শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৩৯, বৃহস্পতিবার, ২৬ অক্টোবর, ২০২৩

প্রবাসীদের ভাবনায় বাংলাদেশের বর্তমান রাজনীতি ও নির্বাচন

হাসিনা আকতার নিগার
অনলাইন ভার্সন
প্রবাসীদের ভাবনায় বাংলাদেশের বর্তমান রাজনীতি ও নির্বাচন

বাংলাদেশের লাল সবুজ পতাকা আর বাংলা মায়ের মাটির টান কতটা প্রবল- তা বোধ করি প্রতিটা বাঙালি প্রবাসী বুঝেন প্রতিনিয়ত। উন্নত দেশের পরিবেশ পরিস্থিতি যতই চাকচিক্যময় হোক না কেন, নিজের দেশের হাজারো সমস্যার কাছে তা অনেক সময় ম্লান হয়ে যায়। কারণ নিজের দেশ নিজেরই। এ ভাবনা বিদেশে অবস্থানকারী শুধু বাঙালি নয় অন্যদেশের নাগরিকদের মাঝেও দেখা যায়। পরিবার পরিজনের পরেও দেশের জন্য যে ভালোবাসা তার পরিধি কতটা বিস্তৃত তা বোধ করি কোন ভাষায় প্রকাশ করা সম্ভব নয়। উন্নত দেশের জীবন ব্যবস্থা একটা নিয়মের ছকে বাঁধা। এখানে সামাজিক নিরাপত্তার নিশ্চয়তা এতটাই নিয়মতান্ত্রিক সুনিশ্চিত যে তার কারণে মানুষ দেশের প্রতি ভালোবাসাকে অবদমিত করে বাস্তবতাকে মেনে নিয়ে বছরের পর বছর কাটিয়ে দেয় প্রবাসী হয়ে। প্রবাসে বেড়ে ওঠা সন্তানদের নিশ্চয়তার জীবনকে শ্রেয় মনে করে তাদের আইন ও সামাজিক নিরাপত্তার বেষ্টনীর জন্য। অন্যদিকে, বিদেশে বসে দেশের রাজনীতি পরিবেশ পরিস্থিতি, সামাজিক নিরাপত্তা, অনিয়ম, দুর্নীতি  নিয়ে মিডিয়া বা আত্মীয়-স্বজন থেকে যতটা জানে তাতে স্বস্তিবোধ করে না। তারা দেশের এসব অনিয়ম, রাজনৈতিক অস্বাভাবিকতাকে কল্পনাও করতে পারে না তাদের বিদেশের জন্ম নেয়া ছেলে-মেয়েদের ক্ষেত্রে। এখানকার ছেলে-মেয়েরা একটা নিয়মতান্ত্রিক পরিবেশে বড় হয়। রাজনৈতিক পরিবেশের ভারসাম্যহীনতা এখানে নেই। যা বাংলাদেশ দেখা দিয়েছে বিশেষভাবে। 

বর্তমানে এ সমস্যাটা প্রকট হবার কারণ হল, দীর্ঘ সময় ধরে যারা বিদেশে থাকেন তারা কিংবা তাদের সন্তানদের কাছে বাংলাদেশের  চিত্রটা বরাবরই আশাহীন অনিশ্চিত জীবন হিসেবে তুলে ধরা হয়। দেশের খবর জানতে চাইলে আত্মীয় পরিজন বা বন্ধুদের মুখে হাতাশা আর শঙ্কার কথাই শোনা যায়। তার উপরে বিদেশের যারা আওয়ামী লীগ বা বিএনপি করেন তাদের সাম্প্রতিক সময়ের কিছু কর্মকাণ্ডকে কোনো যুক্তি দিয়ে বিচার করা যায় না। অন্যের দেশে বসে যখন নিজের দেশের রাজনৈতিক ব্যক্তিদের আগমনে বা অবস্থানকালীন সময়ে প্রতিবাদের নামে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটে তা বিশ্বের কাছে জাতিকে লজ্জিত করে। তারা ভুলে যায় বাংলাদেশের রাজনীতি ও আগামী নির্বাচন নিয়ে বিশ্বের ক্ষমতাধর দেশসমূহের দৃষ্টি রয়েছে। এসব প্রবাসীরা নিজেরদের সহবত থাকার শিষ্টাচারও মনে রাখে না।  

আর এ ঘটনার ধারাবাহিকতায় সাধারণ প্রবাসীদের কাছে বাংলাদেশের রাজনীতি নিয়ে ভাবনাটা তথৈবচ। আওয়ামী সরকারের দীর্ঘ সময় ধরে ক্ষমতা থাকার কারণে দেশের অবকাঠামোগত উন্নয়ন এখন অনেকটাই দৃশ্যত। তবে করোনার আপদকালীন সময় আর রাশিয়া-ইউক্রেনের যুদ্ধের বিরূপ প্রতিক্রিয়ায় অর্থনৈতিক বাজারে সারা বিশ্বে যে অস্থিরতা তৈরি হয়েছে তার প্রভাব বাংলাদেশেও চলমান তা শতভাগ সত্য। তবে উন্নত বিশ্বের সরকার এ সমস্যার সমাধানের জন্য নানামুখী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে তাদের  জনগণ যেন স্বাভাবিকভাবে জীবন ও জীবিকা নির্বাহ করতে পারে তার জন্য। যার ফলে এসব দেশের সাধারণ জনগণ রাজনীতির নানা মেরুকরণ নিয়ে ততটা ভাবেন না- কারণ তারা জানে সংকটকালীন সময়কে সরকার নিয়ন্ত্রণ করবে নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে। যা বাংলাদেশের ক্ষেত্রে দেখা যায় না।

কারণ বাংলাদেশে বাজার সিন্ডিকেটের কাছে সরকার জিম্মী। এতে করে নিয়ন্ত্রণহীন বাজার ব্যবস্থা যে সাধারণ মানুষের জীবনকে বিপর্যস্ত করে তুলছে তা মানুষের ক্ষোভ প্রকাশের মাধ্যমেই বোধগম্য হয়। সরকার থেকে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণের কথা বলা হলেও তা দিয়ে বাজার সিন্ডিকেটকারীদের নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হচ্ছে না। এর অন্তরালের কারণ হল অনিয়ম ও দুর্নীতি। প্রাত্যহিক জীবনের মৌলিক চাহিদা মেটাতে মানুষের নাভিশ্বাস উঠেছে। ফলশ্রুতিতে এখন মানুষের কাছে জীবন ও জীবিকাই বেশি  প্রাধান্য পায়। সরকার, ভোট বা  রাজনীতি নয়। তারা নির্বাচন, ভোট নিয়ে কথা বলতে নারাজ। কোন সরকারই জনগণের কথা শুনতে চায় না বলে তার ভোট দিতে পারবে কিনা তা নিয়ে ভাবে না। তারা জানে তারা ভোট না দিলেও ভোট দেওয়া হয়ে যায়। আর যার পেশিশক্তিসহ নানা কারিশমা আছে সে সরকার হবে। এটা এখন কোন আজব বিষয় নয়।

জনগণের রাজনৈতিক চিন্তা ধারণাতে এ উন্নাসিকতা ভাব দেশের উন্নয়নে যে প্রতিবন্ধকতা তৈরি করে তা দৃশ্যত না হলেও এর ক্ষতিকর দিকটা বুঝতে পারে রাজনৈতিক দলগুলো সময়ের প্রবাহে। এর পাশাপাশি জনগণের ভোট বিমুখ হবার কারণ হলো ভোট প্রদান যে মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার তা ছিনিয়ে নিয়েছে রাজনৈতিক দলগুলো ১/১১  নির্বাচনের পরবর্তী সময় থেকে। অন্যদিকে, দীর্ঘ সময় ধরে এক দলের ক্ষমতায় থাকাতে অবকাঠামোগত উন্নয়ন হয়েছে বটে তবে সে উন্নয়নকে মানবিক উন্নয়নে উত্তরণ করা সম্ভব হয়নি সরকারের নাম ব্যবহারকারী আমলা, ব্যবসায়ী, রাজনৈতিক ব্যক্তিদের অনিয়ম ও দুর্নীতিবাজদের কারণে।  

প্রবাসীদের কাছে বাংলাদেশের রাজনীতির গণতান্ত্রিক চর্চাটা অনেকটা পরিবারতান্ত্রিক রাজনৈতিক চিন্তা বলে প্রতীয়মান হয়। যা তারা এদেশের রাজনৈতিক চিন্তার সাথে মেলাতে পারেন না। উন্নত দেশের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় আইনগতভাবে জনগণের ভোটের অধিকার প্রয়োগ করার সুযোগ শতভাগ নিশ্চিত। এখানে কেউ কারো ভোট দিয়ে দেবে এমন চিন্তা করা অকল্পনীয়। রাতের ভোট তো হাস্যকর বিষয়। একজন বা একটি দল বছরের পর বছর ক্ষমতা থাকার বিধানও নেই এখানে। সংবিধানকে তারা অনুসরণ করে প্রতিটি পর্যায়ে। প্রতিটি দেশে উন্নয়ন একটি প্রক্রিয়াগত কার্যক্রম। এক সরকার চলে গেলে উন্নয়ন হবে না তা ভাবার কোন অবকাশ নেই। বাংলাদেশের মত এখানে এক সরকার চলে গেলে তার নেয়া প্রকল্প বন্ধ হয়ে যায় না। এমন কাজ জনগণের উন্নয়নকে বাধাগ্রস্ত করে। আসলে গণতন্ত্র আর উন্নয়নের নামে রাজনৈতিকভাবে সরকারের আসনকে কুক্ষিগত করার চিন্তা কোন রাজনৈতিক দলের জন্য সুফল বয়ে আনে না।

বাংলাদেশের নির্বাচন আসন্ন। নির্বাচনকালীন সময়ে প্রবাসীদের অনেকেই দেশে বেড়াতে যেতেও ভয় পায়। কারণ স্বাভাবিক নির্বাচন হবে কিনা তা নিয়ে তারা শংকিত। বাংলাদেশের নির্বাচন মানে মামলা-হামলা। জীবনের নিরাপত্তা খুঁজে পায় না সাধারণ প্রবাসীরা। আর আগামী নির্বাচনকে কেন্দ্র করে এখন বর্হিবিশ্বে নানা ধরনের স্যাংশন দিয়ে আরও বেশি ভীতকর পরিবেশ তৈরি করেছে প্রবাসীদের মনে। তারা দেশে থাকা আপনজনদের নিয়ে চিন্তিত। নির্বাচন সকল দলের অংশগ্রহণে হবে কিনা কিংবা জনগণ ভোট দিতে আগ্রহী হবে কিনা তা নিয়ে  বাঙালিদের চিন্তা নয়। বরং তারা ভাবছে বিনা কারণে কোন ধরনের হামলা-মামলা শিকার হয়ে পড়ে কিনা তাদের আত্মীয়-পরিজন। প্রকৃত পক্ষে একটি দেশে কেবল কাগজে কলমে গণতন্ত্র থাকা আর বাস্তবে গণতন্ত্রের চর্চা না থাকার ফল কি হতে পারে তা বর্তমান বাংলাদেশ বুঝতে পারছে আগামী নির্বাচনকে সামনে রেখে বহির্বিশ্বের নানামুখি কার্যকলাপের মাধ্যম।

বর্তমান সরকার প্রধান তার এক বক্তব্যে বলেছেন, ‘দেশে এখন ১৯৭৫ সালের পূর্ববতী অবস্থা চলছে। আওয়ামী লীগ ও বিএনপি নির্বাচনে আসুক তা অনেকে চায় না। এ অবস্থায় এখন দল যাকে মনোনয়ন দিবে সে যেন নিজের যোগ্যতায় জয়ী হয় তা চেষ্টা করতে হবে।" এ কথার প্রতি উত্তরে বলা যায়, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছাড়া অন্য নেতা-নেত্রী ও মন্ত্রীদের সাথে সাধারণ মানুষের সম্পৃক্ততা নেই বললে চলে। এ কথার প্রমাণ মিলে বিভিন্ন এলাকার জনগণের কথায়। অন্যদিকে, বিএনপি মামলা-হামলায় জর্জরিত একটা দল। যদিও সাম্প্রতিক সময়ে তারা নিজেদের অবস্থান তৈরি করার চেষ্টা করছে বহির্বিশ্বের নজরদারির কারণে। তাদের নেতাকর্মীদের নামে যে হারে মামলা রয়েছে তা নির্বাচনের পথে যে প্রতিবন্ধকতা তৈরি করবে তাতে কোন সন্দেহ নেই।

মোট কথায় বাংলাদেশের রাজনীতি ও নির্বাচন এখন বহির্বিশ্ব নির্ভর হয়ে পড়েছে অনেকটাই। এর কারণ হলো গণতন্ত্রের নামে দীর্ঘকালীন একদলীয় শাসন ব্যবস্থা ও শক্তিশালী  বিরোধ দলের অনুপস্থিতি। একই সাথে বাংলাদেশে রাজনীতির অপচর্চার কারণে বেড়েছে অন্যায়, দুর্নীতি, মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা। আর এ কারণে বহির্বিশ্ব তাদের নিজস্ব এজেন্ডা নিয়ে হস্তক্ষেপ করছে বাংলাদেশের রাজনীতি ও নির্বাচনে। এসব কারণে সামাজিক মাধ্যম ও গণমাধ্যমের সংবাদ দেখে প্রবাসীদের কাছে বাংলাদেশের রাজনীতি ও সামগ্রিক অবস্থা হতাশাজনক। সব কিছু বিবেচনা করে তারা দেশপ্রেমের আবেগের কাছে পরাজিত। তারা মনে করে নিজের বুকে লালন করা লাল-সবুজ পতাকাটি প্রকৃত স্বাধীনতা পায়নি বলে তারা তাদের সন্তানদের বলতে পারে না ‘চলো বাংলাদেশে যাই’।

লেখক : কলামিস্ট।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে
স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে

এই মাত্র | বাণিজ্য

কক্সবাজারে রাখাইনদের বর্ণিল বর্ষবরণ
কক্সবাজারে রাখাইনদের বর্ণিল বর্ষবরণ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে ইয়াবা ও ককটেল উদ্ধার
শিবচরে ইয়াবা ও ককটেল উদ্ধার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে স্বর্ণের দোকানে তল্লাশির সময় ধরা খেল ভুয়া ডিবি
জয়পুরহাটে স্বর্ণের দোকানে তল্লাশির সময় ধরা খেল ভুয়া ডিবি

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে কেএফসিতে হামলা-সংঘর্ষে নিহত ১, গ্রেপ্তার ১৭৮
পাকিস্তানে কেএফসিতে হামলা-সংঘর্ষে নিহত ১, গ্রেপ্তার ১৭৮

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩
মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ
আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব
মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২
ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি
রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি
চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত
টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা
বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা
দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম
দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের
‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস
ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা
মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি
সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি

শনিবারের সকাল

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান
বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান

পরিবেশ ও জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি
যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা