৮ সালে দেশভাগের সময় ভারতের কাছে কাশ্মীরের পরাজয়ের ফলে পাকিস্তানের অভিজাতদের মধ্যে যে ক্ষোভ তৈরি হয়েছিল তা ধীরে ধীরে দেশটিকে বিষাক্ত করে তুলেছে। ১৯৪৮ সালে স্বাধীনতার পর থেকে প্রতিরক্ষা ব্যয় পাকিস্তানের একক বৃহত্তম বাজেট আইটেম হিসাবে রয়ে গেছে। পাকিস্তান বর্তমানে সামরিক খাতে জিডিপির ৪ শতাংশ ব্যয় করে, যেখানে বাংলাদেশের ব্যয় ১.৯ শতাংশ। পাকিস্তানের চারটি বৃহত্তম ব্যবসা এবং শিল্প প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী দ্বারা নির্মিত এবং নিয়ন্ত্রিত।

সীমিত সম্পদের সাথে একটি বিশাল নিরাপত্তা সরঞ্জাম বজায় রাখার জন্য ত্যাগের প্রয়োজন, যা অস্থিরতার কারণ হতে পারে। পাকিস্তান তার সামর্থ্যের বাইরে ব্যয় করে বিপ্লব উৎরে গেছে। দীর্ঘস্থায়ী রক্তাল্প অর্থনীতি সত্ত্বেও, গড় পাকিস্তানি পরিবার গড় বাংলাদেশি পরিবারের চেয়ে বেশি খরচ করে, যদিও জিডিপির শতাংশ হিসাবে পাকিস্তানের মোট মূলধন বাংলাদেশের ভগ্নাংশের সমান। একজন আন্তর্জাতিক অর্থনীতিবিদ সুন্দরভাবে পাকিস্তানের দুর্দশার সংক্ষিপ্ত বিবরণ দিয়েছেন এভাবে: প্রাকৃতিক সম্পদ ছাড়াই পাকিস্তান অনেক প্রাকৃতিক সম্পদ রফতানিকারকদের মতো আচরণ করছে। মধ্যম আয়ের বা উচ্চ-আয়ের ভোগী সমাজের পরিবর্তে, এটি একটি নিম্ন-আয়ের ভোক্তা সমাজ। উপহার নিয়ে হলেও পাকিস্তানিরা তাদের বাইরের ঠাঁট বজায় রাখে। 

বাংলাদেশের দ্রুত উত্থান এবং পাকিস্তানের ক্রমাগত পতন মার্কিন নীতিনির্ধারকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা বহন করে। প্রথমত, সামরিক বাহিনীর আধিপত্যের উন্নয়নশীল রাষ্ট্রগুলি ঋণপরিশোধ ক্ষমতা অর্জন করবে, এমন বিষয়ে কোনো ভ্রম থাকা উচিত নয়। দ্বিতীয়ত, বাংলাদেশের মতো রাষ্ট্র যারা সফলভাবে রাজনৈতিক ইসলামকে পরিচালনা করে, ইসলামকে কাজে লাগাতে চায়; তাদের চেয়ে বাংলাদেশ নিরাপদ। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, হাক্কানি নেটওয়ার্কসহ অন্যদের ভারতীয় শক্তির বিরুদ্ধে প্রতিরক্ষা হিসেবে কাজে লাগিয়েছে পাকিস্তান। সবশেষে, যে সরকার ভোটারদের ফলাফল দেয় যেমন বাংলাদেশ সরকার, তারা সমর্থন পাওয়ার যোগ্য।

বিডিপ্রতিদিন/কবিরুল

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
সর্বশেষ খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে