শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫৭, বৃহস্পতিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৩

জাপানিদের জীবন সাধনা

ড. মোহাম্মদ আবদুল মজিদ
অনলাইন ভার্সন
জাপানিদের জীবন সাধনা

জাপান বিশ্বের সবচেয়ে উন্নত দু-তিনটি দেশের একটি। বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধের সময় ছিল সবচেয়ে পিছিয়ে পড়া দেশ। ৫২ বছরের ব্যবধানে এখন মধ্য আয়ের দেশের কাতারে স্থিতি করার চেষ্টা চলছে। জাপান দ্বিতীয় মহাযুদ্ধে ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়। বাংলাদেশও মুক্তিযুদ্ধের পর পরিণত হয়েছিল ধ্বংসস্তূপে। জাপান রূপকথার ফিনিক্স পাখির মতো ভস্ম থেকে উড়াল দেওয়ার কৃতিত্ব দেখিয়েছে। জাপানের কাছ থেকে অনেক কিছুই শেখার আছে বাংলাদেশের।  এ প্রেক্ষাপটে জাপানিদের মনোজগৎ নিয়ে আজকের লেখা।

টোকিওতে বাংলাদেশ দূতাবাসে আমার জাপানি দোভাষী ছিলেন ইসামু শিরাই। সত্তরোর্ধ্ব শিরাই সান (জাপানিরা পুরুষ-মহিলা নির্বিশেষে সবাইকে সান সম্বোধন করে থাকে) বাংলাদেশ দূতাবাসের কমার্শিয়াল উইংয়ে ছিলেন প্রায় দেড় যুগ। তার আগে দীর্ঘ ৩৫ বছর আমেরিকান দূতাবাসের ট্রেড উইংয়ে এবং তারপর একটি জাপানি বড় করপোরেশনে আট বছরের কাজ করার আলোকিত অভিজ্ঞতা তাঁর। শুধু দোভাষী নন, জাপানে বাংলাদেশের বাণিজ্য প্রসারে আর বাংলাদেশে জাপানি বিনিয়োগ আকর্ষণের কাজে তিনি মূলত কমার্শিয়াল কাউন্সিলরের বিশেষ সহযোগীর ভূমিকাই পালন করতেন। বাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন বাণিজ্য ডেলিগেশনে সরকারি-বেসরকারি পর্যায়ে যারা জাপানে আসতেন তারা সবাই স্বীকার করতেন শিরাই সানের নিবেদিত নিষ্ঠার।

শিরাই সানের দায়িত্ব সচেতনতা ও সযত্ন কর্মপ্রয়াসের মধ্যে জাপানিদের জাত্যভিমান আর ব্যক্তিত্বের পরিচয় যেমন পাই, তার সমন্বয়ধর্মী মানসিকতার মধ্যে অনুসন্ধান করি জাপানিদের জীবন বৈশিষ্ট্যের। বিভিন্ন সময়, পর্যায় ও পরিস্থিতিতে তার আচার-আচরণে ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়ায় জাপানিদের মনের কথা অনুসন্ধানে ব্যাপৃত হয়েছি।

জাপানি সমাজে প্রত্যেকের প্রতি প্রত্যেকের রয়েছে সম্মান ও সমীহ। তারা পারতপক্ষে বিবাদ সৃষ্টি পছন্দ করে না। রবীন্দ্রনাথ ‘জাপান যাত্রীর পত্রে’ আজ থেকে ১০৭ বছর আগে যেমনটি লিখেছিলেন- ‘জাপানি বাজে চেঁচামেচি ঝগড়াঝাটি করে নিজের বল ক্ষয় করে না। প্রাণশক্তির বাজে খরচ নেই বলে প্রয়োজনের সময় টানাটানি পড়ে না। শরীর মনের এ শান্তি ও সহিষ্ণুতা ওদের স্বজাতীয় সাধনার একটা অঙ্গ।’ দেউলিয়া হয়ে যাওয়া একটি কোম্পানির কাছে জাপানের একটি পত্রিকার বিজ্ঞাপন প্রকাশ বাবদ কিছু পাওনা বাকি ছিল। কোম্পানিটির নতুন মালিকের কাছে পত্রিকাটি পাওনা দাবি করলে তারা কোনো লিখিত চুক্তি না থাকায় ওই পাওনা পরিশোধে অস্বীকৃতি জানায়। দেউলিয়া হয়ে যাওয়া কোম্পানিটির সঙ্গে বিশ্বাসের ভিত্তিতে বিজ্ঞাপন ছাপা হচ্ছিল। জাপানে অধিকাংশ লেনদেন বিশ্বাসের ভিত্তিতে হয়ে থাকে। এ বিশ্বাস যে কোনো মূল্যে রক্ষাও করা হয়ে থাকে। লেনদেনের পরিমাণ বেশি না হলে সাধারণত লেখালেখিতে যায় না কেউ। লেখালেখি করতে চাইলে অপর পক্ষ মনে করতে পারে যে তাদের বিশ্বাস করা হচ্ছে না। এ ক্ষেত্রে লেনদেন বা ব্যবসা না-ও হতে পারে। আইনের অশ্রয় বা অন্য কোনো বাগবিতন্ডার পদ্ধতিতে না গিয়ে পত্রিকা কর্তৃপক্ষ এ সিদ্ধান্ত নিল যে, কোম্পানিটির নতুন মালিকপক্ষের অনুরূপ পরিমাণ বিজ্ঞাপন ভবিষ্যতে বিনামূল্যে প্রকাশ করা হবে যদি তারা বকেয়া পরিশোধে সম্মত থাকে। কোম্পানিটি এতে রাজি হলো। ভবিষ্যতে বিনামূল্যে তাদের বিজ্ঞাপন ছাপা হবে এটি হলো তাদের মুখ রক্ষা। আর পত্রিকাটি দেখল তাদের বকেয়া পাওনার জন্য তারা ভিন্নতর বাড়াবাড়ি বা আইনের আশ্রয় নিলে হয়তো টাকা পেত, কিন্তু কোম্পানিটির সঙ্গে সম্পর্ক নষ্ট হয়ে যেত চিরতরে। এক্ষণে বকেয়া টাকা পাওয়া গেল ভবিষ্যতে বিনামূল্যে কিছু বিজ্ঞাপন ছাপানোর বিনিময়ে। মুখ্য লাভ হলো উভয়ের সন্তোষজনক সম্মতিতে বিষয়টি নিষ্পত্তি ঘটায় উভয়ের মধ্যে ভবিষ্যৎ ব্যবসায়িক সম্পর্ক বজায় থাকল।

আরেকটি উদাহরণ। জাপানে বসবাসকারী বিদেশিদের মধ্যে এক প্রীতি ফুটবল ম্যাচের আয়োজন করা হয়। বিদেশি নাগরিকদের ৮টি দল এ ম্যাচে অংশ নেয়। শেষমেশ আফ্রিকা ও আইরিশ দল ফাইনালে যায়। দুই দলের মধ্যে তীব্র প্রতিযোগিতা। খেলার প্রথমার্ধে ফলাফল গোলশূন্য। দ্বিতীয়ার্ধের ১৫ মিনিট পর খেলা হিংস্র আকার ধারণ করে। কানাডিয়ান রেফারি আফ্রিকার এক খেলোয়াড়কে লালকার্ড দেখিয়ে বহিষ্কার করেন। এটি চরম বর্ণবৈষম্যমূলক আচরণ আখ্যা দিয়ে আফ্রিকার খেলোয়াড়রা তীব্র প্রতিবাদে ফেটে পড়ে এবং খেলায় চরম বিশৃঙ্খলা নেমে আসে। আফ্রিকানরা এক পর্যায়ে খেলা বর্জনের হুমকি দেয়। প্রীতি ফুটবল আয়োজক জাপানিরা দেখলেন পুরো ব্যাপারটা অত্যন্ত নাজুক এবং দুঃখজনক পরিস্থিতির দিকে এগোচ্ছে। আফ্রিকানরা দাবি করছে, তাদের খেলোয়াড়কে বহিষ্কার করা যাবে না, পক্ষান্তরে কানাডিয়ান রেফারি তার সিদ্ধান্তে অনড়। পরিস্থিতি সামাল দিতে জাপানি আয়োজকরা এমন একটা সিদ্ধান্তে এলেন যে, রেফারিকে অনুরোধ করা হবে আফ্রিকান দলের ক্ষমা চাওয়ার শর্তে লালকার্ড প্রদর্শনের সিদ্ধান্তটি প্রত্যাহার করতে। আফ্রিকান দলের ক্যাপ্টেন অনিচ্ছা সত্ত্বেও ক্ষমা চাইলেন এবং প্রতিজ্ঞা করলেন যে তারা বাকি খেলায় বেপরোয়া আচরণ করবেন না। কানাডিয়ান রেফারি তবুও অনড়। আফ্রিকান ক্যাপ্টেন ক্ষমা চাওয়ার শর্ত না মানার হুমকি দিলেন। শেষমেশ আয়োজকদের এক কর্তাব্যক্তি নিজে রেফারির কাছে গিয়ে ক্ষমা চাইলেন- প্রতিপক্ষ আইরিশ দলও রেফারিকে তা মেনে নিতে অনুরোধ করল। রেফারি মেনে নিলেন। খেলা সুন্দর মতো এগিয়ে গেল।

জাপানে কেউই তাদের বিবাদকে চূড়ান্তে নিয়ে যেতে দিতে চায় না। সব সময় চেষ্টা চলে সন্তোষজনক সমাধানে পৌঁছাতে-যাতে সবার মুখ রক্ষা হয়। এমন সিদ্ধান্তে সবাই উপনীত হতে চায় যা বিবাদের সময় সব পক্ষের কাছে গ্রহণযোগ্য বা সবাই সম্মত হয়। প্রত্যেক পক্ষ যেন ভাবে তাদের জয় হয়েছে। কেননা কেউ পরাজিত বা উপেক্ষিত হয়েছে ভাবলে তারা হিংসাত্মক হয়ে উঠতে পারে, যা কাম্য নয়। ব্যক্তির মর্যাদাকে জাপানিরা সম্মান ও সমীহ করতে জানে। তারা কাউকে চূড়ান্তভাবে বৈরী ভাবতে চায় না। বিবাদ-বিসংবাদ কিংবা আলাপ-আলোচনা বা নেগোসিয়েশনে তারা এমন এক পর্যায়ে এসে থামা পছন্দ করে যেখানে সমাধানে পৌঁছানো না গেলেও কিংবা আলোচনা ভেঙে গেলেও যেন সমঝোতা বা ঐকমত্যের সম্ভাবনা পুরোপুরি তিরোহিত না হয়ে যায়। বৌদ্ধ ধর্মের অনুসারী জাপানিরা সব ব্যাপারে সমন্বয় ও সহনশীলতাকে গুরুত্বপূর্ণ মনে করে এবং আচার-আচরণে এমন ভাব বজায় রাখে যাতে সবাই তার নিজের অবস্থানে আস্থাবান থাকতে পারে। গৌতম বুদ্ধের আরেক দর্শন হলো দোষে-গুণে মানুষ। একজন মানুষ পুরোপুরি মন্দ নয় আবার তার পক্ষে সম্পূর্ণ ভালো হওয়া সম্ভব নয়। সুতরাং ভালোমন্দের সমন্বয় সাধনে একজন মানুষের উচিত এটা দেখা যে ভালোর পাল্লা যাতে ভারী হয়। ১০টা ভালো কাজ করে ৮টা মন্দ কাজের সঙ্গে ব্যালান্স করাটাকে তারা গুরুত্ব দেয়।

ব্যালান্স করার ব্যাপারটাকে তারা দৈনন্দিন খাদ্য গ্রহণের ক্ষেত্রেও মেনে চলে। জাপানের প্রত্যেক ব্যক্তির জানা আছে প্রতিদিন তার কত ক্যালরির খাবার খাওয়া উচিত। এটা যাতে সে নিয়মিত মেনে চলতে পারে সে জন্য তারা সেট মেনু বা প্যাকেজ খাবার গ্রহণ করে থাকে। জাপানিরা অধিকাংশ ক্ষেত্রে বাইরের খাবার খেয়ে থাকে। ঘরে খাবার তৈরিতে সময়, স্পেস ও ইউটিলিটি খরচকে তারা তুলনামূলকভাবে নন-ইকোনমিক মনে করে। প্রতি বেলার মানসম্মত ও মান নিয়ন্ত্রিত খাবার সরবরাহের দোকান যত্রতত্র রয়েছে। এসব দোকানে সেট মেনু বাইরে ডিসপ্লে করা থাকে। মেনডিশ, সাইডডিশ, সবজি, সালাদ, ফল বা মিষ্টি সবই পরিমাণ মতো (প্লাস্টিকের তৈরি হুবহু দেখতে) সেট মেনু বাক্সে সাজানো থাকবে। ডিসপ্লে করা প্রতি সেটে খাবারের দাম এবং এ খাবারগুলোর ফুড ভ্যালু বা ক্যালরির পরিমাণ উল্লেখ করা থাকে। শিরাই সানের বয়স ৭৫ বছর। তাঁর লো প্রেসার, ডায়াবেটিস নেই, ওজন ৫৭ কেজি, উচ্চতা ৫ ফুট ৪ ইঞ্চি। চিকিৎসক এসব দেখে বলে দিয়েছেন প্রতিদিন তাঁর এখন ১৯০০-১৯৫০ ক্যালরির খাবার খাওয়া উচিত। শিরাই সান সকালে গরম জাউভাত মিসো স্যুপ, মুলা সেদ্ধ আর গ্রিন টি খেয়ে আসেন, যার একুনে ফুড ভ্যালু ৩৫০ ক্যালরির মতো। দুপুরে দূতাবাসের পাশে যে কোনো খাবারের দোকান থেকে ১০০০ কিংবা ১১০০ ক্যালরির লাঞ্চ বক্স কিনে খাবেন। ডিনারে তিনি হিসাব করে (১৯০০- (৩৫০+১১০০)= ৪৫০ ক্যালরি সম্পন্ন সেট মেনু বেছে নেবেন এবং খাবেন। ডিনার কিংবা লাঞ্চে যদি কোনো আনুষ্ঠানিক দাওয়াতে তাকে যেতে হয় তাহলে তদানুযায়ী তিনি সমন্বয় করে নেবেন অপর বেলার খাবার যাতে সারা দিনে মোট পরিমাণ ১৯০০-১৯৫০ ক্যালরির মধ্যে সীমিত থাকে।

সারাজীবন তিনি এটা মেনে চলেছেন বলেই সে সময় পর্যন্ত মোট ৫৫ বছর চাকরি করার পরও পঁচাত্তর বয়সী শিরাই সান তখনো ছিলেন দিব্যি কর্মক্ষম। তাঁর চুলে পাক ধরেনি এবং আমার সঙ্গে সেই ১৯৯৭ সালে ৭০ বছর বয়সী শিরাই সানের বয়সে ২৫ বছর ব্যবধান থাকা সত্ত্বেও মনে হতো তিনি আর আমি সমবয়সী। (শিরাই সান ৯৪ বছর বয়সে ২০২১ সালে টোকিওতে মারা যান।  তাঁর বিদেহী আত্মার চিরশান্তি কামনা করি) জাপানিদের গড় আয়ু বর্তমানে ৮২ বছর। তার আরেকটি অন্যতম কারণ আমার মতে তিনবেলা খাবার গ্রহণের ক্ষেত্রে সময়ানুবর্তিতায় তাঁদের অয়োময় দৃঢ়তা। সকাল ৭টায় ব্রেকফাস্ট, দুপুর ১২টা থেকে ১টার মধ্যে লাঞ্চ এবং সন্ধ্যা ৬টা থেকে ৭টার মধ্যে ডিনার তারা করবেই। সম্রাটকে জাপানিরা খুব সম্মান করে। নির্দিষ্ট সময়ে খাদ্য গ্রহণকে তারা এতটা পবিত্র দায়িত্বজ্ঞান করে যে, ভাবখানা যেন ঠিক ওই সময় তাদের সম্রাটও খাবার বাক্স খুলেছেন। আমরা জোক করতাম সমুদ্র সীমান্তে দায়িত্ব পালনরত জাপানি পুলিশ যথাসময় লাঞ্চ করাকে এত গুরুত্ব দেয় যে, ঠিক ওই সময় বিদেশি ইমিগ্র্যান্টরা বেআইনিভাবে তাদের সামনে দিয়ে জাপানে ঢুকলেও তারা কোনো বাধা দেবে না।

লেখক : সরকারের সাবেক সচিব, এনবিআরের সাবেক চেয়ারম্যান, জাপানে বাংলাদেশের সাবেক বাণিজ্য দূত

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
সর্বশেষ খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে