শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৪৪, বুধবার, ০৮ নভেম্বর, ২০২৩

আমরা কেমন এমপি চাই?

আব্দুল্লাহ আল নোমান শামীম
অনলাইন ভার্সন
আমরা কেমন এমপি চাই?

এক পুরাতন ঐতিহ্যবাহী জনপদ আদি বিক্রমপুর। বাংলা-বিহার-উড়িষ্যার মাথার তাজ এই বিক্রমপুর। অধুনা মুন্সীগঞ্জ জেলা হিসেবে বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার সবচেয়ে কাছের এলাকা মুন্সীগঞ্জ। তার ওপর সংসদীয় আসন মুন্সীগঞ্জ-১ ঢাকার আরও কাছে। কাজেই, গুরুত্বপূর্ণ সংসদীয় আসন হিসেবে এর আলাদা মর্যাদা আছে, আছে হাজার বছরের ইতিহাস, মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে অবদান। তবে স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশে এই গুরুত্বপূর্ণ এলাকা ক্রমেই তার মর্যাদা হারায়। ঐতিহাসিকভাবে সিরাজদীখান উপজেলা কেন্দ্রিক সংসদীয় আসনটি প্রার এক যুগ আগে পাশের শ্রীনগরের সঙ্গে একীভূত হয়। 

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সপরিবারে নৃশংস হত্যাকাণ্ডের পর এই এলাকায় ব্যক্তি নেতৃত্ব ও আধিপত্যের যে প্রতিযোগিতা ছিল তা প্রকাশ্য হয়ে পড়ে। এলাকা কেন্দ্রিক রাজনীতির বাইরে ব্যক্তি কেন্দ্রিক রাজনীতি অত্র এলাকার উন্নয়ন ও প্রতাশিত অগ্রগতি ব্যাহত করে। মূলত আওয়ামী আদর্শের বাইরের রাজনৈতিক বলয়ে নেতৃত্ব চলে আসায় মাটি ও মানুষের সঙ্গে সম্পর্কিত রাজনীতিবিদরা মূলধারার বাইরে চলে যান, আওয়ামী রাজনীতি ক্রমশ তৃণমূল কেন্দ্রিক হয়ে পড়ে। এমন না যে এই এলাকায় বড় নেতা ছিলেন না, তবে জাতীয় রাজনীতিতে বেশি ব্যস্ত নেতারা নিজ এলাকার কথা ভুলে যেতে বসেন। ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদকই বলেন বা সাবেক রাষ্ট্রপতি, সবার জাতীয় রাজনীতি কেন্দ্রিক ব্যস্ততায় হারিয়ে যেতে বসে মুন্সীগঞ্জ-১ এলাকার জনপদের ভাগ্য ও তার ঐতিহ্যের প্রতি সম্মানপূর্বক উন্নয়ন। 

তৃণমূলে আওয়ামী রাজনীতির শক্তিশালী প্রবাহ থাকা সত্ত্বেও আওয়ামী ধারার এমপি না থাকার কারণে এলাকায় ঐতিহ্যবাহী কর্মকাণ্ড ও উন্নয়ন ধারা বাধাগ্রস্ত হওয়ায় সার্বিক স্থবিরতা নেমে আসে। ধর্মীয় উগ্রতায় ক্ষতিগ্রস্ত হয় সিরাজদিখান, সংসদীয় আসনের বেশির ভাগ ভোটার হওয়ার পরেও পিছিয়ে পড়তে থাকে সিরাজদিখান, ব্যবস্যা-বাণিজ্যের প্রাণ হওয়ার পরেও আধুনিক রূপ পায়নি শ্রীনগর। এর মূল কারণ, এই আসনে সাবেক এমপি সুকুমার রঞ্জন ছাড়া মাটি ও মানুষের সঙ্গে সম্পর্কিত নেতৃত্বের অনুপস্থিতি। বেশির ভাগ এমপিই ঢাকা কেন্দ্রিক বা আওয়ামী লীগের তৃণমূল নেতৃত্বের সঙ্গে সম্পর্কহীন ছিলেন-আছেন, এটি একটি বড় কারণ। 

সাবেক জনপ্রিয় এমপি সুকুমার রঞ্জন ঘোষ থাকার সময়ে কেন্দ্রের সঙ্গে তৃণমূলের সম্পর্ক বাড়তে থাকলেও তা জাতীয় রাজনীতির কারণে পরবর্তীতে বাধাগ্রস্ত হয়। কেবল, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার সর্বব্যাপী উন্নয়নের ছোঁয়ায় মুন্সীগঞ্জ ১-এর সামনের দিকের চেহারা পাল্টে যায়। তবে এলাকার ভেতরের অবস্থা এখন সঙ্গীণ। মুন্সীগঞ্জ-১ এই সরকারের ব্যাপক উন্নয়নের সঙ্গে তাল মেলাতে পারেনি শুধু এলাকার সর্বোচ্চ নেতৃত্বের দুর্বলতায়। এর উত্তরণে এলাকার মানুষ যেকোনো শর্তে নৌকার প্রার্থী চান, তারা বলছেন, একমাত্র নৌকার প্রার্থীই পারবে এ এলাকার চেহারা পাল্টে দিতে। তারা বলেছেন, আমরা কেমন এমপি চাই? আমি দীর্ঘদিন মুন্সীগঞ্জ-১ এর মাটি ও মানুষের সঙ্গে মিশেছি, বোঝার চেষ্টা করেছি তাঁদের চিন্তা ও ভাবনাকে। করোনা মহামারির সময়ে দেখেছি অসহায় এক জনগোষ্ঠীকে। এমপির প্রতি পূর্ণ শ্রদ্ধা রেখেই বলছি, এলাকার এমপির অনুপস্থিতি ছিল অবাক করার মতো, অভিভাবকহীন মুন্সীগঞ্জ ১-এর মানুষ ছিল এতিমের মতো, দুর্ভাগ্যজনক হলেও, এখনো তাই। এলাকার জনসাধারণ বলছেন, আমরা এমন এমপি চাই, যিনি বিপদে মানুষের পাশে দাঁড়াবেন, মৃত্যুকে মেনে নেবেন, কিন্তু মানুষের হাত ছাড়বেন না। যিনি সপ্তাহের অন্তত তিন-চার দিন এলাকায় থাকবেন। দুই-দুইটি উপজেলা সমন্বয়ে তৈরি এই সুবিশাল সংসদীয় আসনের জন্য যোগ্য প্রার্থী দরকার। 
আমরা কেমন এমপি চাই? আমরা চাই এমন এমপি যিনি এলাকার প্রতিটি স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রতি মাসে মতবিনিময় করবেন, শিক্ষকদের উৎসাহিত করবেন, বোঝার চেষ্টা করবেন ছেলেমেয়েরা কেন ভালো রেজাল্ট করছে না! জানার চেষ্টা করবেন, মাদ্রাসা বা কলেজের যে ছেলেটি বিদেশে কাজের জন্য গেল, সে কোনো ধরনের কারিগরি শিক্ষা পেল কিনা যা দিয়ে সে বেশি রোজগার করতে পারবে। তিনি চেষ্টা করবেন, স্কুল-কলেজ থেকে যেন শিক্ষার্থীরা ঝরে না পড়ে, তারা যেন অন্তত উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষাটা সাফল্যের সঙ্গে শেষ করে। তিনি চেষ্টা করবেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান যেন দেশসেরা খেলোয়াড় তৈরি করতে পারে। তিনি সরকারকে দোষ দেবেন না, তিনি এলাকার অভিভাবক হিসেবে দায়িত্ব নেবেন। 

আমরা কেমন এমপি চাই? আমরা চাই, আমাদের এমপি এ এলাকার অন্তত দুইটি পাইকারি বাজার তৈরি করুন। পদ্মা সেতুর সুবিধা নিতে এই পাইকারি বাজারে পাঁচ হাজার থেকে ১৫ হাজার মানুষের কর্মসংস্থান তৈরি হবে, যা সরকারকে দেবে বিপুল অঙ্কের কর। অত্র এলাকার ব্যবসায়ীরা আবারও বিক্রমপুরের আদি ব্যবসায়ীদের মতো সারা দেশে প্রভাব বিস্তার করতে পারবেন। মালয়েশিয়ায় বা অন্য দেশে সস্তা শ্রমের জন্য মুন্সীগঞ্জের তারুণ্যের দেশ ত্যাগ আমাকে ব্যথিত করে, অথচ তারা ওই দেশের সেই সব বেতনের চেয়েও বেশি দেশেই আয় করতে পারে। 

আমরা কেমন এমপি চাই? আমরা চাই আমাদের এমপি অসংখ্য চর-এর সুবিধা নিয়ে ব্যাপক আকারে সোলার বিদ্যুৎ তৈরির ব্যবস্থা করবেন এবং এই বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে বিক্রি করে, সোলার বিদ্যুৎ তৈরির অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডকে এলাকার মানুষের মধ্যে শেয়ার ব্যবস্থার মাধ্যমে ছড়িয়ে দিয়ে ৩০ থেকে ৫০ বছরের স্থায়ী আয়ের সুযোগ তৈরি করে দেবেন। 

আমরা কেমন এমপি চাই? আমরা চাই আমাদের এমপি গত ৪৮ বছরের মতো বারে বারে তদবির করার ব্যর্থতা কাটিয়ে উঠে সত্যি সত্যি মানুষের অতীব প্রয়োজনীয় সরকারি হাসপাতালটি এনে দেবেন। কথা বা ওয়াদা বা ছলচাতুরির আশ্রয় নেওয়া নিয়ে সম্মানিত এমপি হিসেবে এলাকার একটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করবেন বা সক্ষমতা দেখাবেন। যদি বিশ্ববিদ্যালয় আনতে না পারেন, তাহলে শ্রীনগর সরকারি কলেজ ও কুচিয়ামোরা কলেজে অনার্স লেভেলে কোর্স চালু করতে পারেন। বিশেষ করে, সারা বিশ্বের চাহিদার সঙ্গে তাল মিলিয়ে উচ্চমানের নার্সিং ইনস্টিটিউট বাস্তবায়ন করা আজ অতি দরকার, এবং তা মুন্সীগঞ্জেই সম্ভব। 

আমরা কেমন এমপি চাই? আমরা চাই আমাদের এমপি মহোদয় যেই হোন, তিনি পুরো এলাকার রাস্তাঘাট এমনভাবে করবেন, যাতে তা আগামী ৫০ বা ১০০ বছরের উপযোগী হয়, সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্টের আদলে নির্মিত এই যাতায়াত ব্যবস্থা সারা দেশের মানুষের কাছে প্রশংসার কারণ হয়। 

আমরা কেমন এমপি চাই? আমরা চাই শ্রীনগর-সিরাজদিখানের উৎপাদিত ফসল সুরক্ষার জন্য সরকারি ব্যবস্থা বাড়ুক, বেসরকারি খাতে হিমঘর তৈরিতে সহজ শর্তে ও এমপির বিশেষ ব্যবস্থায় ব্যাংক লোনের ব্যবস্থা হোক। আগামী ১০ বছরের মধ্যে রাজধানীর উপকণ্ঠে এই হিমঘর ব্যবস্থার ব্যাপকতার মাধ্যমে মুন্সীগঞ্জ ১-এর ব্যবসা বাড়াবেন এমপি।

আমরা কেমন এমপি চাই? আমরা চাই আমাদের এমপি সারা দুনিয়ার সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে আইটি-র ফ্রিল্যান্সিংয়ের জন্য এই এলাকায় আইটিতে ব্যাপক কার্যক্রম গ্রহণ করে আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে মুন্সীগঞ্জ-১ এলাকাকে বাংলাদেশের মধ্যে এই খাতে বৈদেশিক মুদ্রা আহরণে সেরা পাঁচ-এ নিয়ে আসবেন। আমরা চাই শ্রীনগর ও সিরাজদিখান এলাকায় আইটির ওপর বিশেষায়িত আইটি ট্রেনিং সেন্টার তৈরি হবে। 

আমরা কেমন এমপি চাই? আমরা চাই আমাদের এমপি জলাভূমি বাঁচাবেন, ভূমি আইন কার্যকর করে জনগণের মধ্যে হানাহানি-সংঘাতের অবসান ঘটাবেন, বালুচরসহ অন্যান্য চরাঞ্চলে শান্তি নেমে আসবে। আমরা এমন এমপি চাই যিনি এলাকাকে ডাকাতির হাত থেকে বাঁচাবেন আর আমাদের বাঁচাবেন লজ্জার হাত থেকে। নদীগুলো খনন করাবেন, অবৈধ মাটিকাটা থেকে নদীকে বাঁচিয়ে মুন্সীগঞ্জ-১-কে ভয়াবহ অবস্থা থেকে টেনে তুলে আনবেন। 

আমরা কেমন এমপি চাই? আমরা এমন এমপি চাই যিনি আমাদের প্রবাসীদের দিকে নজর দেবেন। অনেক মানুষ দীর্ঘদিন প্রবাসে কাজ করে দেশে ফিরে আসেন, তাঁদের জন্য বিশেষ ব্যাংক লোনের মাধ্যমে কৃষি খামার ও ক্ষুদ্র ইঞ্জিনিয়ারিং শিল্পে তাঁদের প্রবাসের জ্ঞান কাজে লাগানোর সর্বোচ্চ চেষ্টা করবেন। 

আমরা এমন এমপি চাই, যিনি কথা ফুলঝুরি না, সস্তা রাজনীতি না, যিনি হবেন মাটি ও মানুষের নেতা, মানুষকে যিনি ভালোবাসবেন, মানুষের জন্য যিনি জীবন উৎসর্গ করবেন, যার বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ নাই, যার বিরুদ্ধে হানাহানিতে উসকানির অভিযোগ নেই, যার বিরুদ্ধে প্রতারণামূলক ওয়াদার অভিযোগ নেই, যার বিরুদ্ধে কমিটি বাণিজ্যের সস্তা অভিযোগ নেই, যিনি অর্থের কাছে বিক্রি হন না, যিনি ভাই লীগ নয়; জননেত্রী শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগের কমিটি করেন। ত্যাগীদের মূল্যায়ন করেন, যিনি সৎ, যিনি সত্যবাদী, যিনি মুরব্বিদের শ্রদ্ধা করেন, তাঁদের ওপর হাত ওঠান না, যিনি সমবয়সীদের সম্মান করেন, ছোটদের স্নেহ করেন, যিনি তার এলাকার আপামর মানুষের, দল-মত-নির্বিশেষে সবার এমপি হবেন আমরা সেরকম এমপি চাই। আমরা চাই এবার আমাদের এমপি নৌকার হোক, যিনি আবার সমগ্র মুন্সীগঞ্জ-১-এর আওয়ামী রাজনীতিকে এক সুতায় বাঁধবেন, যিনি আওয়ামী লীগ পরিবারের নেতৃত্ব ও কর্মীদের মূল্যায়ন করে জননেত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়ন কাজের সঙ্গে সমগ্র এলাকার মানুষকে আষ্টেপৃষ্ঠে বাঁধবেন, যিনি ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের নিরাপদ আশ্রয় হবেন, যিনি সব ধর্মের মানুষের সহাবস্থান নিশ্চিত করবেন। 
আমি এই এলাকার অন্তত ৫ হাজার মানুষের সঙ্গে কথা বলেছি, সবাই একটি কথাই বলেছেন, আমাদের প্রিয় আপা, আমাদের আশার দিশারী, আমাদের জননেত্রী শেখ হাসিনা যাকেই প্রার্থী দিন, একজন নৌকার মাঝিকে যেন দেন! বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর বহুদিন আওয়ামী লীগের এমপি বিহীন এই এলাকায় তৃণমূলে আওয়ামী শক্তিশালী থাকলেও সবাইকে এক সুতায় গেঁথে আগামী ৫০ বছরের জন্য মুন্সীগঞ্জ-১ আসনকে আওয়ামী লীগের প্রমাণিত ঘাঁটি করা খুবই সম্ভব এবং সেটা এখন সবার দাবি। 

মাটি ও মানুষের একজন, সবাইকে ভালোবাসার একজন, দূরদর্শী পরিকল্পনার আধুনিক সক্ষম একজন আওয়ামী লীগ প্রার্থীর জন্য মুন্সীগঞ্জ-১ এর সবাই মুখিয়ে আছেন। সবাই তাকিয়ে আছেন বঙ্গবন্ধুকন্যা, জননেত্রী শেখ হাসিনার দিক-নির্দেশনার দিকে। আমাদের এমন একজন এমপি হবেন, যার সঙ্গে তার এলাকার আর এলাকার মানুষের থাকবে উন্নয়নের সম্পর্ক, শ্রদ্ধা ও সম্মানবোধের সম্পর্ক, থাকবে ভরসা আর সাহসিকতার সম্পর্ক। 

 

বিডি প্রতিদিন/নাজমুল

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩
মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ
আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শোবার ঘর থেকে যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
শোবার ঘর থেকে যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব
মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২
ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি
রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি
চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত
টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা
বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা
দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম
দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের
‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস
ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন
ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১
গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা
ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন
গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা
মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি
সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি

শনিবারের সকাল

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান
বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান

পরিবেশ ও জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি
যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা